এক
বাংলাদেশ জাতীয় দলে এভাবে চান্স পেয়ে যাব, কখনও কল্পনাও করিনি। বাস্তব কখনও কখনও কল্পনাকে হার মানায়, তা শুনেছি বৈকি, কিন্তু এখন তা সত্যি বলেই মনে হচ্ছে।
তাহলে ঘটনা কিভাবে ঘটল, তা আগে বলে নিই।
মাস দুয়েক আগের কথা। আই ই এল টি এস পরীক্ষা দিয়েছি, হাতে অফুরন্ত সময়, কিছু করার নেই। বাসার ছাদে গিয়ে টাংকি মারব কিনা চিন্তা করছি, এমন সময় উপরতলার রনি এসে হাজির। সাথে আব্দুর রাজ্জাক। হ্যাঁ, জাতীয় দলের রাজ্জাক। রনির খালাত ভাই হয়।
জিজ্ঞেস করল ক্রিকেট খেলব কিনা। আমি তো রাজি। সাথে ছোট ভাই তপু কে ও নিলাম। খেলা হবে বরাবরের মত ছাদে। ছাদে যাওয়ার পথে খালেদ, শফি আর মামুনকেও ডেকে নিলাম।
খেললাম বেশ অনেকক্ষণ। রাজ্জাক ভাইকে এক মাত্র আমিই ছক্কা মেরে বল ছাদ থেকে নিচে ফেলে দিলাম ২ বার। অবশ্য ২ বারই আমাকে নিচে গিয়ে বল নিয়ে আসতে হল। এজন্য মেজাজ খারাপ করে আর ছক্কাই মারলাম না।
খেলা শেষ করে রাজ্জাক ভাই আমার পিঠ চাপড়ে দিলেন, তারপর কিছুক্ষণ আড্ডা মেরে চলে গেলেন।
এরপর বেশ কিছুদিন চলে গেল। আমি আই ই এল টি এস -এ ভালো স্কোর করলাম, অস্ট্রেলিয়ায় একটা ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করলাম, ভিসা ও পেয়ে গেলাম, প্লেনের টিকেট ও কিনে ফেললাম।
এখন শুধু উড়াল দেওয়ার পালা।
এমনি সময় একদিন রাজ্জাক ভাই এসে হাজির।
দুই
রাজ্জাক ভাই বললেন, রেনেট, তোর জন্য সুখবর আছে। বলেই একটা রহস্যজনক হাসি দিলেন। আমি জিজ্ঞাস করলাম, কি সুখবর?
রাজ্জাক ভাই বললেন, জাতীয় দলে খেলতে চাস?
আমি বুঝলাম, রাজ্জাক ভাই মস্করা করছেন।
বললাম, কেন, জাতীয় দলে কি প্লেয়ার এর আকাল পড়েছে?
রাজ্জাক ভাই আবার একটু হেসে বললেন, খেলতে চাস কিনা বল।
আমি বললাম, আমার মুখের কথায় যদি খেলতে পারতাম, তাহলে তো কবেই খেলতাম!
রাজ্জাক ভাই বললেন, সেটা নিয়ে তোকে চিন্তা করতে হবে না। আমাকে যেদিন ছক্কা মেরেছিলি, সেদিনই আমি বুঝে গিয়েছিলাম, তোর মধ্যে অনেক প্রতিভা।
আমি লজ্জার একটা হাসি দিলাম।
রাজ্জাক ভাই আবার বললেন, জুনায়েদ নাকি বিয়ে করবে আগামী মাসে, তাই ও অস্ট্রেলিয়া সফরে যেতে চাচ্ছে না। আর আজকাল জাতীয় দলের যে অবস্থা, স্ট্যান্ডবাই প্লেয়ার ও কেউ খেলতে চাচ্ছে না, কখন কোন দর্শক পচা ডিম ছুড়ে মারে এই ভয়ে। আর আমি ও রনির কাছ থেকে শুনেছি, আগামী মাসে তুই নাকি এমনিতেই অস্ট্রেলিয়া চলে যাচ্ছিস, প্লেনের টিকেট ও কাটা হয়ে গেছে। তাই ফারুক ভাইকে যখন বললাম যে তুই একদিন আমাকে ২ টা ছক্কা মেরেছিলি, আর তুই এমনিতেই অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছিস, তোর জন্য ভিসার ব্যবস্থা করতে হবে না, টিকেট কিনতে হবে না, তখন ফারুক ভাইয়ের ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়লো। তাই আমাকে পাঠিয়ে দিল তোকে খবরটা জানানোর জন্য। কি রাজি?
