[০১ অক্টোরব থেকে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ব্রেস্ট-ক্যান্সার সচেতনামূলক কর্মসূচি। পাশাপাশি স্বল্পমূল্যে চিকিতসা প্রদান। মিরপুরস্থ ঢাকা আহছানিয়া মিশন ক্যান্মার হাসপাতালে এই চিকিতসা দেওয়া হবে। গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলা হয়, প্রতিবছর প্রায় ২২০০০ নরী এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। যার মধ্যে প্রায় ১৭০০০ মৃত্যুবরণ করতে বাধ্য হচ্ছেন। এর জন্য চিকিতসা ছাড়াও সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমাজ-সংসারের মান্ধাতীয় দৃষ্টভঙ্গি পরিবর্তনের বিকল্প নেই।]
মানবদেহের যে কোষ ঘিরেই ঘাতকব্যাধি ক্যান্সার বিস্তার লাভ করে। আমরা অনেকেই জানি না মানবদেহের লক্ষকোটি কোষের মধ্যে যে কোনোটি যে কোনো সময় ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। তাই আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, একটি ফোড়া কিংবা ক্ষুদ্র ঘামাচিও হয়ে উঠতে পারে এই ঘাতকব্যাধির অন্যতম উপকরণ।
ক্যান্সার কোনো জীবাণুবাহিত রোগ নয়। তবে বংশপরম্পরীণ রোগ হিসেবে কালেভদ্রে এটি চিহ্নিত হলেও বিশেষজ্ঞ মহল ক্যান্সার আক্রান্ত হবার পর এটি যেভাবে সহজে চিহ্নিত করতে পারেন, আক্রান্তের পূর্বাবস্থা উদ্ঘাটনে তারা ততটা সাবলীল নন। তবে অতিমাত্রায় অ্যালকোহল গ্রহণ এবং ধূমপান লিভার কিংবা ফুসফুস ক্যান্সারের একটি মূল কারণ হিসেবে তারা ধারণা করে থাকেন।
ক্যান্সার দ্রুত সম্প্রসারণশীল একটি জটিলব্যাধি। আমাদের দেশে এই রোগের প্রকোপ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পেলেও আক্রান্তের সঠিক পরিসংখ্যান যেমন নেই তেমনি পরিসংখ্যান নিরূপণের কার্যকরী কোনো ব্যবস্থাপনাও নেই। ধারণা করা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে দশ লক্ষাধিক মানুষ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারে ভুগছেন। আরও ধারণা করা হয় যে, দেশে প্রতি বছর বিভিন্ন বয়সের প্রায় দু’লক্ষ লোক নতুনভাবে ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন এবং প্রতি বছর দেড় লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করছেন।
অশিক্ষা, অজ্ঞানতা, অসচেতনতা, কুসংস্কার, রোগ সম্পর্কে ভুল ব্যাখ্যাসহ বহুবিধ কারণে দেশে অনেকেই ক্যান্সার বিস্তারের সঙ্গে বসবাস করছেন। এবং অবহেলা ও যথাযথ চিকিতসার অভাবে মর্মান্তিক মৃত্যুর মুখে পতিত হচ্ছেন। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তিই নন, বরং তার পরিবার প্রত্যক্ষভাবে করুণ পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন। সম্ভাবনাময় অনেক প্রাণ অকালে হারিয়ে যাবার ফলে ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের পাশাপাশি সমগ্র সমাজ ও দেশ পরোভাবে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
ভুক্তভোগী কিংবা সচেতন মহলমাত্রই জানেন, ক্যান্সার মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে প্রাথমিক অবস্থায় অত্যন্ত নীরবে ক্ষুদ্র পরিসরে বাসা বাঁধে। ধীরে ধীরে তার বিস্তৃতি ঘটে। এক সময় যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতিসহ পর্যায়ক্রমে নানা উপসর্গ নিয়ে সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে মৃত্যুকে অনিবার্য করে তোলে।
আমাদের দেশে পুরুষদের ফুসফুস, লিভার, প্রোস্ট্রেট, বৃহদন্ত্র ইত্যাদির ক্যান্সার বেশি লক্ষ্য করা যায়। নারীদের স্তন এবং জরায়ুতে ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। তবে আশার বিষয় হচ্ছে, নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে উল্লেখিত ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে নিরাপদে থাকা সম্ভব হচ্ছে। আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পর্যায়ে চিকিতসকের শরণাপন্ন হলে মেয়েদের স্তন ও জরায়ুর ক্যান্সারের ক্ষেত্রে পূর্ণপরিত্রাণ পাওয়াও সম্ভব হচ্ছে।
