ঘটকালি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০৩/২০০৮ - ১:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভাইসকল, আমি একখানা গল্প লিখতে বসলাম। এর শেষ কোথায় কিভাবে হবে জানিনা তবে শুরু করলাম একটা কথা বলে, আমি মেয়েছেলের কান্না বিশ্বাস করিনা, একদমই করিনা। এইরে, আমি আমার লেখার শুরুতেই তো বিশাল দুইটা ভুল করে বসলাম। প্রথমত ভাই ও বোনসকল বলে সম্বোধন না করে আমি শুধু ভাইসকল বলে সম্বোধন করেছি আর দ্বিতীয়ত মেয়েছেলের কান্না সম্পর্কে একটা বেমক্কা মন্তব্য করে বসেছি। দুনিয়ার সকল নারী এবং নারীবাদীরা নিশ্চই আমার কথা শুনে ফোস্ করে উঠে ঝাড়ু থেকে শুরু করে বটি পর্যন্ত যার হাতে যা আছে তা নিয়ে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। আগে আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিন একবার। আমি একজন একেবারেই নবীন লেখক তাই এখনও নিজের কলম সামলাতে শিখিনি। সুতরাং এরকম কিছু বেফাঁস মন্তব্য মাঝে মাঝে আমার কলম ফসকে বের হয়ে গেলে সেটাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি দুনিয়ার পুরুষ এক হও এই অন্দোলনে বিশ্বাসী হয়ে নারীদের বিরুদ্ধে কলম যুদ্ধে নামার কোন চেষ্টা করছি না। আত্মপক্ষ সমর্থনে শুরুতে বলে রাখছি মেয়েদেরকে বোনসকল বলে সম্বোধনে আমার তীব্র আপত্তি আছে। দুনিয়ার সকল ছেলেকে আমার ভাই বানাতে আমার কোন আপত্তি নেই এমনকি আপনারা চাইলে আমি আমার নিজের বাপকেও ভাই বলে ডাকতে পারি। কিন্তু দুনিয়ার সকল মেয়েছেলেকে বোন বানানোর ব্যপারে আমার তীব্র আপত্তি আছে। আমি মেয়েছেলের কান্না পছন্দ করিনা তাই বলে মেয়েছেলেও পছন্দ করিনা তা নয়, বিলক্ষণ পছন্দ করি। সুতরাং এইভাবে বোনের সংখ্যা বাড়িয়ে তাদেরকে আমার কাছ থেকে দূর করে দেবার মতো বেকুব আমি নই। আর আসলে যে কোন একজায়গা থেকে তো আমার গল্প শুরু করতে হবে তাই মেয়েছেলের কান্নার কথা বলেই শুরু করলাম।

কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর বউ দেখতে তার বাড়ী গিয়েছিলাম। কত মানুষের কত রকম শখ থাকে আমার শখ হচ্ছে বন্ধুদের বিয়ে খাওয়া আর মন দিয়ে তাদের বউ দেখা। আমি বুদ্ধিমান মানুষ, আমার এই বুদ্ধিমত্তা বংশসূত্রে প্রাপ্ত। আমার বুদ্ধিমান পিতা সবসময় চাঁনরাইতে কোরবানীর গরু কিনতে যান। তার আগে ঘুরেফিরে সবার গরু দেখে নেন, অন্যের লাভ লোকসান থেকে নিজে শিক্ষাগ্রহন করেন। আমিও তাই বুদ্ধিমান পিতার বুদ্ধিমান সন্তান হিসেবে ঘুরেফিরে সবার জরু দেখে বেড়াচ্ছি। ইচ্ছে আছে সবার বিবি দেখা শেষ হলে নিজে শেষরাইতে একটা ওস্তাদের মাইর মারব। তো আমার বন্ধুর বউকে দেখে মেয়েছেলের কান্নার বিষয়টি আমার মাথায় ঢুকে গেল। সুন্দর গল্প করছিল সবার সাথে, শাড়ী-গয়না নিয়ে নাড়াচাড়া চলছিলো হঠাৎ তার এক বান্ধবীর ফোন আসলো। ফোনে হ্যালো, তুই এখন কোথায়, তুই বিয়েতে আসলি না কেন বলতে বলতে ঝরঝর কের র্কেঁদে ফেললো। এত চমৎকার কান্না দেখে আমি মুগ্ধ, ইচ্ছে করছিলো মেয়েটিকে গিয়ে জড়িয়ে ধরে অভিনন্দন জানাই। নিতান্ত পরের বউ বলে ধরলাম না, নিজের বউ হলে অবশ্যই ধরতাম। দুই মিনিট পরেই দেখলাম সেই মেয়ে কান্নায় গলে যাওয়া মেক্আপটুকু ঠিকঠাক করে আবার মহানন্দে শাড়ী গয়না নিয়ে যুদ্ধে নেমে গেল। ইন্টারমিডিয়েট এ পড়ার সময় কেমিষ্ট্রি প্র্যাকটিকাল এ টাইট্রেশন এর এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে মনে আছে বুরেট, পিপেট এইসব নিয়ে কাজ করতে হতো। বুরেট এর মাথায় একটা চাবি লাগানো থাকতো সেটাকে একটু একটু ঘুরিয়ে ফোটায় ফোটায় এসিড ফেলে ক্ষারকে নিস্ক্রিয় করতে হতো। সব মেয়েছেলেদের দুইচোখে এরকম দুইটা চাবি লাগানো আছে, যখন খুশি তখনই তারা তাই এরকম ভাবে ফোটায় ফোটায় পানি ফেলে দুনিয়ার তাবৎ পুরুষকে নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারে। ইচ্ছামতো ফোটার সংখ্যাও নিয়ন্ত্রন করা যায়। একেবারে হিসেব করা কার জন্য কোন কাজে কয় ফোটা খরচ করতে হবে। অবশ্য যে মেয়েটির কথা বললাম সে যে শুধু সুন্দর কাঁদতে পারত তাই নয় বেশ স্মার্টও ছিলো। আমার বন্ধুর হিসেবে প্রায় “পাঁচ হাপ্“ স্মার্ট। হাপ্ স্মার্ট ব্যপারটি আমার সেই বন্ধুর অনবদ্য আবিস্কার। তার মতে মফস্বল থেকে ভার্সিটিতে সদ্য আগত মেয়েরা নাকি বেশ স্মার্ট হয়। এরকমই একমেয়ে নাকি আমার বন্ধুসহ্ সব ক্লাসমেটদেরকে তার গ্রামের বাড়ীতে বেড়াতে নিয়ে গিয়েছিলো। বেড়ানোর সময় তারা জংলামতো একটা সাপের আখড়ায় চলে গেলে ওই মেয়ে তাদেরকে শুদ্ধ ভায়ায় সাবধান করতে গিয়ে বলেছিলো, “ওখানে যেয়োনা, ওখানে যেয়োনা, ওখানে হাপ আছে!“। সেই থেকে সেই মেয়ের নাম যে শুধু “হাপ“ হয়ে গেল তাই নয়, স্মার্টনেস পরিমাপের একক হিসেবে “হাপ- স্মার্ট“ বেশ প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেল। মানুষজন যেভাবে ওজন হিসেব করে এক কেজি, দুই কেজি হিসেবে আমরা তেমনি স্মর্টনেস মাপতাম একহাপ, দুই হাপ এভাবে।

