১.
গানের শ্রোতা হিসেবে আমি একটু সেকেলে। পুরনো দিনের অনেক গান পছন্দ, বর্তমান সময়ের অধিকাংশ গানই উঁচু নাকের বেড়াজাল পার হয়ে মগজে পৌঁছতে পারে না। মাঝে মাঝে ভাবি—কেন এমনটা হলো? গানের কথা একটা বড় ব্যাপার, কিন্তু আধুনিক অনেক গানের কথা বেশ সুন্দর! সুর? চটুল সুরের অনেক গানই তো প্রিয়। গায়কও তেমন কোন ফ্যাক্টর কি? গানের পাশাপাশি কবিতা আবৃত্তিও বেশ লাগে। মোবাইলের মেমোরি কার্ডে একসময় গান আর কবিতার সংখ্যা ছিল প্রায় সমান।
এই পুরনো দিনের গান বা কবিতা আবৃত্তি ভালো লাগার একটা জাস্টিফিকেশন খুঁজছিলাম বেশ কিছুদিন যাবত। আজকে একটু আগে হঠাৎ করেই মনে হলো—এর কারণ অন্য জায়গায়। পুরনো দিনের গানে বা কবিতা আবৃত্তিতে গায়ক বা আবৃত্তিকার যেভাবে প্রতিটা শব্দ আলাদাকরে গুরুত্ব বা ওজন অনুসারে স্ট্রেস বা ইনটোনেশন দিয়ে উচ্চারণ করেন, ওভারল্যাপিং না করে যেভাবে প্রতিটা শব্দকেই মগজে হিট করাতে পারেন, আধুনিক গানে সেটা অনুপস্থিত। এমনকি আমাদের দৈনন্দিন কথাবার্তায়ও আমরা প্রায়ই ওভারল্যাপিং করি—যদিও অন্যেরা সেটা অভ্যাস ও কল্পনার সংমিশ্রণে গড়ে ওঠা বিবেচনাবোধ থেকেই বুঝে নেয়।
এই কারণটা বের করার পর থেকে একটু স্বস্তি লাগছে। অধিকাংশ আধুনিক গান পছন্দ না করার দোষটা শুধু আমার একার না, গায়কেরও!
২৩.০১.১০
২.
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় একটা ছাত্রসংগঠনে কাজ করতাম। মোটামুটি ছাত্রসংগঠনের নেতা হিসেবে যতটুকু সাংগঠনিক ক্ষমতার স্বাদ নেয়া যায়, তার পুরোটা না হলেও ক্ষমতার কেন্দ্রের কাছাকাছিই ছিলাম। স্বপ্ন তো তখন অনেক ছিল—সেগুলো বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে কারা সবচেয়ে বেশি যোগ্য, সেটা তখনকার মতো বুঝেটুঝে সেই দলে যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু স্বপ্ন দেখতে চেষ্টা করার সাথে স্বপ্ন দেখার দূরত্ব আসলে অনেক!
সেই দলের অনেকের সাথেই যোগাযোগ নেই এখন। দলের খোঁজখবরও খুব একটা পাই না। অথচ মনে হত, এই দলটিই বা এদের মতো দলগুলোই প্রগতিশীল আন্দোলনের নেতৃত্ব দিবে। ঘটনা তো এখন দেখি সেরকম না! দলগুলো তাহলে কী করছে?
