• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

নীলা ম্যাডাম ও আমি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৬/০৪/২০০৮ - ৩:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট থাকতেই ভালো ছাত্রের লেবেলটা গায়ের মধ্যে লেগে গেল। এই লেবেলটা যে আসলে কি পরিমান অসহ্যকর, যাদের গায়ে একবার লেগেছে, তারাই জানে। মন না চাইলেও পড়াশোনা করতে হয়, পরীক্ষায় ফার্স্ট সেকেন্ড হতে হয়, ছুটির সময় অন্য ছেলেমেয়েরা যখন খেলছে বা বেড়াচ্ছে, তখন পড়াশোনা এগিয়ে রাখতে হয়। ছোট ভাইবোন যারা পড়াশোনায় ভাল না, তারা ১০ম থেকে ৭ম হলেই বাবা মার কত আনন্দ, আর আমি ১ম থেকে ২য় হলেও বাবা মার মুখ শুকনো। লেবেলটা কোনদিন ছাড়তে পারবো না, এটা আগে জানলে নার্সারী থেকেই ফেল করা শুরু করতাম।

আমি ছাত্র মোটামুটি ভালো হলেও ক্লাস সেভেন এইট পর্যন্ত ইংরেজিতে মোটেও ভাল ছিলাম না। মানে, ভালো ছাত্রদের অনেক কিছু বেশী বেশী জানার নিয়ম। পরীক্ষায় যে প্রশ্নের উত্তর অনেকেই পাড়ছে না, সে প্রশ্নের উত্তর ও ভাল ছাত্রদের ঠোটের আগায় থাকতে হয়। আর আমি ইংরেজি পরীক্ষায় অন্যান্য সাধারন ছাত্রদের মতই "ভাতের মাড়টা গেলে দাও" বা "সে ভাঙ্গবে কিন্তু মচকাবে না" এই টাইপের ট্রান্সলেসন ছেড়ে দিয়ে আসি। এগুলো যে শিখতে হয় কোথেকে, তাই আমার জানা ছিল না। ইংরেজি বই বলতে পড়তাম কেবল ইংলিশ ফর টুডে, আর ২/১ টা গ্রামার বই। আমার কোন গৃহ শিক্ষক ও ছিল না, যে কিনা প্রতিদিন ১০ টা করে ট্রান্সলেসন মুখস্থ করাবে। তাই ক্লাসে যা পড়ানো হয়, বা যা বাড়িকাজ দেয়া হয়, সেটুকুই আমার জ্ঞান অর্জন।

স্বভাবতই স্কুলের ইংরেজি শিক্ষকরা আমাকে খুব একটা পছন্দ করতেন না। কারণ ইংরেজি ক্লাসে আমার পারফরম্যান্স মোটেই ভাল ছাত্র সুলভ না। সুযোগ পেলেই তারা আমাকে বাঁকা কথা শোনাতেন, আর আমি বছরের পর বছর কিভাবে ফার্স্ট সেকেন্ড হচ্ছি তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করতেন।

ইংরেজিতে আমার দুর্বলতা মেনে নিয়েই যখন পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছি, তখনই আমাদের স্কুলে নীলা ম্যাডামের আগমন।
ম্যাডাম ছিলেন ইউনিভার্সিটি থেকে সদ্য পাস করা তরুনী, আর দেখতে ছিলেন ডানা কাটা পরীর মত। আমাদের স্কুলের প্রিন্সিপাল ছিলেন আর্মি। তাই সুন্দরী শিক্ষিকাদের নিয়োগের ব্যাপারে তার প্রতিভা ছিল আসামান্য।

যাহোক, নীলা ম্যাডাম আসার পরে স্কুলে মোটামুটি হুনুস্থুল পরে গেল। কি ছাত্রদের মাঝে, কি শিক্ষকদের মাঝে। আমরা ও মোটামুটি সেই সময় পার করছি, যখন আমরাও মেয়েদের চিন্তা একটু একটু করা শুরু করছি। আমি অবশ্য তখনও নিতান্তই ভাল ছেলে। মেয়েদের কথা তখন ও ভাবা শুরু করিনি, ম্যডামদের নিয়ে চিন্তা তো দূরের কথা।

