[এই গল্প ৬ থেকে ১০ বছর বয়সী পুলাপাইন এর জন্য। শুধু পুলাপাইন হলেই হবে না ‘পাকনা পুলাপাইন’ হতে হবে। সো; বুড্ডহা লোক হাঠ্ যাও। আর বুড়া-ধুরা কেউ যদি লোভ না সামলে পড়েই ফেলেন তাহলে কমেন্ট করে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। বলে দিলাম কিন্তু!]
লাইফ ইজ সো আনফেয়ার !
এমনিতে অনিক ছেলেদের দলের সাথে খেলতে যায়না। আসলে ওরা নেয়নাও ওকে। তেমন কোণ খেলা পারেওনা সে। খেলতে না নিলেও একটু গল্প-সল্প যে করবে, তাও হয়না ইদানিং। এইটা হয়েছে সোহাগ ভাই এর কারনে। সে ক্লাস সিক্সে উঠে অন্য এক স্কুলে চলে গেছে। সেখান থেকে কি না কি জানি শিখে আসে প্রতিদিন! তার পর সেসব নিয়ে সব পোলাপাইন মিলে ফিসফিস-ফাসফাস করে সব সময়। অনিক যদি শুনতে যায় অমনি বলবে, “শোন অনিক, বড়দের কথার মধ্যে থাকবিনা”। অনিক বুঝেনা বড়দের আবার এমন কি কথা! তার উপর ঐযে রনি, ওতো অনিকের সাথেই পড়ে! ওকেতো ওরা দলে নেয় ঠিকই! এই কথা সোহাগ ভাই কে বলেও লাভ নাই। সবাই মিলে হাসাহাসি করবে। সব দোষ আম্মুর । এমনিতেই অনিক দেখতে একটু ছোট খাটো আর সুন্দর। তার উপর তার আম্মু এখনো মাঝে মাঝে তার কপালে কাজলের তিলক একে দেয়। আর তার উপর দিয়ে দেয় পাওডার। অনিক তখন সেই সাদা পাঊডার ওয়ালা কপাল নিয়ে লজ্জায় বাইরেই বেরই হতে পারেনা। সে যে বড় হয়েছে এইটা তার মা কেন যে বুঝেনা!! বলে এতে নাকি নজর লাগবে না!! কই রনির মা তো এমন করেনা। কিছু বলতে গেলে আবার বলবে, “আরে রনি কি আমার চাদের টূকরার মত নাকি? ওর দিকে নজর দিবেই বা কে?” নজর দিলে কি হয় সেটা অনিক বোঝে না। কিন্তু নজর ঠেকাতে গেলে যে বড়দের দলে প্রবেশাধিকার পাওয়া যায়না সেটা সে খুব ভাল করেই বোঝে। মাঝে মাঝে অভিমানে তার নিচের ঠোটটা বেঁকে যায়। এখনো একটু ছোট বলে সে এই অনুভুতিটা ভাযায় প্রকাশ করতে পারেনা। আবার বড়ো হয়ে গেছে বলে ঠোট বাকিয়ে কাঁদতেও পারেনা।
ছেলেদের দলে ঠাইনা পেয়ে অনিকের ঠাই হয় মেয়েদের দলে। পাশের বাসার বৈশাখী আপু যখন তানিয়াদের সাথে পুতুল পুতুল খেলে তখন তাকে দলে নেয়। অবশ্য আপুরাও মাঝে মাঝে ফিসির ফিসির শুরু করে। তখন তারাও তাকে দলে নেয় না। বলে, “শোন অনিক। মেয়েদের কথার মধ্যে থাকবিনা!” যাক্, আপু অন্তত তাকে ছোট বলেনা। এদলে ঠাই নাপাওয়ার কারণ সে ‘ছেলে’। এইটা জেনে অতটা খারাপ লাগেনা।