রাজি না মানে??
উত্তেজনায় আমার শরীর কাঁপতে লাগল।
তিন
পরের মাসে আমরা ১৫ জন খেলোয়াড়, ২ জন কর্মকর্তা, কোচ, সহকারী কোচ, ট্রেনার মিলিয়ে ২০ জন অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম।
এর মধ্যে মোটামুটি সবার সাথে পরিচয় হয়ে গেছে। সবাই বয়সে আমার প্রায় কাছাকাছি হলে ও দলে আমার সিনিয়র বলে সবাইকে ভাই বলে ডাকতে হয়। এটাই নিয়ম।
সবচেয়ে পছন্দ হল মাশরাফিকে। সারাক্ষণ একটা না একটা দুষ্টামী করেই যাচ্ছে। আমার সাথে ও ভালো খাতির হয়ে গেল।
যাওয়ার পথে প্লেনে আমাই আর মাশরাফি পাশাপাশি বসলাম। মাশরাফি একটু পরে পরেই আমার কাছে বিভিন্ন দুষ্টু শব্দের ইংরেজি জানতে চাচ্ছে। বেশির ভাগের ইংরেজি জানা থাকলে ও আমি বললাম না, লজ্জা লাগে।
আমার মনোভাব বুঝতে পেরেই মাশরাফি বললো, আরে আমি তো এগুলা জানতে চাচ্ছি অস্ট্রেলিয়ান প্লেয়ার গুলারে গালি দিব বলে। লজ্জার কিছু নাই ছোটভাই, বলে ফেল।
আমি ও অভয় পেয়ে উজাড় করে দিলাম আমার জ্ঞান ভান্ডাড়।
চার
অস্ট্রেলিয়ার সাথে ৫ টা ওয়ানডে হলে ও আমাকে প্রথম ৪ ওয়ানডেতে দলে নেয়া হল না। ড্রিঙ্কস নিয়ে দৌড়া দৌড়ি করেই কাটালাম কয়েকটা দিন।
অবশেষে ৫ম ওয়ানডের আগে আমার কপাল খুলে গেল। খেলার আগের দিন আফতাব এসে সিডন্স কে বলল, সে পরের দিন সিনেমা দেখতে যেতে চায়। আমেরিকান পাইয়ের নতুন একটা মুভি নাকি এসেছে। দেশে নাকি সব দৃশ্য দেখা যায় না, সেন্সর করে দেয়, তাই ও অস্ট্রেলিয়ার সিনেমা হলে গিয়ে আনরেটেড সিনেমা দেখতে চায়। সাথে করে সহকারী কোচ শন উইলিয়ামস কে ও নিয়ে এসেছে, সে ও নাকি যাবে আফতাব এর সাথে। অতঃপর তাদের ২ জন এর ছুটি মঞ্জুর হল। আমাকে দলে নেয়া হল। পত্রিকায় ব্রিফিং দেয়া হল, রেনেটের মধ্যে লুকিয়ে আছে অসামান্য প্রতিভা। ২০১১ সালের বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই রেনেটকে স্কোয়াডে নেয়া হয়েছিল। আর এখন ওকে একটু বাজিয়ে দেখতে সুযোগ দেয়া হচ্ছে। আর তাছাড়া আফতাবের ফর্ম ও বেশ কয়েক দিন ধরে ভালো যাচ্ছিল না, তাই তাকে বিশ্রাম দেয়া হচ্ছে। যাহোক, আমি মূল দলে ঢুকে গেলাম।
পাঁচ
পরের দিন খেলা শুরু হল। আশরাফুল টসে জিতেছে, আমরা আগে ব্যাটিং করব। তামিম আর নাফিস ওপেন করবে। তারপর আশরাফুল, আমি, সাকিব, রিয়াদ আর অন্যরা। আমার কেমন যেন একটু একটু ভয় করছে। বাসার ছাদে ক্রিকেট খেলেছি, পাড়ায় গলিতে ও খেলেছি, কিন্তু এর বাইরে কখন ও খেলিনি।
