যারা আমার আগের পোস্টটি পড়েছেন তারা হয় তো জানেন আমি একটি এনজিওর জেন্ডার সেকশনে ইন্টার্নশিপ করছি। অনেক নিত্-নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীণ হয়েছি। আজকে আরেকটা নিয়ে লেখা হবে।
আপনারা আড়ং এর বিশাল বিশাল বিলবোর্ডগুলা খেয়াল করেছেন? ঢাকার নানা জায়গায় আসেঃ play Punjabi….ওই যে হুডিওলা পাঙ্গাবি পরা ২টা ছেলে। এই একই সিরিসের আরেকটা বিলবোর্ড হল check it out। ওইযে চেক শাড়ি পরা ২ মেয়ে গালে গাল লাগিয়ে আছে।
একদিন অফিসের গাড়িতে আমি আর আমার অফিসের তিনজন (২ আপা আর ১ ভাইয়া) ঢাকার বাইরে থেকে ট্রেনিং শেষে ঢাকায় ফেরত আসছি। আমরা সবাই একই ডিপার্টমেন্টে কাজ করি (জেন্ডার জাস্টিস আন্ড *ডাইভারসিটি*)। ঢাকায় এসে অমুক আপা বলা শুরু করলেন আড়ং এর একটা বিলবোর্ড নিয়ে তার খুব সমস্যা আছে। যখন জানতে চাইলাম কোনটা, তখন বললেন ওইযে ওইটা (check it out, চেক শাড়ি পরা)। আমি বুঝতে পারিনি তখনও। কী সমস্যা? আমার কাছে তো ঠিকঠাকি লাগে। অমুক আপা তখন বেশ বিজ্ঞের মত জানালেন এই ধরণের ছবি সমকামিতা promote করে। তার পর তিনি জানালেন যে আড়ং এর হেড মিডিয়ার লোকটা ভারতীয়, আর ভারতীয়রা এইস্ব নাকি বেশ পছন্দ করে।
সিরিয়াসলি? এই মহিলা আমাদের ডিপার্টমেন্টের বেশ বড় কর্মকর্তা। তার মনভাবই যদি এ রকম থাকে, তাহলে অন্যদের কাছ থেকে কি আশা করা যেতে পারে?
সেদিন আমি আর কিছু বলিনি। কি আর বলব?
হতাশ। বড়ই হতাশ
*Diversity also tries to include sexuality. যদিও এইটা পলিসিতে লেখা নাই।
সাজিয়া
shazia[dot]shahnaz[at]gmail[dot]com
মন্তব্য
শুধু একজনের মন্তব্যের কথা পোষ্ট না করে এই নিয়ে আরো কিছু তথ্য জোগাড় করে বা নিজের কিছু চিন্তাভাবনা যোগ করে লিখলে ভাল হত।
-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ঠিক আছে।
সাজিয়া
shazia[dot]shahnaz[at]gmail[dot]com
সমকামিতা নিয়ে কিছু বলছিনা তবে আড়ং-এর বিলবোর্ড নিয়ে বলছি। আড়ং-এর বিলবোর্ডগুলো বাংলাদেশী কোন মডেল নিয়ে করা বা বাংলাদেশী ক্রিয়েটিভ পারসনকে দিয়ে বানানো বলে আমার মনে হয়নি। তাদের মডেলদের সৌন্দর্য এবং বিষয়বস্তুর মাজেজা আমার এই "ক্ষ্যাত" বাঙালী চোখে ধরা পড়েনি। আশপাশের অন্য বিলবোর্ডগুলোর সাথে তুলনা করলে আপনি বুঝতে পারবেন সেখানে অন্যধারার কিছু দেখানোর চেষ্টার চেয়ে অবজ্ঞার ভাব বেশি। আমি বিজ্ঞাপন দুনিয়ার লোক নই তাই ঠিক ব্যাখ্যা করতে পারবোনা। বিষয়টি আমার কাছে ঠিক ব্যাখ্যার নয় - বোধের।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ঠিক বুঝতে পারলাম না।
সাজিয়া
shazia[dot]shahnaz[at]gmail[dot]com
পাণ্ডবদা... বিজ্ঞাপনগুলোতে সমকামীতা আছে কি না সেইটা পরে... আগে বলি এই সিরিজের বিজ্ঞাপনগুলোর প্রতিটা মডেল দেশী। বেশ কয়েকজনকে আমি ব্যক্তিগতভাবেই চিনি। আর গালে গাল ঠেকানোর যে বিলবোর্ডটার কথা বলছেন সাজিয়া, সেইটাতে যে দুই মেয়ে, তার মধ্যে একজন (আজরা) আমার নাটকে অভিনয় করছে।
ক্রিয়েটিভ পার্সনও বাংলাদেশের, আমি ফটোগ্রাফিটা কার করা তা আমার নিশ্চিত জানা নাই। তবে যতটুকু মনে হইতেছে এইগুলা আড়ংয়ের স্টাফ ফটোগ্রাফার হেলালের তোলা।
আড়ং এর আগের সিরিজটা পুরাই কলকাতার লোকজন দিয়ে করে ব্যাপক সমালোচিত হইছিলো। তাই এটা পুরাই দেশি সিরিজ। অবশ্য এপ্রোচটা পুরাই সানন্দা নকল...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- আপনের নাটকে অভিনয় করা জিনিষ গুলা তো পুরাই ইউনিক পিস নজু ভাই। তাদের বাংলা উচ্চারণ শুনলে মনেহয় ইসবগুলের ভূষি খাওয়া তাদের জন্য ফরয হয়ে গেছে। কানসা পাতালি চটকানা মারতে ইচ্ছে করে কয়েকটারে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নজু ভাই, ধূগোর সাথে পরিচয় করায় দেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ক্যান? ধুগো কি ইসবগুলের ভূসি ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট কিছু করতেছে না কি?!