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার সূত্র ধরে হতাশ মুহূর্তের কোন কোন সময়ে উপসংহারে পৌঁছে যাই—এদের দ্বারা অনেককিছুই সম্ভব নয়। ষাটের দশকের ওই সংগঠনের রাজনীতি তখনকার সময়ের তুলনায় এগিয়ে ছিল—ফলে সহজেই প্রগতিশীল আন্দোলনের সাথে যুক্ত থাকতে পেরেছে। সে সময়ের প্রগতিশীল সব মানুষেরা ওই দলটিতে যুক্ত হয়েছিলেন, যে ধরনের প্রগতিশীলতা এখনকর সময়ের বিচারে তুলনামূলকভাবে কম দেখা যায়। আশির দশকে এসেও ষাটের দশকের রাজনীতি চালানোও গেল, কারণ ষাটের দশকের আলোকিত এলাকার একটা বিম্ব আশির দশক থেকে দেখা যেত। তাছাড়া আশির দশকের সময়টা ষাটের দশক থেকে একেবারে ভিন্ন কিছুও ছিল না। কিন্তু এই সময়ে এসেও যখন ষাটের দশকের রাজনীতি চলতে থাকে, তখন সেটাকে নিশ্চয়ই প্রগতিশীল বলা যায় না! সে কারণেই বোধহয় আমার দলটি প্রগতিশীল আন্দোলনের মূল ভূমিকায় যতটুকু দায়িত্ব পালন করতে পারছে, তার চেয়ে কম পালন করতে পারছে ছাত্ররাজনীতিটাকে প্রগতিশীলতার ধারায় নিয়ে আসতে। অথচ এটুকু না করতে পারলে দল হিসেবে যত প্রগতিশীলই হোক না কেন, প্রগতিশীলতার ছোঁয়াটা মানুষের জন্য ফ্রুটফুল হয় না। ফলে সবক্ষেত্রে আমাদেরকে এখনও মন্দের ভালোটাই বেছে নিতে হয়, ভালোগুলোর মধ্যকার মন্দটাকে বাদ দিতে পারি না। সেদিনের তিক্ত অভিজ্ঞতার পর এই অনুভূতিগুলো আরও প্রকট হচ্ছে।
০৭.০২.১০
৩.
সুনামগঞ্জে এই নিয়ে তিনবার আসা হলো। দেশের যে তিনটি জেলা তুলনামূলকভাবে বঞ্চিতের কাতারে—নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ বোধহয় তার অন্যতম। মানুষগুলো দেখি অভাবের তাড়নায় নির্বাক হয়ে গেছে! কল্পনা কিংবা স্বপ্ন দেখতেও ভুলে যাচ্ছে কি? দিরাইয়ের হাওর-পাড়ের এক গ্রামের কয়েকজন মাকে জিজ্ঞাসা করলাম তাদের সন্তানদের কোন পর্যন্ত পড়ালেখা করাতে চান? কেউই উত্তর দিতে পারলেন না। কোন পর্যন্ত সন্তানকে পড়ান যায়, সেই ধারণাই নেই তাদের অনেকের—সেটা জানি। কিন্তু বড় হয়ে কী হলে খুশি হবেন—তাতেও তাদের কোন কল্পনা নেই, স্বপ্ন নেই! যা হয় একটা কিছু হলেই হল! অভাবটা না থাকলেই হয়!
হা! দারিদ্র্য নাকি মানুষকে মহান করে?
১৬.০৩.১০
৪.
ডে-লাইট সেভিং নিয়ে কালকে আবার মেজাজ খারাপ হল। এক অগার সাথে কথা শুরু করেছিলাম, পরে দেখি সে এটা সম্পর্কে কিছু জানেই না। তবে সাফল্যের সাথে ঘণ্টাখানেক বগরবগর করল! ...াল! ক্যান যে এগুলার সাথে তর্ক করতে যাই!
বিশেষ করে ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবালের প্রতি মেজাজটা আরও খারাপ। কদিন আগে তাঁর একটা লেখা পড়লাম প্রথম আলোতে। বড়লোক দেশেরা নাকি ফুর্তিফার্তা করার জন্য এটা করে! আজকাল চট করে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়!
বছরের নির্দিষ্ট সময়ে ডে-লাইট সেভিং পদ্ধতি কার্যকর থাকতেই পারে—এতে দোষের বা ক্ষতির কী সেটাই ঠিক বুঝি না! আমরা জনগণই কি চেটের ...াল! সামান্য একটা জিনিসকে নিয়ে হাউকাউ শুরু করে দিতে পারি! ঘড়ির কাটা একটা ঘণ্টা এগিয়ে বা পিছিয়ে বাদবাকি সব কাজকর্ম ঠিক রাখলে কী অসুবিধা, সেটাই তো বুঝতে পারি না! এখানে বিভ্রান্তির অবকাশ কোথায়? বরং সূর্য উঠার উপর নির্ভর করে ঘড়ির কাঁটা এগিয়ে বা পিছিয়ে দেয়াটাকেই আমার কাছে বৈজ্ঞানিক বলে মনে হয়। দেহঘড়ি বলে একটা ব্যাপার আছে না? আমাদের পূর্বপুরুষেরা সূর্য উঠার সাথে সাথেই কি ঘুম থেকে উঠতেন না, সে সময় তারা এক ঘণ্টা আগে ঘুমাতে যেতেন না?