যাহোক, ওপেনাররা মাঠে যাওয়ার সাথে সাথেই আশরাফুল ভাই প্যাড পড়লেন, আমাকে ও রেডি হতে বললেন। দুজনে রেডি হয়ে বসে রইলাম।
বেশীক্ষণ অপেক্ষা করতে হল না, নাফিস তৃতীয় বলেই ঝাড়ু মেরে আউট হয়ে ফিরল। আশরাফুল ভাই চলে গেলেন। এরপর আমার পালা। আমি মোটামুটি নার্ভাস।
তামিম হতচ্ছাড়াটা আমাকে একটু স্থির হওয়ার ও সময় দিল না। একটু পরেই আউট হয়ে ফিরল।
আমি মাঠে নেমে গেলাম।
ছয়
ক্রিজে গেলাম মতই আশরাফুল ভাই এগিয়ে এলেন। বেশ একটা ভাব নিয়ে আমাকে বিভিন্ন উপদেশ দিতে লাগলেন। বেশির ভাগ কথাই উনি একটু আগে আমাকে ড্রেসিং রুমে বলেছেন, এখন আবার একই কথা বলছেন কেন বুঝলাম না। টিভি তে দেখাচ্ছে বলেই মনে হয় একটু ভাব দেখাচ্ছে। যাহোক, আমাকে ২/৩ কথা বলে পিঠ চাপড়ে দিয়ে চলে গেল।
আমার স্ট্রাইক। বল করছে ব্র্যাকেন। ঠেকালাম প্রথম ৪ বল। ৫ম বলে একটা সিঙ্গেল নিলাম।
আশরাফুল ভাই এর স্ট্রাইক। তিনি কোন রান নিলেন না।
পরের ওভার ব্রেট লীর। আমার স্ট্রাইক। মনে মনে দোয়া পড়তে লাগলাম। আশ রাফুল ভাই আমাকে সাহস দেয়ার চেষ্টা করলেন। ভয়ের কিছু নেই। চোখ বন্ধ করে চালাবি। যা আছে কপালে।
যা হোক, মনে একটু সাহস সঞ্চয় করে রেডি হলাম।
ব্রেট লী দৌড়ে আসছে, বল করল, কিন্তু বল আর দেখার সময় পেলাম না। এর আগেই দেখি গিলক্রিষ্ট বল হাতে নিয়ে হৈ হৈ করছে।
দ্বিতীয় বল। ওহ বাবা! এই বল চোখে দেখা যায় নাকি! শুধু টের পেলাম কানের পাশ দিয়ে সাই করে কি যেন বেরিয়ে গেল। যা হোক, আউট তো হইনি! এতেই আমি খুশি।
এরকম টুকিয়ে টুকিয়ে পার করে দিলাম আরো ২ ওভার। রান ও করলাম আরো ১ টা। ১৬ বলে ২।
আশরাফুল ভাই আমাকে বললেন, ভাল হচ্ছে ব্যাটিং, চালিয়ে যা।
এর পর আর ২ ওভার খেলা হল। কাটিয়ে দিলাম কোন মতে। হঠাত আশরাফুল ভাই এসে বলে, তার পেট নাকি কেমন করছে। সকালে ডিমের ওমলেট খেয়েছিল, এখন পেট গুড়্গুড় করছে।অতি সত্বর টয়লেটে যাওয়া দরকার। গিল ক্রিস্ট ও নাকি উইকেটের পিছন থেকে আশরাফুল ভাই কে কয়েকবার গালি দিয়েছে, দুর্গন্ধ ছড়ানোর জন্য।
আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, তিনি আউট হয়ে গেলে আমি আরো ১০ ওভার ব্যাটিং করতে পারব কিনা। যদি আমি অভয় দিই, তাহলে তিনি অতি শীঘ্রি আউট হওয়ার চেষ্টা করবেন। আর পারছেন না চেপে রাখতে।
বেচারার অবস্থা দেখে মায়া হল। তাই বললাম, জ্বি ভাইয়া পারব। আপনি নিশ্চিন্তে আউট হইয়া যান।
