প্রবাসীদের কথা
শেখ ফেরদৌস শামস (ভাস্কর)
(আগষ্ট, ২০০৫)
কর্ডলেস টেলিফোন সেটটি নিয়ে সমানে ডায়াল করে যাচ্ছে মিতা। খুবই বিরক্ত ভাব। আজকাল ফোন কার্ডগুলোর যে কি হয়েছে- সহজে লাইন পাওয়া যায় না। বারবার ডায়াল করতে করতে আঙ্গুল ব্যথা হয়ে যায়। লাইন পাওয়া যায় না- কিন্তু দেখা যায় মিনিট ঠিকই কেটে নিল। ঐ হারানো মিনিট ফিরে পাওয়ার জন্য কাস্টমার সার্ভিসে ফোন করার ধৈর্য্য আর থাকে না। বারবার ডায়াল করে মিতার ফোন কার্ডেরও কয়েক মিনিট কাটা গেছে। ওদিকে অবশ্য মিতার খেয়াল নেই। গত কয়েক দিন ধরে ওকে দিনে বেশ কয়েক বার করে ঢাকায় ফোন করতে হচ্ছে। ইন্টারনেট থেকে বেশ কিছু ফোন কার্ডও একসাথে কিনে রেখেছে। তাও ভাল এখন ফোন কার্ডের সুবিধা আছে। মিতার মনে আছে আজ থেকে কয়েক বছর আগেও ওকে মিনিট প্রতি এক থেকে দেড় ডলার হিসেবে ফোন করতে হতো।
“ধুর। বুঝলাম বিয়ে বাড়ি, তাই বলে কি সারাক্ষণ ফোন বিজি রাখতে হবে?” মিতার ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙ্গে যাচ্ছে।
“অ্যাই, তুমি একটু চেষ্টা কর না। বাবু উঠে গেছে আমি ওকে একটু ঘুম পাড়িয়ে আসছি”। মারুফের দিকে ফোনটা বাড়িয়ে দেয় মিতা। মারুফের দৃষ্টি কম্পিউটার মনিটরের উপর। বাংলাদেশ আর ইংল্যান্ডের ওয়ানডে খেলা হচ্ছে। ন্যাটওয়েস্ট সিরিজ। গত খেলাতেই প্রতাপশালী অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। আর এই মুহূর্তে মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটে চার আর ছয়ের ফুলঝুরি- অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করছে আশরাফুল। বাচ্চা এই ছেলেটার হাতে সত্যিই চোখ ধাঁধানো অদ্ভুত সব শট আছে। এখন অন্য কোন কিছুতেই মন দেবার ইচ্ছা নেই মারুফের। অনিচ্ছা সত্বেও ফোনটা নেয় সে। কিন্তু আশরাফুলের ব্যাটিং ওকে ডায়াল করতে ভুলিয়ে দিয়েছে। মারুফ প্রচন্ডভাবে বাংলাদেশের ক্রিকেটের একজন আশাবাদী ভক্ত। বাংলাদেশের খেলা চললেই রাত জেগে কম্পিউটার মনিটরের সামনে সে বসে থাকে। ক্রিকইনফোর এক লাইনের বর্ণনা পড়ে উপভোগ করে খেলা। আমেরিকায় বসে এর থেকে ভালো উপায় তো এখন পর্যন্ত আর নেই। অনুমান করতে পারে যে গত খেলায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর ঢাকার রাস্তার কি অবস্থা ছিল। এরকম দুর্লভ গৌরবের মুহূর্তগুলোর মনমতো সেলিব্রেশন করতে পারে না বলে খুবই আফসোস মারুফের। অস্ট্রেলিয়ার সাথে খেলার রেজাল্টের পর সে বিভিন্ন বন্ধুর সাথে টেলিফোনে আলাপ করে সেই জয়টা দূরে বসে সেলিব্রেশনের চেষ্টা করেছে।
“উহ! অ্যাশ আউট হয়ে গেল- সেঞ্চুরীটা হলো না। নব্বই এর ঘরে বসে তো একটু দেখে শুনে খেলতে হয়”।
“সে কি? তুমি ফোনে চেষ্টা করছো না? দাও আমাকে দাও”। মিতা পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।
