[প্রচন্ড গ্রীষ্মে মাথার তালু জ্বলা গরমে টাইপ করা এই উদ্ভট জিনিসটির জন্য আমি আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী, যদি কোনকিছু পছন্দ না হয় দয়া করে লেখকের ভুল না ভেবে টাইপো ভেবে নিবেন, পিলিজ]
হে নাবিক, হে নাবিক, জীবন অপরিমেয় নাকি! - Oh sailor, oh sailor, isn't the life still infinite!
সত্যিইতো আমাদের জীবনটাতো মোটেই অপরিমেয় না; একজন সফল ব্যাবসায়ীর প্রতিমাসের রোজগারের গুচ্ছের কালোটাকার মত অগাধতো নয়ই, বরং আমাদের জীবন একজন ছোট চাকুরীজীবির মাসান্তে গ্রাসাচ্ছাদনের জন্য পাওয়া সামান্য কিছু টাকার মতই পরিমিত, তার উপরে আবার বোনাস পাওয়া যায় ঈদে চান্দে এই যাহ! আর জীবনের ক্ষেত্রে একটা কথাতো আজ আমরা সবাই মানি, 'এই আছে এই নাই'। এই একটু আগেই আমি হয়তো মগবাজার রেল ক্রসিং পার হচ্ছিলাম আমার কালো গাড়িতে করে খানিক পরেই এই আমার দলা মোচড়া খাওয়া মৃতদেহটা হয়ত মাছিময় হবে কোনও এক হাসপাতালের মর্গে!
কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার এইযে আমরা আমাদের এই ক্ষুদ্র জীবনটাকে অসামান্য বা আমাদের বেঁচে থাকাটাকে worthwhile করে তোলার কোনও চেষ্টাই করিনা। আমাদের কাছে এখনও আমাদের নিজেদের স্বত্তাটুকুই প্রয়োজনীয়, আমাদের সময় কি আছে অন্যের কথা ভাবার?...এটাই সমস্যা...আমরা এটাই বুঝিনা যে আমাদের সময়ইতো নাই, যা করে যাওয়ার তা আমাদের এখনই করতে হবে, it's now or never. কে বলতে পারবে বুক ফুলিয়ে যে 'আমি কাল মরবোনা?' তাহলে কেন আমি আজকেই কিছু করছিনা...? এ প্রশ্ন আমি নিজেকেও করি, এই হিপোক্র্যাট আমিইতো সামান্য একটা কাজও ফেলে রাখি কালকের জন্য... এই এত বড় গলায় তাহলে কেন আমি এসব বলছি? নিজেকে নিজের চটাশ করে একটা চড় মারতে ইচ্ছা হচ্ছিল, আমি নিজেই কতকিছু করতে চেয়েছিলাম, তার কিছুইকি করেছি?...
আমি সাধারনত এত গুরুভার কথা ভাবিনা, আমি ফাজিল মানুষ সস্তা রসিকতা বা ভাড়ামো করে লোক হাসানোটাই আমার কাজ, কিন্তু বয়েসতো হচ্ছেই, আর এই বয়েসের দোষেই বোধহয় আজকাল হঠাৎ হঠাৎ নিজের হিসাব নিতে ইচ্ছা করে। আমি দিনকে দিন অদ্ভুত হয়ে যাচ্ছি। একদিন চরম ডিপ্রেসনে ক্লাস করতে ভাল্লাগছিলনা আর, বের হয়ে এসে সোজা ছাদে চলে এলাম, ছাদের পাশের কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখে কারও আনন্দ হয় বলে শুনেছেন?...আমার কিন্তু তাইই হল, আমার আউলা মাথাটা হঠাত ৩৬০ ডিগ্রীর একটা চক্কর দিল। মনে হল দুনিয়ার সব সৌন্দর্য যেন ঐ ফুলের আগুন রঙ্গের মাঝেই আছে। রাতের বেলা হাটতে বের হলে যখন আকাশের দিকে তাকাই মনে হয় যে আমি হারিয়ে গেলাম। আমার সর্বস্ব যখন হারিয়ে যায় অনন্ত নক্ষত্রবীথির রহস্যময়তায় তখন কি মনে পড়ে আমি কে? আমার সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়, প্রগাঢ় এক ভাবালুতায় পেয়েবসা নিজেকে তখন নিজেই চিনিনা...
