১
আমার আগের এসাইনমেন্ট ছিল কায়রো, মিশর। স্বপ্নের মিশর, পিরামিডের মিশর, ক্লিওপেট্রার মিশর। শুধু এই মিশর যাওয়ার জন্য আমি নাইজারের মোটামুটি ভাল একটা চাকরী ছেড়ে দিয়ে ঐখানে যাই। পরে বুঝলাম ঐটা বিরাট বড় ভুল ছিল লাইফের। ওয়েস্ট আফ্রিকা আমার অনেক ভাল মনে হয়েছে শুধু মানুষগুলোর সরলতা আর আথিতিয়তার জন্য। নাইজার পৃথিবীর সব থেকে গরীবদেশগুলোর একটা। আমি প্রথমে ঐখানে গিয়ে একটা ধাক্কার মত খায়। ৩ তলা বাড়ীর সংখা পুরা রাজধানীতে কতগুলা আছে তা হাতে গুনে বলে দেয়া যায়। কোন ভাল মার্কেট নাই। নাইজারে ২ ধরনের মানুষ আছে… একদল মার্কেটিং (পড়ুন শপিং) করতে যায় ফ্রান্সে, আরেকদল না খেয়ে মরে।
ওয়েস্ট আফ্রিকার বেশির ভাগ দেশ ফ্রেঞ্চ কলনী ছিল, খালি ঘানা আর নাইজেরিয়া বাদে। আই উ টিতে পড়ার সুবাদে কিছু ওয়েস্ট আফ্রিকান্দের সাথে মেশার সুযোগ হয়েছিল কিন্তু সম্পর্ক কোনদিনই আগাই নাই “আগে কোনদিন ভাবসি নাকি কামলা দিতে ওয়েস্ট আফ্রিকা যাব?”
২
ওয়েস্ট আফ্রিকাতে দেশ আছে ৮ টা, এক মুদ্রা ব্যবস্থা প্রচলিত, নাম XOF। এর মধ্যে ঘানা আর দিদিয়ের দ্রগবার আইভরী কোস্ট বেশ উন্নত। নাইজেরিয়া ওয়েস্ট আফ্রিকার সবথেকে বড় অর্থনৈতিক শক্তি হলেও খুবি অস্থির। আফ্রিকা মুলত ২ ভাগে ভাগ করা। একটা হচ্ছে ইস্ট আফ্রিকা যা মুলত ব্রিটিশ কলনী ছিল। এই দেশ গুলার মধ্যে আছে মালায়ি, কেনিয়া, মোজাম্বিক, সাউথ আফ্রিকা, সোয়াজিল্যান্ড (সাজিয়া এইটার ভাল বর্ননা দিবে।। )। আমার ঐ দিকে যাওয়ার সৌভাগ্য হয় নাই। সামনে ইচ্ছা আসে, দেখা যাক। আমি আপাতত ওয়েস্ট আফ্রিকার দিকেই থাকি।
পুরা বিশ্বের চোখ এখন অনেকটা এই গরিব আফ্রিকার দিকে। লাইবেরিয়াতে আমেরিকা হাজার হাজার একর জমি কিনে রাখা আছে ভবিষ্যতের খাবাবের জন্য। মোটামুটি সব রাবার বাগানের মালিক তারা। এই সচলের যুবরাজ নামের একজন এটা নিয়ে কিছু লিখেছিলেন। গৃহযুদ্ধ শেষ হয়ে গেলেও অভাব রয়েছে প্রয়োজনীয় মানব সম্পদের। একি অবস্থা পুরো ওয়েস্ট আফ্রিকার। ইস্ট আফ্রিকাতে গেলে আপনার দেখা মিলবে হাজার হাজার ইনডিয়ানের (গুজরাটি) যারা আছে ৩/৪ পুরুষ ধরে। কিন্তু ওয়েস্ট আফ্রিকা এখন স্পর্শের বাইরে। আমরা যারা প্রবাসী বাংলাদেশী আছি, থাকি নর্থ আমেরিকা কিংবা মিডল ইস্টে তারা প্রায়শই ভাবমুর্তি সঙ্কটে ভুগি, তাদেরকে এটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারিযে এদিকে আপ্নারা এমন অভিজ্ঞতার মুখমুখি কোনদিন হবেন নাহ। একটা উধাহরন দেই, সিয়েরা লিওনে নাকি মসজিদের নামাযের পর দোয়া হয়, “ হে আল্লাহ, তুমি আমাদের বাংলাদেশিদের মত করে দাও।“ অবাক হচ্ছেন?? এর পুরো কৃতিত্ত্ব কিন্তু আমাদের জল্পাই বাহিনীর। তারা ওয়েস্ট আফ্রিকাতে বাংলাদেশিদের একটা ভয়াবহ সুনাম রেখে গেছেন। বাংলা কিন্তু লাইবেরিয়ার জাতীয় ভাষা গুলির একটা।
৩