আজরা তো নজরুল ভাইয়ের নাটকের অভিনেত্রী মাত্র, শ্যালিকা তো না। তো, এইখানে ধুগো ক্যান্?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আর আমরা দোস্তরা এই সেদিনও যে দেশে গলা জড়ায়ে ধরে রাস্তায় হাঁটতাম- সেটা দেখলে এই মহিলা কী বলত তাই ভাবছি
আন্ডারগ্রাডে আমাদের এক বন্ধু বিদেশে পড়তে গেল। ছুটিতে দেশে এসে সে কয় আমাদের আচরণ নাকি তার কাছে গে গে লাগে। আমরা কইলাম হালায় দুই দিনের যোগী ভাতেরে কয় অন্ন! আপনার আপারও আসলে সেই সমস্যা হইসে
হাহা
সাজিয়া
তানভীর ভাইয়ের মন্তব্যে
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আসলে কি লিখতে চাইলেন, আর কি বোঝাটে চাইলেন, কিছুই বুঝতে পারলাম না। কোথায় শুরু করলেন? কথায় শেষ করলেন? প্রথমে ভাবলাম অনুগল্প লিখেছেন, কিন্তু তাও তো মিলল না। আর বিলবোর্ডে দেখানো মানুষের চেয়ে কাপড় চোপড়ের প্রাধান্য পাবার কঠা, যদি ভুল না বুঝে থাকি।
নাহলে যেভাবে মানুষের ধরাধরি নিয়ে পড়লেন, মনে হচ্ছে, আড়ং মানুষ বেচতেছে!! আমার মোটা মাথায় যা বুঝলাম, আড়ং গে লোক বা লেসবিয়ান পার্টনার বেচতেসে, এরকম কী বোঝাতে চেয়েছেন?
বিস্তারিত না লেখলে আমি আবার কিছু বুঝি না। কাজেই আরেকটু খুলে বললে ভালো হয়। আর তানভীর ভাই এর সাথে একমত, কোন আড্ডায় আসলে আপনার আপা কী যে ভাববেন?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ইনি ওইরকম কিছু বুঝাতে চেয়েছেন ব'লে তো দেখা যাচ্ছে না! বরঞ্চ তার আরেক আপা'র দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন। আপনি এইটাকে মাইক্রোস্কোপের নিচে নিয়ে যেতে চান না কি?! [কিডিং]
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সমকামীতা কি খারাপ?
--
বিলবোর্ড না দেখে তো মন্তব্য করা যাচ্ছে না। ছবি যোগ করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
না, খুব ভাল। উন্নত সভ্যতার পরিচায়ক।
তা কেন হবে? কাটাবন মসজীদের হোস্টেলে সমকামীতা সীমাবদ্ধ রাখাটাই সভ্যতা।
আহহা......তা হবে কেন? আপনি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন। আমি সাধারণ একটা জবাব দেওয়ার চেষ্টা করলাম। এইতো। তবে আপনার বক্রোক্তি শুনে মনে হচ্ছে, জিনিসটা খারাপই।
বস, দুর্দান্ত দিয়েছেন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
লেখার কথা বলি। সাজিয়া, লেখাটা বড় অস্পষ্ট হল। আপনি ঠিক কী বলতে চাইলেন বোঝা গেল না...
আর আড়ং প্রসঙ্গে বলি, বিজ্ঞাপন বানানো হয় জিনিস বিক্রির জন্য।
যেকোনো প্রোডাক্টের সবচেয়ে বড় শক্তি তার ব্র্যান্ডিং। আড়ং তার ব্র্যান্ডকে এইভাবেই হাইলাইট করছে। বিজ্ঞাপনগুলো দেখতে যেমন বা যাই হোক না কেন, জনসাধারণকে আকর্ষণ করবার জন্য এভাবেই বিজ্ঞাপনগুলো বানানো হয়েছে। তারপর কি আড়ংয়ের বিক্রি বেড়েছে না কমেছে?
দিন দিন বাড়ছেই। তার মানে আড়ংয়ের ব্র্যান্ডিং ঠিকমতোই আছে।
ব্যক্তিগতভাবে এই বিলবোর্ডগুলোর বেশ কয়টা আমার ভালো লাগে না। কয়েকটা বিলবোর্ড তো আমার কাছে মনে হয় স্কুলের বাচ্চা ছেলেদের ভেতরে তাড়না সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট!
প্রতিষ্ঠান চায় পণ্য বিক্রি করতে, দেশের কালচার মোতাবেক কিছু হল কি হল না, সেটা দেখার মতো দায় তার নেই। আড়ংয়েরও নেই। বিক্রিতে ভাটা পড়লে তারা তাদের পজিশনিং পরিবর্তন করত। তা তো আর পড়ে নি।
সুতরাং আড়ং ঠিকই আছে। আমরা ভুল। আমরাই ক্ষ্যাত!
