রবীন্দ্রনাথ জাপানে গিয়ে হাইকুর সাথে পরিচিত হন। ফিরে এসে লিখে ফেলেন আস্ত দু'খানা অণুকাব্য গ্রন্থ-- 'লেখন' আর 'স্ফুলিঙ্গ'। ভুল হতে পারে। চেক করে নেবেন।
তো আমার মনে হলো, কবিগুরু যখন লিখলেন, আমিই বা বাকি থাকি কেন? তবে আমার আদর্শ গুরুদেব নন, জাপানি হাইকু কবি কোবায়াশি ইসা।
লুটি তো ভাণ্ডার, মারি তো অরিজিনাল জাপানি গণ্ডার হে হে...
#১
সূর্যের ডুবসাঁতার
মেঘের জমাট সমুদ্রে,
ভেসে থাকে চিল!
#২
তামাকের গন্ধ।
আরেকজন বুড়ো দাদু
গল্প বুনে যান।
#৩
বারান্দার গ্রিলে
শুকায় কাপড় আর কবি
ঘেমে জবজবে!
সাবিহ ওমর
http://omar-sabih.blogspot.com
মন্তব্য
ভালো।
জাপানি হাইকু কবির লিঙ্কটার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো হাইকু। আপনি যদিও মাত্রাবিচার নিয়ে মাথা ঘামান নি, যেটার কারণে হাইকুতে নিয়মের কড়া নিগড় থাকে এবং ভাব প্রকাশ খুব কঠিন হয়ে যায় অন্য ভাষায় লিখতে গেলে।
আমি কয়েক মাস আগে হাইকুর নিয়ম আর অনুবাদ নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, তার লিঙ্ক দিলাম এখানে আগ্রহী পাঠকের জন্যে।
মাত্রা নিয়ে একেবারে যে মাথা ঘামাইনি তা নয়। আমি ভেবেছিলাম প্রত্যেকটা syllable একেকটা মাত্রিক (?) unit। হুম, আরো শিখতে হবে মনে হচ্ছে। আপনার লিঙ্কটার জন্য ধন্যবাদ। বাংলা কবিতার ছন্দ সংক্রান্ত আরো কিছু লিঙ্ক দিলে উপকৃত হতাম।
সাবিহ ওমর
হাইকু আমারও পছন্দ।
আপনার হাইকু তিনটাও ভালো লাগলো।
নতুন মন্তব্য করুন