দিনকাল কাটছিল এভাবেই। কিন্তু হঠাৎ করে সেদিন অনিকের এক আজব অভিজ্ঞতা হয়েছে! যথারীতি সোহাগ আর পাভেল ভাইরা তাকে তাড়িয়ে দিয়েছে ‘বড়োদের আলাপ’ থেকে। সে এসেছে বৈশাখী আপুর বাসায়। তানিয়ারা সেদিন আসেনি। অনিক এসেছে তার সেরা পুতুলটা নিয়ে। এইটা বৌ পুতুল! বানিয়ে দিয়েছে তার আম্মু। খুব সুন্দর পুতুল। তাই এটার দিকে সবার লোভ। এইতো কয়েক দিন আগে তানিয়া তার বর পুতুলের সাথে বিয়ে দিতে চাইলো এই বৌ পুতুলের। কিন্তু বিয়ের পর নাকি বৌকে শশুর বাড়ি থাকতে হবে। মানে তানিয়াদের বাসায়!! অনিক বুঝেছে এটা আসলে তার পুতুল হাতানোর বুদ্ধি। সে রাজি হয়নি। এর পর থেকে তাকে মেয়েরাও আর পুতুল খেলতে নেয়নি কিছু দিন। আজ সোহাগ ভাই আর আম্মুর দেওয়া ‘নজরঠেকানি’ তিলক এর উপর রাগ করে সে তার বৌ পুতুল নিয়ে এসেছে। বিয়ে দিয়েই দিবে। যা হয় হোক। কিন্তু আজ তানিয়া নাই। তার বর পুতুলটা সুন্দর ছিল। বৈশাখী আপুরও বর পুতুল আছে। তেমন সুন্দর না। কিন্তু কি আর করা। তার কন্যার কপাল খারাপ। এর সাথেই বিয়ে ঠিক ঠাক।
বেশ ফর্মালিটীজ করে বিয়ে টিয়ে হয়ে গেল। সেই বিয়েতে খাওয়ার ভান ও করলো অনিক মুখ দিয়ে চুক চুক এক ধরণের শব্দ করে! এখন নাকি বাসর ঘর সাজাতে হবে। সিগারেটের বাক্স দিয়ে বানানো আর গ্যান্দা ফুলের পাপড়ি দিয়ে সাজানো একটা খাটে বাসর সাজানো হল। অনিক ভেবেছিল এখানেই শেষ। কিন্তু বৈশাখী আপুবলে এখানে নাকি শেষ না!! এর পর তারা জানি কি কি করবে! বৈশাখী আপু ডানে বামে একটু তাকিয়ে নিয়ে তার পর অনিকের কানে কানে বলে দেয় সেটা। অনিক বলে,
-যাহ্ ঘেন্না!! এরকম করে নাকি কেউ?!!
-হ্যা করে।
-আমার বৌ কি আর বাচ্চা নাকি যে বরটা তাকে চুমু খাবে!
বৈশাখী আপু বিরক্ত হয়,
-আরে এই চুমু তো বাচ্চাদের মত না। অন্য রকম। এই চুমু খেতে হয় ঠোটে!
অনিক আবার বলে,
-যাহ ঘেন্না। বিয়ে করলেই এরকম করে নাকি সবাই?
-সবাই করে।
অনিক জিজ্ঞেস করে,
-তুমার আব্বু করছে নাকি তুমার আম্মুর সাথে? যখন বিয়ে করছিল?
বৈশাখী কেমন যেন একটু বিব্রত হয়। বলে,
-করার তো কথা। করছে মনে হয়।
-এরকম করলে গুনাহ হবে না?
-নাহ্ কোন গূনাহ হতে যাবে কেন। সত্তুর নেকি হয় উলটা!
-কিন্তু ঘিন্না যে?
-ঘিন্না হতে যাবে কেন? দাড়া দেখাই...
বলেই অনিককে কিছু বুঝতে না দিয়েই ঝুকে ঠোট দুটো অনিকের ঠোটে চেপে ধরে বৈশাখী। অনিক একটু ভ্যবাচ্যাকা খেয়ে যায় প্রথমে। তবে ঘিন্না লাগেনা তেমন। শুধু কেমন কেমন জানি লাগে! আর বুঝতে পারে বৈশাখী আপু কেমন যেন কেঁপে কেঁপে যাচ্ছে। একটু পরেই ছাড়া পায় সে। ততক্ষনে অনিকের কপালের তিলক বেশখানি জড়িয়ে গেছে বৈশাখীর কপালেও। একটূ বিহ্বল অবস্থায় কিছুটা কাঁপতে কাঁপতেই সে অনিককে বলে,
-তুই এখন যা। খবরদার এই কথা বলবিনা কাউকে!!