যে কথা গুলীর জন্য উপরের এত কথার আয়োজন তা হচ্ছে, মোটামুটি সব দেশের ব্যবসায় এখন ইনডিয়ান অথবা চাইনীজদের দখলে। কিন্তু এখনও ওয়েস্ট আফ্রিকার বিশাল মার্কেট কারও নাগালে আসেনি। আমি নিজে টেলিকমিনিউকেশনে কাজ করি দেখে জান্ এদের উন্নত মানব সম্পদ কতটা জরুরী। সৈকত এলাকা জুড়ে হাজার নারিকেল গাছ, কিন্তু নারিকেল থেকে দড়ি তৈরীর টেকনলজী এরা জানে নাহ। আমাদের কুটির শিল্পের যথাযত প্রয়োগ ঘটাতে পারলে আমরা খুব সহজেই এখানে সোনা ফলাতে পারি। এখন দরকার কিছু উদ্যোগতা (entrepreneurs)।
পুরা ওয়েস্ট আফ্রিকাতে আসে ৮ টা দেশ, ২০০ মিলিয়ন মানুষ, মোটামুটি বিশাল একটা ভোক্তা গোসঠী। আমি নিজে অর্থনীতির মানুষ না, তাই পাঠকের কাছে প্রশ্ন থেকে গেল, নিজের দেশে বিনিয়োগ না করে এখানে বিনিয়োগ করলে দেশের অর্থনীতি লাভবান হবে কিনা?
সম্ভাবনার কথা বলতে গেলে আরো আসবে সামনে। এদের কথা নিয়ে “bdresearchs” নামের একটা পোষ্ট আসছিল। সেইটা দেখে আমি ভীষণ অনুপ্রানিত বোধ করেছি এই বিষয় নিয়ে লিখতে। একজন তরুণ বাংলাদেশি উদ্যোগতা সবাইকে আহবান করছে ওয়েস্ট আফ্রিকাতে ইনভেস্ট করতে। আমাদের সংস্কৃতিতে আফ্রিকা যাওয়া অনেকটা “new world” এ যাওয়ার মত অবস্থা। আমার এক কলিগ নাইজেরিয়াতে এক নাইজেরিয়ানকে এক মাইল লম্বা রাস্তায় (সাত মাসজিদ রোড) ১০-১২ টা বিশ্ববিদ্যালয়, ৩/৪ টা হাসপাতাল, ৪/৫ টা শপিং মলের কথা বলায় তার চোয়াল ঝুলে পড়েছিল।
ফ্রী টাউন, কিংবা আরো কিছু শহর খুব সহজেই বাংলাদেশি এন্টারপ্রেনারদের স্বর্গ হয়ে উঠতে পারে।
আগামী পোস্টে আমি এদিক্কার কিছু বোটলনেক নিয়ে আলোকপাত করতে চাই, আজ এ পর্যন্তই।
ছন্নছাড়া
tanvir321z@ইয়াহু.কম
আসলে ওরা (ফ্রেঞ্চ) কিন্তু বলে নিজার, কিন্তু ঐখানে আমি যেসব ব্রিটিশদের সাথে কথা বলেছি তারা নাইজার বলে, একি কথা বলা যাই আইভরী কোস্টের জন্য।
তোমার পড় সাম্নেই আসবে, ঠ্যাটামি না করলেও চলবে ...
খুব ভালো লাগল তানভীর। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
আপনার লেখার বিষয়বস্তু প্রশংসার দাবী রাখে। অনেক তথ্যবহুল এবং মোটামুটি দ্রুত পড়ে যাওয়ার মত লেখা। বানান ভুল মাঝে মাঝে একটু দৃষ্টিকটু ঠেকছে। ...আশা কড়ি ওটা ভবিষ্যতে কেটে যাবে।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে। সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
আফ্রিকা নিয়ে বেশ জমেছে। পশ্চিম আফ্রিকায় বাণিজ্যের প্রসার বা সেটেলমেন্টের যে সম্ভাবনার কথা তানভীর বললো তা আসলেই গুরুত্বের সাথে ভাবা দরকার।
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা
আমি তো বেকার পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
ভালো লাগলো। তোর লেখার উন্নতি হচ্ছে, সামনে আশা করি বানান ভুলগুলো টেন্ডস টু জিরো হয়ে যাবে। (না যেয়ে উপায় কি, পাঠকদা যেভাবে ধরেছেন!)
