আগুনের প্রয়োজন।
আমার শুধুমাত্র অল্প একটু আগুনের প্রয়োজন ছিল,
বেশী নয়।
দাবানল চাইনি আমি, চাইনি খান্ডব দাহন
চাইনি তুষের আগুনের উষ্ণ ওম
চাইনি দেশলাই কাঠির ঝলসে ওঠা বারুদের শিখা
এমনকি সন্ধ্যাদীপের শান্ত আলোটিকেও চাইনি আমি।
এক পূর্ণিমা রাতে
আমি তোমার চোখের তারায় দেখেছিলাম
জ্যোস্নার আলোর নীলচে আগুনময় চাঁদের শরীর।
আমার শুধুমাত্র অতটুকু আগুনের প্রয়োজন ছিল,
তার বেশী নয়।
অথচ তুমি আমার উপর রাগ করে
সারাটা জীবন চোখ ফিরিয়ে নিলে।
দ্যাখো- আমি কেমন শীতে কাঁপছি,
জমে যাওয়া হৃতপিন্ড থেকে আস্তে আস্তে মরে যাচ্ছে ভালবাসাগুলো।
-নির্বাসিত
[জিফরান খালেদ এর একটি সাম্প্রতিক মন্তব্যের ("আপনার গদ্য বেশ কাব্যময়... কবিতা যদি থেকে থাকে, পড়তে দিন, আরো একটু মুগ্ধ হই...") দ্বারা অনুপ্রানিত হয়ে এই লেখাটি পোস্ট করলাম। কবিতা জিনিসটি আমি ভালমতো বুঝিনা।]
মন্তব্য
এক টুকরো আগুনের অপেক্ষায়
কাটছে এক জনমের জীবন আমার,
জমাটবাধা রক্তের সূচালো অগ্রভাগে
জীবন নাশকতার নিঃশব্দ চিৎকার!
====================
অবিরাম ছুটে চলায় হঠাৎ থমকে যাওয়া
'
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
আগুনওয়ালা চোখ কিন্তু ভয়ংকর। খুব করে তাকালে ঝলসেও যেতে পারতেন! তাহলে এই কবিতাটা অন্তত হতো না।
..................................................................................
আজ আমি মেঘের বিস্তারে
ইচ্ছাহীন নির্বিরোধ প্রণত হলাম।
সেলিম আল দীন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আপনার কবিতা আপনার গদ্যগুলির মতোই সুন্দর। কবিতাটার শেষটাও অনেক সুন্দর, তবে কেমন অসম্পূর্ণ। কিংবা এটা হতে পারে আমার বোঝার ভুল। পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
নাহ ! যতই নির্বাসিতর লেখা পড়ছি, ততোই তার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
আপনাকে দ্রুত সচল করার জন্য, প্রয়োজনে আমি জরুরী আইন ভংগ করে মিছিল করতে রাজি আছি।
--------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কী আর কইতাম!
অদ্ভুত!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
নতুন মন্তব্য করুন