সচলায়তনের সাথে পরিচয় বেশিদিনের না। বন্ধু নিঝুমের মাধ্যমে পরিচয়। নিঝুম একটা একটা লেখা লিখে আর আমাকে ফেসবুকে লিঙ্ক পাঠায় পড়ার জন্য। ওর লেখা পড়ে পাঠক শ্রেণীতে ভর্তি হলাম। তারপর আস্তে আস্তে আসতে লাগলাম নিয়মিত, শুরু করলাম অন্যদের লেখা পড়া। সব লেখাই যে অতি উন্নত মানের, তা না, কিন্তু বাংলায় কিছু পড়তে পারছি, এই আনন্দটাই মুখ্য হয়ে উঠল।
যখন শুধুমাত্র পাঠক ছিলাম, তখন সচলায়তনের প্রতি এতটা আসক্ত ছিলাম না। হঠাত হঠাত আসতাম, কিছুক্ষন এর ওর লেখা পড়তাম, তারপর চলে যেতাম। সময়টা ডিসেম্বর, ২০০৭। এরপর নিঝুম শুরু করে গুতাগুতি...তুইও কিছু লিখা দে...অতিথি লেখক হয়ে শুরু কর...ইত্যাদি। প্রথম প্রথম পাত্তা দিতাম না। শেষে একদিন অতিষ্ঠ হয়ে অভ্র ডাউনলোড করলাম। ডাউনলোড করা পর্যন্তই। এরপর অভ্র আমার ল্যাপটপে বসে থাকল অকেজো প্রায় ২ মাস। মাঝে মাঝে মনে করতাম ডিলিট করে দিব, কিন্তু করি না, কখন আবার কোন কাজে লেগে যায়! আর কখনো যদি লেখার চিন্তা মাথাচাড়া দিয়ে উঠে, তখন ব্যবহার করব...এই চিন্তা করে রেখে দিলাম অভ্র।
অবশেষে চিন্তা করলাম লেখালেখি শুরু করেই দেখি, কি হয়। কিন্তু প্রথমেই বিপত্তি। কমপিউটার সম্পর্কে জ্ঞান আতি সামান্য। অভ্র কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এটা বুঝতেই লাগলো বেশ কয়েকদিন। তারপর হাল প্রায় ছেড়েই দিচ্ছিলাম। কারণ অনেক কষ্টে যেটুকু টাইপ করি, বানান দেখি ১০০ টা ভুল। কোনটার বানান কিভাবে টাইপ করে কে জানে! ক্ষ লিখতে পারি না, ঠ লিখতে পারি না, ঢ লিখতে পারি না। ঘোড়ার মাথা।এত কষ্ট করে কেউ টাইপ করে নাকি!
কোন কিছু না পারলে আমার রোখ চেপে যায়। সচলায়তনে লিখি আর না লিখি, অভ্রতে নির্ভুলভাবে টাইপ করা শিখেই ছাড়ব। অবশেষে শিখলাম। শিখার পর চিন্তা করি, কষ্ট করে শিখলামই যখন, কিছু একটা হাবি জাবি লিখেই দেখি, পাবলিক খায় কি খায় না। শুরু করলাম হাবি জাবি লেখা।
সমস্যা বাধলো ২/১ টা লেখা প্রকাশ হবার পর। তখন আমার নেশায় পেয়ে বসলো...কিছু একটা লিখতে হবে...দেখি মডুরা ছাপায় কিনা...আর ভুল করে যদি ছাপিয়ে ফেলে, তাহলে কেউ পড়ছে কিনা, পড়ে থাকলে কিছু বলছে কিনা, বলে থাকলে কি বলছে...
সপ্তাহ খানেক পরে দেখা গেল, ল্যাপটপ খুলে বসলেই মনের অজান্তে সচলায়তনে এসে ঢুকছি, কিংবা পড়াশোনার শ্ত চাপ দূরে রেখে বসে বসে হাবি জাবি লিখছি। খামোখা সময় নষ্ট ছাড়া আর কি!