তো ক্লাসের কিছু ছেলে করত কি, নীলা ম্যাডামের ক্লাসের আগে দরজার সামনে লাইন ধরে দাড়িয়ে যেত। আমাদের ক্লাস ছিল একেবারে শেষ কোণায়। ম্যাডাম যতক্ষণ করিডোর ধরে আসতেন, তারা ততক্ষণ দরজার ফাক দিয়ে ম্যাডামকে দেখত। ম্যাডাম একেবারে কাছাকাছি চলে এলে সবাই দৌড়ে গিয়ে জায়গায় বসে পরতো। আমি ছিলাম ক্লাস ক্যাপ্টেন। আমি সবাইকে মানা করতাম একাজ করার জন্য, কিন্তু কে শোনে কার কথা! আর ওরা টেকনিকালী কোন গন্ডগোল ও করছে না, তাই আমি ও ওদের জোর করতে পারি না। কিন্তু ফাক পেলেই ওদের বোঝানোর চেষ্টা করি, উনি আমাদের ম্যাডাম, উনার প্রতি এরকম দৃষ্টি দেয়া উচিত না ইত্যাদি। আর ওরা আমাকে অফ যেতে বলত।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, স্কুল লাইফে এই প্রথমবার এর মত আবিস্কার করলাম ইংরেজি শিক্ষিকা হয়েও নীলা ম্যাডাম আমাকে অসম্ভব পছন্দ করেন। কেন করেন জানি না, কিন্তু করেন যে, এটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। কারণ নীলা ম্যাডাম প্রতিদিন ক্লাসে পড়া ধরতেন, আর আমি একদিন ও পড়া পারতাম না। কোন না কোন জায়গায় আটকে যেতাম। কিন্তু উনি কোনদিন ও আমাকে শাস্তি দিতেন না। ভুলটা শুধরে দিতেন, তারপর আমাকে বসিয়ে দিতেন। কিন্তু অন্যরা পড়া না পারলে আবার ঠিকই দাড় করিয়ে রাখতেন। ব্যাপারটা আমি ছাড়া অন্য কেউ প্রথম প্রথম খেয়াল করেনি। কারণ অন্যরা জানতোই, আমি ভালো ছাত্র, অতএব আমি নিশ্চয়ই পড়া পেরেছি, তাই আমি বসে আছি, আর ওরা দাড়িয়ে আছে। মানে বেশির ভাগ সময় ওরা খেয়ালই করত না যে আমি পড়া পুরোপুরি পারছি না।

কিন্ত এরকম প্রায়ই চলতে থাকায় ওরা এক সময় ব্যাপারটা ধরে ফেললো। এরকম একদিন ম্যাডাম আমাকে ন্যারেশন ধরেছেন, আমি ও যথারীতি এক জায়গায় আটকিয়ে গেলাম। অতঃপর ম্যাডাম আমাকে ভুলটা কোথায় করেছি, তা বুঝিয়ে আমাকে বসতে বললেন। আমি প্রায় বসে পরেছি, এমন সময় দাঁড়িয়ে থাকা এক ছাত্র বললো, ম্যাডাম, ও তো পড়া পারেনি, ও কেন শাস্তি পাবে না? কঠিন প্রশ্ন। ম্যাডাম আর কি করবেন, আমাকে আবার দাড়াতে বললেন । আমি আর কি করব, দাঁড়িয়ে গেলাম। ২ কি ৩ মিনিট দাড়িয়েছি,তখন ম্যাডাম সবাইকে বসতে বললেন...সবার শাস্তি মাফ! ম্যাডাম বললেন, তোমরা এখন যথেষ্ঠ বড় হয়েছ, ছোটদের মত দাড় করিয়ে রেখে শাস্তি দেয়ার কোন মানে হয় না...ক্লাস ভর্তি ছেলে দাড়িয়ে থাকবে, এটা ভাল দেখা যায় না...ইত্যাদি। (অথচ অন্যদিন ঠিকই ক্লাস ভর্তি ছেলে দাঁড়িয়ে থাকে) আমাকে বাঁচাতেই যে ম্যাডামের এই নাটকের আবতারণা, তা আমার আর বুঝতে বাকি থাকলো না।

এরপর আমার মনে জিদ চেপে গেল। যেভাবেই হোক আমাকে ইংরেজিতে ভালো হতে হবে। ম্যাডামকে যেন আর আমার জন্য আর অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়তে না হয়। আর হঠাত কিভাবে যেন ম্যাডামকে খুব ভালো লেগে গেল। ম্যাডাম যে দেখতে খুব সুন্দরী, এটা আমি ম্যাডাম আসার ১ বছর পর টের পেলাম। ততদিনে অবশ্য অন্য ছেলেদের তার প্রতি আগ্রহ কিছুটা কমে গেছে। কারণ ম্যাডাম ওদের প্রায়ই শাস্তি দিতেন, বা ওরা যে লুকিয়ে লুকিয়ে ম্যাডামকে দেখে, এটাও হয়ত বুঝতে পেরেছিলেন। যাই হোক, তাদের সাথে ম্যাডামের সম্পর্ক মোটেই ভাল ছিল না।