লেনিন একটা কথা বলেছিলেন—'বিজ্ঞান কখনও গণভোটে নির্ধারিত হয় না।' এই কথার গুরুত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাই মাঝেমাঝেই। জনগণকে সবসময় মহান বা কেন্দ্র বলে ভাবা ঠিক না।
০১.০৪.১০
মন্তব্য
১
এটা তো উত্তরাধুনিক গানের যুগ। এখন কেবল ওভারল্যাপিং করে নয়, বরং আঞ্চলিক টানে ইংরেজি অ্যাকসেন্টে গান গাওয়া হয় অনেক। ওসব শিল্পী ইংরেজিতে স্বচ্ছন্দ হতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। মাঝে সাঁঝে বাংলা গেয়ে বাঙ্গালীকে ধন্য করে দেন আরকি।
২
হাজার বছরের পুরনো ধর্ম আর শতবর্ষের পুরনো আদর্শের ছায়ায়ও তো প্রগতিশীলতা লালন করছেন অনেকে। আমাদের এগিয়ে যাওয়ার মন মানসিকতা কোথায়?
৩
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন না, ওদের একটাই ধর্ম, দারিদ্র্য? দারিদ্র্য একটা নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত মহৎ থাকতে পারে। পেটে ভাত না থাকলে কীসের মাহাত্ম্য?
৪
ডে-লাইট সেভিং বাংলাদেশের জন্য আসলে কতখানি ফলপ্রসূ? আমি অন্তত কোন সুফল পাই নি।
৫
বাংলা প্রতিশব্দ আছে এমন ইংরেজি শব্দের ব্যবহার একটু কেমন যেন লাগে (জাস্টিফিকেশন, হিট, ফ্রুটফুল)। এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
১. সেটাই।
২. উহুঁ, মানসিকতার পাশাপাশি আমার মনে হয় সময়কে ধরতে না পারার ব্যর্থতা এটা।
৩. দারিদ্র্য কোন সীমা পর্যন্ত মহৎ থাকতে পারে আমি বুঝি না।
৪. ফলপ্রসূ হওয়ার জন্য তো সময় লাগে! সেটা আমরা পেয়েছি কিনা? আর ফলপ্রসূ যে সেটা বুঝতে গেলেও তো কিছু অভ্যাস বদলাতে হয়। এক ঘণ্টা পিছিয়ে দিলে আমরাও যদি সমানতালে না পিছিয়ে পুরনো সময়কে ভিত্তি করে কাজ করে যাই, তাহলে জীবনেও ফলপ্রসূ হবে না। সকালে সূর্য উঠার তিন ঘণ্টা পর ঘুম থেকে উঠার চেয়ে দুই ঘণ্টা পর ঘুম থেকে উঠলে দিনের আলো এক ঘণ্টা বেশি ব্যবহার করা যায়-- এই সহজ হিসাব অবশ্য আমার জীবনে কাজে লেগেছে। বিকেলে বাজার-টাজার বা অন্যান্য কাজ সেরে সন্ধ্যার আগেই বাসায় ফিরতে পেরেছি। আর যেহেতু সকালে এক ঘণ্টা আগে উঠেছি, তাই রাতেও এক ঘণ্টা আগেই ঘুমাতে গিয়েছি। ফলে রাতের আলো এক ঘণ্টা কম জ্বলেছে।
তবে এটা ঠিক, সরকার নির্দিষ্ট সময়ে এক ঘণ্টা এগিয়ে না আনার কারণে মানুষের এটার প্রতি বিরূপ মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে।
৫. অবশ্যই। প্রতিশব্দ থাকলে ইংরেজিতে লেখা ঠিক না। কিন্তু দিনপঞ্জিতে অভ্যাশবশত বা তাড়াহুড়া করে লেখা হয়ে যায়। আর এটা নিজের লেখা দিনপঞ্জি থেকে হুবহু তুলে দিলাম বলে কোনো ধরনের সম্পাদনায় যাই নি!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
৩
