১. রোদ বাক্স
আমি ঘুমাই এক অদ্ভুত চতুষ্কোনের পাশে। খুব ভোরে ‘সকাল’ এসে প্রথমে ঘুম ভাঙায় ঘুলঘুলিতে বাসা বাঁধা চড়ুই দম্পতির। কিছুক্ষন কিচ মিচ করে অফিসে চলে যায় তারা দুজনই। পরে অবশ্য একদিন তাদের দুইটা বাবু হয়, তখন মা টা মনে হয় চাকরি ছেড়ে দেয়। বাবা অফিসে যাবার পর তাই মা আর বাচ্চারা মিলে কিচ কিচ করতেই থাকে। ততক্ষনে সকাল টা এক ফালি রোদ হয়ে ঘুলঘুলি পেরিয়ে গিয়ে পড়ে ওপাশের দেয়ালে। একমনে আঁকিবুকি করতে করতে এগিয়ে যায় আলনাটার দিকে।
আলসী ভরা চোখের কোনা দিয়ে আমি দেখতে থাকি সেইসব আঁকিবুকি। পাশের বাড়ির মরজিনার মোরগ টা তখন আজান দেয়। ততক্ষনে আঁকিবুকিও প্রায় আলনা ছুই ছুই। এখনই সেই ঘটনাটা ঘটবে! আধবোজা চোখ দুটোকে জোর করে পুরো বুজিয়ে ফেলি। নিষ্ফল আশ্রয় খুজি কোল বালিশের নিচে। আর তখনই সকালটা, স্টেশনের সেই ছন্নছাড়া কুলির মত ধুম করে একটা চারকোনা রোদের বাক্স এনে ফেলে আমার গায়ে! সেই অদ্ভুত চতুষ্কোন দিয়ে। এক ধাক্কায় ছুটিয়ে ফেলতে চায় সবগুলো ঘুমের রেণু। আলসী আর রোদ বাক্সের মধ্যে কাড়া কাড়ি পড়ে যায় রেণুদের মালিকানা নিয়ে। হয়তোবা আলসী বেশী অলস বলেই একটু পরেই হাল ছেড়ে দেয়। আড়মোড়াটাকে ভেঙ্গে চুরে উঠে পড়ি আমি।
২. সাজ
অদ্ভুত চতুষ্কোনটা দিয়েই একটা চারকোনা জগৎ দেখি সবসময়। যে জগৎএর সব চেয়ে সুন্দর হল একটা চারকোনা আকাশ। আর আকাশের কিছু কোনহীন তুলা তুলা মেঘ। বর্ষাকালে ঐ পাশের কদম গাছটা বুদ্ধি করে কিছু ফুল ঝুলিয়ে দেয় চতুষ্কোনের উপর দিয়ে। আসলে আকাশটাকেই সাজিয়ে দেয় বুঝি। মেঘগুলোরও হয়তো সাজতে ইচ্ছে করে। কেঁদে কেটে তারা সেই দাবী জানায় গাছটাকে। গাছটা মুচকি হাসে। তার পর তাদেরও সাজিয়ে দেয়।
চতুষ্কোনের নিচ দিয়ে মাঝে মাঝে কয়েকটা শিমের লতা উকি দেয় ঘরে। ওপাশের শিমের মাচাটা বড্ড একঘেয়ে লাগে বুঝি তাদের কাছে। তাই রোদ বাক্স আর আলসীর যুদ্ধ দখতে চায় তারাও। নজরানা স্বরুপ মাঝে মাঝে আমার চারকোনা জগৎটাকে সাজিয়ে যায় কিছু বেগুনী শিমের ফুলে। আমিও মুচকি হাসি।
৩. টিফিন
কখনো কখনো কিছু প্লেন আকাশ সীমা লঙ্ঘন করে ঢুকে পড়ে আমার চতুষ্কোনে। ওয়ার্নিং ওয়ার্নিং! দুটো চিল সাই করে উড়ে যায় তাকে তাড়িয়ে দিতে। প্লেনটা লেজগুটিয়ে পালায়! এক সময় চড়ুইদের বাবা টা অফিস থেকে ফিরে। তাদের ঘুল ঘুলির অ্যাপার্টমেন্টে। চিল দুটোও কোথায় যেন যায়। টিফিন ব্রেক!