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
মৃদুল, আবার কখনো যদি আপনার সাথে দেখা হয়, এবং সেদিন যদি আপনার সময় হয় তাহলে এই প্রসঙ্গটা তুলবেন। আমি বা আমরা ভুল কি ঠিক সেটা আমার দৃষ্টি থেকে বলব। এখানে সেটা আলাপ করতে চাই না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ঠিক আছে পাণ্ডবদা। তবে আর একটু যোগ করি। গতকালকে একগাদা কথা বলেও আসলে যেটা পরিষ্কার করতে পারছিলাম না। এদের এই ক্যাম্পেইনটার একটা জিনিস নিয়েই আসলে আমার আপত্তি। সেটা হচ্ছে এদের অ্যাপ্রোচ। এখন আপনি বলবেন, পোশাক? নাকি শারীরিক ভঙ্গি? নাকি অন্য কিছু? সেটার উত্তর আমি দিতে পারব না! মোদ্দা কথা, এটা পোশাকের বা ভঙ্গির ব্যাপার না। এর চেয়ে অনেক সংক্ষিপ্ত পোশাক পরা বাঙালি মেয়ের বিজ্ঞাপন আছে বাংলা পত্রপত্রিকায়। কিন্তু এদের যে এই অ্যাপ্রোচটা, সেটা কেমন যেন ঠিক শোভন লাগে না আমার কাছে। মনে হয় এরা এমন কিছু আলট্রা মর্ডানিজমের কথা বলতে চায়, যা ঠিক আমাদের না। এরা এমন একটা প্রজন্মের কথা বলে, যে প্রজন্ম আমরা পরবর্তিতে আশা করি না। জীবনবিচ্ছিন্ন, দায়িত্বহীন ফূর্তিবাজ, স্নবিশ, বাপের টাকায় গাড়ি হাঁকিয়ে যারা বড় চাকরির গল্প করে, এরকম একটা ফাঁপা প্রজন্মের চেহারা আমার বুকের ভেতরে যেন ধাক্কা মারে এই বিলবোর্ড দেখলেই।
জানি না কেন? আমি বছর আড়াই ধরে বিজ্ঞাপনের জগতের মানুষ হয়েও এই ধরনের ক্যাম্পেইন মানতে পারি না।
এই ধরনের সমস্ত ব্র্যান্ডই তরুণ রক্তকে তাদের দলে টানতে চায়। একটা প্রজন্মকে এমন একটা ব্র্যান্ড ঘরানায় ঢোকাতে চায়, যেখানে তরুণরা সবসময় তাদের এই ব্র্যান্ডের প্রতি "লয়্যাল" থাকবে।
তাই কেউ গড়তে চায় ডিজুস প্রজন্ম। কেউ গড়তে চায় আড়ং প্রজন্ম। তরুণদেরকে নিজেদের হাতের মুঠোয় রাখতে চায়।
কিন্তু অতীত বলে, ক্রেতারা সুবিধা নেয়, কিন্তু অনেক সময়ই ব্র্যান্ড লয়্যাল হওয়ার বদলে উল্টোটা হয়। ডিজুস কিন্তু এখন একটা গালি হিসেবে ব্যবহার করে অনেক তরুণরাই।
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
এইটা?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এই ছবি দেখে সমকামী মনে হয়েছে! হাইসবাম না কাইদবাম!
আর, কেউ সমকামী হলে অন্যদের তাতে কি সমস্যা!
........................................
......সবটুকু বুঝতে কে চায়!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
অপশন কমে যায় যে!
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
একমত মণিকাপু, এখানে সমকামীতার কী হল? ঐ আফা মুনে হয় কুখুনু ছমখামী দেহে নাইক্কা
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমারও একই প্রশ্ন?
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
না বলাই'দা, এইটা না। ওইটাতে দুইটা মেয়ে গালে গাল লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেটে খুঁজলাম। পাইনি। মহাখালী পার হয়ে ক্যান্টনমেন্টে ঢোকার মুখে, রেলগেটের আগেই, বিশাল একটা বিলবোর্ডে দেখেছি ওটা।
গালে গাল লাগিয়ে নাকি হাতে হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে? উইকিতে নিচের ছবি পেলাম -
নাকি এইটা? লেখা আছে চেক ইট আউট - চেক শাড়ি পরা -
অন্য কোনো ইঙ্গিত তো পেলাম না
এই তো, যতদূর মনে পড়ে, এইটাই। এইটা না হলেও, এইটার মতোই। সত্যি বলতে, অন্যকিছুর ইঙ্গিত না হলেও, আমার কাছে কনসেপ্টটা খুব একটা শৈল্পিক মনে হয়নি। অথবা দেখতে যে খুব দৃষ্টিগ্রাহী হয়েছে, তাও না। নিতান্তই আমার মত। বিশেষ করে ডানের জনকে দেখে তো মনে হচ্ছে তার পেটব্যথা।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
"বিশেষ করে ডানের জনকে দেখে তো মনে হচ্ছে তার পেটব্যথা। "
কথা সত্য।
........................................
......সবটুকু বুঝতে কে চায়!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমিও অন্য কোন ইংগিত পেলামনা।
শুধু ছবিটা সৃজনশীল বলতে পারলাম না।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
এইটায় সেই বিলবোর্ডটা
সাজিয়া
shazia[dot]shahnaz[at]gmail[dot]com
এতো হুজ্জত করে ছবি পোস্ট করলাম - কেউ ধন্যবাদও দিলো না.
নিজেকে আবার মনে করিয়ে দিচ্ছি - "অযাচিত দান - পাপের সমান"
- এই রকম ফটুক দিয়ে আবার ধন্যবাদ চান? আপনার নামে তো বাদ জুমা শালিস বসানো উচিৎ, আমার মতো "পায়না তাই খায় না" টাইপের জনগণের সামনে এইরকম পেঁয়াজ খাওয়া টাইপের ফটুক তুলে দিল খানখান করে ভেঙে দেওয়ার জন্য। আরে কারো গালের লগেই যদি গাল লাগাইতে হৈতো, তাইলে আমাদের গাল কি শর্ট পড়ছিলো নাকি?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধু-গো - আপনের গালের দাড়ির খোঁচা খেতে খেতে ছবি তোলার চেয়ে বোধহয় পেটে ব্যাথা-ওয়ালী বেটার
হা হা হা। আরে না রে ভাই, ওইটা জলজ্যান্ত দুই মানবীর ছবি। পুতুল না। আর এই ছবিতে কে-ই বা আপত্তি করবে?!