বিনিয়োগের ব্যাপারটা আলোচনার দাবি রাখে।
"Life happens while we are busy planning it"
হে হে ভাই সুন্দর লেখা। আরো চাই অনেকগুলা । ভালো থাকবেন।
তোর এই পোস্টটা খুব ভাল হইসে। খুব ভাল লাগল। সিরিজ যেন মাঝপথে না থামে। তাইলে কিন্তু আফ্রিকায় গিয়ে তোরে পিটানো হবে।
চলুক। আগামী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
মন্তব্য
এইটা তোর এখনো পর্যন্ত সেরা লেখা
চমৎকার লাগলো ... পারলে কিছু ছবি দিস পোস্টের সাথে ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
তুমি কই ছিলা? নাইজার নাকি নাইজেরিয়া? শুরুতে নাইজারের কথা ছিল; পরে দেখলাম নাইজেরিয়া নিয়ে বেশি লিখছ। তাই বুঝবার পারতাছি না। বুদ্ধি কম ...
বানান, বানান, বানান ...
প্রথম দফায় কিন্তু তুমি পিছায় গেছ ... । কি বলছি বুঝছো নিশ্চয়ই।
লিখতে থাকো বেশি বেশি।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
ছিলাম নাইজার। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আমার বেশির ভাগ কলিগ গেছে নাইজেরিয়াতে এই জন্য আসছে...
পোস্টটা ভালো লাগলো। আপনার বোধহয় কীবোর্ড লেআউট নিয়ে একটু সমস্যা হচ্ছে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। অভ্রতে লেখালেখি, সামনে আশা করছি ঠিক হয়ে যাবে।
পড়ে ভালো লাগল।
লাইবেরিয়াতে আমেরিকা হাজার হাজার একর জমি কিনে রাখা আছে ভবিষ্যতের খাবাবের জন্য।
আমেরিকার কি জমির অভাব আছে যে লাইবেরিয়ায় জমি কিনে রাখতে হবে খাবার জন্য?
ব্যাপার হলো লাইবেরিয়া হচ্ছে আমেরিকার কালোদের কলোনী। কাগজে কলমে স্বাধীন দেশ, কিন্তু আমেরিকা থেকে ফিরে যাওয়া কালোরা শাসন করে, লাইবেরিয়ার পতাকাও দেখবেন আমেরিকার পতাকার মতো, মনরোভিয়া নাম এসেছে জেমস মনরো- আমেরিকান প্রেসিডেন্টের নামে। আম্রিকান কালোরা একসময় আফ্রিকা থেকে এসেছিল। কোথা থেকে এসেছিল তা তারা জানে না। কিন্তু তাদের একটা আফ্রিকান শিকড় তো রাখা লাগবে। এইজন্য তারা লাইবেরিয়াকেই বেছে নিয়েছিল। যে সব কালো মুক্ত হয়েছিল তাদেরই একটা দল আফ্রিকায় ফিরে গিয়ে আমেরিকার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় লাইবেরিয়া প্রতিষ্ঠা করেছিল (লাইবেরিয়া এসেছে 'লিবার্টি' শব্দ থেকে)। তো এই লাইবেরিয়ার হাজার হাজার একর জমি আমেরিকানদের মালিকানায় থাকাই স্বাভাবিক। শুনেছি অপরাহ উইনফ্রে থেকে শুরু করে প্রায় সব আফ্রিকান আমেরিকান সেলিব্রিটির লাইবেরিয়ায় জমি আছে, তাদের আফ্রিকান রুট! মোটামুটি সব রাবার বাগানের মালিকও আমেরিকান এক টায়ার কোম্পানী- 'ফায়ারস্টোন'। পোষা লোকজন থাকলে যা হয় ফায়ারস্টোন লাইবেরিয়া সরকারের সাথে চুক্তি করে এক মিলিয়ন একর জমি ৬ পয়সা (এখন ৫০ পয়সা) করে লিজ নিয়ে রাবার চাষ করে, সবই আবার আমেরিকায় পাঠায় টায়ার বানানোর লিগা।
Firestone signed a concession agreement with the government of Liberia to lease over one million acres of land in 1926 for 6 cents per acre for a period of 99 years. In 2005, Firestone signed a new 37-year agreement with a transitional government in Liberia to lease the land for 50 cents per acre. All rubber produced in Liberia is sent to the United States for processing into tires and no processing or manufacturing is done in Liberia. (সূত্র)
ধন্যবাদ তানভীর ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
পোস্টটা ভালো লাগলো...