আজকে আসলেই আমি খুব অন্যমনষ্ক, সচলে কখনই লিখিনাই, সাহস হয়নাই, লেখা পড়েছি প্রচুর, মন্তব্য করেছি মাঝে মাঝে। কেন যেন জীবনানন্দের কবিতা পড়ে মনে হল আজ কিছুইতো করা হলনা আমার, আমি কি আদৌ সময় পাব কিছু করার?
মন্তব্য
- মাঝে মাঝে উদাস হওয়া খারাপ না। কিছু করার দরকার নাই, আপাততঃ লেখেন খালি।
আর হ্যাঁ, মনে রাইখেন উদাস হওয়া খারাপ না হলেও বিষণ্ণতা কিন্তু একটা রোগ। এটা আবার ভালো না। সচলায়তনে স্বাগতম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সচল স্বাগতম। লেখাটা বেশ ভালো।
কিন্তু হের অতিথি, আপনার নামটা জানা হলো না!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
১। সচলে স্বাগতম।
২। চিন্তার ক্রমটা ধরতে পারলাম কি?
" জীবনে আছে কি>আমি মরলে কার কি>সাময়িক হতাশা>ছাদে দৌড়> ফুল (প্রকৃতি) দেইখা প্রশান্তি। "ফাইন্ডিং নিমোর 'শর্ট টার্ম মেমোরি লস্ট' ডরি'র কথা মনে পড়ল। তবে আশার কথা যে শেষমেশ আপনি ঘুরপথে হলেও জীবনে আছে কি - এর উত্তর কৃষ্ঞচুড়ায় পেয়ে গেছেন। মহান প্রকৃতির কাছে আমাদের সমস্যা আর ভাবনাগুলো নিতান্তই অর্থহীন। প্রশ্ন আসার অনেক আগে থেকেই সে উত্তর বিছিয়ে বসে আছে।
৩। আরো লিখুন।
এটা বুঝি আগোছালো লেখার নমুনা? তাহলে কেন ভাই বঞ্চিত করছেন কিছু গোছানো লেখা থেকে? খারাপ, খুব খারাপ!
বয়ে যাওয়া সময় নিয়ে এই উন্নাসিকতাটুকুর কারণে অপরাধবোধ হয় অনেক। কিন্তু অপরাধবোধের চেয়ে আলস্য বড়।
পুরনো অভ্যাস মতই প্রায়ই শুয়ে-বসে দিন কাটাই, কাজের কাজ কিছু করি না। সব কথার শেষ কথা তাই ওটাই, কেউই জানি না কাল বেঁচে থাকবো কিনা। অতএব, এসব কুচিন্তা বাদ দিয়ে আরও আরও লেখা দিন। বুঝতেই তো পারছেন, কাল বাঁচেন কিনা তার নাই ঠিক!
কৃষ্ণচূড়া (নাম নাই, তাই আপাতত কিছু একটা), ধূগো দাদা'র কথাটা কিন্তু খিয়াল কৈরা। উদাস হওয়া জায়েজ, কিন্তু বিষণ্নতা নয়।
সচলে তো নতুন না, তাই স্বাগতম দিলাম না।
শাইকা, বিনয়ের অবতার। লেখা খুবই ভালো হয়েছে, পরিনত। আবঝাব মোটেই নয়। তোমার নাম দাওনি কেনো?
এতো অল্প বয়সে এতো অন্যমঙ্কতা কিসের? জীবনতো এখনো শুরুই হয়নি, সো চিয়ার আপ বেবি।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
স্বাগতম।
লেখা ভালো লেগেছে। এবং মোটেও আবঝাব নয়। কৃষ্ণচূড়া, সোনালু রাধাচূড়া - আমার প্রিয় ফুল।
নাম না লিখলেও চিনতে পেরেছি। আরো বেশি বেশি লেখা চাই।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাই ও বোনসব, আমি অতিশয় মূর্খ বালিকা তাই একাউন্ট একটিভেশনের জন্য কি হয় এই বিষয়ে আমার কিছু জানা ছিলনা...:|, তাই আমি এখনও আমিই রয়ে গেছি, এই ব্লগের লেখিকা হয়ে উঠতে পারিনাই...:|
সবার মন্তব্যের জবাব যদি আমি এখানে দেই তাহলে আশা করি কেউ আমাকে মারবেন না...:|
ভাই ধুসর গোধূলি ...