অনিক বাসায় চলে আসে সেদিন। তেমন কিছুই বলেনা কাউকে। তবে এই ব্যপার টা তাকে ভাবিয়ে তোলে বেশ। তবে তার সত্তুর নেকি অর্জন চলতেই থাকে। বৈশাখী আপুর বসাতেই এর পরে একদিন দীপা আপুও চুমুদেয় অনিককে। দীপা আপু বৈশাখীর বান্ধবী। সেবার দীপা আপু অবশ্য অতটা কেঁপে যায়না। কিন্তু আপুর মনে হয় জ্বর আসে। অনিক বুঝতে পারে। অবশ্য তানিয়ার কিছুই হয়না। সে এইসব শুনে এমন হাসি দেয়। আর চুমু দিতে এগিয়ে এসে কয়েক বার হেসে ফেলে খিল খিল করে। আর বলে, “এমা... ঘিন্না’। টুক করে একটা চুমুও দেয় বোধ হয়। তার পর হাসতে হাসতে বৈশাখী আপুকে বলে।
-ধুরো কি যে বল। কিছুই হলনা তো?
বৈশাখী আপুবলে,
-তুই আসলে ছোট মানুষ। এইসব বুঝবিনা!!
এইসব বুঝতে চায়ওনা সে।
তবে অনিকের মাথায় চিন্তা চলতেই থাকে। আচ্ছা, সত্যিই কি গুনা হচ্ছে না? পাভেল ভাই কে জিজ্ঞেস করতে হবে। পাভেল ভাই ছোট বেলায় মাদ্রাসায় পড়েছে। ক্লাস সিক্স থেকে এসেছে তাদের এলাকার স্কুলে। সে হল ছোটদের মধ্যে হুজুর। সবার ইহকাল পরকাল বিষয়ক বিভিন্ন্য প্রশ্নের উত্তর দেয় সে।
মেয়েদের দলের এইসব কান্ড ভালও লাগেনা অনিকের। সে ভাবে, ধুর পুতুল বিয়ে দিয়ে কি বিপদেই না পড়লাম! আবার সাহস করে ছেলেদের দলের দিকে যায় সে। সোহাগ ভাই মনে হয় কোথা থেকে একটা ছবির বই নিয়ে এসেছে। সবাই মিলে ঘিরে ধরে দেখছে সেসব। আর কি যেন বলছে। মাঝে মাঝে হেসেও ঊঠছে তারা। অনিককে এগিয়ে আসতে দেখেই ছেলেরা সবাই ট-ভাষায় কথা বলতে শুরু করে। সেসব ভাসা ভাসা আসে অনিকের কানে, “বুটঝলিটি বিটৈশিটাখীর বিটুক নিটা ইটেই ছিটবিটির মিটেয়ের ....” অনিক ট-ভাষা বুঝে। অরা বলছে, “জানিস বৈশাখীর বুক না এই ছবির মেয়ের...”। ভাষা বুঝলেও এইসব কথার অর্থ বুঝেনা সে। শুধু এইটুক বুঝে। কি কি যেন জল্পনা-কল্পনা চলছে বড়োদের মধ্যে। এলাকার মেয়েদের নিয়ে। যখনই সে তার প্রশ্ন টা করতে যাবে পাভেল ভাই এর কাছে তখনই আবার সোহাগ ভাই খেকিয়ে ওঠে, “যাহ ভাগ, বড়োদের কথার মধ্যে আসবিনা খবরদার!!”
কান্না পায় অনিকের। তানিয়া দূর থেকে ডাকে অনিককে। দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে সে এগিয়ে যেতে থাকে মেয়েদের দলের দিকে। তানিয়া বলে,
-দীপা আপুর কাজিন আর বৈশাখী আপুর স্কুলের এক বান্ধবী এসেছে আজ। তোকে চুমু দিবে। হি হি হি!
বিরক্ত লাগে অনিকের। তার পরও এগিয়ে যেতে থাকে। হয়তো ছেলেদের দলের উপর অভিমান করেই আবার মেয়েদের দলে ভিড়ে সে। এখন তার অনেক কাজ। একে একে কাজলের তিলক একে দিতে হবে সবাইকে। দুঃখটা বাড়তে বাড়তে তার নিচের ঠোট প্রায় বাকিয়ে ফেলে যেন! আচ্ছা কি এমন বলে ওই ‘বড়’ ছেলেদের দল? বুকের গহীনে অজানা একটা ভাষায় কে যেন বলতে থাকে।
লাইফ ইজ সো আনফেয়ার!!