যখন "ঢাকায় স্টারবাক্স কেন নেই" বলে হাপিত্যেশ করতে দেখি কাউকে (স্টারবাক্সের নামও সেবার প্রথম শুনলাম), তখন মনে হয় আমি দরিদ্রই ভালো। আমি হয়তো আমার বক্তব্য পরিষ্কার করতে পারি নি। বিলাসিতারও একটা সীমারেখা থাকা চাই। তবে দারিদ্র্যসীমার নীচে যারা বাস করেন তাদের জন্য এ তুলনা অবশ্যই অপমানজনক। সেজন্য দুঃখিত।
৪
বর্তমানে আমার রুটিন বলতে কিছু নেই বলেই হয়তো টের পাই না।
৫
আমিও তেমনটাই আঁচ করেছিলাম। তবুও স্বভাবদোষে বলে ফেললাম।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বলে ভালু করেছেন। ভাষার ব্যাপারে সতর্ক থাকাই দরকার।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
বানান সতর্কতা:
মাঝে সাঁঝে=মাঝেসাঝে
বাঙ্গালীকে=বাঙালিকে
ব্যাকরণাশুদ্ধি:
'মহৎ' বিশেষণ। এর বিশেষ্য 'মহত্ত্ব'। 'মাহাত্ম্য' শব্দটা 'মহাত্মা' থেকে উদ্ভূত।
'কীসের' নিয়েও কথা চলতে পারে। তবে, এখনই নয়। আগে একটু নিজের পায়ে দাঁড়াই।
---মহাস্থবির---
বানান সতর্কতার জন্য ধন্যবাদ।
বাঙ্গালি / বাঙ্গালী ব্যাপারে কিছু আলোকপাত করলে খুশি হবো। "বাঙ্গালী" বানানটা কি এখন পুরোপুরি বাতিল হয়ে গেছে?
অভিধানমতে মহত্ত্ব আর মাহাত্ম্য সমার্থক। হয়তো মহাত্মার প্রকৃতি অর্থে।
"কীসের" ব্যাপারে আমার যুক্তি দেখুন আপনার গ্রহণযোগ্য মনে হয় কীনা।
কিঃ আপনি কি ভাবছেন? (Are you thinking?)
কীঃ আপনি কী ভাবছেন? (What are you thinking?)
সে হিসেবে আমার মতে "কিসের" না হয়ে "কীসের" হওয়া উচিত।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বাঙ্গালী বানান এখনও বাতিল হয় নি, তবে নিয়ম অনুযায়ী বাঙালী/বাঙালি-ই লেখা উচিত।
'কীসের' ঠিক আছে।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভালু পাইলাম।
ধন্যুবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ক্ষমতাসীন দলের অনেক ক্ষমতাসম্পন্ন নেতাই নাকি কিশোরগঞ্জ এলাকার। তাইলে এই জেলার এমন হাল ক্যামনে! সবার মধ্যে এত স্বজনপ্রীতি আছে; জেলাপ্রীতি বইলা কিছু নাই?
ইদানিং যেসব গান হচ্ছে বাংলাদেশে তার খুব একটা শোনা হয় না, শুনলেও কয়েকজনের মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ থাকে,যাদের একজন অর্ণব। ওকে তো আমার ভালোই লাগে।
১. ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ গেলে ৬৪ কিলোমিটার রাস্তা যেতে সময় লাগে তিন ঘণ্টারও বেশি। ঢাকার সাথে কিশোরগঞ্জের যে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে, সেটাও ভালো না। তাছাড়া কিশোরগঞ্জের যে উপজেলাগুলো হাওরের মধ্যে পড়েছে, সেগুলোর কথা আর না-ই বললাম। অনেক উপজেলাতে আদৌ কোনো রাস্তাই নেই। বর্ষাকালে কেবল ট্রলারে যোগাযোগ করা যায়। ক্ষমতাসীন দলের অনেক নেতা-মন্ত্রী এমনকি দেশের প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত কিশোরগঞ্জের। এবার হয়তো কিছু কাজ হবে। অবশ্য কাজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছু বলা যায় না!