আমি সবসময়েই [আজকাল] উদাস, আমার বন্ধুদের ধারণা আমাকে ভূতে ধরেছে [হইতেও পারে, আমার ক্ষেত্রে কিছুই বিচিত্র না!]। এই বিষয়ে ওরা অনেক চিন্তিত, কারন ভূতের নাম জানা থাকলেও সেই ভূতের ওঝা পাওয়া যাচ্ছেনা...
বিষন্নতা আমার সাথেই থাকে, আমার বন্ধু না এক্কেবারেই, ভয়ানক জ্বালাতন করে আমাকে এই রোগটা...
অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন...
ভাই বিপ্লব রহমান...
ধন্যবাদ, আমি সায়কা, আমার মাথায় একটু সমস্যা আছে...:|
দুর্দান্তদা...
১। ধন্যবাদ...
২। হাহাহাহাহা...ভালই ধরতে পেরেছেন, আর পরের ব্লগেই আমি হয়তো আমার শর্ট টার্ম মেমরীর কথাটা তুলতাম...আমার নিজেরও এই সমস্যা, তাই এখনও হাসছি...আপ্নি ভাই ভাল এনালাইজার...
৩। ইনশাল্লাহ...ভয় হয়, কারন আপনাদের লেখা পড়ে হীনমন্যতা বোধহয় আমারও হয়ে যাবে...:|
ভাই ইশতিয়াক রউফ
এইটা আমার একটা ভাব। যা বলি তার উল্টোটা করি, অগোছালো বললে কিছুটা ছিমছাম লেখা পেতেও পারেন কিন্তু বাই চান্স যদি আমি কখনও বলি যে আমার ওমুক লেখাটা খুব চিন্তা ভাবনা করে লেখা তাহলে ভুলেও ঐ তল্লাটে পা বাড়াবেন না...ঐদিকে নিশ্চিত বিপদ!...
আমি উন্নাসিকতাকে মনে প্রাণে ঘৃণা করলেও কোথা থেকে যেন ওটা চলেই আসে...ধন্যবাদ, স্বাগতম না জানালেও...
তাতাপু...আমি আর বিনয়?...কি সর্বনাশ! বিশ্বাস কর এই ছেলেকে আমি চিনিইনা, আমার কাছে একবার কলম চেয়েছিল...এর বেশি ওর সাথে আমার কখনই কথা হয়নাই...:|
নাম দেয়ার কথা মনে ছিলনা + জানতাম না...পরের বার থেকে দিব...
আমার তো অনেক বয়েস, ইউনি জীবন প্রায় শেষ!
ভাই স্পর্শ
আজ সারাদিনে আমি তোমার কল্যানে মাত্র একবার হাসতে পেরেছি...অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ...
পড়ুন এখানে, এখানে এবং প্রয়োজনে এখানে।
ভূতের নাম জানা আছে, ওঝা পাওয়া যাচ্ছে না -- এতেই বুঝে গেছি উন্নাসিকতার কারণ। ব্যাপার না। বয়সের সাথে সাথে এমন একটু-আধটু ভূতে ধরেই।
মাথায় সমস্যার দোহাই দিয়ে লাভ নেই। আপনার লেখার ধরনটা মজার, লেখেন বেশ গুছিয়ে, বানানেও তেমন কোন ভুল নেই। অতএব, হাবিজাবি অজুহাত ছেড়ে লিখতে থাকুন। কথা দিলাম, গোছানো লেখা পড়বো না।
ধন্যবাদ যখন দিলেন, তখন স্বাগতম তো জানাতেই হয়।
এ ভূত তাহলে বয়েসকালে না ধরে শেষ বয়েসে এসে ধরলো কেন?......এখন কি আর ভূতের পিছে নষ্ট করার সময় আছে?...এ ধরনের বেকুব ভূতকে ভাল লাগে বলেন?