আজ ঢাকায় মিতার একমাত্র বোন রীতার বিয়ে। মিতা তাই কয়েক ঘন্টা পরপরই ঢাকায় ফোন করছে। কখন কি হচ্ছে না হচ্ছে সব কিছু সে মনিটর করছে টেলিফোনেই। ওদের ঢাকার বাসায় সব আত্মীয় স্বজন বিয়ে উপলক্ষ্যে সমবেত হয়েছে। ভীষণ আনন্দ উল্লাস হচ্ছে। একমাত্র মিতাই অনুপস্থিত। আপন বোনের বিয়েতে সে যেতে পারছে না। তার আফসোসের সীমা নাই। ওদের এখন গ্রীন কার্ডের প্রসেস চলছে। লেবার সার্টিফিকেশন হয়ে গেছে। এখনো অ্যাডভান্সড প্যারল অর্থাত ট্রাভেল পার্মিশন এসে পৌঁছায়নি। আমেরিকার INS মতিগতি বোঝা খুব কঠিন। মারুফের অন্যান্য সহকর্মী বন্ধুদের সব কিছু বেশ তাড়াতাড়ি হয়ে যাচ্ছে – অনেকেই ইতিমধ্যে গ্রীন কার্ড পেয়েও গেছে। অথচ মারুফ ওদের আগে আবেদন করেও এখনো অপেক্ষা করছে। ওদের বিশ্বাস ছিল যে রীতার বিয়ের আগেই সব পেয়ে যাবে। কিন্তু তা হলো না। বিয়ে পেছানোর একটা চেষ্টাও হয়েছিল- রীতার আগ্রহেই। বড় বোনের অনুপস্থিতিতে সে বিয়ে করতে চায় না। কিন্তু বরপক্ষ রাজী নয়- কারণ পাত্র অন্য সময়ে ছুটি পাবে না। মাত্র দু’সপ্তাহ ছুটি নিয়ে সে দেশে যাচ্ছে বিয়ে করতে।
শেষ পর্যন্ত টেলিফোনে রিং হচ্ছে। সবাই কমিউনিটি সেন্টারে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে। রীতাকে সাজাতে পার্লারে নেয়া হয়েছে। শেষ সময়ের প্রস্তুতি। মা’র সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে মিতা রেখে দিল। মা বেশ কান্নাকাটি করছে। মাত্র দু’টি মেয়ে তার। এতোদিন তা-ও রীতা সাথে ছিল – বিয়ের পর তো সে ও আমেরিকায় চলে যাবে। ওদের বাবা মারা গেছেন প্রায় দু’বছর হলো। সুস্থ একজন মানুষ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। দুই দিনের মাথায় চির বিদায় নিলেন। মিতার ভাগ্যটা আসলেই খারাপ। বাবার মৃত্যুর সময়ও সে পাশে থাকতে পারেনি। বাবাও একমাত্র নাতিকে দেখে যাতে পারেননি।
টেলিফোনটা রেখে মিতা তার দুর্ভাগ্যের কথা স্মরণ করে আরেক দফা কান্নাকাটি করলো। মা’র কথা ভেবে তার দুশ্চিন্তার শেষ নেই। রীতা চলে এলে মা সম্পূর্ণ একা হয়ে যাবেন। কে তার দেখাশুণা করবে সেটাই চিন্তার ব্যাপার। তাছাড়া মা’র শরীরটাও খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। মামারা আছেন। কিন্তু তারা বেশ দূরে থাকেন আর সবাই-ই নিজেদের সংসার নিয়ে ব্যস্ত। ও ঠিক করেছে রীতার বিয়ের পর মা’কে বেশ কিছু দিন নিজের কাছে এনে রাখবে। সেখানেও ভিসার সমস্যা। তিন বছর আগে সৈকতের যখন জন্ম হলো - সব ধরনের কাগজ পত্র পাঠানোর পরও মিতার বাবা মা’কে ভিসা দেয়নি আমেরিকান এম্বেসী। প্রেগনেন্সীতে মিতার খুব কষ্ট হয়েছিল - কিছুই খেতে পারতো না। দিনে অসংখ্যবার বমি হতো। ডাক্তারের থেকে দু’দফা চিঠি নিয়ে পাঠিয়েও কনস্যুলারের মন গলানো যায়নি। এখন যে মা ভিসা পাবেন সেটাও নিশ্চিত করে বলা কঠিন।
মিতা আর মারুফ এবার রীতার বিয়েতে যোগ দেয়ার সব ব্যবস্থাই করে রেখেছিল। ট্রাভেল পার্মিশন এলে সাথে সাথে দেশে রওনা দেবার প্রস্তুতিও ছিল। মারুফের এক ট্রাভেল এজেন্ট বন্ধু আশ্বাস দিয়েছিল যে দরকার হলে একদিনের নোটিশে সে টিকেট ইস্যু করে দিতে পারবে। রীতার বিয়ের জন্য বেশ শপিংও সেরেছে মিতা। এতো প্রস্তুতির পরও যাওয়া হলো না। মারুফ ল-ইয়ারের সাথে আলাপ করেছে – প্যারল না এলে দেশে যেতে পারবে কিনা। ল-ইয়ার রিস্ক নিতে বারন করেছে। এসব কারণেই কষ্টের মাত্রাটা একটু বেশীই। মিতা বিছানায় গেল। ঘুমতো আসবে না তবুও একটু চেষ্টা করা। সকালে আবার ফোন করতে হবে। মারুফ এখণো কম্পিউটারে – খেলা শেষ না করে উঠবে না।
