দ্বিতীয় স্বত্তা
এক
সবার কাছেই মামা কত প্রিয় মানুষ। মামা বেড়াতে আসলে সাথে করে ভাগনে ভাগিনীর জন্য এটা ওটা নিয়ে আসেন, এসে ওলে সোনা, ওলে ময়না করেন, আরো কত কি!
আর আমার ভাগ্যটা হল ঠিক তার উলটো। মামা আসবে শুনলেই আমার জ্বর এসে যায়। মাথা ঝিম ঝিম করে। আর মামা? সাথে করে এটা ওটা নিয়ে আসবে? তাহলেই হয়েছে! উলটো এসে আমার কিট ক্যাট টা খেতে খেতে বলবে...বাচ্চাদের এত চকলেট খাওয়া ভালো না। দাতে পোকা হয়।
ঘোড়ার মাথা হয়।
দুই
মামার কর্মকান্ড যদি চকলেট/চিপস খাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতো, তাহলেও আমার কোন অভিযোগ থাকতো না। তা, পেটুক মামা থাকতেই পারে।
কিন্তু, মামা বাসায় আসলে বার্ষিক পরীক্ষার পরও পড়াশোনা করতে হয়। পড়াশোনার নাকি কোন শেষ নেই! আর আমি নাকি বাবা মার আদরে আদরে গোল্লায় যাচ্ছি। আতি স্বত্তর আমার 'ব্যবস্থা' না করা হলে নাকি দুদিন পরে আমার পেছন দিয়ে বাঁদরের মত লেজ বের হবে।
আর মা টাও না যা! ভাইয়ের জন্য সারাক্ষণ দরদ উথলে পরছে! সেদিন শুনলাম মা মামাকে ফোনে বলছে...হ্যা রে পল্টু...কতদিন হলো আমাদের বাসায় আসিস না। না খেতে খেতে তো মনে হয় শুকিয়ে গেছিস... আর রোকন ও ইদানিং পড়াশোনায় খুব ফাঁকিবাজি করছে। তুই এসে ওর দায়িত্ব নিলে একটু নিশ্চিন্ত হই।
এই পর্যন্ত শুনেই আমার মুখ শুকিয়ে গেল। মামা না মাত্র মাস দুয়েক আগে মাস খানেকের জন্য বেড়িয়ে গেল? এই মাসখানেকের মধ্যেই মামা শুকিয়ে গেছে!!
হুমম...মামা আসার আগেই অনেক কাজ সেরে ফেলতে হবে...চকলেট-আইস্ক্রীম সব খেয়ে শেষ করে ফেলতে হবে, ক্লাস টেনের মোটা গ্রামার বইটা থেকে শক্ত শক্ত সব ট্রান্সলেশন মুখস্থ করা শুরু করতে হবে (যদিও আমি ক্লাস সিক্সে উঠেছি)... নামতা শিখতে হবে (ক্যাল্কুলেটর থাকার পরও উনি নামতা ধরতে এবং তারপর না পারলে মনের সুখে পেটাতে খুব ভালোবাসেন।)
আমি মনের দুঃখে বসে বসে ইগলু আইসক্রীম খেতে লাগলাম, আর দীর্ঘশ্বাস ফেলতে লাগলাম।
মানুষের মামা কেন থাকে??
(চলবে?)
মন্তব্য
আপনার নিকে "স্বত্তা" শব্দটিতে ব-ফলাটি সীট বদল করেছে। "সত্ত্বা" হবে। স্বত্ব বলে একটি কথা আছে, যেটি কপিরাইটের বাংলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়, সত্ত্বা হচ্ছে এনটিটি।
অপ্রাসঙ্গিক বানান সংশোধনমূলক মন্তব্যের জন্য দুঃখিত, কিন্তু খুব চোখে লাগে।
ধন্যবাদ, হিমু ভাই। পরবর্তীতে সংশোধন করে দিব।
দ্বিতীয় সত্ত্বা
মামা তাড়ানোর জন্য বিনা পয়সায় দুটো বুদ্ধি দিতে পারি
(বিফলে মূল্য ফেরত)
১. পড়াশোনা হইতে মুক্তি
মামা আসার সাথে সাথে মামাকে একটা ট্রান্সলেশন করতে দিতে হবে
বাংলা থেকে ইংরেজি। ট্রান্সলেশনটা হলো:
আমরা ধান খাই না- চাল খাই না- সেদ্ধ চালের ভাতও খাই না- আমরা আতপ চালের ভাত খাই
ট্রান্সলেশন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে মামা যেন কোনোভাবেই রাইস শব্দটাকে দুইবার ব্যবহার করতে না পারে
ধান- চাল- সেদ্ধ চাল- আতপ চাল এবং ভাতের আলাদা আলাদা ইংরেজি করতে হবে তাকে
(মামা কেন। মামার চৌদ্দগুষ্ঠি এলেও পারবে না)
রাইস শব্দটা দুইবার ব্যবহার করার সাথে সাথেই চিৎকার করে বলতে হবে- মামা তুমি এই সহজ ট্রান্সলেশন পারো না
তারপর মায়ের কাছে এবং মামা বাড়ির সবাইকে সামনে গিয়ে অথবা ফোনে বলতে হবে- আমি একটা ট্রান্সলেশন করতে দিয়েছিলাম মামা পারেনি
ফলাফল: মামা আর জীবনেও পড়াশোনায় খবরদারি করার সাহস করবে না
এই দাওয়াই আমি নিজে প্রয়োগ করে বাপের শালাবংশ সহ সকল প্রকার বায়বীয় শালাকে তাড়িয়েছি ক্লাস সিক্সে থাকতে। এই ওষুধ আমার নিজের আবিষ্কার
২. মামার মাতব্বরি হইতে মুক্তি
মামা আসার সাথে সাথে হাতে একটা বিড়ি নিয়ে মামাকে বলতে হবে- মামা ম্যাচ আছে?