এম্মা, আমার যে মাথার বারোটা বেজে আছে সে ১৯৫৩ সাল থেকে...এর মাঝে যে আমি যা ভাবি [আবোল তাবোল] তা বানান ঠিক রেখে লিখতে পারি...তাতেই আমার বল উচিৎ 'শুকুর আলহামদুলিল্লাহ!'
কথা দিলেন যখন তখন আর কি করা...আরেকটা ধন্যবাদ অ সাথে প্যাকেট করে দিয়েই দিলাম......
ভাল থাকুন, সবসময়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সেদিন শুদ্ধস্বর সম্পাদক আহমেদুর রশীদ টুটুল ভাইয়ের সাথে কথা হচ্ছিল মৃত্যুচেতনা, বিষন্নতা, অপ্রাপ্তি আর মানবিক জটিলতা নিয়ে। টুটুল ভাই বলতেছিলেন, এগুলো থাকা ভালো। তারপর রাতে বাসায় ফিরে জীবনানন্দ পাঠ। আট বছর আগের একদিন কবিতা। মৃত্যুচেতনা যে কী প্রবল ছিল জীবনানন্দে। হয়তো এ কারণেই তিনি এমন করে লিখতে পেরেছিলেন।
ভাইরে, আপনিও লিখতে থাকেন। একদিন আপনিও হয়ে উঠতে পারেন এমন কেউ। আর হ্যাঁ বলতে ভুলে গেছি, লেখা ভালো হয়েছে। সচলে নিয়মিত লিখতে থাকুন।
ভাইরে লজ্জা দিয়েন না, এত বয়েস হল এখনও 'জল পরে, পাতা নড়ে/ তোমার কথা, মনে পড়ে' টাইপ চারটা লাইনও আমার হাত দিয়ে বের হলনা...
অনেক ধন্যবাদ...আশা করি কিছু আবজাব আরও লিখব...ভাল থাকবেন সবসময়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
চমৎকার একটা লেখা, নিজের সাথে বেশ মিল খুঁজে পেলাম বলেই বোধহয় আরো ভালো লাগলো। আরো লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
অনেক ধন্যবাদ...আমার আবজাব আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে আমি বাচ্চাদের মত খুশি...
আশা করি ক'দিন বাদে বলবেন না যে এত বেশি লেখ কেন...হিহি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
লেখার মাঝে যে জীবনদর্শন, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকসময়েই আমাদের নেতিবাচক মন জীবনের রং হারিয়ে ফেলে। তখন এরকমই একটা কৃষ্ণচূড়া ফুল এসে আবার আমাদের ভুলোমনকে মনে করিয়ে দেয় সত্যটা।
তোমাকেও এখানে দেখে ভালো লাগছে। সম্প্রতি তোমার আরেকটা পোস্টে নাবালক গোঁড়াদের লম্ফঝম্প দেখলাম। এর চেয়ে এখানে লেখা শুরু করে দাও।
হুমম...আগেও দেখেছি, চূড়ান্ত ডিপ্রেসনের মাঝে হঠাৎ করেই কিছু জিনিস আমার মনখারাপ ভাবটাকে দমকা হাওয়ার মত এসে উড়িয়ে নিয়ে যায়...একটা চড়ুইয়ের বৃষ্টির মাঝে হা করে পানি খাওয়া, একটা প্রজাপতি বা এই কৃষ্ণচূড়া ফুলটারই কথা ধরো... তাও ভাল এরা ছিল...নাহলে কখন যে কি কে বসতাম...কে জানে...
হুমমম... এখানে সচল হতে যে কেরফা তাতে এ জায়গাটা কলুষিত হতে বেশ দেরী আছে, অন্য সাইটগুলোর অবস্থা ধীরে ধীরে deteriorate করছে...তবে জায়গা ছাড়িনি, বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচাগ্র মেদিনি... সারাজীবন বিতর্ক কি এমনি এমনি শিখেছি?
তবে এখানে লিখতে ভয় হয়...আমার ব্লগ লেখা শুধু মাত্রই আমার দৈনিক আবজাবে সীমাবদ্ধ...তোমাদের মত ঘাগু ঘাগু লেখকদের মাঝে আমি 'দুপুরে কই মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি, ডাল ছিলনা, কই মাছে লবন বেশি হয়েছিল' টাইপ লেখা দিব...হায়রে...:|
সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছ কি?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন