আলেক্জান্ডারের কান্দন!!

সংসপ্তক এর ছবি
লিখেছেন সংসপ্তক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/১০/২০০৯ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৩২৭-২৬ সালের কথা। মহাবীর আলেক্জান্ডার পুরা দুনিয়া কব্জ কইরে ফেলছে তদ্দিনে।গ্রীক মানচিত্রে তখন ভারত হইল দুনিয়ার শেষ প্রান্ত। এর পরে ধুপ্পুশ কইরে কিনারা দিয়ে নিচে পইরে যাবেন, হাতি, কচ্ছপ কিসু একটার উপর।

এখন মহাবীর যেহেতু, তার উপর প্রায় দেবতা স্ট্যাটাস, তার উপর সূর্যের সন্তান, তার উপর হারকিউলিসের অবতার…দুনিয়াতো পুরাটাই লাগবে।চালাও ঘোড়া ভারতের দিকে।

তিনি আইলেন, দেখলেন, জয় ও করলেন….পাঞ্জাব, সিন্ধু সব কিসু উড়ায় পুড়ায় শেষ করলেন, রাজন্য সুলভ পাইকারি গণহত্যা করলেন, পুরান পুরান সব শহর ধ্বংস কইরে, নিজের প্রাণপ্রিয় ঘোড়া বুসিফালাস (যে কিনা ব্যদ্দপ, “রাজার মত ব্যভার চাই!” খ্যাত পুরুর হাতে শহিদ হয়) এর নামে নতুন নগর স্থাপন কইরলেন।পুরা দুনিয়া বিজয় প্রায় হয় হয় আরকি।পুরুও তখন আলেক্জান্ডারের বেতনভুক দফাদার, আর কারে ভয়!

এরপরের গন্তব্য গঙ্গারিড্ডি নামে এক অচিন রাজ্য।আলেক্জান্ডার বুদ্ধিমানের মত আগে আগে স্পাই পাঠাইলেন কিসু, “যাও, খবর লয়া আসো, এই মচ্ছরের হুলে জোর কত। এইখানের আবহাওয়া দেবতাদের জন্য বেশি স্বাস্থ্যকর নয়। দুইদিনে উড়ায় দিমু সব।ব্যস্ দুনিয়া কাবার।”

স্পাই গেলো খবর লইতে।ফেরত ও আইলো তৎক্ষণাৎ।
“কি সন্দেশ, বলো দেখি। কয়খান লাঠি আর কোঁতকা নিয়া নামসে আহাম্মক গুলা?”

চর কিসু কয় না। খালি কাঁপে ঠক্ ঠক্ কইরা।আলেক্জান্ডার খেইপে গিয়া খ্যাক কইরে উঠলো, “কিরে আবাগির পুত, কথা কস না কেন? মুখের মইধ্যে আন্ডা? তা দেস?”
“হুজুর, কইতে তো চাই, কিন্তু ডর লাগে।কিছু কইবেন না তো? সত্যি কথা কমু?”
“যা অভয় দিলাম। মন খুইলে বল।কিসু কমু না।”
“হুজুর, এই রাজ্য মশা তো না ই, এইটা জয় করা আপনার বাবারো সাধ্য নাই।”
“মুখ সামলায় কথা কবি শুয়ারের বাইচ্চা! সূর্যদেবের অসাধ্য কিসু আসে দুনিয়ায়!”
“আরে দুরু, আপনের ওই বাপের কথা কই নাই।”
“তাইলে কি কইতে চাস? হারকিউলিস পুরা দুনিয়া কান্ধে নিয়া খারায় ছিলো, হ্যায় এই তুসচু দ্যাশ একটারে সাইজ করতে পারবো না? ফাইযলামী করস??!”
“আরে হুরররর…ওই বাপ ও না…। কি বিপদ! আপনের জন্মদাতা পিতা! কানা ফিলিপ!”
সাইড থেইকে কোন ফটকা আবার আস্তে আওয়াজ দেয়, “বেজাত শালা, বাপের ঠিক নাই।”
শুইনাও না শুনার ভান কইরে আলেক্জান্ডার আবার চর রে লইয়্যে পরলো।
“কিরে, কস না, কি দেইখে এতো ডরাইলি?”
“কিচ্যু না, সিরেফ আশি হাজার ক্যাভালরী, দুই লাখ ফুট সোলজার, আশ্টো হাজার অ্যান্টি পারসোন্যল্ রথ এবং কয়ডা হাতি।”