খুব সকালে মৌরীর ফোনে ঘুম ভাঙ্গে মিতার। মৌরী আর আবিদ ওদের কাছাকাছিই থাকে। ওদের সাথে মিতাদের খুবই ওঠা বসা। দুঃসংবাদটা জানালো মৌরী। কিছুক্ষণ আগে নাকি ঢাকা থেকে ফোন এসেছে – আবিদের আব্বা ইন্তেকাল করেছেন। বেশ কিছুদিন থেকেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। এখবরে আবিদ খুবই ভেঙ্গে পড়েছে। মারুফ আর মিতা আবিদদের বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিল।
ইদানিং যে কি হচ্ছে! প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাংলাদেশ থেকে কারো না কারো বাবা-মায়ের মৃত্যু সংবাদ আসছে। কয়েকদিন পরপরই স্থানীয় মসজিদে বা বাসায় এজন্য দোয়ার আয়োজন হচ্ছে। সমবেতভাবে কোরান খতম এবং কলেমা পড়া হচ্ছে প্রতিটি মৃত্যু সংবাদে। এতো দূরে বসে মৃতের জন্য দোয়া করা ছাড়া আর কিই বা করার আছে।
আবিদের বাসায় যাবার পথে মারুফ ভাবছিল তার নিজের বাবা-মায়ের কথা। মারুফের বাবাও ভীষণ আসুস্থ। একবার মাইল্ড হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কয়েক মাস আগে। যেকোন সময় মারুফদের বাসাতেও এরকম দুঃসংবাদ আসা বিচিত্র কিছু নয়। মারুফ ভাবছিল আমাদের সবার বাবা মা সারা জীবন এতো কষ্ট করে আমাদের মানুষ করেছেন- অথচ প্রতিদানে আমরা তাদের জন্য কিছুই করতে পারছি না। এই বৃদ্ধ বয়সে যখন সন্তানদের সান্নিধ্য তাদের খুবই প্রয়োজন- এই প্রবাস জীবনের কারণে সেটাও সম্ভব হয় না। মাঝেমাঝে নিজেকে মারুফের খুব স্বার্থপর মনে হয়। একটা অপরাধবোধ কাজ করে। ইদানিং প্রায়ই ওর মনে হয় আমেরিকায় এসে বোধ হয় ভুলই হয়েছে। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার যে বেদনা সেটা অনেক কষ্টের।
একটু উন্নত এবং নিরাপদ জীবন যাপনের জন্য ছয় বছর আগে মারুফ আমেরিকায় এসেছিল। মাস্টার্স শেষ করে একটা চাকরি শুরু করে, কিন্তু ছয় মাস না যেতেই কোম্পানী লোক ছাটাই শুরু করলো। আর মারুফ পড়লো সেই হতভাগ্যদের দলে। এরপর প্রায় আট মাস সে বেকার। প্রচন্ড অনিশ্চয়তার মধ্যে বৌ-বাচ্চা নিয়ে সে দিন কাটিয়েছে। ক্রেডিট কার্ডের বিশাল লোনের বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছে। আট মাস পর অনেক চেষ্টা করে এই নতুন চাকরিটা সে পেয়েছে। বেকার অবস্থায় বেশ অনেক বারই তার দেশে ফিরে যেতে ইচ্ছে করতো- কিন্তু কোন এক অদৃশ্য মোহের টানে সে ইচ্ছাটা আর বাস্তবায়ন হয়নি। তবে মারুফের এখন সব সময়ই মনে হয় দেশে থেকে গেলে সে ভালোই থাকতো। ওর বন্ধু বান্ধব যারা দেশে আছে সবাই-ই এখন কর্মক্ষেত্রে খুব ভাল করছে। অনেকেই অনেক উঁচু পজিশনে উঁচু বেতনে চাকরি করছে। যারা ব্যবসা করছে তারাও খুব ভাল করছে। ও দেশ থাকলে হয়তো তাদেরই মতো কিছু একটা করতো। বাবা-মা আত্মীয়-স্বজনদের সান্নিধ্যে থাকতে পারতো। তবে একটা বিষয়ে মারুফ সব সময় নিজেকে সান্ত্বনা দেয়- এই প্রবাসে সৎ উপার্জনে জীবন যাপন করছে সে।