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ইংরিজি শব্দের ছড়াছড়ি দেখলাম যার অধিকাংশেরই বাংলা সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। নমুনা হিসেবে প্রথম অনুচ্ছেদটাই নেওয়া যাক।
এসাইনমেন্ট
লাইফের
ওয়েস্ট
মার্কেট
মার্কেটিং
শপিং
ওয়েস্ট
কলোনি (কলনী)
বানানও ঠিক করা দরকার, এই উদাহরণগুলো ঠিক কী-বোর্ডের কারণে ঘটার কথা না:
আথিতিয়তার
আমি...ধাক্কার মত খায়
সংখা
কলনী
শেষ বাক্যটি ঊদ্ধৃতি চিহ্নের মধ্যে কেন বুঝলাম না, এবং তার ঠিক আগে কোনো যতি চিহ্নও নেই। তাছাড়া কথ্য ও লিখিত ভাষার মিশ্রণও রয়েছে অকারণেই ("আগাই নাই")। এগুলো ছোটোখাটো ভুল, যা সামান্য যত্ন নিলেই শোধরানো যায়।
অতিথিদের লেখা ভালো করে পড়া হয় না বলে যে অভিযোগটা শোনা যায় তাতে সত্যতা কিছু থাকলে এগুলো সে জন্য দায়ী। আগামী লেখায় "এদিক্কার কিছু বোটলনেক" নিয়ে লেখার সময় আরেকটু যত্ন নেওয়ার অনুরোধ রইলো।
পোস্টে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম, কিন্তু পাঠুদা অধমের মজা মেরে দিলেন।
ভালো লাগলো,আগামী পোস্টের অপেক্ষা্য রইলাম।
----------------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
এমন সহজ-সরল (প্রবাস+ভ্রমণ)কাহিনী ভালো লাগে পড়তে। মনে হচ্ছিলো নিজেই হেঁটে বেড়াচ্ছি ভিন্দেশে। তবে, মূলত পাঠক যেমনটা বললেন, বানান আর লেখার রীতির ব্যাপারে একটু যত্নবান হলে পড়তে আরাম হয়।
সিরিজ যেন চলতে থাকে। হিমু ভাই আর কিংকু চৌধুরীর দুইটা অসাধারণ প্রবাসের দিনলিপি আছে। এটা সহ তৃতীয় আরেকটা হোক। একেকটার মাত্রা একেক রকম, স্বাদেও ভিন্ন।
অভ্রতে কোনো সমস্যা হলে প্রশ্ন করতে পারো এখানে। বানান নিয়ে দ্বিধা থাকলেও। বানানের বেলায় অনভ্যাসে বিদ্যানাশ হয় অনেকেরই। পারষ্পরিক সাহচর্যে সেটা ঠিক করে নেওয়া যায় অল্প দিনেই।
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। সামনে আরও যত্নবান হবার আশা থাকল।
১। নাইজার না নিজ়ের। অন্যরা যখন বাংলাদেশের উদ্ভট নাম বানায়, তোমার ভালো লাগে?
২। *তথ্যগত unclarity/ভুলঃ
ক, সিয়েরা লিওনও বৃটিস কলনি ছিল
খ, quote]ওয়েস্ট আফ্রিকাতে দেশ আছে ৮ টা, এক মুদ্রা ব্যবস্থা প্রচলিত, নাম XOF।
না, দেশ আছে ১৬ টা। ৮ টায় XOF/ franc CFA চলে, এই দেশগুলা ফ্রেঞ্চ কলোনী ছিল।
৩। সিয়েরা লিওন আসলেই আমাদের জন্য খুব ভাল জায়গা, আমি অইখানেও ছিলাম। লিখব একসময়।
* ইহা হইলো ঠ্যাটামি
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে