যে হাত ছুরিকা চেনে সেই হাতে ফুল তুলে দিলে
দীর্ঘ কবিতার খাতা তুলে দিলে আোকবির হাতে
যে হাত উপ্ত হয়ে আছে বৃথা রক্তপাতে
সেই হাতে প্রণোদনা,প্রেম তুলে দিলে।
যে হৃদয় জীবনান্ত তার কাছে জিজীবিষা চাও
আত্মায় ধরেছে ঘুণ যে হৃদয় উত্থানরহিত
তার কাছে হিতাহিত
জ্ঞান চাও?অহেতুক নিজেকে কাঁদাও।
জিহীর্ষা ব্রত যার তার কাছে নিরাপত্তা নিলে
ধর্মান্ধকে ধর্মাত্মার তকমা পরালে?
যে হাত অভ্যস্ত হাত,জেনেছে রক্তের স্বাদ
তাকে তুমি তুলে দিলে সমস্ত সুস্বাদ।
যে মানুষ হত্যা চেনে তার কাছে আর কী কী চাও
অর্বাচীন হে সারথী-তাকে এখনই থামাও।
মন্তব্য
সচলায়তন অতিথিদের কাছ থেকে অনন্য লেখা প্রত্যাশা করে। অন্য একটি প্ল্যাটফর্মে পূর্ব-প্রকাশিত হওয়ায় আপনার কিছু লেখা সচলায়তনে প্রকাশ করা হয়নি। আপনার অবগতির জন্য জানানো হল।
সচলায়তনে স্বাগতম।
সচল থাকুন, সচল রাখুন।
ভুলে যাওয়া কিছু শব্দ মনে পড়ে গেলো...
ধন্যবাদ!
দুঃখিত!এটি অকবির হবে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
এই মুহুর্তে সুধীন দত্ত পড়ছি বলে নয়, আমি তাঁর লেখার একেবারে জিজীবিষা জিহীর্ষা শব্দগুলো এই এখনি ঠিক এই একই ভাবে ব্যবহৃত হতে দেখেও জিজ্ঞেস করছি, আপনি কি সুধীন দত্ত প্রভাবিত অনেকটাই? এটি কৌতূহল থেকে প্রশ্ন। কবিতার জন্য
এই শব্দগুলি শুধু সুধীন দত্তই নয় পঞ্চাশ এবং ষাটের কবিরাও ব্যব হার করেছেন।প্রতয়েকের প্রয়োগে রয়েছে ভিন্নতা।শব্দ প্রয়োগের নিজস্বতা কিংবা ভিন্নতাই আমি মনে করি আসল বিষয়,শব্দ নয়।কিভাবে প্রয়োগ হলো সেটাই বিচার্য।না ভাই সুধীন দত্ত দ্বারা আমি প্রভাবিত নই।আমার অপরাপর কবিতা তা বলেনা।
আপনাকে ধন্যবাদ!
নতুন মন্তব্য করুন