ফ্রান্সে যাওয়ার আগেই প্রত্নতত্বের একটি বাক্স হারানো গেছে,যদি কোন সহৃদয় ব্যক্তি...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৩/১২/২০০৭ - ৫:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্রান্সে যাওয়ার আগেই প্রত্নতত্বের একটি বাক্স হারানো গেছে,যদি কোন সহৃদয় ব্যক্তি খোঁজ পান তাইলে তক্তাবধায়ক সরকারকে জানাবেন...

~


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

উহার গায়ের রং আর পরনে কী জামা ছিলো বলেন।


হাঁটুপানির জলদস্যু

হিমু এর ছবি

আমার ধারণা ঐ বাক্সের ভেতরে কী কী প্রত্নসম্পদ ছিলো সেটার কোন ক্যাটালগও করা হয় নাই। বাক্সগুলিরও হয়তো কোন নিউমেরিক্যাল কোডিং করা হয় নাই, যাতে বোঝা যায় কোন বাক্সে কী যাচ্ছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

অতিথি লেখক এর ছবি

...শুনলাম বিষ্ঞু মূর্তি ছিলো দুইটা...মজার ব্যপার হইলো এত্ত গুলান চ্যানেল...সব চুপ...

~

বজলুর রহমান এর ছবি

আমার দৃঢ় বিশ্বাস বিমান বন্দরে যে "চুরি যাওয়া' বাক্সটি খালি অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে, তাতে আদৌ কিছু প্যাক করা হয় নি। বিষ্ণুমূর্তি দুটি খুব সম্ভবত সুকৌশলে অন্য বাক্সে অন্যান্য আইটেমের সাথে পাঠানো হয়েছে।

এদেশে এই পাচার সম্পর্কে এতো আন্দোলন হয়েছে যে স্বাভাবিকভাবে গিমে পর্যন্ত পৌঁছলে ফেরত না দিয়ে উপায় ছিল না। তাই এই প্ল্যান বি।

জাদুঘরের কিঊরেটর সাহেবকে ( নিঃসন্দেহে আরো অনেক রাঘব-বোয়াল জড়িত আছেন) রিমান্ডে নিয়ে ভালো মতো ধোলাই দিলেই বেরিয়ে যেত মিতাল, আম্বানী, বিড়লা, টাটা না অন্য কোন এ ধরনের মূর্তিতে আগ্রহী বিশাল ধনী এর পেছনে আছে।

লক্ষ করুন, জাদুঘর বীমার জন্য এদের মূল্য ধরেছেন মাত্র দু লাখ টাকা। ফলে বীমা কোম্পানীও এ সামান্য অর্থের জন্য কোন তদন্তকারী না পাঠিয়ে টাকাটা দিয়ে দেবে।

সব কিছু হিসাব মতোই হচ্ছে।

হিমু এর ছবি

জাদুঘর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?

কিউরেটর আর মন্ত্রণালয়ের সচিবের নাম আমাদের জানা থাকলে হয়তো খারাপ হতো না। কারণ এঁরাই হয়তো কিছুদিন পর সুশীলদের দলে ভিড়ে দেশের ঐতিহ্যরক্ষা নিয়ে বড় বড় কথা বলবেন।


হাঁটুপানির জলদস্যু

কনফুসিয়াস এর ছবি

মাত্র দু'লাখ? মস্করা নাকি?
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

কিছু একটা লিখেছিলাম। আবার মুছে দিয়েছি। মেজাজটাই খারাপ।

হিমু এর ছবি

বুদ্ধির এতো বৃদ্ধি দেখে আশঙ্কা করা যেতে পারে যে তস্কর ইতিমধ্যে বমাল পলায়ন করেছে।

বিক্ষোভের আশঙ্কায় চান্দুরা কড়া পাহারায় মূর্তি এয়ারপোর্টে নিয়ে গেছে ঠিকই, কিন্তু চুরির আশঙ্কায় সেখানে সামান্য পাহারাও দেয়ার নমুনা আমরা দেখলাম না।


হাঁটুপানির জলদস্যু

মুজিব মেহদী এর ছবি

সরকারের চুলবুলানির কারণে বাঙালির একটা ফাও ...মারা খেতে হলো। একের পর মারা খেতে খেতে খেতে খেতে...(?)
...................................................................
অসংখ্য 'নেই'-এর ভিড় ঠেলে
জ্বলজ্যান্ত 'আছে' খুঁজে পাওয়া হলো আসল ফকিরি

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

বজলুর রহমান এর ছবি

পাবলিকে গ্যাস দিবে না, কয়লা দিবে না। জামাত কইলো - দে ব্যাটা , এই মুর্তি গুলাই দে; আমরা তো পূজা করি না, হ্যারা করে। আফগানিস্তানের মতো ভাঙ্গাভাঙ্গি করলে আবার তাগো দোস্ত আমেরিকা নাখোশ হইব। এইবার দেশবাসীর তরফ হইতে ঈদের দিনে এইডাই কুরবানী হইল।
জামাতীগো কেয়ার টেকার সরকার কইল - হুম, ঠিক বুদ্ধি। খালি বাসক হগলরে দেখাইয়া পানিতে ভাসাইয়া রাখ, আর এঙ্কোয়ারী কমিটি কইরা টাইম পার কর।

বজলুর রহমান এর ছবি

এই মন্তব্যটি আমার নয়, হয়তো কেউ আমার অনুপস্থিতিতে আমার সচল কম্পিঊটার থেকে করেছে। তবে আমার দ্বিমত নেই, যদিও এমন ভাষা আমি কখনোই ব্যবহার করি না।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

আমার অবশ্য ঐটার কথাই সবচেয়ে ভাল লেগেছে। হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।