২. অর্ণবের গান অবশ্য আমারও ভালো লাগে, তবে সিনেমার সঙ্গীত পরিচালক হতে গিয়ে নিজের গানের বারোটা বাজিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। আর অন্যদের কথা কী বলব! সেদিন একটা গান শুনছিলাম, "দিন যায়, আম্মারও প্রেম যায় বেড়ে।" আম্মার প্রেম কীভাবে বাড়ে আর বাড়লেই বা গায়কের সমস্যা কী-- ভালো করে শুনতে গিয়ে আবিষ্কার করলাম আসলে 'আম্মার' না, 'আমার' অর্থাৎ গায়কের নিজের প্রেম বেড়ে যায়! আর 'তুমি চারা আমার কাচে আড় তো কেও নাই' শুনতে শুনতে তো বাংলা ভাষাই ভুলে যাচ্ছি!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
গৌতমের লেখাখানা দেখে লগইন না করে পারলাম না।
১. একটা গান কেন ভাল লাগে তার উপর বিস্তর গবেষণা হয়েছে। আমি একটা চমৎকার বইও পড়েছি এর উপরে, কোনদিন সময় পেলে একটা সার লিখব। তবে গান ভাল লাগার প্রথম কারণ হচ্ছে, অভ্যস্ততা, বা আগে থেকে এক্সপোজার।
২. ক্যাস্ট্রোর কিউবাতে যেদিন পিসি ব্যবহার করার অনুমতি মিলে, বিপ্র অবাক হয়ে সচলে একটা পোস্ট দিয়েছিল! চীন গুগলকে ফিল্টার করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে- এটার সমর্থনেও লোকজন দেখা যায় (মুক্তমনায়)।
৩. একবার গিয়েছি। শুধু সুনামগঞ্জ না, দেশের বহু জায়গার একই অবস্থা।
৪. ডেলাইট অনেকটা বিলাসিতা- এটা ভুল না। অস্ট্রেলিয়াতে একটা (দুটোও হতে পারে) প্রদেশে হা-না ভোট দিয়েও চালু করতে পারেনি। আরেকটা প্রদেশ চালু করে আবার বাদ দিয়েছে ৩/৪বার হা-না ভোটে হেরে। ভৌগলিক মাপে এখন মাত্র সীমিত এলাকায় ডেলাইট সেভিং চালু আছে। এত বছর পরেও এর সমস্যাও আছে কিঞ্চিত। (বছর দুয়েক আগে, অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এর সময়সূচী ঠিক রাখার জন্য ডেলাইট সেভিংএর তারিখ পিছিয়ে দেয়া হয়- সরকারি সিদ্ধান্তে, এটা বেশ সমস্যা করেছে।)
১. আমি অবশ্য সেই সব গবেষণা দেখি নি। আপনার লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
অভ্যস্ততা বা এক্সপোজার একটা ব্যাপার তো অবশ্যই, তবে এই মুহূর্তে মনে হচ্ছে যে সব গায়কের কথা স্পষ্ট বা প্রতিটি শব্দ বুঝা যায়, সেগুলোর প্রতি আমার পক্ষপাত কিছুটা বেশি।
২. বিপ্র-র পোস্টটা পড়তে হবে।
৩. হ।
৪. শুধুই বিলাসিতা? এতোগুলো দেশ শুধু বিলাসিতা করার জন্যই দিনের আলো এগিয়ে নেয়-পিছিয়ে দেয়? এর কি কোনোই অর্থনৈতিক প্রভাব নেই?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভালো লেগেছে লেখাটা
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ধন্যবাদ
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
পড়লাম।
শুধু পড়লেন? ...ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
কেনো জানিনা সকাল ৭টায় ওঠে ৮টা বেজে গেছে ভাবার চেয়ে সকাল ৬টায় ওঠাটাই আমার কাছে তৃপ্তিদায়ক মনে হয়!