একদিকে ইংরেজিতে ভাল করার চেষ্টা, অন্যদিকে হঠাত করে ম্যাডামকে ভাল লেগে যাওয়া--- দুইয়ে মিলিয়ে আমি প্রতিদিন টিফিন টাইমে বিভিন্ন নোট নিয়ে ম্যাডামের কাছে যেতাম কারেকশনের জন্য। মাস খানেক গেলাম প্রায় প্রতিদিনই। প্রতিদিন যাওয়ার ফলে ম্যাডামের প্রতি আমার দুর্বলতা দিন দিন বাড়তেই থাকলো। আমি কোন না কোন বাহানা বের করি ম্যাডামের সাথে দেখা করার জন্য। আজ essay, কাল application তো পরশু translation। ম্যাডামের হাতের লেখাও ম্যাডামের মতই সুন্দর। টানা হাতের লেখা। আমার নোটে আমি ভুল করি ১০০ টা, আর ম্যাডাম তা কেটেকুটে লাল কালি দিয়ে ঠিক করে দেন। বাসায় গিয়ে লাল কালি ভর্তি পৃষ্ঠার দিকে খালি তাকিয়ে থাকি।

একসময় শুধু টিফিন টাইমে গিয়েই ক্ষান্ত হলাম না। চিন্তা করতে লাগলাম, আর কি কি ভাবে ম্যাডামের সাথে দেখা করা যায়। যাতে ম্যাডাম বুঝতে না পারেন যে আমি কেবল তার সাথে দেখা করার জন্য এগুলো করছি। ক্লাস ক্যাপ্টেন হওয়ার সুবিধাটা এবার কাজে লাগালাম। আগে চক আনতে দিনে একবার টিচার্স রুমে যেতাম, এখন দিনে ৩ বার যাই। আগে ম্যাডামের ক্লাস শেষে বাড়িকাজের খাতা নেয়া অন্য ক্যাপ্টেনকে দিয়ে করাতাম, আর এখন আমি নিজ দায়িত্বে খাতা নিয়ে ম্যাডাম এর পিছে পিছে হাঁটা দেই। এমনকি এর কিছুদিন পর ম্যাডামের অন্য ক্লাসের রুটিন ও আমি মুখস্থ করে ফেললাম। অর্থাৎ কোন টাইমে ম্যাডাম কোন ক্লাসে ক্লাস নিতে যান। ঠিক সেই টাইমে আমি ও বিপরীত দিক থেকে আসতে লাগলাম। ভাবখানা এরকম, এদিক দিয়েই যাচ্ছিলাম, হঠাত দেখা হয়ে গেল।

এদিকে ম্যাডামের সাথে আমাদের ক্লাসের ছাত্রদের সম্পর্ক দিন দিন খারাপ হতে লাগলো। ম্যাডাম ২/১ টা ছেলেকে ক্লাসে তার ছবি আকা অবস্থায় ধরে ফেললেন এবং আর্মি প্রিন্সিপালের কাছে নালিশ করে তাদের শক্ত মার খাওয়ালেন। সেই ছেলেগুলো আরো ক্ষেপে উঠলো, ম্যাডামকে আরো ডিস্টার্ব করা শুরু করলো। ম্যাডাম এখন ক্লাসে এসে বেশি কথা বলেন না। গম্ভীর মুখে বসে থাকেন। এর কিছুদিন পর তিনি প্রিন্সিপালকে জানিয়ে দেন যে তিনি ক্লাস টেনে আর ক্লাস নিতে চান না। ক্লাসের ছেলেরা ও সব একজোট, তারাও ম্যাডামকে দুই চোখে দেখতে পারে না। আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেল। ম্যাডাম আর আমাদের ক্লাস নিবেন না।

তারপর ও আমি নিয়মিত ম্যাডামের কাছে গিয়েছি বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে, তিনি ও আমাকে যথেষ্ঠ সাহায্য করেছেন। তার সাথে প্রতিদিন কাজ করতে করতে আমি এক সময় "ইংরেজিতে দুর্বল" দুর্নামটা মুছে ফেললাম।

(নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক)


মন্তব্য

রাবাব এর ছবি

শেষটা ঠিক মন মত হল না ভাইজান। আরেকবার লিখেন, তবে নতুন কিছু। লেখা ভালো হইছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখাটা লিখে কেন জানি আমারই পছন্দ হল না। তাই বেনামেই লেখাটা ছেড়ে দিলাম।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

হুম
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

অতিথি লেখক এর ছবি

মেয়ে বিষয়ক লেখা থাকলেই যে পরিবর্তনশীল লেখাটা পড়বেন, এটা আগে থেকেই জানতাম ;)

পরিবর্তনশীল এর ছবি

কী কইলেন??? :D
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

স্বপ্নাহত এর ছবি

লেখা ভাল্লাগছে... ম্যাডামটারেও ;)

---------------------------
দুঃখ সুখের স্পর্শ নীরে
সাঁতরে বেড়াই;
নিঃসংগ এক,নিঃসংগ মেঘ।

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

মাহবুব লীলেন এর ছবি

ক্লাসের ছেলেরা ও সব একজোট, তারাও ম্যাডামকে দুই চোখে দেখতে পারে না।

দেখতে পারবে কেমনে?
প্রিন্সিপাল উনাকে আনলো সবার জন্য
আর দখল করে ফেলল এক মেন্দামার্কা ফার্স্ট বয়?
অন্যদের জেলাস বলতেও একটা কথা আছে। তাই না?

