ব্লগ লেখা, এই কনসেপ্টটাই আমার কাছে নতুন। নেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে, এটা জানতাম, কিন্তু কখনও ঢোকা হয়নি। আগ্রহ হল কদিন আগে, যখন আমার এক ফেসবুক বন্ধু কিছু লিঙ্ক পোস্ট করল। এরপর আস্তে আস্তে লক্ষ্য করলাম, আমি প্রতিদিনই সবগুলো সাইটে ঢু মারতেসি...আজকে হঠাত ইচ্ছে হলো নিজেই কিছু একটা লিখে ফেলি না...
লেখালেখি মূলতঃ অভ্যসের ব্যাপার। একেতো বুয়েটের পর্বতসম চাপে পিষ্ঠ আমার বাংলা লেখা হয়না বহুদিন, তার উপর কী-বোর্ডে! খাইসে-আমারে-মারসে-রে! এরপরও হুজুগ বলে কথা। জিহাদী জোশে নেমে পড়লাম, এটুকু লিখে মনে হইতেসে নাহ... মজা আছে।
লেখালেখি চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে, সবাই দোয়া রাখবেন যাতে জোশটা থাকে।
সবাইকে শুভ কামনা।
বর্গীয়
মন্তব্য
প্রথম পোষ্ট এবং জিহাদি জোশের খাতিরে আরেকটু বড় লিখলে পারতেন!
বস আমি ব্যপক পিচ্চি, তুমি কইরা বইলেন।
ক্যাবল ফারস্ট গিয়ারে আসি, হাফ প্যারা লিখতে গিয়াই গু বাইর হয়ে যাচ্ছে। তবে লেগে আছি ইনশাআল্লাহ্।।
আপনার "জিহাদী জোশ"-এর পাওয়ার মনে হয় কম, এত জোশ নিয়ে এইটুকু লেখা?
নতুন বলে "আমি নতুন আমাকে মারবেন না" নিয়ম প্রয়োগ করলাম। নতুবা..হুমম। আপনাকে নিয়ে লেখেন, কেন সচলে লিখছেন সেটা নিয়ে লেখেন, আরো অনেক কিছু আছে সেসব নিয়েই লেখেন।
এদ্দুর না, আরো বড় চাই!
হবে হবে। হচ্ছে হচ্ছে।
এইটুক লেখলে পোষাইবো না। আরও লিখো, নাইলে মাইর !!!
______________________________________
বৃষ্টি ভেজা আকাশ
______________________________________
লীন
দোয়ায় কাজ হবে না , ভাই।
দাওয়াই চাই, দাওয়াই...
____________
অল্পকথা গল্পকথা
সচলে স্বাগতম। আমি বড় লেখা চাই না। ছোট লেখাই দেন। কিন্তু এমন লেখা, যেটা পড়ে আপনার পরবর্তী লেখার জন্য আগ্রহ তৈরি হয় পাঠকের।
ভালো থাকবেন। লিখে যান হাত পা খুলে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নতুন লোককে কম রেটিং দিয়ে নিরুৎসাহিত না করতে অনুরোধ করবো পুরানোদের। লেখার মান ভালো হোক বা ওকে হোক, সাহস করে যে লিখেছে এর বাহবা দেয়া উচিত বলে মনে করি।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
এটি রেস্ট্রিক্টেড মন্তব্য।
=======================
ছায়ার সাথে কুস্তি করে গাত্রে হলো ব্যাথা!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
সচলে স্বাগতম। রেটিং ফেটিং সবই মায়া রে ভাই
আমার অবস্থান হাচল (হাফ সচল)। আমিও প্রায় ৬-৭ মাস এখানে ঘুরে তারপর লেখালেখি শুরু করেছি। আপনি তো আমার চেয়েও অনেক সাহসীরে ভাই! লিখে যান মন খুলে।
লিখে যান আর বেশী করে লিখে যান তবে পোস্ট আরেকটু বড় করলে ভাল লাগত
আরেকটা কথা ঐদিন টুটুল ভাই বলছিলেন সচলে লিখে তিন প্রকার প্রাণী- বুয়েটি, সিলেটি আর আবাদী। এখন দেখি কথা একদম সত্যি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সচলে স্বাগতম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আবাদী মানে বুঝলাম না..
সিলটিদের চোখে পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত। এক, সিলেটের ভূমিপুত্র(কন্যা)গণ। যারা সিলটি। বাকি সবাই আবাদী।
হা হা... জানতাম না।
- আমি আবাদী গুরুপ!
আবাদী গুরুপ জিন্দাবাদ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আবাদী গুরুপ জিন্দাবাদ!
ভাই, আসছ যখন, তখন চালায়া যাও। কি আছে জীবনে।
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
তোমার লেখার স্টাইল দেখেই বোঝা গেছে, তুমি পুংটা আছ... বহুত খুব, চালিয়ে যাও... এতে তোমার আরো কিছু বেরিয়ে আসলেও করার কিছু নেই! লেখালেখি এরকমই রে ভাই! স্বাগতম!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
পুংটা মানে কি? এই পোলা আমার পাশেই আছে, বছর দুয়েক ধরে। এরে দেখতেছি তো। পুংটামির সীমা-পরিসীমা বুজবেন দিন কয়েক পরে(যদি সে ল্যাখে!)।
......................................................
পতিত হাওয়া
লিখতে হবে। মাফ নাই কোন।
"... এতে তোমার আরো কিছু বেরিয়ে আসলেও করার কিছু নেই!"
ওক্কে মৃদুল ভাই, রেখে দিলাম মাথায়। আর পুংটামি তো থাকবই, বয়সের দোষ আছেনা একটা? হে হে...
ভাইসাব, লেখা যেন থেমে না থাকে। জড়তা কাটানো একটা অনেক বড় ধাপ। এই সাহস করতে অনেকের মাসের পর মাস লেগে গেছে। অল্পতেই বোঝা যাচ্ছে, আপনি জমিয়ে লিখতে পছন্দ করেন। এই ধাঁচের লেখকদের জন্য আমরা চাতকের মত বসে থাকি। পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
সচলে স্বাগতম। তবে, যেটা সবাইকেই বলি-- পরের লেখা থেকে কিন্তু আর নতুন নেই।
নতুন মন্তব্য করুন