আমার কাছ থেকে ভরসা পেয়ে আশরাফুল ভাই পরের ওভারে আউট হয়ে গেলেন।
বেচারা ঠিক ভাবে প্যাভিলিয়নে পৌছাতে পারবে কিনা সেটা নিয়ে আমার টেনশন হল।
আশরাফুল ভাই চলে যাওয়ার কারণেই কিনা, আমার আর খেলায় মন বসল না। সাকিব ভাই মাঠে নামল, কিন্তু নেমেই বলল, তার নাকি কেনাকাটা করা হয় নি কিছুই, অথচ কালকে চলে যেতে হবে। যাওয়ার আগে বউয়ের দেয়া লিস্ট অনুযায়ী কেনাকাটা না করলে ঢাকায় ফিরে বউয়ের ঝাড়ি খেতে হবে। তাই আজকে তার একটু তাড়া আছে। আর গত ম্যাচেই তো সে সেঞ্চুরী করেছে। তাই আজকে আগে আগে আউট হলে ও কোন সমস্যা নেই। অতঃপর সাকিব ভাই ও চলে গেল আউট হয়ে।
এরপর মাঠে নামল মাহামুদুল্লাহ রিয়াদ। নেমেই আমাকে ঝাড়ি মারা শুরু করল। আমার ও মেজাজ গেল খারাপ হয়ে। যাহ, তোর সাথে ব্যাটিংই করব না। তাই আমি ও আউট হয়ে গেলাম পরের ওভারে।
প্যাভিলিয়নে ফিরে মনের সুখে একটু পেপসি কোলা খাচ্ছি, এর মধ্যেই দেখতে দেখতে দল অল আউট হয়ে গেল।
৩৫ ওভারেই অলআউট। তাই ১০ মিনিটের মধ্যেই আবার মাঠে নামতে হবে। মেজাজটাই গেল খারাপ হয়ে। মাত্রই না ফিরলাম। একটা পেপসি শেষ করে কেবল দুই নাম্বারটা ধরেছি, তখনই আবার নামার হুকুম। আগে জানলে কি আর খেলতে আসি?
সাত
ব্যাটিং খারাপ হলে ও আমাদের বোলিং টা বেশ ভালো হচ্ছে। আমি ফিল্ডিং করছি বাউন্ডারীর কাছাকাছি জায়গায়। মাশরাফি প্রথম ৪ ওভারে ২ উইকেট ফেলে দিল। কিন্তু রিকি পন্টিং নেমেই পিটানো শুরু করে দিল। ওর ও টয়লেট ধরেছে কিনা চিন্তা করছি। ফিল্ডিং এ ভালো না দেখে আশরাফুল ভাই আমাকে এখানে ফিল্ডিং করতে দিয়েছেন।
মাঝে মাঝে আমার আশ পাশ দিয়ে ২/১ টা বল যায়, আমি ধরার চেষ্টা করি। কিন্তু একটা বল ও আমার সোজা সুজি আসে না। ডানে বামে এত দৌড়া দৌড়ি করে ওসব বল ধরা যায় নাকি!
তার চেয়ে হোক না, ২/১ টা বাউন্ডারী। আমরা তো ব্যাটিংই করতে পারলাম না। ওরা করতে চাচ্ছে করুক না! আর দর্শক রা ও এত আশা নিয়ে খেলা দেখতে এসেছে, চার ছয় না হলে ব্যাপারটা ভালো হয় না। তাই আমি ও বেশি একটা চেষ্টা করলাম না বল ধরার জন্য। তার চেয়ে গ্যালারি তে বেশ কয়েক টা সেইরকম মেয়ে দেখা যাচ্ছে, মিনি স্কার্ট পড়া। আমি ওদের দেখায় মন দেয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ মনে করলাম।
এর মধ্যে আশরাফুল ভাই এসে বলল, এগুলা কি ফিল্ডিং করছিস? নে, অনেক হয়েছে, এবার বোলিং কর। কি, পারবি না?
