লেভেল ওয়ান- টার্ম ওয়ান
আরি!! মেয়েটাতো জোস ! অন্যরকম !
এরকম তো দেখিনাই আগে !
একি! সামনে গেলে বুক ধর-ফর করে ক্যান ?
কথা বলতে গেলে হাঁটু কাঁপে...
শিট ম্যান!! লক্ষন তো ভালো না!
প্রেমে পড়লাম নাকি? আচ্ছা ওয়েট করে দেখিতো...
মিডটার্ম আসলো- গেল...
আরে ধ্যাত! মেয়েটাতো ব্যাপক পেইন দিচ্ছে!
মাথার ভেতর খালি এক জিনিসই ঘোরে ক্যান এখন, মাথার
20% ram দেখি ভালোবাসা.exe ই খায়া ফেলল; ঘিলুর
টাস্ক ম্যানেজারে অলওয়েজ রানিং...
আচ্ছা অরে কইয়াই ফালাই- দেখি না কি আছে কপালে।
এই শোন......
.....................
নাহ... কোন রেজাল্ট আসলো না। Statically Indeterminate Problem.
কইলো, "আমরা বন্ধু হতে পারি"
পুরাই টকে গেলাম মাইরি!!
লেভেল টু- টার্ম টু
- প্রেম-ভালোবাসা......টাইম নাই
- বুয়েটের মেয়ে??... হে হে... চেপে যা দোস্ত
বয়ান দিয়ে বেড়াই...
আমাদের বন্ধু হওয়া হয়ে ওঠেনি।
পারদ-পানি যেমন মিশ খায়না...ভালোবাসা-বন্ধুত্ব বোধকরি সেরমই।
দুইটা দুই ফোল্ডারের মাল।
চার টার্ম পার করে বেশ পাখনা হয়েছি,
দুইটা টিউশনি করাই, পি এল এ ফাইট দিয়ে সিজিপিয়েটাও মোটামুটি মাশাল্লা...
সযত্নে নারীসঙ্গ এড়াই- কী দরকার পেন ড্রাইভ কেটে ভাইরাস আনা?
মেয়েটা কিন্তু চোখের সামনেই থাকে রোজ
কিন্তু আমি বেল দেইনা- যেন অদৃশ্য কোন বস্তু
হিডেন ফাইল
ঠ্যাকায় না পড়লে পারতপক্ষে কথাও কইনা
কি করমু কন
সামনে গেলে তো এখনও বুক ধর-ফর করে
কথা বলতে গেলে হাঁটু কাঁপে
শিট ম্যান!! লক্ষন তো এখনও ভালো না!
বর্গীয়
মন্তব্য
হাহাহাহাহা... লক্ষণ আসলেইতো দেখি ভালুনা... বুয়েটের মেয়ে...হুমমম... এরা না বুয়েটের ছেলেদের পাত্তা দেয়না? [বোন বুয়েটের, তার ভাষ্যে...]
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
পাত্তা না পাইলে সবাই এইরকমই বলে, কিছুটা আঙ্গুর ফল টকের মত। বুয়েটের মাইয়াদের কোন বেল আমাগো কাছে কোন কালেই ছিলনা হে হে হে । র্যাগের রম্য বিতর্কে আমাদের এক ব্যাচমেট বান্ধবী যুক্তি দেখিয়ে বলেছিল 'বুয়েটের মেয়েদের হলের সামনে লম্বা লাইন পড়ে সুতরাং তাদের দাম বেশী' , প্রত্যুত্তরে আমরা ছেলে বলেছিলাম 'চিড়িয়াখানায় বাঁদরের খাঁচার সামনেও লম্বা লাইন থাকে'। যাউগ্যা লক্ষণ ভালনা তাই নিছক মজা করলাম।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
উল্টাটাও হতেই পারে...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আরে বালিকাত দেখি আসলেই দুষ্ট !!!
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এইটা সুর দিয়ে গান করে দেশি-এমসি গাইলে দারুন হবে...
____________
অল্পকথা গল্পকথা
আরে!! আইডিয়াটাতো জখেম!!
