আজ আকাশে, আলো আছে ভরা
চাঁদের পাশে, আছে কত তারা
শুধু তুমি নেই, শুধু তুমি নেই গুরুদেব...
আজো জল পরে
আজো পাতা নড়ে
তবু সে পাতা আজ একা রয়ে যায়,
কাঁদে আজো হিয়া
ফোঁটে ক্যামেলিয়া
তবু তার স্থান নেই, কোন কবিতায়।
কাঁচ ভাঙে নিত্য
সে পুরাতন ভৃত্য
আজ তার কান্না আর কেউ দেখে না,
পাষাণ খয়ে যায়
ছোট নদি বয়ে যায়
তার চলা দেখে আর কেউ শেখে না।
আজ পঁচিশে বৈশাখে
সাজ সাজ চারিদিকে
তোমারই আলো, তোমারই আলো গুরুদেব...
মানসী, গীতাঞ্জলি,
বলাকা, সোনার তরী,
তোমার কবিতা আজো মুখে মুখে,
ডাক ঘর, বিসর্জন,
রাজা, অচলায়তন,
তোমার নাটক আজো সুখে দুখে।
তাই আজো আমাদের মননে,
বিরহে, মিলনে, আলয়ে, বিজনে,
আছো শুধু তুমি, আছো শুধু তুমি গুরুদেব...
==(@)==
তোমার কবিতা পড়ে বড় হয়েছি। তোমার লেখায় বাংলা শিখেছি। আজ তোমার জন্মদিনে আমার তরফ থেকে এই ছোট্ট নিবেদন। (কৈ, এবার তো স্বপ্নে দেখা দিলে না?) আশীর্বাদ করো।
শ্রীতন্ময়
মন্তব্য
কবিগুরুর হয়ে আপনাকে অভিনন্দন কবিতাটির জন্য।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ নীড় সন্ধানী। খুব ভাল লাগলো।
এটি সচলায়তনে আমার প্রথম প্রকাশন। খুব খুশি হলাম। বাংলার ছেলে হয়ে বাংলার বাইরে থাকি। তবু মাঝে মাঝে যখন বাংলার টান বুকে যন্ত্রণা করে, তখন আর না লিখে পারি না। বিশেষ কেউ পড়ে না, তবে আমি লিখি। আরো লিখব এবং এখানে জমা করবো। যদি প্রকাশনের যোগ্যতা থাকে তো প্রকাশ হবে।
আপনারা আমাকে এখানে স্থান দিয়েছেন – এই আমার জন্যে অনেক। সচলায়তনকে এবং সকলকে জানাই ভারতবর্ষ থেকে অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা।
শ্রীতন্ময়
নতুন মন্তব্য করুন