তাই আমি বলি, সচলায়তন একটি অতি সময় আপচয়কারী বস্তু। আর সময় আপচয়কারী শয়তানের ভাই। সেই হিসাবে সচলায়তন সাক্ষাত ইবলিশের ছোট ভাই।
সচলায়তন একটি মারাত্মক নেশাও বটে। যে কোন নেশাই বিপদজনক। আমরা যারাই এখানে লেখালেখি করি (বা করার চেষ্টা করি),চিন্তা করে দেখুন একবার, আমরা সবাই নেশাখোর। আমাদের সবার দ্রুত আরোগ্য দরকার।
যদি বলেন আপনি নেশাখোর না, তবে আপনার প্রতি আমার চ্যালেঞ্জ, এক সপ্তাহ সচলায়তনে না এসে থাকুন তো দেখি, পারেন কিনা? কেমন...পারলেন নাতো? একটা কথা জেনে রাখবেন, নেশাখোররা কখনো টের পায় না যে তারা নেশায় আসক্ত। আমি জাতে মাতাল তালে ঠিক বলে ঠিকই ধরে ফেলেছি যে আমরা আসলে নেশাখোর, আর তাই আপনাদের ও সাবধান করে দিচ্ছি। দেরী করবেন না। কারণ, দেরী করলেই লেট হয়ে যাবে। নেশার পথ থেকে ফিরে আসুন। মনে রাখবেন, যে ব্যক্তি আপনাকে নেশা করতে বলে, সে আপনার প্রকৃত বন্ধু না। নিঝুম ও সেরকমই। ও হচ্ছে দুষ্ট বন্ধু।
তাই বলি, আসুন সবাই সচলায়তন বয়কট করি, সুস্থ হয়ে বাঁচি সবাই। সময়টা কাজে লাগাই হিন্দি কোন মুভি দেখে। তাতে বিনোদন ও হবে, নতুন একটা ভাষাও শেখা হবে।
(রেনেট)
মন্তব্য
কিছু কিছু নেশা না করলে রেনেসাঁ হয় না... দরকার আছে ।
- খেকশিয়াল
মনের কথা এবং হাছা কথা অতি সুন্দর কইরা সাজাইয়া গুছাইয়া এবং যুক্তি দিয়া বলছেন ভাইজান।
আপনার সাথে পুরা একমত !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমি নেশাখোর হলেও ভালো মানুষ। সব সময় সত্য কথা বলি।
~রেনেট
আমি আবার নেশা করলেই হাসা কথা কই
- খেকশিয়াল
টাইম যে কোন দিক দিয়ে পালায় বুঝি না।
প্রতিদিন ভাবি আর সচলায়তনে ঢুকব না। ১/২ ঘন্টা পরে টের পাই আজ পণ করেছিলুম !!
বয়কট করুম। কিছু হিন্দি ছবির লিস্টি দেন
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আবার জিগায়! কাভি ভুশি কাভি গম...কাহো না পিয়ার হায়...ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া, ম্যায়নে প্যায়ার কিউ কিয়া, ম্যায়নে প্যায়ার কাভি নেহি কিয়া...আপাতত এডি দেইখা লন। তারপর smc-র ওর স্যালাইন...তারপর সেকেন্ড রাউন্ড...
~রেনেট
হাহাহাহাহা ...............
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
গতকাল আমার আমি এখন আমেরিকায় থাকি লেখাটি দিয়ে আমি কারো কারো মন বিষন্ন করে তুলেছিলাম...।তারপর আমি যে সাড়া পেয়েছি, তাতে আনন্দে আমার বুক ভরে গেছে। তাই ভাবলাম যাদের মন আমি খারাপ করিয়েছিলাম, তাদের মন ভালো করার দায়িত্ব ও আমার। তাই আজকের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
সবাই সুস্থ থাকুন, আনন্দে থাকুন।
~রেনেট
কিছ নেশা ছাড়া যায় না বা ছাড়তে ইচ্ছে করেনা যেমন, ভালোবাসার নেশা। আর আপনি কিনা এই নেশা ছাড়তে কইতাছেন (খেপতাছি)। আমিতো অফিসে থাকলেও সারাক্ষন (অফিস ফাঁকি দিয়া ) সচলায়তনে চোখ সাটাইয়া রাখি আর আপনি কিনা .....হুম......
চলুন আমরা সবাই রেনেট কে ধোলাই দেই
.......................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
এক সপ্তাহ পর আবার দেখা হবে .. একই চ্যানেল ..একই সময় । ততদিন আমাদের সাথেই থাকুন ।
হ ভাই।হাছা কথা কইসেন।
ভাইসব, আসেন আমরা এই সচলায়তন বয়কট কইরা সচলায়তন পার্ট টু চালু করি...