পারবো না মানে! খুব পারবো! বোলিং করাটা একটা ব্যাপার হল নাকি!
গেলাম বোলিং করতে। আম্পায়ার জিজ্ঞেস করল, কি বোলিং করব? আমি মনে মনে হিসাব করে দেখলাম, আমার বলের গতি যা, তা স্পিনের চেয়ে ও কম, কিন্তু স্পিন না, বল ঘুরে না। তাই কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললাম, মিডিয়াম স্লো।
যা হোক, বোলিং শুরু করলাম। প্রথম বলটা লেগ সাইড দিয়ে বেরিয়ে গেল। উইকেট কীপার আহম্মকটা ধরতে পারলো না। ওর উপর বেজায় রাগ হল। আরে মোখলেস, বল ই যদি আটকাতে না পারলি, তাহলে উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে আছিস কেন? আমার মত বাউন্ডারী লাইনে চলে যা। পাইলট ভাই থাকলে ওটা কোন দিনও চার হত না।
আর আম্পায়ার ব্যাটা টা ও কেমন। আমার পরের ২ টা বল ওয়াইড ডাকলো। অথচ দুটা বলই অফ সাইডে ছিল, একটু বাইরে দিয়ে যাচ্ছিল। তা পন্টিং একটু চেষ্টা করলেই ব্যাট লাগাতে পারতো। তাই বলে ওয়াইড ডাকতে হবে? মনে হচ্ছিল, আম্পায়ারকে বল করে দেখাতে বলি। করে দেখুক না, বল একটু ডান বাম দিক দিয়ে যাবেই। করার কিছু নেই। কিন্তু সে ব্যাটাকে এটা বোঝায় কে?
আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। আম্পায়ারকে বসিয়ে দিব নাকি দুয়েক ঘা চিন্তা করছি, এসময় আম্পায়ার বলে, ম্যাচ শেষ!
যা বাবা, আজকের মত বেঁচে গেলি। আরেক দিন পেয়ে নিই তোকে, দেখাব মজা।
(রেনেট)
মন্তব্য
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।
মজা পাইছি
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
হে হে হে।.।.।.
এই তাইলে ঘটনা!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
লেখাটা অসম্ভব ভাল লাগল। বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমের অবস্থা দেখলে মনে হয় এরা এই গল্পের মতই খেলে।
eru
-------------------------------------------------
সুগন্ধ বিলোতে আপত্তি নেই আমার
বস্তুত সুগন্ধ মাত্রই ছড়াতে ভালবাসে।
আমার তো সন্দেহ হইতেসে আপনে আসলেই জাতীয় দলে খেলসেন।
নইলে ঘরের কথা পরে জানলো ক্যাম্নে?
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
মজাক মজাক!
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
মজার হইছে +++++
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
জটিল থিম!!
ভালো লিখছেন।
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
অসাধারণ রম্যকাহিনী। বিশেষ করে আশরাফুলের হাগুকাহিনী বাস্তববিবর্জিত নয়।
লেখাটি পত্রিকাতে ছাপানো দরকার, যাতে জাতীয় দলের চোখে পড়ে। অভিনন্দন জানাই আপনাকে!
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
হুমম! ঘটনার আড়ালেও ঘটনা থাকে।
বাইর করাটা খালি দরকার।
লেখাটা কোনওভাবে শালাগো পড়ান দরকার।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
শুরুতে তো বেকুব হয়ে গেসিলাম! ভাবসিলাম সত্যিই খেলে আসছেন...তবে জটিল মজার করে লিখসেন। খুব প্রাণবন্ত বর্ণনা। আসলেই বাংলাদেশ দলের ভেতরের অবস্থা এখন এমনই...
রিজভী
---------------------------------
কেউ যাহা জানে নাই- কোনো এক বাণী-
আমি বহে আনি;
ভালো লিখেছেন রেনেট
চমত্কার বর্ণনা..