ভাইগ্না বিড়ি খায় এটা নিয়ে মামা ধমক ধামক দিতে পারে। বোনের কাছে কমপ্লেন করতে পারে
কিন্তু ভাইগ্না হাতে বিড়ি নিয়ে তার কাছে ম্যাচ চেয়েছে সেটা জীবনেও কমপ্লেন করা যায় না
ফলাফল: এর পর থেকে মামা বোনের বাড়ি আসা তো ছেড়েই দেবে
রাস্তাঘাটে দেখলেও উল্টো দিকে তাকিয়ে হাঁটবে নিজের ইজ্জত নিয়ে
এটাও আমার নিজের আবিষ্কৃত দাওয়াই। সেই ক্লাস সিক্সে থাকতেই
সিলেটের মতো ছোট শহরে আমার রাজনীতি করা তিন মামার বন্ধুর (আমাদের বন্ধুমামা)সংখ্যা ছিল হাজার তিনেকের উপরে। বন্ধুমামারা আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মূল মামা থেকে বেশি দাযিত্ববান মাতব্বর
এদের অত্যাচারে যখন আমার বড়ো ভাইয়ের আত্মহত্যা করার অবস্থা তখন তারা আমাকে দেখলে দূর থেকে- ভাইগ্না ভালো?
বলে উল্টো দিকে দৌড়াতো
কারণ সামনে পড়লেই আমি তাদের কাছে বিড়ি ধরানোর জন্য ম্যাচ চাইতাম
অথবা বিড়ি অফার করতাম
অথবা বিড়ি চেয়ে বসতাম...
ওষূধ দুইটা একবার করে খাইয়ে দেখেন
মামা কোন দিকে দৌড়ায়
যাহ বাবা...আপনি তো আমার গল্পের the end ই করে দিলেন!
দ্বিতীয় সত্ত্বা
---
ফিটার লীলেন জিন্দাবাদ।
---
লেখাটি চলবে মানে?...এটি ঝেড়ে দৌড়াক হে কিটক্যাট; ইগলু।
৫+
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
মুক্তিবাবাকে সালাম।
ভাগ্য মহাভালো যে আমি মহামতি লীলেনের মামাগোত্রের কেউ হয়ে জন্মাইনি।
মামা কাহিনী আগে বাড়ান, জনাব।
বেশি চা খাওয়া ভালো না।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমি অতিথি বলে কি আমি চা খেতে পারবো না?
দ্বিতীয় সত্ত্বা
লীলেন ভাইয়ের সৌজন্যে ট্রান্সলেশনটি সচলের সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হলঃ
আমরা ধান খাই না- চাল খাই না- সেদ্ধ চালের ভাতও খাই না- আমরা আতপ চালের ভাত খাই
করেন দেখি
দ্বিতীয় সত্ত্বা
"বিনা পয়সায় দেয়া বুদ্ধি -বিফলে মূল্্য ফেরত" কেমনে কি?
we eat the unprocessed rice only, not husked nor unhusked, not even the boiled kind.
সাবাস! বাঘের বাচ্চা!
দ্বিতীয় সত্ত্বা
ট্রান্সলেশন হয়নি। দশের মধ্যে শূন্য শূন্য
আনপ্রসেসস্ড রাইস মানে তো ছালবাকলা সহ ধান
কিন্তু ভাত হতে হলে ধানকে কমপক্ষে তিন তিনটা প্রসেস পার হয়ে আসতে হয়
নট ইভেন দ্য বয়েল কাইন্ড মানে কী?
ভাত কি বয়েল না?