.
.
===
স্পর্শ
মন্তব্য
হাহাহাহা এটা আপনার ছেলেবেলার গল্প নাকি
দারুন সুপার (বিপ্লব)
-------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ইয়ে... মানে, কাহিনীতে কিছু সত্যতা আছে(মাথা চুলকানোর ইমো)!! নাইলে তো (কল্পগল্প) ট্যাগ দিতাম!
---
স্পর্শ
কয়েকটা বাক্যের গঠন এদিক ওদিক করা দরকার। বানানের কথা নাহয় বাদই দিলাম!! ধুরো!! ~x(
---
স্পর্শ
দীর্ঘশ্বাস.................
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
হুমম ... কিন্তু দীর্ঘশ্বাসের কি হল!!
ঐযে বাংলা সিনেমার একটা ডায়লগ আছেনা "তুই আমার মন পাবি, ... পাবি কিন্তু মজা পাবিনা" অনিকও সেইরকম, মজা পায়নাই!!
---
স্পর্শ
লাইফ ইস সো আনফেয়ার
সে আর বলতে
আবার জিগায়!!
ইস! ইচ্ছে করলেই যদি আমি অমন ছোট হতে পারতাম!
ফেরারী ফেরদৌস
ছোট হলেই কি আর কারো অনিক ভাগ্য হয়।!
---
স্পর্শ
- ব্যাটা বসে বসে ফটুকের বই দেখে থিওরীর রাজা উজির মারে, আর অনিক ঐদিকে প্র্যাকটিক্যাল করে- লাইফ ইজ সো আনফেয়ার!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে হে হে!!
এইখানে আরেকটা ব্যপারও আছে। অনিক যদিও প্রাকটিকাল করতেছে। তার পরও সে কিন্তু কি করতেছে বুঝতেছেনা!
আহারে পোলাডা যদি খালি এট্টু বুঝত কি পাইলো!!
---
স্পর্শ
স্পর্শ আবজাব ভাইয়ের তো দেহি ওই সময়ে চুমা টুমা খাইতে খাইতে যায় বেলা টাইপ ব্যাপার আসিল, হাহাহা, বড়ই মজাদার গল্প ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খালি গায়ের রংডা আরেকটু ফর্সা হইলে 'ক্যাসানোভা' অথবা আরেকটূ কাল হইলে 'ক্রৃষ্ণ' হইয়া যাইতাম!!
---
স্পর্শ
নাহ্... বড় হয়া অনিক হইতে হইবো... হইতেই হইবো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- আমি যে কবে অনিক আর নজু ভাইয়ের মতো বড় হমু!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নজু ভাই নিজেইতো বড় হয়নাই এখনো। বড় হইয়া অনিক এর মত হইতে চায়। তবে এই রকম 'ক্যাসানোভা' হইতে গেলে জন্মগত ভাবে গিফ্টেড হতে হয়।
অনিকের কথা জেনেই বুঝি কবি বলেছেন, "আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম ...."
---
স্পর্শ
ভীষণ চমৎকার লেখা। মাঝে একটু হায়হায়রাতটাইপভাব চলে আসছিল। কিন্তু আপনার বাক্য-বর্ণনা দারুণ হয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ!!
কিন্তু 'হায়হায়রাতটাইপ' এইটা আবার কোন টাইপ? !!!
---
স্পর্শ
আমার এসব কথা কইলে বিপদ আছে! জঙ্গলময় কাহিনী।
লেখা ভাল হয়েছে।
হা হা হা!! কইয়া ফালান!! একটা জঙ্গল ভ্রমণ হয়ে যাক!!
---
স্পর্শ
খুব ভালো লিখেছেন। অনিকের চরিত্র খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।
গল্পটা পড়ার সময় আমার ঘটনাহীন শৈশবের কথা মনে করে খারাপও লেগেছে একটু
শৈশব আবার ঘটনা হীন হয়নাকি!! একটূ খেয়াল করলেই দেখবেন অনেক মজার মজার ঘটনা বের হয়ে গেছে।
তাই মন খারাপ এর কিছু নেই।
কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ!
---
স্পর্শ
কতগুলান সত্তুর নেকী কামাইছেন, ভাইজান?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমি!!! আমি তো একটা নেকীও কামাইতে পারলাম না এখনো!!
সব তো কামিয়ে নিলো অনিক!
---
স্পর্শ
আপনি বড় হয়ে ৭০ হাজার নেকি কামাইবেন...
দোয়া করে দিলাম
ভাই ভাল হইছে গল্পটা.............
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
ভাইরে......
ও.. ভাইরে....... অনিক ভাই রে......
এখনও কি পুতুল নিয়ে ঘুরেন?
ভালো লিখেছেন
নারে ভাই! সেই দিন কি আর আছে?
দিন বদলাইছে না??
---
স্পর্শ
আপনার লেখায় একটা আবজাব শব্দ থাকেই কেন ? লেখার মুদ্রাদোষ নাকি !!! হাহাহা
গল্প ভাল হইছে।
eru
-------------------------------------------------
pause 4 Exam
অনেক ধনব্যাদ!!
আসলে আমি যা লিখি তাই 'আব্জাব' আর সেই কথাটা গল্পের নামে দিয়ে দেই যাতে কোন পাঠক এই গল্পের কোন পার্ট নিয়ে তেমন তেড়িবেড়ি না করে !!
করলে যাতে বলা যায়, "এইটা আব্জাব লেখা। এর কোন মাথা মুন্ডু নাই"
বাস খালাস!!
আপনিও ট্রাই করতে পারেন!!
---
স্পর্শ
বয়স তো্মার শৈশব ছেলে
সুন্দর এই সকাল।...
ধূলোয় তোমার বালুর রাজ্য
ভুল শব্দ গান।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সুন্দর কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ!
---
স্পর্শ
একটা প্রশ্ন আসলো মাথায় !!!
এই লেখা দেখা যাচ্ছে ১৫০ বার পঠিত! কিন্তু কমেন্ট এত কম ক্যান? আগেই তো বলে দিয়েছি যে বুড়া-ধুড়া কেউ পড়লে অবশ্যই কমেন্ট করতে হবে!
নাকি আর সবাই নিজেদের 'পাকনা পুলাপাইন' মনে করে!!
চিন্তার বিষয়...
---
স্পর্শ
*মাথা চুলকাচ্ছি*
কিছুটা বোকা বনে গেলাম মনে হচ্ছে
এত ছোটবেলায় এত অভিজ্ঞতা হয়ে গেলে তো সমস্যা রে ভাই । হাঃ হাঃ।
ব্যাতিক্রমধর্মী লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।
~~~টক্স~~~
হা হা হা!!
বোকা বনে গেছেন দেখে ভাল লাগছে!!
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ!
---
স্পর্শ
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর লেখা পড়ার সুযোগ করে দেবার জন্য আমাদেরকে। আর যারা চোরের মতন পড়ে লজ্জায় লাল হয়ে মন্তব্য না করে চলে যাচ্ছেন তাদের বলব, আপনারা তো অনিক না তাই লজ্জা না পেয়ে মন্তব্য করে যাবেন।
স্পর্শ ভাই, আপনার লেখার তোড়জোড় দেখে মনে হচ্ছে সচল হতে আপনার বেশি দেরি নেই।শুভকামনা রইল তার জন্য।
লিখতে থাকুন, ননস্টপ।
~~~টক্স~~~
সিডনী, অস্ট্রেলিয়া
আবারো অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
আসলে সচল হওয়াটা ব্যপার না। লিখি ভালবাসা থেকে। আর ইদানিং লেখা আসছেও রীতিমত 'হু হু' করে!
তাই প্রান খুলে লিখে যাচ্ছি। কিছু মানুষের কাছে লেখাটা পৌছাচ্ছে সেটাই অনেক বড় পাওয়া।
শুভেচ্ছা!
---
স্পর্শ
আপনার লেখার ষ্টাইটা খুব চমৎকার। আমি এক নিমিষেই পড়ে ফেল্লাম।
ক্রেসিডা
নতুন মন্তব্য করুন