শুভ কামনা আপনার জন্য
সচল হোন শীঘ্রই, এই প্রত্যাশা
সিম্পলি সুপার্ব। ক্ল্যাসিক পোস্ট।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সাধু সাধু
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
পুরোটাই অবিশ্বাস নিয়ে পড়লাম----- শেষে এসে বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম লেখাটা----- মন্তব্য পড়ে আবার বুঝলাম--------!
(লেখকদের বিশ্বাস করার একটা ঝামেলা আছে আসলে------)
এত সুন্দর গল্প হয়? আশ্চর্য------ একেবারে সত্যির কাছাকাছি!
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
ধন্যবাদ সবাইকে, পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য।
ব্যস্ততার কারণে অনেকদিন কিছু লেখা হচ্ছিল না। কিন্তু আমি তো সচল না...যে না লিখে আরামসে মাস খানেক কাটিয়ে দিতে পারব। দেখা যাবে ১৫-২০ দিন না লিখলে মডুরা আমার নামই ভুলে যাবে।
এই আতংক নিয়েই লিখতে বসেছিলাম।
আশায় আশায় বসে আছি...
~রেনেট
বাংলাদেশ দলে চান্স পাবার চেয়ে সচল হওয়া দেখি বেশি কষ্টকর!
প্রস্তাব ১.
জাতীয় দলের জন্য সিলেক্টরের বদলে মডুরাম নিয়োগ দেয়া হোক
প্রস্তাব ২.
এই রেনেট নামের প্লেয়ার কে আর পানি না টানিয়ে অতিসত্তর সচলের মূল দলে নেয়া হোক।
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।
হাহাহাহা ... খুব খুব খুব মজা লাগল আমিতো হাসতে হাসতে শেষ
তবে আমি বুঝতে পারছিনা আপনার কোন কথা আসল আর কোন কথা বানানো
আমিও ভোট দিচ্ছি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
জটিল মজা পাইলাম
পড়তে পড়তে কখন যে শেষ হয়ে গেল! মনে হচ্ছিল আরেকটু বড় হলে কি ক্ষতি হতো!
ভারি মজাদার
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি একগামী পুরুষ। একমাত্র নারীদের ভালোবাসি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
সিরাম একটা লেখা হইছে। আমার ভাষায় পুরা কোপানী!!!
রেনেট নামক অতিরিক্ত প্লেয়ারটিকে মুল দলে নেয়ার জন্য করজোড়ে মডুরামদিগের কাছে আবেদন জানাইতেছি।
এক নিঃশ্বাসে পড়লাম।
অসাধারণ বর্ণণাভঙ্গি !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সন্ন্যাসী, দ্রোহী ভাই এর মত বাঘা সচলদের এমন মন্তব্য পেয়ে আমার তো ধেই ধেই করে নাচতে ইচ্ছা করছে। ধন্যবাদ আপনাদের।
মুমু, অতন্দ্র প্রহরী, শিমুল আপা আর পরিবর্তনশীলের উদ্দ্যেশে আর নতুন করে কি বলব? ধন্যবাদ, আমার জগাখিচুড়ি লেখা প্রতিনিয়ত পড়ে যাওয়ার জন্য।
~রেনেট
অসাধারণ
জটিল!
শতভাগ সহমত...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান…
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
মডু ভাইদের এত রিকোএস্ট করি ...তার পরেও কেউ রেনেট কে সচল করলো না। রেনেট কে সচল করবার জন্য মডারেটরদের কাছে আবারও বিনীত অনুরোধ জানাই।
রেনেট,
অসাধারণ লেখা হয়েছে।অনেকদিন এইরকম হাসি নাই। কর্ণেল কায়সার কে নিয়ে কি কিছু লেখা যায় না??