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
খুব বেশি ভাবাভাবির কি দরকার পড়ে? ঘুম থেকে উঠে ঘড়িতে যদি ৬টা বাজতে দেখেন, তাহলে তো ৬টায়ই উঠলেন! আগে সেটা ৭টা ছিল নাকি ৫টা ছিল সেটা ভাবার কী দরকার!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
মন জিনিসটা বড়ই আজিব!
মাথা তারে যতই বোঝায়, "ওরে অত ভাবিসনে, ব্যাপার পুরা সরল সোজা!"-মন বলে, "তফাত যা!"
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
স্রব্রই আস্রল্রে অভ্রাস্রের ব্র্যাপ্রার।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
লেখাটা ভালু পাইলাম।
* গানের ক্ষেত্রে ঠিক জানিনা কখন কোন জিনিস ভালো লাগে... একের মানসিক পরিস্থিতিতে একেক ধরণের গান ভালো লাগে সেটাও যেমন ঠিক আবার কথা-সুর-গায়কীর উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে...
* রাজনীতি শব্দটার আগা মাথাও বুঝিনা! তাই মন্তব্য করি ক্যাম্নে!
* দারিদ্র্যের মাঝে অন্তত আমি মহান কিছু খুঁজে পাইনা। তিনদিন যার পেটে পড়েনাই এক কণা ভাত তার কাছে মহান কিছু আশা করাটা কী একখান হেজেমোনি না?
* একটু অপ্রাসঙ্গিক হলেও বলি, জাফর চাচার এবারের একখান বই পড়ে আমি বেশ ধাক্কা খাইসি। 'ঢাকা নামের শহর ও অন্যান্য'। সেখানে উনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে উনার দৃষ্টিভঙ্গী অনেক ক্ষেত্রেই একপেশে, কিন্তু তাও যখন উনি কিছু লেখেন তখন উনার আমরা যারা পড়ছি তাদের দৃষ্টিভঙ্গীর কথাটা মনেহয় একটু মনে রাখা দরকার!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
১. ধন্যবাদ।
২. তা-অবশ্য ঠিক। গান ভালোলাগার ক্ষেত্রে সময়টা একটা ফ্যাক্টর।
৩. রাজনীতি না বুঝে দিন কাটান যায়? রাজনীতি বুঝতেই হয়।
৪. দারিদ্র্যের মাঝে মহান-জাতীয় কিছু খুঁজতে যাওয়া দরিদ্রদের নিয়ে রসিকতা বলে মনে হয় আমার।
৫. একমত।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
দিনলিপি ভালু পাই গৌতম দা
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ধন্যবাদ নিবিড় দা
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
আমি কিছু কমুনা, খালি তারা দিয়ে গেলাম। দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু...
কয়টা তারা দিলেন? গোণার সময় কম পেলে কিন্তু খবর আছে!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার বিশ্লেষণ।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভালো লাগলো দিনপঞ্জি।
ধন্যবাদ
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ভ্রম।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ডে-লাইট সেভিংস নিয়ে আমার কথা আছে- কানাডাতে আমার মনে হয় ডে-লাইট সেভিংস দরকারী কেননা এখনি সন্ধ্যা হয় ৮.৩০ এ, কিছুদিন পরে সেটা ৯.০০ টায় হবে। যদি এটা না থাকতো তাহলে রাত ১০টা পর্যন্ত দিনের আলো থাকতো... সেটা মনে হয় না খুব একটা ভালো কিছু হত... দেশেও হয়তো কোন সমস্যা হতো না যদি গতবার ঠিক সময় মত আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিত (আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি বাংলাদেশে ডে-লাইট সেভিংস দরকার নেই)... লেখা ভাল লেগেছে...