স্তন প্রতিটি নারীর নারীত্ব ও সৌন্দর্যের প্রতীক। পাশাপাশি শিশু সন্তানের পুষ্টির জন্য এটি অতি প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ। নারীর দেহের এই অনিবার্য অংশে আক্রান্ত ক্যান্সার ব্যক্তিগত, দাম্পত্য কিংবা পারিবারিক জীবনসহ সামাজিক জীবনেও বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একজন মহিলার ব্রেস্ট ক্যান্সার নিশ্চিত হলেও সামাজিক, পারিবারিকসহ নানা কারণে যথাযথ চিকিতসা নিতে উতসাহ বোধ করেন না বরং অনেক ক্ষেত্রে নিজের ভেতরে বিষয়টি গোপন রাখেন। ফলে ক্যান্সারের প্রাথমিক অবস্থা এক সময় চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে মৃত্যু অনিবার্য হয়ে ওঠে। অথচ একটু সচেতন হলেই একজন নারী তার স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনাকে যথেষ্ট পরিমাণে কমিয়ে আনতে পারেন। কিংবা রোগটি প্রাথমিক অবস্থায় নির্ণিত হলে উপযুক্ত চিকিতসায় সম্পূর্ণ পরিত্রাণও পেতে পারেন। কিন্তু সমাজ-সংসার যাকে সারাক্ষণ বিতাড়নের ভয় দেখিয়ে যায় তার পক্ষে শরীরের প্রকৃত অবস্থা বর্ণনা সম্ভব হয় না। এ জন্য প্রয়োজন নারীর প্রতি পুরুষের ও সামাজের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন, যেখানে মিডিয়া একটি কার্যকরী ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে।
পরিসংখ্যানে জানা যায়, দেশে শতকরা ৩০ ভাগ নারী জরায়ু এবং ২৫ ভাগ স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত। বিশেষজ্ঞ চিকিতসকদের ধারণা, দেশে বর্তমানে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার। সচেতনতার অভাবে এ রোগের ব্যাপক বিস্তার ঘটছে বলেও সংশ্লিষ্ট মহল মনে করেন।
সামাজিক বাধাও সচেতনতার বিরুদ্ধে একটি বড় কারণ হিসেবে পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। এ অবস্থায় প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলো সচেতনতা সৃষ্টির বিষয়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে। নারীর ক্ষেত্রে মনস্তাত্ত্বিক এবং সামাজিক বাধা দূর করতে মিডিয়াগুলোর বাস্তবভিত্তিক প্রচার-প্রচারণা উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে।
অনেক কেএষত্রে উচ্চবিত্ত পরিবারের সদস্যরা ভিন্ন সমাজব্যবস্থার কারণে বিষয়টি গোপন রেখে এবং উন্নত চিকিতসা গ্রহণের জন্য বিদেশে যেতে বেশি উতসাহী। ফলে বছরে প্রায় পাঁচশ’ কোটি টাকারও বেশি অর্থ বিদেশে চলে যাচ্ছে বলে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন।
দেশের চিকিতসাকেন্দ্র বা হাসপাতালগুলোতেও এই চিকিতসা গ্রহণের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে মিডিয়া একটি কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। বাংলাদেশে এখন ক্যান্সারের প্রাথমিক চিকিতসার সুব্যবস্থা আছে যা সাধারণ মানুষের অনেকেরই জানা নেই। চিকিতসার এই সুব্যবস্থার বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়া সম্ভব নয়। ফলে মিডিয়ার যথাযথ ভূমিকা গ্রহণ প্রয়োজন। যেহেতু মিডিয়ার প্রচার ও প্রকাশনা ব্যয়বহুল সে ক্ষেত্রে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার বিষয়েও গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। এ বিষয়েও মিডিয়া একটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।
মিডিয়াগুলো এ বিষয়ে বিজ্ঞাপন এবং ফিলার তৈরি করে কিংবা সহজে দৃশ্যমান দিকনির্দেশনামূলক কর্মকাণ্ড প্রিন্ট কিংবা ইলেকট্রোনিক মিডিয়া প্রকাশ করলে জনগণ তা থেকে সহজে উপকৃত হতে পারে।
ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তির রোগ লুকিয়ে রাখার প্রবণতা, রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিতসকের পরামর্শ গ্রহণের বিষয় বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে প্রচারিত হলে জনগণের মধ্যে তা একটি সহায়ক শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে।
তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লবে মানুষকে ক্যান্সার সম্পর্কে সহজেই সচেতন করা সম্ভব। তবে প্রয়োজন প্রকৃত আক্রান্তের সঠিক পরিসংখ্যান। অথচ বাংলাদেশে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই। ক্যান্সার রোগীরা রোগ বিষয়ক তথ্য দিতে অনুতসাহিত বোধ করার ফলে পরিসংখ্যানের বিষয়টিও জটিল আকার ধারণ করে। ফলে মিডিয়াকর্মীরা সঠিক তথ্যপ্রাপ্তিতে বাধার সম্মুখীন হন। এই বাধা কাটাতে প্রয়োজন মিডিয়াগুলোতে সচেতনতামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন কিংবা পত্রিকায় প্রবন্ধ-নিবন্ধসহ উদ্দীপনামূলক সংবাদ পরিবেশন।
দেশের ক্যান্সার চিকিতসা কেন্দ্র কিংবা হাসপাতালগুলো সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে পারে। এই পর্যায়ে সামাজিক সচেতনতা, রোগ সম্পর্কে জানানো, রোগের লক্ষণ, রোগের প্রাথমিক পর্যায়ের করণীয় নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। তবে জনগণ এবং মিডিয়াকর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে এই উদ্যোগ সবচেয়ে বেশি কার্যকর হবে।
স্বাস্থ্য ও তথ্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ আয়োজনে আমাদের দেশের জনপ্রিয় লেখক কিংবা সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের নাটক কিংবা বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান মিডিয়াতে প্রচার করলে তা মানুষের প্রত্যক্ষ উপকারে আসবে। সরকার প্রাথমিক পর্যায়ে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে এই কাজে অংশগ্রহণ করলে দাতা সংস্থাগুলোও ক্যান্সারের পে সরাসরি কাজ করতে আরও বেশি উতসাহিত বোধ করবে। ফলে সচেতনতামূলক কাজটি দ্রুত এগিয়ে যাবে।
জনগণের অনেকেই জানে না দেশে ক্যান্সার চিকিতসার জন্য কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান। সরকারি ক্যান্সার ইনস্টিটিউট এবং ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালসহ ক্যান্সার চিকিতসার জন্য অন্য কোনো কেন্দ্র বা হাসপাতাল আছে কি-না সে বিষয়ে সাধারণ জনগণের বেশিরভাগেরই ধারণা নেই। এ বিষয়ে ধারণা দেবার জন্য মিডিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
ক্যান্সারের বিস্তৃতির কারণ, আক্রান্তের সঠিক পরিসংখ্যান, কারা আক্রান্ত হচ্ছে, সঠিক চিকিতসা প্রদানের ক্ষেত্রে চিকিতসকরা কী কী অসুবিধায় পড়ছেন- এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদানে মিডিয়া এগিয়ে এলে জনগণ সহজেই চিকিতসার বিষয়ে তাদের প্রয়োজনীয় উত্তর খুঁজে পাবে। মিডিয়াকর্মীদের মাধ্যমে নিয়মিত সংবাদ পরিবেশন, ফিচার রিপোর্ট কিংবা প্রতিবেদন প্রকাশ করে জনগণের একটি বৃহত অংশকে উতসাহিত করা সম্ভব।
তথ্য-উপাত্ত মিডিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। সে ক্ষেত্রে সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে। মিডিয়াকর্মীদের প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত প্রদান করে সঠিক রিপোর্ট প্রকাশে সহযোগিতা করতে হবে। ক্যান্সার আক্রান্তের কারণগুলো জনসাধারণকে জানাতে না পারলে জনগণ অন্ধকারেই থেকে যাবে। দেশের নারীরা সামাজিকভাবে যেসব প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে তারা চিকিতসা গ্রহণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতেই থাকবে। বাংলাদেশের বর্তমান সমাজব্যবস্থা থেকে নারীদের বের হয়ে আসা বেশ কঠিন। এই অচলায়তন ভাঙার জন্য প্রয়োজন সামাজিক আন্দোলন এবং তার অগ্রণী ভূমিকায় মিডিয়াকেই এগিয়ে আসতে হবে।
উন্নত বিশ্বে ক্যান্সার চিকিতসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। আক্রান্তের আপডেট হিসাব ডাটাবেজ পদ্ধতিতে তারা সংরণ করেন। আমাদের দেশে চিকিতসা সুবিধা যেমন সীমিত তেমনি আক্রান্তের সঠিক হিসাব পাওয়াও দুরূহ। ফলে তথ্য-উপাত্তের অভাবে মিডিয়াকর্মীদের আগ্রহ থিতু হয়ে পড়ে।
আমরা জানি বাংলাদেশে রেজিস্টার্ড চিকিতসকের সংখ্যা মাত্র ৪৮ হাজার। ক্যান্সার বিশেষজ্ঞের সংখ্যাও খুব বেশি নেই। তাছাড়া আক্রান্ত রোগীর জন্য চিকিতসা হিসেবে কেমোথেরাপি কিংবা রেডিয়েশন ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে দরিদ্র জনগণের পক্ষে তার খরচ বহন করা সম্ভব হয় না। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চিকিতসার জন্য দেশের বিত্তবান শ্রেণীর এগিয়ে আসা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে অনেকেই এ বিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। এই এগিয়ে আসার প্রচারণায় আমরা মিডিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা লক্ষ্য করি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, সচেতনতার অভাবে কোনো কিছুরই যথাযথ বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
আমরা হরহামেশা মিডিয়াতে ত্বক ফর্সাকারী ক্রিমের বিজ্ঞাপনচিত্র দেখতে পাই কিন্তু তার পাশাপাশি একবারও শুনি না ক্রিমের উপাদান মেডিকেটেড না হলে সেই ফর্সা ত্বক ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। ইদানীং ফরমালিনযুক্ত মাছ খাওয়ার ক্ষতিকারক দিকগুলো আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারছি যা ক্যান্সার আক্রান্ত হবার উপকরণ হিসেবে চিকিতসকরা সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। মিডিয়া ছাড়া হয়তো এই বিষয়টি মানুষের কাছে বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছতে পারত কি-না সন্দেহ।
মন্তব্য
রেনেসাঁ
ভালো লেখা।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
নতুন মন্তব্য করুন