৪. কোলাহল
মাঝে মাঝে সেই ‘আজান দেওয়া’ মোরগ টা বিপদে পড়ে যায়। এসে আশ্রয়নেয় চতুষ্কোনের কাছে সেই শিমের মাচার উপর। মরজিনার বর ওটাকে খেয়ে ফেলতে চায়। কেন যে চায়, বুঝিনা। হয়তো ওটা ডিম পাড়েনা তাই। কিন্তু মোরগ কি ডিম পাড়ে? ওটার কারণে নাকি মুরগী গুলোর বাচ্চা হয়না!! আরে ডিম পাড়বে মুরগী। বেচারা মোরগ কে নিয়ে কেন টানাটানি?! এইসব বুঝিনা আমি। মরজিনার বর রেগেমেগে বলতে থাকে, “আরে ঐটার তো মুরগীতে হবেনা, হুর পরী লাগবে”। এইসব কোলাহল ভাল লাগেনা আমার!
৫. অদ্ভুত চতুষ্কোন
তারপর এক সময় টিফিন ব্রেকের পর, চড়ুইটা আবার ফুড়ুত করে উড়ে যায়। মাঝে মাঝে তার সাথে আমিও বেরিয়ে পড়ি। সেই অদ্ভুত চতুষ্কোন দিয়ে চলে যাই ওপারের চারকোনা জগৎটাতে। শিমের মাচাকে নীচে, কদম গাছটাকে বায়ে আর দুঃখী মোরগটাকে তার রাগী স্ত্রীদের সাথে রেখে যোগ দেই আমার সেই ফাইটার চিলদের সাথে। দুপুরের ভাত ঘুমে!
ততক্ষনে রোদ বাক্সটাও মিইয়ে গেছে। অনেক আগেই...
===
স্পর্শঃ২০
dbabble@ইয়াহু.com
মন্তব্য
চমৎকার লাগলো!!
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
ধন্যবাদ!!
অদ্ভুত সুন্দর!
আমার ছোট বেলা কেটেছে যে জানালাটা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকতে থাকতে সেই জানালার কথা লিখলাম। সেই সময় এর কল্পজগৎ এর কিছুটা ধরার চেষ্টা করেছি। বেশিরভাগই পারিনি।
ভাল লেগেছে জেনে আমারো ভাল লাগছে!
ধন্যবাদ!
---
স্পর্শ
খু--উ--ব ভাল লাগল। অপূর্ব!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
লেখা পোস্ট করার পর অনেকক্ষন ধরে বার বার রিফ্রেশ করছি সচলায়তনের পেজ টা!! কেউ পড়ে কিনা!! দেখতে, এখন কমেন্ট পেয়ে আসলেই ভাল লাগছে!
অনেক ধন্যবাদ!!
---
স্পর্শ
dbabble@ইয়াহু.com
আমার অবস্থা তথৈবচ।
কিন্তু একটু ধৈর্য্য ধরলে, এত ভাল লেখা ব্লগারদের চোখে পড়বেই। আপনি লিখতে থাকুন।
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
হুম, আমিতো লিখতেই আছি। তবে নিজের লেখার সম্পর্কে খুব বেশি উচ্চ ধারণা আমার না।
আপনার লেখা গুলোও পড়ি। কমেন্ট করা হয়না। মজার ব্যপার টা দেখেছেন? নিজে আমি কমেন্ট পেলে খুশিতে আটখানা হয়ে যাই কিন্তু অন্যদের লেখা পড়ে কমেন্ট করা হয়না!
আপনার জন্য শুভেচ্ছা!
আমি লিখতেই আছি .....
---
স্পর্শ
এই ভাইজান রে খুব শিগগির সচল হিসেবে দেখবার মন চায়
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
অচল(অতিথি) থাকার যে দুইটা সমস্যা অনুভব করি তা হল। লেখার বানান অথবা বাক্য গঠন এডিট করতে পারিনা। আর অন্যদের অসাধারণ সব লেখা পড়ে রেটিং দিতে পারিনা।
এই দুটো ছাড়া আমি তো 'সচল'ই মানে হাত তো লিখে যাচ্ছে। কোন 'ব্লক' নেই।
আমার মতে একজন লেখকের জন্য 'হাত সচল' থাকাটাই বড়। দেখা গেল সচল হয়ে বসে থাকলাম, কিন্তু হাত গেল থেমে!! ! তারচে এই ভাল। শুধু আগে বলা ঐ অসুবিধাটুকু বাদে।
আপনাকে আবারো অনেক ধন্যবাদ!!
