জলের আয়নায় ঝাপসা মুখ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৬/২০০৯ - ৯:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এর আগে কখনো এমন হয়নি। আজ যেনো কেমন কেমন লাগছে। বাইরে মেঘ করে রাখছে, বিকেলটা কেমন জানি ঝিম মেরে আছে। জানালা দিয়ে তাকালে দেখা যায় বাসার ছাদে বাচ্চারা খেলা করছে, তবে জানালা দিয়ে তাকাতেও ভালো লাগছে না, আকাশের চেহারা ভালো হলে না হয় তাকিয়ে থাকা যেতো। মন আরো বেশি খারাপ হবে এখনকার আকাশের দিকে তাকালে! কিন্তু ঠিক কি মন খারাপ? বোঝা হয়ে ওঠছে না। কি এক চাপা অভিমান হচ্ছে; বাবার ওপর! মাকে মনে পড়ছে, বাচ্চাদের খেলা দেখে গ্রামের কথা মনে উঁকি দিচ্ছে। বড় বড় মাঠ, বিকেলে সবুজ কিশোরীদের খেলা মাঠ জুড়ে ছোটাছুটি রঙ্গিন করে তোলতে বিকেলের ডানা। হুফ, কত কি না মিস করছে সে এখন।

পাঠক তার নাম শাহেদ। এই গল্পের নায়ক, পরে অবশ্য সে আর নায়ক রবে না। ভিলেন ও হবে না। আমার মনে হচ্ছে পরে গল্পে সে থাকবে না! প্রকাশ্যে না থাকলেও গল্পে ছায়া হয়ে থাকবে কখনও পাখিও হতে পারে। আবার দেখা যেতে পারে জল হয়ে মিশে গেছে মাটিতে, ফিরেও আসতে পারে কুয়াশা ভেদ করে...

মফঃস্বলের বালক শাহেদ। মা-বাবার একমাত্র আদরের সন্তান। খুব নামি দামী পরিবার তার বলা যায় নিঃস্বার্থে অথবা গল্পের স্বার্থে।
এবার এইচএসি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে শাহেদ। বাবা সিদ্ধান্ত নিলেন এখানে ভালো লেখাপড়া হবে না, তাকে ঢাকা পাঠাতে হবে। ছেলেকে নিয়ে তার অনেক স্বপ্ন। মায়ের আপত্তি ছিলো। না ছেলে আমার এখানে পড়বে। জীবনে চোখের আড়াল হতে দেইনি, ও একা একা থাকতে পারবে না। কি হতে কি খাবে, দরকার নাই আমার এতো পড়ার, ও একা, টাকা পয়সা কি কম আছে আমাদের যে ও জজ বারিষ্টার না হলে ভাত পাবে না। যা পড়ার এখানেই পড়বে, এখানে থেকে কি আর মানুষ লেখাপড়া করছে না? তাতে বাবার পাল্টা সুর। সবার ছেলে আর আমার ছেলে এক না; সে ঢাকাতেই যাবে, আমি তার সব ব্যবস্থা করে রেখেছি। মেসে থাকবে, নিজের একলা রুম। প্রতি মাসে আমি তার খরচের টাকা পাঠিয়ে দেব। ব্যস।
হুম, শেষ পর্যন্ত তাকে আসতেই হলো।

কিছুতেই ঘরে স্থির হচ্ছে না শাহেদ। বাইরে এখনও তেমন পরিচয় হয়নি কারো সাথে, শুধু রুমমেটদের সাথে। কিন্তু ওরা কেউ এখন ঘরে নাই। তারা টিউশনি করতে গেছে।
ঘর থেকে বের হয় শাহেদ। রাস্তায় আসে। কান ফাটানো শব্দ। অনেকটা বিরক্ত হয়, কিন্তু মেনে নিতে হয়, তারপরও মুখ ফসকে বের হয়ে আসে গালি "হারামীর বাচ্চা'রা কি হর্ণ বাজায় দেখো"। পাশ থেকে কেউ বলে উঠে- হ ভাই ওরা হারামী-ই, আবার হাসে।
কেন ভাই হাসেন কেন?
- না, আমি নিজেরে নিজেরে গালি দিসি তো তাই।
বোঝলাম না।
- না বুঝার কি, আমিও ড্রাইবার...
হ।
- কিন্তু ভাই আগে তো এখানে আপনেরে দেখি নাই, কোথায় থাকেন?
শাহেদ বিব্রত হয়, সন্দেহ জমে তার মনে, হাজার মানুষের ভীড়ে সে কতোজনরে চিনে, মনে হইতাছে সব তার চেনা। তবু সরল ভাবে উত্তর দেয়। না আগে দেখার কথা না। তিন মাস হলো এখানে থাকি। পড়ালেখা করি। ...থেকে আসছি।
- ও অচ্ছা, ভালো খুব ভালো, লেখাপড়া করা ভালো। আর ভার্সিটির কথা বললেন না অইটাও অনেক ভালো।
আপনি চেনে না কি এইটা?
- আরে ভাই না চেনার কি আছে? আমি সব চিনি, দেখলেন না আপনেরে যে কইলাম আপনি নতুন।
শাহেদ বিশ্বাস করে লোকটির কথা।
- আজ যাইগা ভাই। তবে দেখা হবে। আমি ঐ যে, এখানেই থাকি দিন রাত্রের বেশি সময়, টাকা ফুরালে গাড়ীতে চইল্লা যাই। তবে গেলাম।