বলাইদা... এইখানে তো একটাই মেয়ে। আয়নার সামনে দাঁড়াইছে বইলা দুইজন দেখাইতেছে... আয়নার সামনে খাড়ানোর মধ্যে সমকামীতার কিছু নাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কে জানে? আত্মপ্রেমে মগ্ন হয়ে কেউ যদি আত্মকামী হয় তাইলে তো বিপদ
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
বিডিআর ভাই ও নজু ভাই, ছবি দেখবার চাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
খাইছে... এখন ছবি কই পাই? আমি জ্বরে মরি... প্রহরীরে কন অফিস থিকা ফেরার পথে ছবি তুইলা পোস্টাইতে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আজ অফিস নাই। কাল চেষ্টা করব। যদি জ্যামে পড়ি ওইখানে, তাইলে ঠিকমতো হয়ত তোলা যাবে। কিন্তু যদি চালু অবস্থায় পার হয়ে যাই জায়গাটা, তাইলে অবশ্য... আচ্ছা, দেখা যাক, সম্ভব হলে কালকে ছবিটা এইখানে দিয়ে দিবনে (তার আগেই যদি অন্য কেউ না দিয়ে দেন)।
না এইটা না। ঐটায় চেক শারি পরা
সাজিয়া
শাড়ি ব্যাপক পছন্দ হইছে।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
না, এইটা আলোচ্য বিলবোর্ড না।
এইটা তো একজনেরই প্রতিবিম্ব! ওইটাতে দু'জন নারী চেক-শাড়ি প'রে পরষ্পরের গালে গাল লাগানো।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
এই সিরিজের প্রতিটা বিলবোর্ডই আমার দেখা। কোনোটাতেই মনে হয় নাই সমকামিতার গন্ধ আছে। আমার কাছে সংকীর্ণতাই মনে হইছে। মোল্লারা যেমন বাচ্চা বাচ্চা মেয়েদেরও পর্দা করতে বলে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
"মোল্লারা যেমন বাচ্চা বাচ্চা মেয়েদেরও পর্দা করতে বলে..."
আবার এই মোল্লারাই তাদের কাছে পড়তে আসা বাচ্চা মেয়েদের যৌন নির্যাতন ও নিগ্রহ করে বলে অভিযোগ আছে ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
মানিক ভাই,
আমার কাছে এই দু'টো বিষয়কে বৈপরীত্য মনে হয় না। আমার কেন যেন মনে হয়- এই দু'টোর মধ্যে বরং একটা সাযুজ্যই আছে। দু'টো বিকৃতিই হয়তো একই সোর্স থেকে আসে!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
শিরোনামে বানানটা ভুল। 'সংকীর্ণতা' হবে।
এছাড়াও-
নিত্ - নিত্য
সম্মুখীণ - সম্মুখীন
আসে - আছে
পাঙ্গাবি - পাঞ্জাবি
সিরিসের - সিরিজের
হল - হলো
ধরণের - ধরনের
এইস্ব - এইসব
মনভাবই - মনোভাবই
কি - কী
আর 'promote'-এর বদলে 'উৎসাহিত' লিখতে পারতেন।
কোপা প্রহরী কোপা !!!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাজিয়া,
লেখা আরেকটু বড় হোক, আড়ং কি ব্রাকের অংগ প্রতিসঠান? যদি তাই হয় তাহলে তোমার আপার মন্তব্য অনেকটা সবিরোধী হয়ে যায়। র সমকামিতা উতসাহিত করতে হলে এই বিষয়ে শিক্ষার কন বিকল্প নাই, বাংলাদেশে sex education এর অবস্থা খুব এ খারাপ, তোমাদের এন জি ও গুলার কি কোন কার্য্যক্রম আছে এই বেপারে???
ওপরে বিলবোর্ডের ছবিটা দেখলাম, আমার কাছে তো সমকামি মনে হলোনা। মেয়েরা তো এমনিতেই 'টাচি-ফিলি' হয়, ছেলেদের এমন ছবি হলে বলতাম অবশ্যই গে-গে ভাব কিন্তু মেয়েদের গালে গাল লাগিয়ে চুমু দেয়া তো দেশের বাইরেই নরমাল জিনিস, দেশে তো এটা আরো নরমাল হওয়ার কথা। কি জানি এটা কেন সমকামি মনে হল আপনার বস এর বুঝলাম না।
অফটপিক- চেক শাড়ি কি এখন ফ্যাশানে নাকি? কিন্তু শাড়ি গুলো পছন্দ হলনা
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ঠিক বলেছেন মুমুপু, শাড়ি দেখে আমার মনে হল গামছার লম্বা ভার্সন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হাহাহাহা আসলেই খানিকটা ওরকম লাগছে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এইসব কামী বিষয়ক বিষয়ে সবার প্রবল আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে!!!
ভাল, খুব ভাল।
কামী বিষয়ে উৎসাহ থাকা খারাপ? ক্যান?
আপনের উৎসাহ তো অনেকের চাইতে বেশি! তিন-তিনখান কমেন্ট দিছেন! আর ঢুঁ দিছেন কতবার, আল্লাই জানে!
কামী বিষয়ে উৎসাহ থাকা খারাপ? ক্যান?
আপনের উৎসাহ তো অনেকের চাইতে বেশি! তিন-তিনখান কমেন্ট দিছেন! আর ঢুঁ দিছেন কতবার, আল্লাই জানে!
সাজিয়া, লেখাটা বড় অস্পষ্ট হল। আপনি ঠিক কী বলতে চাইলেন বোঝা গেল না...
বিজ্ঞাপনে নারীকে পন্য হিসাবে ব্যবহার করা হয় যা নারীর জন্য অবজ্ঞাসুচক। তবে যে বিষয়টি আপনার লেখাতে বলতে চেয়েছেন তা মনে হয়না ঐ ছবিতে আছে। আর দশটা ছবির মতই এই ছবি।
ব্যক্তিগতভাবে আমার বিলবোর্ডই আমার ভালো লাগে না। গ্রামীণ ফোনের একটা বিলবোর্ডের শ্লোগান- বন্ধু আড্ডা গান -এখানেই হারিয়ে যাও। যুব সমাজকে নষ্ট করার জন্য এটা মনে হয় মাদকের চেয়েও ভয়ংকর।
সহমত
আদম ব্যাপারী বানাইয়া দিলেন তো!