পাগল মন
গতবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিলে এ অবস্থা হতো না-- একমত।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
লেখা ভাল লাগল গৌতম।
পুরনো দিনের গানের ব্যাপারে আলমগীর ভাইয়ের সাথে একমত - প্রথম কারণ হচ্ছে, অভ্যস্ততা, বা আগে থেকে এক্সপোজার। তাই কিছুটা অস্বস্তিতেই থাকি বলা যায় আমার পুরনো দিনের গান পছন্দ নিয়ে – অপরাধবোধ - নতুনকে এক্সপোজার দিচ্ছি না?
ডে লাইটের ব্যাপারে আপনার সাথে দ্বিমত আছে। স্পেসিফিক সময় ধরে পাওয়ারের বড় ভোক্তা অফিস, কারখানা এবং শহর কেন্দ্রিক লোকজন। সরকার তো অফিস/কারখানার সময় ঠিক করেই দিয়েছে (যেমন এখন দশটা থেকে!!!)। ইচ্ছা করলেই পরিবর্তন করতে পারে!! তাহলে সবাইকে কষ্ট দেয়ার কোন মানে দেখি না। সময় পরিবর্তন শুধু একটা নোটিশ দেয়াই না, পিছনে বেশ কাজ করতে হয় এবং এর কিছু ইম্পেক্ট আছে। (সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এখনও ডিএসটি টাইম দেয়)। (আরেকটা কথা মনে রাখবেন – অফিস আদালতও কিন্তু বিদ্যুৎ কম খরচের ব্যাপারে সচেতন, কারণ বিল পরিশোধ করতে হয়।)
আপনার একসময়ের রাজনৈতিক বিশ্বাসের ব্যাপারে তথাকথিত করপোরেট দৃষ্টিকোণ থেকে দ্রুত কয়েকটা নাইভ কমেন্ট করিঃ
• নিজেকে ‘শিক্ষিত’ বলিনা, কিন্তু আমি বাংলাদেশের সেই প্রিভিলেজড শ্রেণির একজন যে পরিবারের দোয়ায় ‘অ্যাকাডেমিক ডিগ্রী’ গুলি অন্ততপক্ষে পেয়েছি। আমিই সেইসব থিওরীর ঘোরপ্যাচে হারিয়ে যাই, আম জনতা কী করবে?
• কলেজে উঠার পরপর আমার নিজেরও দুররবলতা ছিল সেই সংগঠনের ব্যাপারে (এখনও নেই তা বলব না)। কিন্তু ‘প্রগতিশীল’, ‘মেধাবী ছাত্র’ এসবের সাথে সেই সংগঠণের বর্তমান তুলনা এই শব্দগুলির অবমাননা কিনা প্রশ্ন জাগে।
• গত সপ্তাহেই একটা লেখা পড়ছিলাম – মাল্টিনেশন্যাল করপোরেশন (‘এমেন্সি’) গুলির গ্লোবাল ইন্টিগ্রেশনের আকুতি বনাম স্থানীয় অবস্থার ভিত্তিতে রেস্পন্সিভনেস (দু’টা কিন্তু বিপরীত-মুখি প্রক্রিয়া)। দেখা যাচ্চে বৈশ্বিক মন্দার আগে ঝোক ছিল গ্লোবাল ইন্টিগ্রেশনের দিকে। মন্দা শিক্ষা দিয়েছে স্থানীয় অবস্থার ভিত্তিতে রেস্পন্সিভনেস দরকার এবং এখন ঝোক এদিকে। এই কথা বলার কারণ সেই রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের ভিলেন এমেন্সি গুলি কিন্তু বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিজেদের পরিবর্তন করে নেয়। অথচ সেই আমলে ঈমামরা যা বলে গেছে তাই এখনও ফাইন্যাল ওয়ার্ড সেই রাজনীতিতে।
• আরও কয়েকটা আপাত সম্পর্কহীন পয়েন্ট। (১) প্রেডিকশানঃ আগামীতে টোটাল গ্রোথের ৪০% আসবে চায়না থেকে। (২) ফ্যাক্টঃ জিএম মোটর্স – যা নাকি ক্যাপটালিজমের ন্যাশনাল আইডেন্টিটি – উত্তর আমেরিকা, মেক্সিকো, কানাডা এবং পশ্চিম ইয়োরোপ বাদ দিলে বিশ্বের বাকি দেশগুলি রিপোর্ট করে জিএম মোটর্স চায়নাকে। (৩) ফ্যাক্টঃ এমেন্সি গুলি উন্নয়নশীল দেশগুলির মোট আউটপুটের ২৫-৩০% উৎপাদন করে। (৪) ফ্যাক্টঃ চাইনিজ এমেন্সি গুলি ‘ডমিনেন্ট’ এবং ‘সাক্সেসফুল’ হিসাবে যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের ‘ম্যানেজমেন্ট মডেল’ নিচ্ছে। সেই রাজনৈতিক দল সেই সব দৃষ্টিকোণ থেকে কোন রিকনসিলিয়্যাশন করেছে কি?
