একটি রাজনৈতিক দল (যারা আদর্শগতভাবে দেশের শাসনব্যবস্থা ও সংবিধান পরিবর্তন করতে চায়) যদি পদ্ধতিগতভাবে একটি সংবিধানবিরোধী মতাদর্শী জনগোষ্ঠীকে/কর্মীদেরকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ঐ দেশের সিভিল প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীতে যোগ দিতে উতসাহী করে ও তাতে সক্রিয় পদ্ধতিগত ও লজিষ্টিক সহষোগীতা করে তবে তা রাষ্ট্রবিরোধি ষড়যন্ত্র এবং রাজনৈতিক দুর্নীতি হিসাবে গণ্য হবে না কেন?
- অপ্রিয়
মন্তব্য
বাপরে ১টা লাইন পড়তেই দাঁত ভেঙ্গে গেল। বেশী লিখলে তো খবর হত আমার!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
প্রশ্নটা খুব জুতসই লাগলো না আমার কাছে...সংবিধান পরিবর্তনের লেইগা কেউ যদি কোন গোপন দুরভিসন্ধিমূলক কৌশল নেয় সেইটা রাষ্ট্রদ্রোহীতা হইতে পারে...কিন্তু এই যুক্তি দিয়া জামায়াত বিরোধিতা করতে গেলে দেশের সকল সমাজতান্ত্রিক দলরে কাঠগড়ায় দাঁড় করাইতে হয়...আর যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার প্রশ্ন থাকে তাইলে এই পরিনতি আত্মহত্যার সামিল...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
চিরহরিত্
যে যাই বলুন না কেন। এটা একটি সময়োপযোগী লেখা। সময়ের দাবী এখন একটাই , আর তত্তাবধায়ক সরকার যতই অল্প সময় নিয়ে আসুন না কেন, এই সব স্বাধিনতা বিরোধীদের বিচার এই বাংলার বুকে তাদেরই করতে হবে। আর এই নিরেপেক্ষ তত্তাবধায়ক সরকার ও যদি অযুহাত দেখিয়ে স্বাধিনতা বিরোধীদের বিচারের কাঠগড়ায় না দাঁড় করায়, তাহলে এই সরকারের প্রতি ও মানুষের সেই চিরচরিত ধারনাই থেকে যাবে।
" যেই যায় লংকায়, সেই হয় হনুমান "
এখানেই কিন্তু তফাৎ মূক্ত গনতন্ত্র এবং বিপ্লবের, তা সে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবই হোক বা ইসলামিক। বিপ্লবী দলের কোন আইনগত ভিত্তি নেই ও তারা প্রায়শঃ পলাতক (Underground) থেকে তাদের কর্মকান্ড চালায়। কোন দল গনতেন্ত্রর মুখোশ পড়ে, গনতেন্ত্রর সুষোগ সুবিধা নিয়ে বিপ্লবের কলকাঠী নাড়তে পারে না। এভাবেই জামাত ক্রমান্ময়ে সরকারের ভিতরে শক্তিশালী হচ্ছে যার পরিণতি ভয়ানক।
- অপ্রিয়
নতুন মন্তব্য করুন