এসব ভাবতে ভাবতেই আবিদদের বাসায় পৌঁছে গেলো ওরা। শওকত ভাই ও আজিম ভাইরাও ইতিমধ্যে চলে এসেছেন। আবিদকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন। আবিদ দেশে যাবে ঠিক করেছে- যদিও ওর জন্য বাবার দাফন আটকে না রাখতে বলেছে সে। মারুফ ওর ট্রাভেল এজেন্ট বন্ধুর ফোন নম্বরটা দিল। হয়তো আজ রাতের ফ্লাইটই ধরা যাবে।
মারুফ বেশীক্ষণ বসতে পারলো না। অফিসে ওর একটা জরুরী মিটিং আছে। বাসায় মিতা আর সৈকতকে নামিয়ে ও অফিসে চলে গেল। অফিস থেকে জলদি ফিরবে- কারণ আবিদকে এয়ারপোর্টে রাইড দিতে হবে যদি আজকের প্লেনের টিকেট পাওয়া যায়। মিতা আবিদদের বাসায় দুপুরের খাবার দেবে সেজন্য রান্নায় ব্যস্ত হয়ে গেল।
এর মধ্যে ঢাকায় ফোন করে মিতা বোনের বিয়ের খবরাখবর নিলো। বোন শ্বশুড় বাড়ী চলে গিয়েছে। বাসার সবারই মন একটু খারাপ। অনেকেই কান্নাকাটি করছে। মিতাও কান্নাকাটিতে শরীক হলো। রীতার শ্বশুড় বাড়ির ফোন নম্বরটা নিলো – রাতে ফোন করে বোনের সাথে কথা বলবে। একে একে সব আত্মীয়-স্বজনের সাথে মিতার কথা হলো। অনেকের সাথেই অনেক দিন পর কথা। সবাই ওদের বিয়েতে আসতে না পারার জন্য খুব আফসোস করলো। বিয়েতে কি কি হয়েছে খুব খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জিজ্ঞেস করলো মিতা। আবিদ-মৌরীদের বাসায় খাবার নিয়ে যেতে হবে- তাই আর কথা দীর্ঘ করলো না। মারুফও যেকোন সময় চলে আসবে। আবিদের ফ্লাইটেরও খুব বেশী দেরী নেই। শেষ পর্যন্ত টিকেট পাওয়া গেছে। একটা লোকাল ফ্লাইট ধরে প্রথমে লস এঞ্জেলেসে যেতে হবে। সেখান থেকে রাতে ফ্লাইট।
মেইল চেক করে মারুফ ঘরে ঢুকলো একগাদা চিঠি নিয়ে। তার থেকে একটা খাম মিতার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললো- দেখো। মিতা খামটা ধরেই বুঝলো INS এর থেকে চিঠি। মারুফ চিঠিটা পড়লো- হ্যাঁ এটাই সেই বহু প্রতীক্ষিত অ্যাডভান্সড প্যারল অর্থাত ট্রাভেল পার্মিশন। ইশ! আর মাত্র কয়েকটা দিন আগে এটা হাতে পেলেই তো ওরা রীতার বিয়েতে যেতে পারতো। মিতার আফসোসের মাত্রাটা আরেক দফা বাড়লো।
মারুফ বললো-“যাবে? চল দেশ থেকে ঘুরে আসি”।
মিতার ঠোঁটের কোণে বিষাদমাখা এক চিলতে হাসির রেখা দেখা দিলো। “হ্যা, চলো”।
(এই লেখাটি গত সেপ্টেম্বর ২০০৫ এ অ্যারিজোনা থেকে প্রকাশিত বার্ষিক পত্রিকা "সিঁড়ি"তে প্রকাশিত হয়)
মন্তব্য
ভাল লাগলো। এক লেখায় অনেকের কাহিণী বলে দিলেন।
দারুণ!!
-----------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।
ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
____________________________
শেখ ফেরদৌস শামস ভাস্কর
"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।"
ভেতরের অনেকগুলো অনুভুতি ছুঁয়ে গেল লেখাটা ... ...
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
এটা গতবার প্রকাশ হল না? দারুন হয়েছে কিন্তু।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
না, গতবারের আগের বার। ২০০৫ সালে।
কমপ্লিমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
____________________________
শেখ ফেরদৌস শামস ভাস্কর
"আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।"
অনেক ভাল লাগল লেখাটি পড়ে। সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ।
নতুন মন্তব্য করুন