০২
সিদ্ধান্ত হলো যে আপনিও একজন মামা
এবং ক্লাস সিক্সের ট্রান্সলেশন পারেন না
হাহাহা, আমার মামা খুবি ভালো, ছোটবেলায় এত্তো আদর করতো, এখনো দেশে বেড়াতে গেলে অনেক আদর করে, ছোট বেলায় মামা বাসায় ইউনিভারসিটির ফাকে বেড়াতে আসলেই আমি আর আমার ছোট ভাই দৌড়ে গিয়ে মামাকে বাদ দিয়ে মামার ব্যাগ নিয়ে টানাটানি করতাম কি এনেছে কি এনেছে! আর মামা আমার ঘার ধরে বলতো আমি কুইরা তাই আমার ঘার নাকি বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছে এখন দেশের বাইরে মামাদের আদর এতটা পাইনা, ফোনে কথা বলা ছারা ইনফ্যাক্ট আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ আমার ছোট মামা, আমার মতে ওনার মত রিয়েল ভাল মানুষ নাই, আমি এ পর্যন্ত দেখি নাই।
যাইহোক মামার কথা বলতে গেলে আমাকে থামানো যাবেনা
আপনার লেখা মজার হয়েছে, হাসির হয়েছে, আপনি ভালভাবে পড়াশোনা শুরু করেন। আপনার দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায়।
বি:দ্রো: লীলেন ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে মনে হয় উনি আপনার গল্পের মামার মত একজন মানুষ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ঞঁ!!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
খাড়ান বেশি খুশি হবার দরকার নাই
মাত্র তো একটা ট্রান্সলেশন দিলাম
অংকগুলা তো এখনও দেইনি
একটা অংক দিচ্ছি এখানে। দেখি ইঞ্জিনিয়ার মুমুকে নিয়ে বিপ্লব সাহেব করতে পারেন কি না
অংক:
এক মণ চালের দাম ৯০ টাকা ৯৫ পয়সা হলে উনচল্লিশ সের চৌদ্দ ছটাক আধ পোয়া চালের দাম কত?
হিসাবটা বের করেন দেখি
বের করতে পারলে দেবো সমাজবিজ্ঞানের প্রশ্ন
উফ! আপনি পারেনও!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
সবই বুঝলাম...এবার বলেন আপনার ভাগিনা-ভাগিনী কেমন আছে?
দ্বিতীয় সত্ত্বা
লীলেন ভাই, সত্যি বলতে কী, আপনার ভাগ্না ভাগ্নেগুলোর জন্য আমি দুশ্চিন্তায় পড়লাম। এই অংক যদি তাদের উপর চাপান, তাইলে পড়াশোনা তো বনবাসে পাঠাবেই, বাবা মা ভাইবোনের নামও ভুলে যাবে
আমার ভাগ্নাভাগ্নি কেন
পরিচিত সবার ছেলেমেয়েরাই আমার সাথে আড্ডা দিতে চায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা
কিন্তু তাদের মা বাবারা আমার কাছে ঘেঁষতে দেয় না কাউকে
কারণ দেখা হলেই আমি বলি- একমাত্র আহম্মকরাই পড়াশোনা করে
ভালো মানুষ কোনোদিন পড়ে না
যাদের বুদ্ধি কম তারাই ইস্কুলে যায় বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য
যাদের বুদ্ধি আছে তাদের ইস্কুলে যাবার দরকার নেই
আর তোমরা সবাই বুদ্ধিমান...
ফলে ভাগ্নাভাগ্নিদের কাছে আমি বরাবরই জনপ্রিয়...
বুঝলাম না, আমি কি আপনার সিক্সে পড়া ভাগ্নি নাকি যে অংক করবো
আর আমাদের এখানেতো ব্যাগ এ করে চাল বিক্রি করে, আপনার ছটাক ফটাক কি জিনিস? ব্যাগের অংক বলেন চিন্তা করে দেখতে পারি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
স্মার্ট গার্ল।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নাচতে না জানলে উঠানের দোষ
অংক পারে না এখন দোহাই দিচ্ছে ব্যাগের
আমাদের চালও ব্যাগেই বিক্রি হয়
শুধু পাথ্যর্ক হলো তোমরা ব্যাগকে ইংরেজিতে বলো ব্যাগ আর আমরা বাংলায় বলি বস্তা...
এইবার অংক করো
ইচ্ছা হলে কেজিতে করতে পারো
এক কেজি = এক সের এক ছটাক এক তোলা
আচ্ছা আচ্ছা করতেসি, আমমম প্রশ্নটা জানি কি ছিল! প্রশ্নটা মনেহয় কমেন্টের ভিরে হারায়ে গেসে, খুঁজে পাচ্ছিনা তো
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হাহা...স্মৃতির পর্দায় যেন আমাকে দেখতে পেলাম।
পড়া ও উতসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
দ্বিতীয় সত্ত্বা
মূল লেখা আর সাথে মাহবুব লীলেনের মন্তব্য... ...দুটো মিলে চমৎকার লাগল।
....মনে রাখলাম।
ধন্যবাদ
হা...হা...হা...