• ইন্ড্রাস্ট্রিয়্যাল রিলেসন্স পড়ার সময় ‘সেই সব’ থিওরী নিয়ে পড়াশুনা করেছিলাম। ইন্ড্রাস্ট্রিয়্যাল রিলেসন্স কিন্তু ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে গত কয়েক দশকে। স্টকের বদৌলতে কোম্পনীর মালিকানার কন্সেপ্টে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। ‘ম্যানেজার শ্রেণি’ বলে ভীষণ শক্তিশালী একটা শ্রেণি হয়েছে, যাদের কাছে এমন কি কোম্পানীও জিম্মি থাকে। কিন্তু...।
ভাল থাকুন।
১. আমার লেখায় আপনার মন্তব্য দেখে বেশ ভালো লাগল।
২. সেক্ষেত্রে আমি জানতে চাই, যে দেশগুলোতে এই ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে, তারা কী বুঝে ডে-লাইট সেভিংস চালু করেছে? আর সিস্টেম পরিবর্তন করার ইমপেক্ট খুব বেশি বলে মনে হয় না; অন্তত এগুলো নিয়ে যারা কাজ করছেন, তারা সেটা মনে করেন না। আর আমি কেন সেটা পছন্দ করি, সেটা আগেই বলেছি। অফিস-স্কুল-মার্কেট ইত্যাদির জন্য আলাদা আলাদা সময়সূচি না করে সবার জন্য সময় এগিয়ে বা পিছিয়ে দিলে কি খুব সমস্যা হয়?
৩. আমার প্রোফাইলে লেখা আছে-- সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী কিন্তু অপছন্দ করি সমাজের তান্ত্রিকদের।
বেশ কিছুদিন আগে ফেসবুকে করা আমার একটা মন্তব্য নিয়ে আমার ওই দলটি এবং অন্য জাতীয় দলের তার আদর্শিক সহযোদ্ধারা নানান যন্ত্রণা দিয়েছেন। ফলে রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড ও সময়ের পরিবর্তনের সাথে এর সম্পর্ক নিয়ে যে ধরনের চিন্তা করছিলাম, তাতে এটি নতুন মাত্রা পায়। সেই সাথে পাওলো ফ্রেইরির একটা বই পড়ছি যেখানে সংলাপ ও অ্যাকশনের ভিত্তিতে বিপ্লবীদের কর্মকাণ্ডের সাথে এলিটদের দ্বন্দ্ব নিয়ে কিছু কথাবার্তা আছে। ফ্রেইরিকে ভিত্তি ধরলে বাংলাদেশের অধিকাংশ বাম দল রাজনৈতিক এলিট হয়ে যায়।
সবকিছু চিন্তা করে মনটা খারাপ হয়ে যায়।
৪. আপনাকে ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
হুম... বিদ্যুৎই তো থাকে না, আর ডেলাইট আইন কইরা লাভ কী?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
যতদূর জানি, ডে-লাইটের মূল ফোকাসটা হওয়া উচিত সূর্যের আলোর সর্বোত্তম ব্যবহার। বিদ্যুৎ এই পদ্ধতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
আর আমার পাশের বাড়িতে একজন বিদ্যুৎ থাকেন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
চিন্তা করার মতো চিন্তাগুলো ভালো লাগলো।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
ধন্যবাদ, টুটুল ভাই।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
নতুন মন্তব্য করুন