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমিও সবাইরে বলি , সিগারেট ছাড় রে ব্যাটা , সিগারেট ছাড় ।
তোরা যদি ছাড়িস , আমরা তাহলে কমদামে খেতে পাই ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
হাহাহাহাহাহাহাহা, এক্কেরে খাঁটি কথা !
- খেকশিয়াল
সচলায়তনে অন্যান্য লেখকদের লেখা পড়া শুরু করার পর থেকেই আমি আপনার ভক্ত হয়ে গেছি। আপনি লিখেন অনেকদিন পর পর, কিন্তু যা লিখেন তাই ভালো লাগে। আমার ব্লগে আপনাকে আসতে দেখে খুশি হলাম।
ছুট্টু একটা প্রশ্ন ছিল...আপনার নামই কি তাহলে বেগতিক ভাই?
~রেনেট
ব্লগাডিকশনে স্বাগতম ।
ব্লগাডিকশন -- ভালো বলেছেন তো! @ আনোয়ার সাদাত শিমুল।
আর কোথায় যেনো পড়েছিলাম, ব্লগে দ্বিতীয় জীবন।...
শাবাশ @ রেনেট ।
আপনার এই লেখাটিও একেবারে জাঝা।
রেনেটকে সচল করার জন্য কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাই।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আসলেই ঠিক বলেছেন, আমিতো পাঠক হয়েই এত আসক্ত, আপনাদের মত লিখতে পারলে যে আমার কি হত
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
খেঁকশিয়ালের মা্তায় বুদ্ধি দ্যাকসাও? সহমত খেঁক!!
কালবেলা
নেশা শরাবমে হোতা তো নাচতি বোতল
লাইন ছাড়া চলেনা রেলগাড়ি
রেনেট এর ভালো লিখবার ক্ষমতা আছে এটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম যখন ও আমার লেখা পড়ে সমালোচনা,আলোচনা আমাকে পাঠাত।অনেক যুক্তি দিয়ে রেনেট কথা বলে।এই ব্যাপারটাই ওর লেখলেখির ক্ষেত্রে আমার খুব পছন্দের।আমি আজকে পোনেরো-ষোলো বছর ধরে রেনেট কে চিনি।ওর সম্পর্কে যত স্মৃতি আমার মাথায় আছে,তা হোলো বইয়ের উপর ঝুঁকে একটা ছেলে পায়চারি করছে।যার সব চিন্তা বই আর পড়ালেখাতেই সীমাবদ্ধ।মাঝে সাঝে পিট পিট করে তাকায় অবশ্য,তবে সে চোখ বলে , "তুই কে?" টাইপ।
আজকে নতুন রেনেট কে জানলাম।প্রিয় বন্ধুকে লেখক হিসেবে জানলাম।
রেনেট কে কি দ্রুত সচল করা যায় ??মাননীয় মডারেটর গণ???
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
কথা সত্য। দিনে কতবার সচলায়তনে আসি তার ঠিক নেই। এই যে এখনই তো... মুখ না ধুয়েই বসে গেছি!
কথা হইলো গিয়া কথা সেটা না। সচল না থাকলে কি করতাম কন?
---------------------------------
এভাবেই কেটে যাক কিছু সময়, যাক না!
আমি আগাগোড়া একটা কামলা টাইপের মানুষ। এদিক ওদিক থেকে খামছা খামছি না করলে আমার পড়া কিংবা লেখার জন্য আইনত কোনো টাইম থাকার কথাই না
ফলে সব সময়্ই আমি ধান্দায় থাকি অফিসে বসে ৭০% টাইম নিজের কাজ করার (আমার কোনো ভবিষ্যত বস যেন না দেখে এই লেখা)
কিন্তু এখন নিজের কাজতো গেছেই অফিসের ৯০% টাইম যায় সচলয়তনে। তার উপর রাতের ২ ঘণ্টা ছিল আমার নিজের লেখার জন্য সেখান থেকেও ১ ঘন্টা ৫৫ মিনিট নিয়ে যায় সচলাযতন
শুধু এইটা শেষ না। নিজের লেখা কেউ পড়ে না বলে কিছু মানুষকে আমি সচলায়তন দেখার বুদ্ধি দিয়েছিলাম। এখন তাদের সময় নষ্ট করার ফন্দি করার জন্য প্রতিদিনই শুনতে হয় গালাগালি
আচ্ছা এই সচলায়তনের উপর ক্ষতিপূরণের মামলা করা যায় না?
যায় না মানে? দরকার পরলে আমি আমেরিকা থেকে উকিল নিয়ে আসব...আমাদের জীবনের মুল্যবান সময় নিয়ে সচলায়তন এভাবে ছিনিমিনি খেলবে আর আমরা চুপ করে বসে থাকব?
জাগো, জাগো, বাঙ্গালি জাগো।
~রেনেট
এই লাইন দেখে মনে হল মন্তব্য বোধ হয় কল্পনা আক্তারের।
আমি শুধু তার সাথেই না এই ব্লগে মন্তব্যকারী সবার সাথেই ভীষনভাবে একমত। কোন কারণে সচলায়তনে না ঢুকতে পারলে বুকের ভেতরটা খালি খালি লাগে। বাসায় ,অফিসে সুযোগ পেলেই হল। লেখাগুলো গোগ্রাসে গিলতে থাকি। অফিসে প্রচন্ড ব্যস্ততার মধ্যে ও সচলায়তন খুলে minimize করে রাখি। যাতে সুযোগ পেলে চট করে একবার চোখ বুলাতে পারি। সহকর্মীদের সাথে প্রয়োজন ছাড়া কথাও বলতে ইচ্ছে করে না। মনে হয় শুধূ ই সময় নষ্ট! কাজকর্মের বাইরে যাও বই পড়ার সামান্য অভ্যাস ছিল সেটাও গেছে। এখন তো সময় মত পত্রিকা পড়ার ও সুযোগ পাই না। কী বিপদে পড়লাম! তাও যদি নিজে লিখতে পারতাম। অন্যের লেখা পড়ে আর মন্তব্য লিখে ই নেশাসক্ত হয়ে গেছি। নিজে লিখলে না জানি কী হতো?
আরেকটা কথা মনে হলো- অনেকের লেখা, মন্তব্য পড়তে পড়তে মাঝে মাঝে নাম না থাকলেও মন্তব্যের নীচের কথা থেকে ও (জানি না এগুলোকে কি বলে?) লেখককে মনে হয় চিনতে পারি। যেমন এখানে পেরেছি। এটা বোধ হয় নেশার সুফল!
ঠিক ঠিক।
এই যেমন কমেন্ট এর ঘরে "অনিন্দিতা" দেখলেই মনে হয় অফিসের কাম কারবার ফালাইয়া,সবার চোখ এড়াইয়া একজন খুটখাট করে কমেন্ট লিখতেসে
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
LoVe is like heaven but it hurts like HeLL
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আপনাদের নিয়ে হলো মহা জালা... দুনিয়ার সব সত্য কথা ব্লগে লিখে ফেলেন, এই সব সত্য কথার কারনে দেখবেন দুই দিন পর সব অফিস আদালতে সচলায়তন সাইট ব্লক করে দেবে । দয়া করে আর এই সব লেইখেন না প্লিজ। মিনিমাইজ করার পাশাপাশি টুলবারটা ইনভিজিবল করে রাইখেন।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
কি আর বলব বলেন আমার জীবনে সচল আসার পর থেকে রাতের লেখাপড়া এখন দিনে করতে হয়।মিডটাও সকালে পড়ে দিসি।চলেন সবাই সচল বাদ দিয়া মোবাইলের সার্থকতা চিহ্নিত করি।
-নিরিবিলি
ধন্যবাদ সবাইকে মন্তব্যের জন্য। আপনাদের অনুপ্রেরণা আমার আগামী দিনের পাথেয়।
~রেনেট
আপনি তাইলে সচলায়তনের প্রেমেই পড়েছেন !
মানুষ কখনো বা কখনো , কোন না কেন জায়গায় অবলীলায় সত্যি কথা বলতে চায়। হোক ছদ্ম নামে বা নিজের নামে।সচলায়তন হচ্ছে সে জায়গা।
পারোও রান্টু মিয়া তুমি, যাউকগা, এখন তুমি কোথায়?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নতুন মন্তব্য করুন