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
বসের ঝাড়ি খেয়ে বাসায় ঢুকেছি। কাপড় ছাড়তে ছাড়তে নির্ভয়ে বউয়ের কাছে বসের মুন্ডুপাত করছি।
চায়ের কাপটা হাতে ধরিয়ে দিয়ে বউ কয়; সচলায়তনে একটা লেখা দিছে, পড়ে দেখ।
অনুগল্প, অতিঅনু গল্প, এখন হয়তোঃ কেউ পরমানু গল্প লিখেছে।
কিন্তু গল্প পড়তে গিয়ে হাসতে হাসতে .......
অতিহাসির গল্প লেখককে অতিশীগ্র সচল করা হোক।
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
এত এত মন্তব্য আর সচল করার দাবী দেখে আমি সত্যি সত্যিই এখন আকাশে উড়ছি!
ভয়ঙ্কর ব্যস্ত এক সপ্তাহ গেল, গ্র্যাজুয়েশনের আর মাত্র ৩ সপ্তাহ বাকি, প্রচন্ড চাপ। কিন্তু সপ্তাহটা ও গিয়েছে খুব ভালো। এজন্যই মন বেশ ভালো ছিল লেখাটা লেখার সময়।
সবাইকে আবারো আন্তরিক ধন্যবাদ।
~রেনেট
আপনি তো প্রথম বলেই ছক্কা মারলেন। খুব ভাল হয়েছে।
আপনাকে দ্রুত সচল করার জন্যে তদবীর করছি কর্তৃপক্ষের কাছে (প্রবাসে এসে এই জিনিষটা খুবই মিস করি)।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
Excellent. Really enjoyed it. Read it in BanglaCricket.com (you should join oneday)
Had to come here to thank thewriter.
Sorry for not writing in Bangla.
আমার ধারণাই ছিল না, আমার গল্প সচলায়তন থেকে বাংলা ক্রিকেটের ওয়েব সাইটে চলে গেছে! কে ওখানে শেয়ার করেছেন বুঝতে পারলাম না, কিন্তু তিনি আমার আনন্দ আরো অনেক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
বাংলা ক্রিকেটের সদস্য যারা গল্পটি পড়েছেন এবং পছন্দ করেছেন, তাদের সবাইকে আশেষ ধন্যবাদ।
অবশ্য এক জায়গার লেখা অন্য জায়গায় প্রকাশিত হওয়ার নীতিমালা কি আমি জানি না। তবে, আমি যেহেতু এটা করিনি, তাই ঝামেলা বাধার কথা না।
আমার কাজ লিখে যাওয়া, আমি লিখে যাব।
সত্যি, পাঠক লেখা পছন্দ করলে লেখকের যে কি পরিমাণ আনন্দ হয়, তা বলে বোঝানোর মত না।
সবাইকে ধন্যবাদ।
~রেনেট
বাংলা ক্রিকেটে লেখাটি যিনিই শেয়ার করে থাকুন, লেখককে জানিয়ে করলে ভালো হতো।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি ও একবার এই কথা বলতে চেয়েছিলাম...পরে চিন্তা করে দেখলাম, এখন ও সেই পদের লেখক হয়তো হইনি...
যাই হোক, নেক্সট টাইম।
~রেনেট
ছক্কা না, রীতিমতো অষ্টা!
আরো কয়েক ওভার পিটান ভাই।
এই গল্পের প্রিন্টআউট জাতীয় দলের প্রত্যেকটা খেলোয়াড়ের জন্যে ড়্যাপিড রীডার হিসেবে দেয়া উচিত।
হাঁটুপানির জলদস্যু
How about ২ টা সুন্দরী বউ for you?
~রেনেট
আচ্ছা ঠিকাছে, এতো করে বলছেন যখন ...
হাঁটুপানির জলদস্যু
অতি উত্তম !
কঠিন!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
চোখ বন্ধ করে চালাবি। যা আছে কপালে।
- তাইতো দেখি টিভিতে। দারুন লিখেছেন।
লেখতে চাই ..কিন্তু কি লিখবো?
- আমি হালায় বেক্কলই রয়া গেলাম।
আমি আরও মনে করলাম যাহ্ শালা, একজন জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরও সতীর্থ আমি!
