গত মার্চের কোন এক রোববার হাজার হাজার তামিলদের দেখি টরন্টোর রাস্তায়, তারা স্বাধীনতা চায় । তাদের দাবীর পক্ষে নানা ব্যানার দেখি, “একটা যুদ্ধরত দেশের চেয়ে, দুইটা শান্তির দেশ ভাল”; “এলটিটিই তামিলদের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করে”; “এলটিটিই’র উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হোক”; “তামিল গনহত্যা বন্ধ করো”;“আমাদের নেতা প্রভাকরন”; “এলটিটিই আমাদের মুক্তিত্রাতা”; “শ্রীলংকায় রাস্ট্রীয় সন্ত্রাস বন্ধ করো”। আর দেখি, শ্রীলংকার মানচিত্রকে মোটামোটি মাঝামাঝি ভাগ করে উপরের অংশটুকুকে তামিলরা নিজেদের দেশ হিসাবে চায় । ভূগোলের জন্য স্কুলের শেষদিনগুলোতে শ্রীলংকার মানচিত্রটা ভালোই আকঁতে শিখেছিলাম, অতিচেনা সেই মানচিত্রটাকে ভাগ করা দেখে একটু ধাক্কা খেয়েছিলাম, আবার হাজার হাজার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহনও উপেক্ষা করার নয় ।
স্বাধীন তামিল-রাস্ট্র, এলটিটিই, প্রভাকরন - আজ সবটাই ইতিহাস । সব স্বাধীনতার প্রচেষ্টা আলোর মুখ দেখে না হয়তো, যেমনটি সফল হয়নি আশি-নব্বই দশকে শিখদের স্বাধীন খালিস্তান-রাস্ট্রের স্বপ্ন ।
~
(স্বপ্নের ফেরিওয়ালা – )
মন্তব্য
রাষ্ট্র বানানটা শিরোনাম এবং লেখার ভিতরে বেশ কয়েকবার ভুল বানানে লেখা হয়েছে। লেখকের যদি সম্পাদনার অধিকার না থাকে, তবে অন্তত কোন মডু করে দিলে মনে হয় ভালো হয়।
শিরোনামে বানান বিভ্রাট কিছুটা অস্বস্তিকর।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
রাস্ট্র কী?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
যা শেষপর্যন্ত 'রাষ্ট্র' হয়ে ওঠতে পারেনি !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এভাবেই সব হয় ইতিহাস ।
শাহিদুর রহমান শাহিদ
নতুন মন্তব্য করুন