তবে আমি অবশ্যই আজকে মেয়েছেলের কান্না বা স্মার্টনেস নিয়ে আমার গল্প লিখতে বসিনি, আমার গল্প একটা বিয়ের অনুষ্ঠান নিয়ে। আমার এক বন্ধুর বিয়ে আর আমি হচ্ছি এই বিয়ের ঘটক। ঘটক হিসেবে আমি নিতান্তই বেমানান, যার নিজেরই বিয়ে হয়নি তার ঘটকালি করাটা অতি দুরুহ একটা ব্যপার। তারপর ঘটকের অত্যাবশ্যকীয় গুনাবলী যেমন সত্যের সাথে মিথ্যাকে মিশিয়ে ঘুটা দেয়া সেটাও আমি ঠিকমতো শিখে উঠতে পারিনি। কিন্তু তারপরও আমি এই বিয়ের ঘটক। আরও ব্যপার আছে, ঘটকের কাজ হচ্ছে ঘটনা ঘটানো কিন্তু এইখানে ইতিমধ্যে ঘটনা ঘটেই ছিলো অর্থাৎ মিয়া বিবি রাজী হয়ে বসে ছিল, দুই একদিন না দীর্ঘ চার-পাঁচ বছর ধরেই তারা রাজী। কিন্তু মিয়া বিবি রাজী থাকার পরও আমার মত কাজীর দরকার পড়ল তাদের পরিবারবর্গকে রাজী করানোর জন্য। আমি অতি বুদ্ধিমান (বংশ সূত্রে প্রাপ্ত) তাই এই সামান্য দায়িত্ব পেয়ে মশা মারতে কামান দাগা হচ্ছে এই ভেবে একটু ক্ষুন্ন হলাম। পাত্র-পাত্রীর কাছ থেকে সকল সুবুদ্ধি ও কুবুদ্ধি নিয়ে প্রথমে গেলাম পাত্রের বাড়ী। পাত্রের মা কে ক্ষুধার্ত বাঘকে খাচায় আটকে রেখে কষ্ট দেয়া পরম নিষ্ঠুরতার কাজ এই বলে আমার বক্তব্য শুরু করে শীতকালে বিবাহের উপকারিতার প্রসঙ্গে এসে খুক খুক করে কাশতে লাগলাম। পাত্রের বুদ্ধিমতী মাতা বললেন, ঝেড়ে কাশ। বললাম, হাতে ভালো কিছু পাত্রী আছে। মাতা বললেন, দেশ এর বাড়ী কোথায়? শুরুতেই এইদিক থেকে আক্রমন আসবে আমি জানতাম। পাত্রের সূত্রে এও জানতাম নোয়াখালী, বরিশাল, যশোর বা কুমিল্লা মাতার ঘোরতর অপছন্দ। পাত্রীর বাড়ী রাজশাহী, সেটা বলার আগে আমি তাই প্রথমে কিছু কাল্পনিক পাত্রী তৈরী করলাম।
: বাড়ী নোয়াখালী
: উহু ...
: বরিশাল এর একজনও আছে
: ও দিকের লোকেরা বদমেজাজী হয়
: তবে যশোর
: ওরা বড্ড কলকাতা ঘেষা
: তাহলে কুমিল্লা
: বেশী চালাক
: রাজশাহী, এই শেষ
: ওরা, ওরা ....
বলতে বলতে পাত্রের মাতা থেমে গেলেন। বোধহয় অনেক ভেবেও রাজশাহীর সমস্যা বের করতে পারলেন না। আমি ভয় পাচ্ছিলাম রাজশাহীতে আম বেশী হয় বা ওইখানে গরম বা শীত বেশী এই জাতীয় কোন কথা আবার শুনতে হয়। যাক্ প্রথম ধাক্কাটা সামলানো গেল। এরপর একই ভাবে কালো, শ্যামলা, উজ্জ্বল শ্যামলা বর্ণের কাল্পনিক পাত্রীরা বাতিল হয়ে দুধে-আলতা বর্ণের পাত্রী নির্বাচিত হলো। বয় কাট, ষ্টেপ কাট, বব কাট চুল বাতিল হয়ে লম্বা ঘনকালো চুল নির্বাচিত হলো। এইভাবে দীর্ঘ দুই ঘন্টার পুলিশী জেরা শেষে আমার পকেট থেকে পাত্রীর ছবি বের হলো। মাতার খুঁতখুঁতানি তবুও গেল না। রঙটা আর একটু উজ্জ্বল হলে ভালো হতো, চুলটা আর একটু ঘন হওয়া উচিৎ ছিলো এবং উচ্চতা আর দুই-এক ইঞ্চি বেশী হলে মন্দ হতোনা এসব চলতে লাগলো।

এরপর গেলাম পাত্রীর বাড়ী। পাত্রীর পিতাকে লোহা গরম থাকতে থাকতেই তাকে আঘাত করা উচিৎ বলে বক্তব্য শুরু করে সাবালিকা কন্যাকে দ্রুত বিবাহ দিয়ে অঢেল নাতি-পুতির মালিক হওয়ার আনন্দের প্রসঙ্গে এসে মুচকি হাসলাম। আনন্দিত পিতা বললেন, খুলে হাস। বললাম, হাতে বেশ কিছু পাত্র আছে। পিতা বললেন, কি করে? খুব ভালো করেই জানা ছিলো এবারে এইদিক থেকে আক্রমন আসবে। পাত্র পেশায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, তবে সেটা বলার আগে যথারীতি কিছু কাল্পনিক পাত্র তৈরী করলাম।

: পাত্র আর্মিতে চাকরী করে
: বদমেজাজী, বউ পেটাবে।
: আর একজন আছে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার
: ল্যুজ ক্যারেকটার
: কাষ্টম এ চাকরী করে
: অসৎ, ঘুষখোর
: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, এটাই শেষ
: কম্পিউটার, কম্পিউটার .....
বলতে বলতে পাত্রের বাবা গভীর চিন্তায় ডুবে গেলেন। ভয় পাচ্ছিলাম কম্পিউটার ভাইরাস অথবা Y2K বাগ্ এর প্রসঙ্গ তুলে আবার না কিছু বলে বসেন।

যাক্, অবশেষে একসময় বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হলো। সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হলো বলা ঠিক না তবে শেষ হলো আর কি। মিয়া- বিবির মিলন হলো আর আমার দ্বায়িত্বও শেষ হলো।

মাসখানেক কোন যোগাযোগ ছিলানা। হঠাৎ মনে হল একবার খোঁজ নেয়া দরকার। প্রথমে গেলাম কন্যার বাড়ী, যে বাড়ীতে এখন আর কন্যা নেই। কন্যার পিতা স্বভাবতই একমাত্র কন্যার বিচ্ছেদে খানিকটা বিমর্ষ, সময় কাটানোটাই এখন বড় সমস্যা। মেয়ের শ্বশুরবাড়ীর কথা তুলতেই ফোঁস করে উঠলেন। সেখানকার লোকজন নিতান্ত অভদ্র, গেলে ঠিকমতো বসতেও বলেন না।
এরপর গেলাম আমার বন্ধুর বাড়ী। পুত্রবধূ কেমন হল জিজ্ঞেস করায় মাতা একটি “ই“ প্রত্যয় যোগে বললেন, ভালই। কথা বলে আস্তে আস্তে জানা গেল “ই“ যুক্ত ভাল হবার রহস্য। বউমার বেশ কিছু গুরুতর ত্রুটির কথা একে একে জানা গেল। যেমন, সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠতে দেরী করা, দৌড়ে চলাফেরা করা এবং সর্বোপরি মন্ত্রবলে পুত্রকে ভেড়া বানিয়ে ফেলা। আমি একটু মাথা চুলকে ভাবলাম, আমার প্রথম ঘটকালিটা তেমন সুবিধার হলোনা!

নববিবাহিতাদের ঘরে প্রবেশের পূর্বে যে একটি বেশ জোরালো গলা খাঁকারি দিতে হয় সেটা ভুলে গিয়েছিলাম। তাই বন্ধু এবং বন্ধুপত্নীর ঘরে প্রবেশের পূর্বে বেশ কিছু কথোপকথন আমার কানে চলে আসল।

: এই! সকালে না বলে চলে গিয়েছি বলে রাগ করিস নি তো! আসলে অফিসের সময় হয়ে যাচ্ছিলো তো।
: উঁহু
: তাহলে তোর মন খারাপ কেন?
: কই মন খরাপ?
: এই যে লাল টুকটুকে চেহারাটা একটু কালচে লাগছে যে!
: আমি তো কালোই
: তাই? দেখিতো আরেকটু কাছ থেকে তুই কেমন কালো!

নাউজুবিল্লাহ্! আমি বুঝতে পারলাম ঠিক এই মুহুর্তে আমি আমার আগমনবার্তা এদের জানালে একটা কেলেঙ্কারীর মধ্যে পড়ে যাব। আমার আগমন বার্তা আর না জানালেও অবশ্য চলবে। আমি যা দেখতে এসেছিলাম তা আমার দেখা হয়েছে। উভয় পক্ষের ঠান্ডা যুদ্বের প্রভাব এখনও যে এদের দুজনের মাঝে পড়েনি সেটা বোঝা গেল। মেয়েটির হয়তো বৈরী পরিবেশে এসে সত্যি মাঝে মাঝে মন খারাপ হয়ে যায় আর ছেলেটি এক পলকেই সেটা বুঝে ফেলে। মেয়েটি হয়তো ছেলেটির বুকে মাথা রেখে কাঁদে, সামান্য দুঃখে আর অনেকটুকু আনন্দে। বোঝা গেল আপাতত ওদের একে অপরের মুখের দিকে তাকিয়ে পরস্পরকে লাল, হলুদ, গোলাপী, সবুজ অনেক কিছুই মনে হচ্ছে। আমি হতাশাবাদী মানুষ। আমার কাছে মেয়েটির কান্নাটুকুকে সত্যিকার হয়তো মনে হয়না। আমি হয়তো বলবো ভবিষ্যতে মুখটা পরস্পরের কাছে এতোটা আকর্ষনীয় মনে হবেনা আর রঙগুলোও ফিকে হয়ে খয়েরী, বাদামী আর কালো হয়ে যাবে। কিন্তু থাকনা ভবিষ্যতের সম্ভাবনাটুকু ভবিষ্যতেই। আপাতত ওরা পরস্পরের মুখের দিকে তাকিয়ে জীবনের স্বাদ নিক আর আমিও আমার প্রথম ঘটকালির সাফ্যলের স্বাদ নিয়ে বাড়ী যাই।

................................. উদাস
[সবিনয়ে আমার দ্বিতীয় গল্প নিবেদন করলাম। প্রথম গল্প
আপ-ডাউন ফ্রেশ ডেয়ারী ফার্ম এর মতো এ গল্পটিও আগে কোথাও প্রকাশিত হয়নি। ]


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

জোশ হইছে- শেষটা দারুন- লিখে যান ভাই

--
কৈলাশ

শেখ জলিল এর ছবি

''ওখানে যেয়োনা, ওখানে যেয়োনা, ওখানে হাপ আছে!“

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

রাকিব হাসনাত সুমন এর ছবি

" থাকনা ভবিষ্যতের সম্ভাবনাটুকু ভবিষ্যতেই। "

একটি সফল ঘটকালী নিশ্চয়ই আপনাকে নতুন ঘটকালীর দিকে নিয়ে যাবে... অগ্রীম সাফল্য কামনা করছি.....

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।