তাই নাকি? তাহলে আরো দেখেন. তবে আড়ং নিয়ে যত কথাই বলেন - দেশে ঘুরতে গেলে কম সময়ে বাজার করতে হলে আমার মতে আড়ং-এর বিকল্প কম-ই আছে (কয়েক বছর আগের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি) তাছাড়া বিলবোর্ড দেখতে অন্যরকম না হলে লোকে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখবে কেন? আফটার অল ওরা কোয়ালিটি জিনিস দিয়ে সত্-ভাবে বিজনেস করছে - সাংস্কৃতিক স্কুল খুলে বসেনি
জটিলতো !
ছবি পুস্টানির জন্যে ধন্যবাদ
আদম ব্যাপারী তো আমি বানাই নাই, লেখিকার লেখায় মনে হইসে, বুঝি কম তো, এজন্যে সব পরিষ্কার করে বুঝার চেষ্টা করতেসি।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ওয়াইল্ড স্কোপের সাথে একমত। বিজ্ঞাপনের কাজ আগ্রহ তৈরী। এগুলো দেখলে আড়ং এর জামাকাপড় সম্বন্ধে আগ্রহ হয়।
সময় বদলে যায় নাকি আমাদের চোখগুলো অপরিবর্তিত রয়ে যায়? এই বিজ্ঞাপন যাদের জন্য করা হয়েছে তাদের অবশ্য টানবে, তাতে সন্দেহ করিনা।
মন্তব্য এবং ছবি দেখে ব্যাফক আমোদ পাইলাম।
হে হে, আমি অবশ্য আড়ং থেকে কেনাকাটা করলে ১০% কমিশন পাই। তাই এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করবো না।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
তাইলে এইবার আড়ং এ কেনাকাটায় যাওয়ার আগে আপ্নেরে ধরতে হবে!
........................................
......সবটুকু বুঝতে কে চায়!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
ওমা তাই নাকি, আমি প্রতিবার আড়ং এ প্রচুর শপিং করি, আপনাকে নিয়ে যেতে হবে তাইলে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ঠিক আছে আপুরা। আড়ং থেকে যে ১০% ছাড় পাবেন, সেটা কিন্তু আমার পকেটে যাবে। রাজি?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
আমি শুধু একটা বিষয় বুঝি না যে, মেয়েদের দিয়ে যে-বিজ্ঞাপনগুলি সেগুলিতে মেয়েদের দাড়ানোর ভঙ্গি এমন কেনো যে যেন তাদের শরীরের বাক (চন্দ্রবিন্দু দিতে পারলাম না) ফুটে ওঠে?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
বুঝলাম না - শরীরে বাঁক থাকলে মডেলের শরীরের বাঁক ফুটে না উঠে কিভাবে বা ঢেকে রাখে কিভাবে? কিভাবে দাঁড়ালে মনমতো হতো? এভাবে?
কি নিয়া কাইজ্জা ?
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ওয়াইল্ড-স্কোপ ভাই... রোজাটা ভেঙে মন্তব্য দেবো।
আমার কি দোষ - অবস্থা যা দারাইসে যে এই স্মাইলি ব্যবহার করতেও এখন লোকে ভয় পাবে - (গালে গাল সিচুযেসন )
ইশতি'র এই মন্তব্য পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বন্ধু বিভুর (বিএনপির দেলোয়ারের ছেলে ) কথা মনে পড়ল । ওর মুখ খারাপ ছিল , গালি লেগেই থাকত , রোজা মাকরুহ হবার আশংকায় সে বলতো ইফতারির পরে বলবো ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
হায় হায়! এ কী মনে করে বসলেন, মানিক ভাই? আমার খোমা খারাপ হতে পারে, মুখ/মন খারপা না! ঈমানে কই!
বিভু তারা মিয়ার ছেলে । দেলোয়ারের না ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
হ, বিভু তারা আংকেলের ছেলে (তখন উনি সংসদের হুইপ ছিলেন ) । মনে পড়েছে । ধন্যবাদ হাসিব ভাই ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমি অনেক খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছি এই সিরিজের ছবি গুল, সমকামীতার লক্ষণ মনে হয়নি কখনোই । তবে সেই গালে গাল ঠেকিয়ে রাখা ছবিটা দৃষ্টি নন্দন হয়নি ঠিকই । মেয়ে গুলোর চেহারা আমাকে হতাশ করেছে । তারা সুশ্রী ঠিকি, কিন্তু কুৎসিত মেকআপ আর কেশ বিন্যাস দিয়ে তাদের চেহারার বারটা বাজিয়ে ছেড়েছে । অঙ্গভঙ্গী নিয়ে খুব একটা গা করিনা, তাই ওই প্রসঙ্গে কিছু বললাম না ।
এর থেকে flower power এর ছবিটা অনেক সুন্দর ।
-