আপনার লেখা তার ওপর লীলেন ভাইয়ের দাওয়াই পড়ে হাসতে হাসতে অবস্থা খারাপ....
আমার মামারা ছোট ছোট ছিল.. তারা নিজেদের লেখাপড়ায় ব্যস্ত থাকতে থাকতে আমরা বড় হয়ে গেছি সুতরাং আমাদের মত পাকনাদের ওপর পাকনামি করার সুযোগ হয়নি..
তবে আমার মামারা খুবই মজার..
(জয়িতা)
ধন্যবাদ, জয়িতা। আপনার নামটা চমতকার।
দ্বিতীয় সত্ত্বা
খুব মজা লাগল। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
ধন্যবাদ, প্রহরী ভাই।
দ্বিতীয় সত্ত্বা
I wish.... ক্লাস সিক্সে থাকতে লীলেন্দা আমার উপদেষ্টা থাকতেন!
আসলেই
দ্বিতীয় সত্ত্বা
আপনাদের যুগলবন্দী দারুণ জমেছে, চালিয়ে যান!
ধন্যবাদ, পাঠক ভাই। অনুপ্রেরণা পেলাম
ভাগ্যিস, লীলেনদা আমার 'লীলেন মামা' নন...!!!!
লেখাটা মজারু...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ধন্যবাদ, শব্দশিল্পী। লীলেন ভাইয়ের ভাগিনা ভাগিনী যে উনাকে ঘোল খাইয়ে ছাড়ছে, এতে কোন সন্দেহ নেই
দ্বিতীয় সত্ত্বা
বেশ লাগছে। চলুক।
মোটামুটি প্রাসঙ্গিক:
বহুব্রীহির মামাকে আমার কিন্তু দারুণ লাগতো
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ধন্যবাদ, সন্ন্যাসীদা। আপনার লেখাগুলো আমার খুবই প্রিয়। আপনার কাছ থেকে কমেন্ট পেয়ে ভালো লাগছে।
দ্বিতীয় সত্ত্বা
কাকতালীয়। বহুব্রীহি দেখতে দেখতেই মন্তব্যটি পড়লাম।
www.esnips.com/web/Bohubrihi/
লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ, রউফ স্যার
দ্বিতীয় সত্ত্বা
মজা পেলাম আপনার মজাদার লেখা পড়ে। ভাগ্যিস আমার সেরকম মামা ছিলেন না।
আমার বড় মামা কড়া মানুষ ছিলেন, ভয় পেতাম খুব। তিনি কানে কম শুনতেন, ফলে যা বলেছেন তা বুঝেছি কিনা সেটার পরীক্ষা দিতে হতো সবসময়। আমাদের সবচেয়ে ভয় ছিল এই সংলাপকে, যে কোন কথা বলার পর বলতেন-
- বুঝছস?
- জী মামা বুঝছি (না বুঝলেও ভয়ে বলতাম বুঝছি)
- এবার বল কী বুঝছস।
ঠেলা সামলাও এবার।
হেঃ হেঃ আপনার পরিস্থিতে আমিও পরেছি অনেকবার।
পড়া ও কমেন্টানোর জন্য ধন্যবাদ
দ্বিতীয় সত্ত্বা
লীলেন ভাইয়ের দাওয়াই প্রয়োত করে একটু আপডেট জানাবেন কাইন্ডলী
জিনিসটা জানা দরকার। ওনার যুগের মামা আর এই যুগের মামাদের পার্থক্যটুকু এই দাওয়ায় অতিক্রম করা যায় কি না, সেটাও একটা জানার বিষয়।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
আমার সৌভাগ্য যে আপনি আমারা লেখা পড়েছেন। পরবর্তী পর্বগুলোর জন্য চোখ রাখুন সচলের পর্দায়
- দ্বিতীয় সত্ত্বা নিকটাই জানি কেমন! যাউকগা, সেইটা ঘটনা না, কমেন্টাই।
মামা কাহিনী নিয়া কী আর কমু। কিছুই বলার নাই, আমি বাকরুদ্ধ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নিক নিয়ে ভালো ভেজালে পরলাম দেখা যায়
লেখা নিয়াও কিছু বললেন না জনাব!
আমি এখন কই যাই
দ্বিতীয় সত্ত্বা
আমার কাছে কয়েকটা ট্রান্সলেশন আছেঃ
১। আমি গরুকে ঘাস খাওয়াই
২।ভাতের মাড়টা গেলে দাও
৩। মেঘ বলেছে যাব যাব
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
নতুন মন্তব্য করুন