কি রূদ্ধশ্বাসেই না কেটেছে গত দুটি বছর। যাক এবার প্রান খুলে শ্বাস নেওয়া যাবে।জলজ প্রাণীরা ডাংগায় যেমন ছটফট করতে থাকে আমাদের অবস্থাও হয়েছি্ল ঠিক সেই রকম।আসলেই বড়ই স্থবির হয়ে পড়েছিল জীবন।যাক,ফ্যাকড়া কাটলো অবশেষে।হ্যাঁ,জরুরী অবস্থা শিথিল করার পরবর্তী সময়ের কথাই বলছিলাম।গত এক দশক মিছিল মিটিং হরতাল অবরোধ আমাদের আটপৌরে জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছি্ল বললে অত্যুক্তি হবেনা।
নাগরিক ব্যস্ততার ঠাস বুনোটের মাঝে রাজনৈতিক নেতাদের ফাঁপা বুলিগুলো আমাদের নিত্যদিনের নির্মল আনন্দের খোরাক হিসেবে কাজ করত।যান্ত্রিকতার পদভারে পিষ্টিত হওয়ার সময় মন্থর হরতালের দিনগুলো হয়ে আসতো ৈশাখের দাবদাহে এক পশলা বর্ষণের মত।আবার মিছিল মিটিং এ প্রকম্পিত হবে বাংলার রাজপথ।আবার রোমাঞ্চিত হব সেই গগনবিদারী ধ্বনি শুনে,"বীর চট্টলার সংগ্রামী জনতা..."।আবার উঠবে অলিতে গলিতে,মাঠে ময়দানে নির্বাচনী ঝড়...।
মন্তব্য
বড় কোনো ক্যাঁচাল দেখতে চাইনা। সবকিছু ভালভাবে হয়ে গেলেই হয়।
--------------------------------------------------------
হয়তো আপনার কথাই ঠিক ----- কিন্তু নির্বাচনী ক্যাচাল, উত্যক্ত মিছিল, হঠাৎ স্কুল থেকে ফিরতি বাচ্চার জন্য ভয় আর ভাল লাগে না ------- তবে পরাধীন ঐ জীবনেও ফিরতে চাই না ------- এই দুয়ের বাইরের এক বাংলাদেশ দেখতে চাই ---
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
নতুন মন্তব্য করুন