নজু ভাই, blue ছবিটা একটু দেখেন । এই ঝাঁকড়া কোকড়া চুলের ছেলেটা কি দেশী নাকি ? এই পোলারে আমি বিদেশি চ্যানেলে দেখি মাঝে মাঝে । এইখানে মডেল দের মধ্যে পুরুষ গুলো কে কে দেশী একটু বলবেন ? নাম ধাম বংশ পরিচয় বলার দরকার নাই । শুধু বলেন কোন ছবিতে দেশী মডেল কোন ছবিতে বিদেশী ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
blue ছবির ঝাঁকড়া কোকড়া চুলের ছেলেটা একেবারেই দেশী। খুব ভালো কইরাই চিনি। তার নাম জামসেদ। সে একসময় প্রথম আলোর কন্ট্রিবিউটার ছিলো। মূলত গ্রামীন ফোনের একটা বিজ্ঞাপন করেই সে পরিচিতি পায় প্রথম। তারপর করে একটা ডিওডোরেন্টের বিজ্ঞাপন। দারুণ জম্পেশ আড্ডাবাজ ছেলে।
আপনি বিদেশী চ্যানেলে যারে দেখেন এইটা সে না। অনেকেই এই ভুলটা করে। আপনি যার কথা বলতেছেন তার নাম আমি জানি না, সম্ভবত আমির খানের রঙ দে বাসন্তী আর মাধুরীর কী একটা যেন ছবিতে একটা পোলা ছিলো। অনেকটা জামসেদের মতো দেখতে।
ট্রাইবালে ডান পাশের পোলাটার নাম আসিফ। এরে বেশ ভালো করেই চিনি। অন্য ছেলেগুলোর মধ্যে কয়েকটারেই চেহারায় চিনি। নাম জানি না। আপনি চাইলে এইখানে অংশ নেওয়া সব মডেলের নাম পরিচয় আমি বের করে দিতে পারবো একটা ফোন করেই। আসিফ, জামসেদ বা আজরারে ফোন করলেই সব জানা যাবে।
আপনি নিশ্চিত থাকেন এখানে যতো মডেল দেখতেছেন এর একটাও বিদেশী না। সবগুলাই লোকাল।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ । নাহ, নাম ধাম বংশপরিচয় দরকার নাই, আগেই বলেছি শুধু দেশী বিদেশি চিহ্নিত করে দিলেই চলবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
একটা কেইস স্টাডি দিয়ে তো কিছুই বোঝা যায় না তাই না? কিন্তু আপনার বক্তব্য বুঝতে পারলাম না।
আপনাদের ডিপার্টমেন্টের সম্পর্কে কিছু জানি না।কিন্তু "বড়কর্তা" হওয়ার সাথে মানসিক সংকীর্ণতার কোনো সম্পর্ক আদৌ বিদ্যমান কি? "ছোট" কর্মচারী হলেই কি সংকীর্ণ মনা হতে হবে? আপনার লেখার শেষ অংশ থেকে এমনই ভাব পেলাম
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
এই আড়ংটা কী? দোকান? সুপ[রমার্কেট? বুটিক?
যাই হোক, এই চেক শাড়ীগুলা মোটেও ভাল দেখতে না৷ এগুলো শাড়ী না বেডকভার?
বরং নিচে ও-স্কো'র দেওয়া ছবিগুচ্ছে প্রথম ছবির শাড়ীগুলো ভাল দেখতে৷
------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
সাজিয়া,
আপনার টপিক-টা গুরুত্বপূর্ণ, আমি বলবো বেশ ব্লগোপযোগিতাসম্পন্ন।
তবে, হ্যাঁ, আরেকটু নিলে পারতেন জিনিসটাকে। নিজের ভিউটাও আরেকটু পরিষ্কার হ'তো, বিভিন্ন মত আর মাত্রার ডাকটাও সবল হ'তো আরো।
তবে, কিছু মন্তব্য দেখে আবারও মনে হ'লো- বিজ্ঞাপন সম্পর্কে থার্ড ওয়ার্ল্ড নাগরিকদের মনোভাবটা কেমন যেন বেশিই ইন্টারেস্টিং!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আকবর - "থার্ড ওয়ার্ল্ড নাগরিকদের" কোন মনোভাবটা আপনার কাছে ইন্টারেস্টিং লাগলো একটু পরিস্কার করে বলবেন কি? আপনার নিজের ভিউটাও আরেকটু পরিষ্কার হতো আমাদের মতন 'থার্ড ওয়ার্ল্ড' নাগরিকদের কাছে.
বিজ্ঞাপনশিল্প (আর্ট না-ও যদি হয়, ইন্ডাস্ট্রি ব'লেও তো শিল্প) বিষয়ে লিখবো। পরে, বিস্তারিত, সিরিজে- আশা করছি। সেখানে আসবে হয়তো এগুলোও। কষ্ট ক'রে একটু ফলো ক'রেন। এখানে আরেকজনের টপিকের নিচে মন্তব্যে আপনার সাথে সেই ডিটেইলে আটকাতে চাচ্ছি না আমি। তবে, আপাতত এটুকু বিপদ ব'লে রাখি- আমি একজন অ্যাডভার্টাইজিং ইনসাইডার। আর, এটাও নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, আমিও কিন্তু থার্ড ওয়ার্ল্ড নাগরিকই। একটা বিশেষ অঞ্চল আর লেভেলের মানুষের মধ্যকার কমন মাস-এর একটা সেট-অব-কমন-ভিউজ-এর দিকেই হিন্ট ক'রে বলেছি কথাটা, থার্ড-ওয়ার্ল্ড-ইনসাইডার হয়েও। তাই, "থার্ড ওয়ার্ল্ড নাগরিক" ব্যাপারটাকে গালি হিসেবে না দেখলেই বুদ্ধিমানের কাজ করবেন; এটা একটা ডেস্ক্রিপ্টর মাত্র।
আশা করি- যতোটুকু বলেছি- ততোটুকু পরিষ্কার হয়েছে আপনার কাছে।
ধন্যবাদ ওয়াইল্ড!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
জলদি ছাড়েন ব্রো। গল্পে গল্পে পড়াশোনাতেও মজা
সেহরির সময় আর ঘন্টা খানেক বাকি আছে, এর মধ্যেই বলতে হবে। ওহ, আপনারা তো আবার রোজা। থাক, রয়েসয়েই বলি।
× এই যদি হয় ললনার "চেক ইট আউট" বলার ধরন, তবে তারে "বেস্ট অফ লাক" ছাড়া কিছু বলার নাই।
× পুরো সিরিজটা মনে হচ্ছে যেন 'আনন্দ' থেকে টুকলিফাই করা। পছন্দ হলো না।
× ফ্লাওয়ার পাওয়ারের শাড়ি পছন্দ হলো, তবে ঊর্ধ্ববসনের পার্শ্বিক উপস্থিতি পোষালো না।
× ফুল ব্লুমের কম্পোজিশনগুলো দেখে কোরিওগ্রাফারের মানসিক ভারসাম্য সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে উঠলাম।
× ট্রাইবাল ক্রেজ সিরিজের ছবিগুলো খুব আপত্তিকর। যেকোন উন্নত দেশে এমন বিজ্ঞাপনের জন্য আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হতো। বিশেষত প্রথম ছবিতে যেভাবে "ট্রাইবাল" সংস্কৃতিকে চিত্রায়িত করা হয়েছে, তা খুবই নগ্ন রুচির পরিচায়ক। কেউ যদি এই সিরিজটির নির্মাতার সাথে পরিচিত হন, তবে তাঁকে আমার হয়ে একটা "ছিহ!" পৌঁছে দেবেন।
ক'দিন আগে পত্রিকায় "ডিপ্লোমা" দুধের একটা বিজ্ঞাপন দেখেছিলাম। বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন শিল্পে যে আমার মতো নষ্ট মন ও মুখের মানুষ আরও প্রয়োজন, তা সেই ছবি দেখে বুঝেছিলাম। আমি জানতে ইচ্ছুক কোন আবুল সেই বিজ্ঞাপনটি তৈরি করেছিলেন। পরিচয় জানলে জানাবেন, তাঁকে আমি ব্যাক্তিগত বার্তায় যা বলার বলবো।
ইশতি ভাই - জানতাম আপনার কমেন্ট হবে, তাই দুপুর থেকে না ঘুমিয়ে অপেক্ষা করছিলাম। আপনার রিভিউ হুইছে - - ট্রাইবাল ক্রেজ সিরিজের ছবিগুলোর মন্তব্যে সহমত - তারা দেয়া গেলে বিশ লক্ষ তারা দিতাম :)
ইশতির কমেন্টে
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ছবিটা দেখছি। তাকায় থাকা যায় না, এতো খ্যাত। এই আজকা না ফাজকা মাইয়াটার মধ্যে মানুষজন যে কী পায় উপরওয়ালাই জানেন।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
ইশতির কমেন্ট জোস লাগল! মিলিয়ে দেখতে গিয়ে দেখি উপরে রেফারেন্স ছবিগুলো গায়েব!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
তানিম - রোজা রমজানে এতো মডেল বিশ্লেষণ করা লাগবে না - সবার রোজা মাকরুহ হয়ে যাবে, শেষে দোষ পড়বে আমার উপর. বেশি ইচ্ছা থাকলে নিজে নিজে ওয়েবে খুঁজে নেন.
ইফতার হয়ে গিয়েছে তো...
খুব বেশি ইচ্ছে নেই অবশ্য... পরীক্ষার আগের রাতে এমনিতেই আবজাব বিশ্লেষণের ইচ্ছে বেড়ে যায়...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
আড়ংয়ের এতোদিনের পরিচয় ছিল 'হেরিটেজ' ব্র্যান্ড হিসেবে। সম্প্রতি তারা তাদের 'পজিশনিং' পরিবর্তন করেছে। তাদের নতুন পজিশনিং লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড! আর টার্গেট অডিয়েন্স তরুণ সমাজ, যাদের বয়স ২৫-৩৫। এদের জন্য তারা 'ব্লুম' সিরিজের বিজ্ঞাপন তৈরি করেছে। এখন প্রশ্ন হলো, সাজিয়ার সেই বস কী এই বয়সের কোঠায় পড়েন? আমার ধারণা, পড়েন না! এ কারণে এই বিজ্ঞাপনে তারজন্য কোনো মেসেজ নেই বা তার কথা চিন্তা করে এই বিলবোর্ড বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়নি। তাই বিজ্ঞাপনটির ইনার মেসেজ তার কাছে অন্যরকম লাগতেই পারে! কেননা, সব বিজ্ঞাপন সবার জন্য না। যার বা যাদের জন্য বিজ্ঞাপনটি বানানো হয়েছে, তিনি বা তারা বুঝলেই কেল্লা ফতে!
......................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
গুড।
দ্যাট'স দ্য পয়েন্ট ইন ফ্যাক্ট। এইটা আমি বলতেছিলাম না আরকি এই টার্মে। ___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
মানে আপনি বলতে চাইছেন , ঠিক তাই! আমি এভাবেই বলতে চাইছিলাম?
মানে আপনি বলতে চাইছেন , "ঠিক তাই! আমি এভাবেই বলতে চাইছিলাম?"
পান্থ কী ভুল বা বেঠিক বলছে- আপ্নে একটু আইডেন্টিফাই করবেন প্লিজ? একটু স্পেসিফিক্যালি খণ্ডন করবেন, যাতে নাদান আমরাও একটু বুঝতে টুঝতে পারি জিনিসটা?!