হার্টফেল কইরতে কইরতে কোনমতে আলেক্জান্ডার কইলেন, “হাতি আর ডরাই না।পুরুর ও আসিলো হাতি। ২০ডার বেশী। বেল নাই।এর কয়ডা?”
“এই সামান্যি।ছয় হাজার।”
তৎক্ষণাৎ তলব পরিলো সিপাহসালার দিগের।“টলেমী, সেলুকাস!কি বিপদ কও তো! এই গ্যাইংগারিড্ডাই না কি ছাতা, কেমনে সিস্টেম দেই? আমি দিগ্বিজয়ী আলেক্জান্ডার, পুরা দুনিয়া সাইজ কইরে আনছি, এখন এই শেষ বাধা। মতলব বাতলাও।”

টলেমী বহু ঘোল খাওয়া লোক। সবার আগে বিপদ টের পায়।
“উস্তাদ, সিরেফ ভুইলে জান আরকি। হবে নুয়ায়।“
“মানে?!”
“পোলাপাইন এম্নে খেইপে আসে,ঘরের বাইর আইজ কতো বচ্ছর, খাওয়া যা আসে সেইটা আইতে আইতে যায় পইচা, মশা,ছারপোকা,কাঁকড়াবিছা,ইন্দুর,বান্দর এতো কিসুর জন্তনায় সবডির মাথা গরম। তার উপর কাল্কা চরের মুখে বণ্যনা শুইনে এম্নেই কলিজার রক্ত গ্যাছে পানি হয়া। জাস্ট ভালয় ভালয় উলটা রওনা দেন। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরত চলেন।”
“হইবো না?”
“জি না।”
“তাইলে আমার লিগ্যাসী? দুনিয়া বিজয়?”
“কোনো কাহিনি না।অ্যারিস্টটল সার নতুন ম্যাপ বানায় দিবে। ভারত না হয় আর এড্ডু ছুটো থাকলো। এডি কাহিনী না।”

“হইবোই না কুনোমতে? ইশশ্ বড়ই বেজাত জাতি।ঠিকাসে। চল ওয়্যপাস্।”
সূর্যপুত্রের দিগ্বিজয় ওই খানেই খতম।

ঘটনা যা কইলাম, মুলতঃ (ডায়লগ বাদ দিলে) সত্য।
মজা না?
আরো মজা দ্যাখবেন? যে কোনো ইতিহাস বই নিয়া বসেন। গঙ্গারিড্ডির মূলাংশের নতুন নাম হইসে বাংলাদেশ।

সংসপ্তক


মন্তব্য

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

তাই নাকি? গঙ্গারিড্ডি বুঝি তাই?
কিন্তু আপনার নামের বানান ভুল কেন? সংশপ্তক কেন দন্ত্য-স-কে প্রশ্রয় দিল?
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

ওসিরিস এর ছবি

যতদূর জানি, নন্দ বংশের শাসনকাল ছিলো তখন।
গল্প ভালো লাগলো।

***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???

খেকশিয়াল এর ছবি

মজা হইসে! লেখতে থাকেন।

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

 সংসপ্তক এর ছবি

ধন্যবাদ!

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

জি গঙ্গারিড্ডি তাই। আর নামের বানান ভুল নয়, ধৈর্য ধরে সন্ধি বিচ্ছেদ করতে হবে। Inside joke.