এতো এতো ব্যস্ততা মানুষের। কি করে মানুষ? জানি তো দেশে বেকারের অভাব নাই, কিন্তু ওরা তো সবাই ব্যস্ত। হঠাৎ ১২-১৪ বছরের একটা ছেলে গলায় কি একটা ঝুলাইয়া কাছে এসে শাহেদকে বলছে, ভাই দিমু না কি সিগারেট।
- না, আমি অসব খাই না।
ছেলেটি চলে যায়।
শাহেদ রোডের দিকে তাকায়। একটি রিকশায় চোখ পড়ে। একটি মেয়ে, শাহেদ চমকে উঠে! মেয়েটিকে অবিকল লিলি আপার মতো লাগলো। লিলি আপা তো এখানে আসার কথাই না। দেখ কি কান্ড, দুই টা মানুষ একরকম হয় (?)
লিলি আপার কথা মনে হতে লাগলো শাহেদের। আহ কি সুন্দর চেহারা। বারবার তাকাইতে ইচ্ছা করে। লিলি আপার সাথে তার দেখা হলেই তো বলতো, লিলি আপা কেন যে তুমি আমার বড় হলে। লিলি আপা হাসতো। রিকশাটি কবেই গেছে, তবু তাকায় শাহেদ। না নেই, থাকার কথা না। ফিরে আসে ঘরের ভেতর।


অনেকদিন চলে গেছে এ শহরে তার। শহরের সাথে হয়ে গেছে পরিচিত। ক্যামপাশে ও তার বাইরে হয়েছে অনেক বন্ধু। আগের শাহেদ বদলে গেছে অনেক, সিগারেট ও ধরেছে সে এখন। এর ভেতর বাড়ি ঘুরে এসেছে একবার। গ্রাম কে তেমন মনে পড়ে না আর আগের মতোন। তবে মা - বাবাকে মনে পড়ে। মনে পড়ে লিলি আপাকে।
এখন আর বিকেল হলে ঘরে বসে থাকতে হয় না, বন্ধুদের সাথে আড্ডায় চলে যায়। আজ যায়নি। ঘরে বসে সিগারেট ধরায় আর মনে পড়ে সেই পিচ্চ সিগারেট বিক্রেতাকে বলেছিলো না আমি এসব খাই না। তবে এখন সে ঠিকই খায়। বন্ধুরা বলে ওসব না খেলে স্মার্ট হওয়া যায় না।
আড্ডা আর রাত করে ফেরায় পড়ালেখা হচ্ছে না বলেই চলে। তবু তার দিন ভালো যাচ্ছে তার ভাষায়।
সন্ধ্যা ঘন হয়ে নেমেছে। এক বন্ধুর ফোন আসে। শাহেদ রাতে তোর রুমে আমু, একটা জিনিস নিয়া আমু। তোর এখানেই থাকুম আইজকা। আচ্ছা আয়, কিন্তু জিনিস কি? শাহেদ বলে। বন্ধুটি উত্তর দেয়; আসলেই দেখবি এখন রাখি।
রাতে বন্ধুটি আসে। জিনিস বের করে। শাহেদ প্রথমে আপত্তি করে, পরে অবশ্য খায়। ধীরে ধীরে শাহেদ মাদকে জড়িয়ে যায়। বাবার কাছে পড়ার খরচ বলে বেশি টাকা চায়। দিন দিন বিষন্ন হয়ে উঠে। বিসর্জন দেয় বাবার স্বপ্ন।
একদিন সন্ধ্যায় আবার সেই একদিন দেখা হওয়া ড্রাইভার'টির সাথে দেখা হয়। অনেক অনেক কথা হয়। এক ধরণের বন্ধুত্ব হয়। ড্রাইভার'টি তাকে সিরিন্জে মাদক নিতে আসক্ত করে।
ঠিক তখনই দীপা নামের একটি মেয়ের সাথে সম্পর্ক গড়ে উঠে শাহেদের। মেয়েটি শাহেদরে সাথেই পড়ে। শাহেদ তার কালো চেহারা গোপন রাখে। আর তাদের মধ্যে বেড়ে উঠে গোপন ডানা। তারা উড়ে বেড়ায়। এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ায়। দীপা একটুও বুঝতে পারে না শাহেদ মাদক নেয়। দিন মাসের পথে হাঁটে, মাস বছরের পথে। তাদের সম্পর্ক অনেক গভীরে পৌঁছে যায়। শাহেদ অন্য কিছুতে মন না থাকলেও দীপার ব্যপারে আছে। দীপা যা বলে শাহেদ ও তা শোনে। এমন মধুর সম্পর্ক তাদের...

একদিন পূর্ণিমায় দূরে এক পাহাড়ে যায় শাহেদ ও দীপা। পূর্ণিমার আলো ভিজে যায় দুজন। একে অপরকে জড়িয়ে ধরে। ভালোবাসার বন্যায় ভাসতে থাকে দুজন। ভাসতে ভাসতে পৌঁছে যায় উষ্ণতার তীরে। কি হতে কি হয়ে যায়। দীপার সাজানো বাগান দুমড়ে মুছড়ে ভেঙে যায়। দীপা ভাবে একদিন তো হতোই আর সেটা তো শাহেদ-ই ভাঙতো। শাহেদ ছাড়া তো আর কেউ হতে পারবে না কখনও। শাহেদ যে স্থানে গেছে, সেটা তো তারই স্থান...।
পৃথিবী যখন নিরব হয়ে পড়ে। স্রোত থেমে যায়, কেউ কারো দিকে তাকাতে পারে না তারা। নীরবতা দিবস পালন করে দুজন।

পাঠক দীপার জীবন থেকে শাহেদকে সরিয়ে নেবো এখন। গল্পটাকে বাঁক দিতে হলে আমার এছাড়া আর কোনো উপায় নেই যে। আমার এ অক্ষমতার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।

শাহেদের জীবনে অন্ধকার নেমে আসে। দাগ পড়ে তার সবকিছুতে। জানালায় আর অপেক্ষা করে না নতুন সকাল। গোপনে জন্ম নেওয়া ডানা উড়তে পারে না আর। শাহেদের বাবা মা, দীপা অনেকেই জেনে যায় তার গল্প। দীপা তবু ভালোবাসে শাহেদকে।
শাহেদের অবস্থা মৃত প্রায় জেনে তার বাবা আসেন। ততক্ষণে মারা যায় শাহেদ। মারা যায় বাবার স্বপ্ন। মারা যায় দীপার সবকিছু, শুধু বেঁচে থাকে দীপার ভালোবাসা। পূর্ণিমার সেই 'ক্ষণ।

শাহেদের লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরেন তার বাবা।
শাহেদের মা'র অভিমান ঝরে পড়ে। নিজের ছেলে নয় বলেই কি তুই চলে গেলি? পেটে ধরিনি বলে কি হয়েছে, সেটা ছাড়া আমি তোর জন্যে আর কি করিনি।
হুম, শাহেদের মাকে বলে যাকে আমরা চিনি তিনি তার গর্ভধারিণী নয় ঠিক, তবে ছেলে হিশেবে তাকে কখনও বুঝতে দেয়া হয়নি যে, তার মা না। শাহেদের বাবা-মায়ের ঘরে যখন বাচ্চা হলো না তখন তারা শাহেদ কে এতিমখানা হতে আনেন...।


শাহেদ কে আমরা ভুলে গেছে সবাই। মা-বাবা, দীপা। আমিও মেরে পেলেছি গল্প থেকে। গল্পে আর শাহেদ নেই। এখন শুধু দীপা।