ভাই রে! প্রত্যেকটা ডিসিপ্লিন বা সেক্টরের একটা পার্টিকুলার পারপাস আছে, রোল আছে। ইভেন, প্রস্টিটিউশনেরও একটা ইম্পর্ট্যান্ট এবং কাজের রোল আছে আপনার সভ্য সমাজে। সোসাইটির আর্কিটেকচারে এইগুলা ইভল্ভ্ড ফেনোমেনা, কেউ আর্বিট্র্যালিলি একদিনে এইগুলা কিছু নাজিল কইরা ফ্যালে নাই। বিজ্ঞাপন-খাতের এই রূপ এবং এই পর্যায়ের পিছনেও ওইভাবেই আবহমানকালের নৃ-সমাজ-বাস্তবতা, বহু বছরের গবেষণা এবং কার্যকারিতার ইতিহাস কাজ করেছে।
বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য ব্র্যান্ড তৈরি করা, সমাজ সংস্কার করা না। এজেন্সি ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টরকে টাকা দেয়, ক্লায়েন্ট এজেন্সি-কে টাকা দেয়- সেটা সমাজ রক্ষার জন্য তো না। আপনার আমার সমাজ রক্ষার জন্য যদি মার্কেট পপুলেশন আর প্রডাক্টের হিসাবে ঠিক করণীয়টা সেই ব্র্যান্ডের জন্য না করা হয়, তাইলে যে ক্লায়েন্টের সাথে গাদ্দারি হয়ে যাবে! আর, সমাজ এত ঠুনকোও না। এইটা তার এইসব নিজস্ব অর্গ্যান নিয়াই নিজের ডিন্যামিক্সেই যা হওয়ার হইতে থাকবে।
একেকটা সেক্টর এবং ডিসিপ্লিনকে তার নিজস্ব কাজ নিজস্ব উদ্দেশ্য অনুযায়ী নিজস্ব কার্যকর উপায়ে-ভঙ্গিতে করতে হবে, এইটাও আরেকটা সত্য বৈ কিছু না। এইগুলারে নেসেসারিলি প্রতিপক্ষ মনে করার কিছু আছে ব'লে মনে করি না। বিজ্ঞাপন বানাই ব'লে সাফাই গাইতেছি না। বিজ্ঞাপনের লোকজন মাত্রই এন্টিসোশ্যাল অমানুষ না, বিশ্বাস যান।
[আর, আমি বলতে চাইছিলাম কিন্তু পারিনাই- তেমনটা কিন্তু না। আমি বলেছি- যে বলছিলাম না। বলতে চাইছিলাম না ব'লেই বলছিলাম না, চাইলে নিশ্চয়ই ব'লেই ফেলতাম! চাইছিলাম যে না, সেইটার কারণও এইটাই, যে এই টার্মটা বা এই অ্যাঙ্গেলটা অ্যাপ্রিশিয়েট বা রিসিভ করতে পারাটা অনেকের জন্যই কঠিন হবে। তা-ই দেখাও গ্যালো ঠিকই।]
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বুঝাইয়া না বলে পুচ পুচ করে মন্তব্য দিলে তো অ্যাঙ্গেল বোঝা কঠিন হবেই। বাই দ্যা ওয়ে - লিখেছেন বিজ্ঞাপন বানান, আগেও বলেছিলন - দারুন প্রফেশন মনে হচ্ছে। স্পেসিফিকভাবে উল্লেখ করার মতন আপনার একটা বিজ্ঞাপনের কথা বলেন তো; দেখি। অনেকদিন রুচিশীল কোনো বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে নাহ
অ্যামনে অ্যাঙ্গেল বোঝার মতো আকালমান্ত্ আপনি না- সেটা আগেই বুঝতে পেরেছি।
এই টপিকেই অন্য মন্তব্যের জবাবে আপনাকে আমি এটাও বলেছি যে- এ নিয়ে আমি লিখবো, এইটা ফলো ক'রেন। এই কথা তো আমি দ্বিতীয়বার আপনাকে বলিইনি, এখানে তো দুর্দান্ত'র কথার জবাবে বলা ।
তবে, স্যার, আপনি আমাকে অনুগ্রহ ক'রে একটু বুঝিয়ে যেয়েন- "পুচ পুচ করে মন্তব্য দেয়া" মানে কী?!
আর, আপনার কাছে আমার সৃষ্টিশীলতা বা রুচিশীলতার পরীক্ষা দেবো আমি- এমনটা ভাবলেন কী ক'রে?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ব্লগের প্রশ্ন-উত্তর বা ফলোয়াপ তো আর পার্টিকুলার কারো জন্য নয়, সবাই তাতে অংশ-গ্রহণ করি, তাই নয় কি? আর পুচ পুচ মানে বুঝিয়েছি চিপাইয়া মন্তব্য লেখা যা আমাদের মতন আম জনতার (যারা এই প্রফেশনে না) জন্য সহজ পাচ্য নয়। ইন ফ্যাক্ট - এই পুরা পোস্টটা আমাদের জন্য সহজ পাচ্য হবার কোনো কারণ নাই - নতুন আইডিয়া বরাবরই বদহজম হয়, বুঝাইয়া বলি। আজ যদি কোনো সাদারে আমি কই - আস - চামুচ রেখে হাত দিয়া ভাত খাই, তাহলে সেও টাসকি খাইবো। কারনটা একই. তাই বলছিলাম আগে থেকে বুজাইয়া লিখলে ভালো হয়. 'নতুন = ভালো' যুগ আর নাই।
ছি ছি - আমার কাছে পরীক্ষা দেবেন কেন? না দেখাইলে নাই, কৌতুহলবসত বলেছি - অন্য ভাবে নেবেন না প্লিজ।
বক্তব্য ঠিক আছে। আমার মন্তব্যটি ছিল আপনার মন্তব্যে যথেচ্ছ ইংরেজীর ব্যাবহার নিয়ে। যে কথাগুলোর খুব সহজ ও দৈনন্দিন বাংলা আছে সেখানে ইংরেজী কেন বলতে হল, বুঝিনি। আপনি জ্ঞানী মানুষ, নিঃসন্দেহে। এখন সেই জ্ঞানটিই প্রকাশ পাবার সময় মায়ের ভাষায় না এসে ইংরেজীতে আসে, তখন আকাধারে সেই জ্ঞানের, মায়ের ভাষা আর এই সচলায়তনের মান খর্ব হয়, এটা বুঝবেন আশা করি।
নতুন মন্তব্য করুন