নিঝুম এর ছবি

প্রিয় রেনেট জন পল গমেজ,আপনি তলে তলে এই কান্ড করিতেন তাহা আমরা কেহই বুঝিতে পারি নাই।যাই হোক এলিনা ম্যাডামের নাম আপনি নীলা দিয়া পার পাইতে পারিবেন না।ওই ওভার বুঝদার মহিলাকে আমার অসহ্য লাগিত আর বাকী সবার মতন।তবে আপনার আগে আমাদের থার্ড বয় শাহ্‌ রাজীবুল ইসলাম এলিনা'র সহিত আগাইতে গিয়াও খুব একটা সুবিধা করিতে পারেন নাই।ফার্স্ট বয় মাহ্‌মুদ কাজী এখনও রাত-বিরাতে এলিনা এলিনা বলিয়া চিত্‌কার করিয়া উঠে বলিয়াই আমি জানি। আপনারা তিন গুনধর এই ছলনাময়ী'র ছলনায় আক্রান্ত ছিলেন।

যাহা হোক ওই সময় আমি পেছনের বেঞ্চে বসিয়া চুপচাপ সবার তামাশা দেখিলেও আপনাদের এইরূপ প্রেম লীলা বুঝিতে পার নাই।

আফসোস।আপ্নাদিগের জন্য...
-------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাই সাহেব, আপনি এক নাগাড়ে এসব কি সমস্ত বলিয়া গেলেন কিছুই বুঝিতে পারিলাম না।

জিফরান খালেদ এর ছবি

হা হা...

নিঝুম মামা যে এখানে লিখেন এবং ব্যাপারটা ধরে ফেলবেন, আপনি বোধহয় খেয়াল করেননাই... যাউক গা, ব্যাপার না... ম্যডাম দেখতে কেমন ছিলেন, তার ভাল বয়ান পাইলাম না... ভাল্লাগতো পাইলে...

অতিথি লেখক এর ছবি

মামা ভাগিনার এক মহিলার সাথে টাংকি মারা ঠিক না...আগে আপ্নারা মামা ভাগিনা টস করে আসেন, তারপর ম্যাডামের বর্ণনা বলতেসি।

নিঝুম এর ছবি

হুম!!মাঝে সাঝে আমিও বুঝিতে পারি না...
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

মুশফিকা মুমু এর ছবি

হাহাহাহা .... আমার কিন্তু খুব ভালো লাগলো :p
আমার ক্লাস 7 এ থাকতে আমার এক ম্যাথস টিচারের ওপর আমার একটা crush হয়, আর অংকে ভালো ছিলাম বলে স্যার আমাকে অনেক আদর করত, উনি আশেপাশে থাকলেই বা নাম ধরে ডাকলেই মনে হত আমি যেন গলে যাচ্ছি হিহিহি :p কিন্তু আপনার মত এতটা বারাবারি কখনও করিনি। আমার কিছু বান্ধবি আমার প্রতি ওনার আলাদা attention টা বুঝত আর আমাকে এ নিয়ে tease ও করত। :p

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

অতিথি লেখক এর ছবি

কি বলেন না বলেন! আমি আবার বাড়াবাড়ি করলাম কখন!! ম্যাডামকে ১ বারের জায়গায় ৫ বার দেখতাম... এটার নাম বাড়াবাড়ি?

বিপ্লব রহমান এর ছবি

শেষ হইয়াও হইলো না শেষ ! @ পোস্ট :(
তবে লেখাটি বেশ লেগেছে। :)


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

;)
ভাল্লাগছে।

তবে ক্যামন যেনো যাযাদি ভালোবাসা সংখ্যার লেখা মনে হলো। ;)

অতিথি লেখক এর ছবি

আমারও এক ম্যাডামের নাম ছিল - নিলা -
-মনে পড়ে গেল ।

নায়েফ

adnan এর ছবি

valo legese.

ফারহান এর ছবি

চটি গল্পের মত...!!!

ফারহান এর ছবি

চটি গল্পের মত...!!!

আনোয়ার এর ছবি

ভালো লাগছে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।