দীপা ভুলতে পেরেছে শাহেদ কে। এখন তার অন্য শাহেদ আছে। তবু মাঝে মধ্যে স্মৃতিতে তাকায় ক্ষণিতের জন্যে। তাতে কী। ভালোই দিন কাটে দীপার। আবার সে উড়ে, ঘুরে। স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখায়। লেখাপড়া করছে, সবকিছু ঠিকটাক চলছে তার জীবনের। শুধু কোনো পূর্ণিমায় আর সে দূর পাহাড়ে যায় না।
তেমনি এক সময় দীপারও অন্ধকার লাগে পৃথিবী। কি যেন হয়ে গেছে। শরীর প্রায় সময় খারাপ বলে। ঘর থেকে বের হচ্ছে না। কিছু ভালো লাগছে না। সবকিছু যেনো কেমন লাগে। খুব অসুস্থ তাড়া করে তাকে, তাড়া না আসলে অসুস্থতা পেয়ে বসে তাকে।
দীপা তার মাকে বলে মা আমি জেনো অসুস্থ ফিল করছি। দীপার মা তাকে নিয়ে ডাক্তারের নিকটে যান। ডাক্তার সঠিক ভাবে কিছু না বলে না, কিছু রিপোর্ট করার জন্যে দেয়।
ডাক্তার সঠিক করে না বললেও আমরা হয়তো বুঝে গেছি পাঠক দীপার কি হয়েছে। আমরা গল্পের শেষ মাঠে দাঁড়িয়ে আছি। তার আগে দীপার ডাক্তারি রিপোর্ট জেনে বিদায় নেই। তার আগে আরেকটি কল্পনার কথা বলি; শাহেদ চলে যাবার পর দীপার জীবনে অন্য শাহেদ আসেনি কখনও, দীপা কেবল কল্পনায় আলপনা আঁকতো!

রিপোর্ট হাতে নিয়ে ডাক্তারের রুমে দীপা। দীপার মাকে ডাক্তার বাইরে যেতে বলেন। ডাক্তার দীপাকে জানান দীপা এইডস আক্রান্ত এবঙ জানতে চান কি জন্যে এমন হলো ? বলার মতো তেমন কিছু আছে কি না। দীপার চোখের সামনে তখন দেয়াল ডিঙিয়ে উঁকি দেয় ঝাপসা একটি মুখ। শাহেদের মুখ...

নীল


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আপনার গল্প লেখার হাত ঈর্ষণীয়!

নীল [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

ভাল লিখেছেন, আরো গল্প আসুক......হাসি

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ, পাঠ ও মন্তব্য এর জন্য।

দ্রোহী এর ছবি

খাইছে!!!!!!!! এইডস!!!!!! দুয়েকটা অনিচ্ছাকৃত বানান ভুল হয়তোবা চোখ এড়িয়ে গেছে।

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

আমি তো অন্যরকম ভাবছিলাম। খাইছে
সহজ, সুন্দর একটা গল্প।
ভালো লাগলো।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

নীল [অতিথি] এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ

মৌমাছি [অতিথি] এর ছবি

গল্পটি পড়ে এক পর্যায়ে সমরেশ মজুমদারকে মনে হতে লাগলো, কিন্তু পর ক্ষণেই তা আর হয়নি। গল্প লেখার চালাকিতে আপনি সফল। অনেক ভালো লাগলো গল্পের বাঁকটা।

নীল [অতিথি] এর ছবি

ভালো লাগলো জেনে যে, সমরেশকে মনে করিয়ে দেই নি আমি। আর কোনো চালাকি তো আমি গল্পে করেছি বলে মনে হচ্ছে না; যাই হোক পাঠক ই তো আসল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য এর জন্য মৌমাছি।

নিবিড় এর ছবি

ভাল লাগল


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ নিবিড়।

অতিথি লেখক এর ছবি

ভাল....

( জয়িতা )

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ জয়িতা।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

গল্প লেখার এই স্টাইলটা আমার বেশ পছন্দের। গল্পটি ভালো হইছে। তবে শেষের দিকে আরো একটু মনোযোগ দেয়ার দরকার ছিল বলেই আমার মনে হয়। হতে পারে আপনি হয়তো এমনটিই চেয়েছিলেন।

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ পান্থ মন্তব্য এর জন্য।
গল্প লেখার ক্ষেত্রে আমার এক ধরণের আলসামী কাজ করে তাই আর বেশি ভাবিনি, হুম তবে মনে হচ্ছে আরেকটু সময় খরচ করলে ভালো করতে পারতাম কিছুটা। শুভেচ্ছা রইলো।

মেঘ এর ছবি

মেঘ
গল্প লিখছো দেখে ভালো লাগলো

মেঘ

নীল [অতিথি] এর ছবি

ধন্যবাদ বন্ধু।

শামীম রুনা এর ছবি

হুম...ভালো হয়েছে।

_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি।

_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)

নীল [অতিথি] এর ছবি

হুম, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।