পরে দেখি আমার আশার কপালে উলু।
লেখা আগ্গুন হয়েছে জনাব।
আপনার সচলপ্রাপ্তি না হলে আগামী শুক্কুরবার জুম্মার নামাজের পর বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিশাল সমাবেশ। দলে দলে যোগদান করুন।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কঠিন হয়েছে। প্রথমে তো বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম সত্য বলে পরে মন্তুব্য পড়ে খেয়াল হল।রেনেট ভাইকে সচল করা হোক।
রবিন
লেখককে অনেক ধন্যবাদ। আশরাফুলকে নিয়ে একটি ছড়া ।
কোচের মাথায় নাই চুল
গাধাঁ কেপটেইন আশরাফুল।
হারতে হারতে পায়না কুল
সিলেকশনে মস্ত ভুল।
আমিও ধু গো'র মতো একই ভুল করেছিলাম। ইদানিং ক্রিকেট খেলা দেখার সুযোগ কমই হয়। আর যে হারে প্লেয়ার বদলায় ....ভাবলাম রেনেট নামে নতুন খেলোয়ার জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন..ওমা ...পুরা ধরা!!
এই অতিরিক্ত লেখক কামডা করলো কি..!! (বিপ্লব)
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
দারুণ মজার একটা লেখা হয়েছে! খুব ভাল লেগেছে।
ফেরারী ফেরদৌস
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ২৫ প্রাপ্তি
লেখাটা দেরী করে পরলাম, কিন্তু চরম মজা পেলাম ।
----------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
রেনেটদা, অনুমতি পাইলে এই লেখাটা খোমাখাতায় পুস্টাইতে চাই। হালাগো পড়নের কাম। কি কন? মিয়া বিশ্বাস কইরা ফালাইসিলাম পুরাই, কিন্তু যেহেতু জানি আপনে মারিকায়, তখন বুঝলাম, দুনিয়া জুড়া পচুর গিয়ান্জাম আর সকলই ভ্রান্ত সিন। তারপরেও লেখাটা সত্য ছাড়া মিথ্যা কিছু দেখলাম না, এর মাঝে অনেক পানি গড়াইসে, তোমার লেখার ধার আরো বাড়সে, এইডার একটা ২য় পর্ব ছাড়ো বস।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
দেরিতে পড়লাম, যা জবর লেখা, হাসতে হাসতে অস্থির!
সচল হয়ে যাবার পরে আর এই পোস্টে আসা হয়নি। যারা এই ফাঁকে এসে পড়ে গেছেন, এবং দয়াদ্র মন্তব্য রেখে গেছেন, তাদের সকলকে ধন্যবাদ।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
এটা একটা সেইরকম লেখা। আমার পড়া বাংলা ব্লগের সেরা কয়েকটি লেখার মধ্যে অন্যতম। কিন্তু রেনেট বহুদিন আর লিখছেন না। কেনু... কেনু... কেনু?
হাহা...ধন্যবাদ ভাই। খেলোয়াড়দের মত আমারও ফর্মের অবস্থা খারাপ। তাই পাবলিকের গালাগালি খাওয়ার চেয়ে না লিখে চুপচাপ থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ মনে হচ্ছে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
কতদিন আগের লেখা, এই এতোদিনে দলের কোনও উন্নতি হয়নি! কি আজব ব্যাপার!
ওরা এখন লন্ডনে।
১ম টেস্টের ১টা টিকেট আছে, আজ কাজ থাকায় যেতে পারিনি। স্কোর যা দেখলাম কাল যাবার সাহস পাচ্ছিনা। তবে এই লেখাটার একটা প্রিন্টেড কপি ওদের হাতে দিয়ে আসার ইচ্ছে হচ্ছে।
লেখক কি বলেন??
-------------------------
কানাভূত
খেলা দেখতে গিয়েছিলেন?
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ছি!! এভাবে কি গোপন কথা ফাঁস দিতে হয় নাকি!!!!!!!!!!!!!!!
রেনেটদা,
আগে পড়া হয়নি। আজ পড়লাম। চরম লেখা। অনেক অনেক মজা পাইসি।
আবার শুরু করেন না। আর কয় দিন?
----------------------------------------
তৌফিক
নতুন মন্তব্য করুন