---
স্পর্শ
আমি কখনো এই বিশ্বাসে ডুবে থাকিনা যে, কোন লেখাকে অসাধারণ বলতে হবে আবার কোন লেখাকে ফালতু বলে দুমড়ে মুচড়ে ফেলে দিতে হবে। আমার কাছে প্রতিটি লেখার পেছনের শ্রমটা অনেক অনেক জরুরী লাগে। চিন্তা করি,কত কষ্ট , কত চিন্তাই না করতে হয় একটা লেখা লিখতে। আপনার লেখাটা পড়ে আমি কিন্ত আজকে এই ব্যাপারটা মাথাতেই আনিনি। কেন আনিনি, এটা একটা প্রশ্ন বটে!!কিন্তু কিছু কিছু লেখা থাকেনা ? যা পড়লেই চুপ করে বসে থাকতে হয়। ভাবতে হয়...কি করে লিখল!! এই রকম করে চিন্তাই বা করল কি করে??? সম্ভব??
আপনার লেখা পড়ে ব্যাপারটা ওইরকমি হয়ে গেলো। লেখার গাঁথুনি, শব্দ চয়ন, পরিকল্পনা এইসব বাল-ছাল আমি কোন কালেই বিবেচনাতে আনিনা। আমি খুব স্বার্থপরের মত দেখি আমি কতটা উপভোগ করলাম, আমার কতটা ভাললাগ্লো।
হিসেব কষার স্বভাব না থাকলেও, কষে দেখলাম, এইমাত্র আমি খুব ভালো একটা লেখা পড়েছি। হিসেবে অনেক আসে।
অনেক।
---------------------------------------------------------
পৃথিবীর সব সীমান্ত আমায় বিরক্ত করে। আমার বিশ্রী লাগে যে, আমি কিছুই জানিনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
নিঝুম ভাই একেবারে মনের কথাটা বলে গেলেন। ঠিক একই কারণে কোন লেখার ভালমন্দ রেটিং এর মত একটা জিনিস দিয়ে যাচাই করা আমার কাছে রীতিমত অস্বস্তিকর লাগে।
সবার হাত সমান সাচ্ছন্দ্যে চলেনা। কেউ হয়তো ভাল লিখে, কেউ হয়তো ততটা নয়। কিন্তু প্রতিটা লেখার পেছনে একজন লেখকের যে মমতা আর আবেগ কাজ করে সেটা কিন্তু কোন দিকদিয়েই অন্য ভাল লিখিয়েদের চে কম থাকেনা।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
নিঝুম ভাই,
আপনার কমেন্ট টা পেয়ে খুব ভাল লাগলো! আমি আসলে লেখার সময় বেশি কিছু ভাবিনা। ঐসময় এর মনের ভাব টা জাস্ট প্রকাশ করতে চাই। তার পর হাতে যা আসে লিখে ফেলি। এই লেখাটা ভাল লেগেছে জেনে খুব ভাল লাগছে!
স্বপ্নাহত,
কোন লেখা রেট করতে গেলে আস্লেই অস্বস্তির মধ্যে পড়তে হয়। তারপরও বই লিখে যেমন বাজারে কাটতি আর সমালোচক দের মন্তব্যে দেখে লেখক ফিড ব্যাক পায়। ব্লগে লিখলে রেটিং, কমেন্ট এগুলোর মাধ্যমে এক ধরনের ফিড ব্যাক পাওয়া যায়। যেটা লেখা লেখি কে চালিয়ে নিতে উৎসাহদেয় অনেক।
যেমন আপনারে এই কমেন্ট গুলো!!
---
স্পর্শ
স্পর্শ ভাই,
আমি কিন্তু সেইটাই বুঝাইতে চাইসি।
লেখার ভালমন্দের বাছ বিচার সব কমেন্ট এর থ্রু তেই হওয়া উচিত। কমেন্ট পাওয়ার যে মজা সেটার সাথে আর কিছুর তুলনা নাই।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
"নতুন বোতলে পুরোণ মদ" টাইপের একটা আকাউন্ট পেয়েছি। দেখি নতুন মদ কবে পাওয়া যায়!
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আহ্!!! কতো সুন্দর লিখেন আপনি...ফাটাইন্না থিম, অসাধারণ বর্ণনা...
অতিদ্রুত সচলত্ব কামনা করছি...
---------------------------------
অনেক ধন্যবাদ আবীর। তুমি না থাকলে এখানে লেখালেখি কন্টিনিউ করাটাই কষ্ট হয়ে যেত। তোমার কমেন্ট গুলোর জন্য অপেক্ষায় থাকি!
---
স্পর্শ
দারুন লিখেন আপনি। অসাধারন লাগলো।
-নিরিবিলি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো লাগলো লেখাটা। অনেক লেখা পড়েই তব্দা মেরে যাই... মন্তব্যটা করা হলেও রেটিং দিতে ভুলে যাই অনেক সময়। এবার আগে রেটিং দিলাম। ভালো থাকেন ভালো লেখেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক অনেক ধন্যবাদ বস!! আপনি প্রায়ই আমার লেখা পড়েন। ভাল লাগে!
আজ রেটিং পেয়ে ভাল লাগছে! আসলে আমি একটু অপরিচিত তো! রেটিং পেলে অন্যরাও হয়তো পড়বে এইসব আবজাব! আর ভাল খারাপ সর রকম রেটিং ই কাজের। নিজেকে মুল্যায়ন করা যায়!!
আমি কিন্তু লিখতেই আছি। পরের লেখা গুলোতেও আশা করব আপনাকে!
---
স্পর্শ
সুন্দরম!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ধন্যবাদ! আপনার লেখা গুলো আরো সুন্দর!!
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভয়াবহ ভাল লেখসেন আবজাব ভাই, পাঁচতারা !
সচল হইসেন কইলেন নাতো ! জোস জোস ! অভিনন্দন !
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নারে ভাই ঠিক সচল না! এখনো নজর বন্দী। তবে উপভোগ করছি এই নতুন অবস্থাটা!!
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
- এইটা একটা বকেয়া কমেন্ট-
বলছিলাম কি, ঐ মোরগটার কথা। সে তার "বউদের" রেখে যে কেমন উদাসী ভঙ্গিতে কোমরে হাত ভেজিয়ে, অহংকারী মুখ ঘুরিয়ে দাড়িয়ে থাকে শীমের মাচার ওপর। আর ঐদিকে মরজিনার বর, খ্যাচ খ্যাচ করে, "হালার এইরমের কিউটি কিউটি মুর্গিতে পোষইবো না। অরে দিব্যাভারতী আইন্যা দেও!"
হাসতে হাসতে চেয়ার উলটাইয়া যায় প্রায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে হে হে! আসলে আমি আব্জাব লেখক তো। তাই 'ভাবের লেখার' মধ্যেও একটু আব্জাব ঢুকায়া দিলাম। যাতে আমার মত পাঠক রা একটু নিঃশ্বাস নেওয়ার ফুসরত পায় !!
তবে ঘটনা কিন্তু সত্যি। !
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অসাধারণ লাগলো। কেমন করে লিখলেন তাই ভাবছি!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আগের দিন সারারাত প্রোগ্রামীং করেছি। তার পর মনে হয় মাথা আওলায়ে গেছিল। লিখে ফেললাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভালোইসে!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
mon kharap kora lekha....
tobe valo hoise...
(asole ajkal amar sob kichutei mon kharap hoye jacce...)
ato vaber lekha porar moto manoshikota nai...
asole basay saradin bose theke theke kemon jeno hoye gesi.....
sob kichutei mon khrarp hoye jay... ;(
হুম...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
লাইকাইসি...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাহ লেখাটার মধ্যে একটা ফিকশন বা ভড়কে দেয়ার মত আবহ তৈরীর চিত্রকল্প আছে, প্রতিটা লেখাই শিল্প- ঘড়বাড়ি টাইপের। লেখাটা পড়ে লেখার ভেতর চিত্রকল্পের ম্যাট্রিক্সে প্রবেশ করেছিলাম। আমিও যেন আঙ্গুলগুলো নেড়ে সেই বিছানা মোরগ সব কিছুই স্পর্শ করতে পারছিলাম।
বেশ লেগেছে লেখাটা!
ঘুমের রেণুগুলো যদি ছুটে না গিয়ে উড়ে যেতো, বা ভেসে যেতো...
শুরুটা চমৎকার হয়েছে।
মনে হচ্ছে গল্পটা আরও বাকি আছে।
আমার বাকি জীবনটাইতো এই গল্পের বাকী অংশ।
dbabbl@ইয়াহু.com থেকে মেল ফিরে আসছে।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
dbabbl@ইয়াহু.com থেকে মেল ফিরে আসছে।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
dbabble হবে
একটা e বাদ পড়ে গেছে শেষে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
দারুন ।
---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।
নতুন মন্তব্য করুন