- দিলেন তো পুরান ব্যথা চাগার দিয়া তুইলা।
লেভেল ওয়ান টার্ম টু তে এক বুক ধরফড় করা ললনা দেখলাম। সে যে কোন অরিজিনের সেইটা নিয়া আমাদের মধ্যে তুমুল হৈ চৈ, হাউকাউ। কেউ বলে, সে ভারতীয়, কেউ বলে পাকিস্তানী, আর আমাদের মধ্যে সিনিয়র বাবু ভাই বলে, তোমরা মিয়া কিছুই বুঝ না, এই মাইয়া আমাগো দেশী!
আমরা আইফেল ক্লাশে গিয়া ডেভিডের খটমটানি কড়কড়ানি'র মাঝে সেই কোনো এক অরিজিনের সুরভীরে দেখি। কেউ তারে কখনো নিজের ভাষায় কথা বলতে শোনে নাই বলে এখনো ঠাহর করতে পারে নাই। এই মাইয়াও ঘাঘু। আমাদেরকে একা পেলে এমন এক চাউনি দেয় পুরা দিল মে চাক্কু! মাগার গুরুপ বান্ধা দেখলে ফিরাও চায় না। আমরা বুক ফহরফড়ানি নিয়া কতো অপেক্ষা করি, কোনো এক টিউটোরিয়ালে বুঝি ডাক পড়বো! কিন্তু পড়ে না।
একদিন বাবু ভাই হন্তদন্ত হয়ে এসে বলে। আরে মিয়া, খবর আছে। আমরা সবাই জড়ো হই বাবু ভাইকে ঘিরে। বাবু ভাই হাঁপাতে হাঁপাতে বলে। অই বালটারে এই মাত্র দেইখা আসলাম ওমরের লগে ই-৮ বিল্ডিঙ-এর চিপায় চঞ্চুতে চঞ্চু লাগাইয়া কবিতা পড়তাছে। আমরা সবাই একযোগে দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম। কারও সেই সন্ধ্যায় কিছু করা হলো না। সবাই বিষণ্ণ হয়ে রইলো আর মনে মনে জর্ডানের পোলা ওমরের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করতে লাগলো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কঠিইন ভাবে ঘিরে লিলো!!
অনেক ধন্যবাদ ধুসর গোধূলিদা শেয়ার করার জন্য...এক্কেরে চঞ্চুতে চঞ্চু লাগাইয়াঃ-D
তা আপনি কোন বর্গীয় ভাই? মৃদুল ভাই তো মনে হচ্ছে ঠিক। 'রতনে রতন চেনে" কথাটা তাহলে ঠিকই।
মজা তো!!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বুয়েটের মেয়েরা তো আর বাইরের চাইতে আলাদা না। পার্থক্য একটাই যে মেয়ের সংখ্যা এইখানে কম।
এদের মধ্যে অল্প কিছু মেয়ে (যারা সুন্দরী বা কামনাময়ী), তারা সাধারণত কাউরে পাত্তা দেয় না। বাকিরা অন্যের পাত্তা পায় না।
ফলে পোলারা কয়ঃ মাইয়াগো বেইল নাই
মাইয়ারা কয়ঃ পোলাগো বেইল নাই
আমি কইঃ তোগো কারোরই বেইল নাই। প্রেম নামের গু খাইতে চাইলে বুয়েটের বাইরে যা।
______________________________________
বৃষ্টি ভেজা আকাশ
______________________________________
লীন
আরে বাহ!! দারুণ!! এই ছেলেকে দিয়েই হবে। লিখে যাও। খুবই ভালৈছে। মৃদুল ভাই ভালো রতন চিনেছেন।
তোরে দিয়াই হবে বাবা। চালিয়ে যা।
বুয়েটের মেয়েদের কাছে পাত্তা না পাইলে এরকম লেখাই বের হয়।
আমাদেরও একসময় এরম লেখা বের হইছিল। নতুন কি?
......................................................
পতিত হাওয়া
লেখায় নামটা শুরুর দিকে দিস।
ছোট ভাইরা কিছু লিখলে সেইটা পড়ে ফেলা বিগ ব্রাদারদের একটু কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে।
......................................................
পতিত হাওয়া
হুমম
লক্ষণ তো দেখি আসলেই ভালু না...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
লক্ষণ ভালু না হওয়ারও মজা আছে রে ভাই... যাদের লক্ষণ খারাপ হওয়ার সুযোগ কমে গেছে তারাই খালি বুঝবো । হায় । প্রার্থনা করি লক্ষণ আরো খারাপ হোক...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
নতুন মন্তব্য করুন