পুরো লেখায় গঙ্গারিড্ডি নামটার পরে এইটাই আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করল......
লেখার ক্ষমতা আসলেই নাই আমার।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

উঁহু। আপনার লেখার ভঙ্গি খুবই মজার। অনেক স্মার্ট। কিন্তু আমি আসলে ইতিহাসের বিষয়টা নিয়ে বেশ ভাবছিলাম। আর বানান নিয়ে যেহেতু মাথা ঘামাই তাই চোখটা সেখানে আটকে গিয়েছিল। আপনি যে রসিক "সঙ সপ্তক" , সেটা বুঝি নি আগে!
আরো লিখুন। একটা ভালো লেখা দিলেই প্রশংসা করব না কিন্তু! হো হো হো
আরো কয়েকটা নামান এরকম, তারপর একবারে ভক্ত হয়ে যাব!
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

মৃদুল, মুহম্মদ হাবিবুর রহমানের লেখা একটা বই আছে "গঙ্গাঋদ্ধি থেকে বাংলাদেশ", বাজারে পাবেন কিনা সন্দেহ আছে, আমার কপিটা কোন ভদ্রসন্তান নিজের মনে করে নিয়ে গেছেন, তবু চেষ্টা করে দেখুন, পেলে পড়ে ফেলুন, ভালো লাগবে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

ওসিরিস লিখেছেন:
যতদূর জানি, নন্দ বংশের শাসনকাল ছিলো তখন।
গল্প ভালো লাগলো।

***********************************************
সিগনেচার কই??? আমি ভাই শিক্ষিৎ নই। চলবে টিপসই???

ঠিকি জানেন, কিন্তু ঐ টাইমে নন্দ বংশ মগধের শাসক ছিলো, গঙ্গারিড্ডির নয়।

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

লেখাটা যথেষ্ট ভালো হইসে। মজা পাইসি- কেবল দূতের ব্যাখ্যাটা আমার এই হিউমার পূর্ণ লেখার সাথে সাদৃশ্যময় বইলা মনে হয় নাই।
... আরো লেখেন- ভালা লাগসে।

---------------------------------------------------------------------------

মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ!

 সংসপ্তক এর ছবি

সুহান রিজওয়ান লিখেছেন:
লেখাটা যথেষ্ট ভালো হইসে। মজা পাইসি- কেবল দূতের ব্যাখ্যাটা আমার এই হিউমার পূর্ণ লেখার সাথে সাদৃশ্যময় বইলা মনে হয় নাই।
... আরো লেখেন- ভালা লাগসে।

---------------------------------------------------------------------------

মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক

কিন্তু দূতের ঘটনাটুকু যে সত্যি!!! ওইটার fact টুকু যে সত্যি! ওই কারনেই আলেক্জান্ডার ভেগেছিলেন। গ্রীক ঐতিহাসিক Megasthenes এর লেখা Indika গ্রন্থে এর উল্লেখ আছে।

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

সত্যি তো বস বটেই, মাগার আপনার বর্ণনার গুণে রীতিমত গুল ছাড়তাসে বইলা মনে হইতেসিলো যে ... !!!

---------------------------------------------------------------------------

মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক

এনকিদু এর ছবি

লেখা খুব ভাল হয়েছে ।

কিন্তু এই ইংরেজি শব্দ গুলো মাঝখানে না ঢুকিয়ে দিলে মনে হয় আরো ভাল হত । এখানে ব্যবহার করার মত ভাল বাংলা তো ছিলই ।

“কিচ্যু না, সিরেফ আশি হাজার ক্যাভালরী, দুই লাখ ফুট সোলজার, আশ্টো হাজার অ্যান্টি পারসোন্যল্ রথ এবং কয়ডা হাতি।”


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

একদম ঠিক ধরেছেন! বাংলাতেই দিচ্ছিলাম, 'পদাতিক' লিখতে গিয়ে কেমন কাঠখোট্টা লাগলো, তাই সবগুলাই পালটে দিলাম।

স্নিগ্ধা এর ছবি

আমার আরো মনে হচ্ছিলো ইংরেজী কথাগুলো ইচ্ছে করে, মানে ফাজলেমি করে এখানে ঢোকানো হয়েছে মন খারাপ

লেখার স্টাইল ভালো লাগলো!

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

ঠিকি তো ধরেছেন, বাংলা 'পদাতিক' গাম্ভীর্যের বদলে 'ফুট সোলজার' টাইপ ফাজলেমি ই করতে চেয়েছি।

ধন্যবাদ!

জি.এম.তানিম এর ছবি

গঙ্গারিড্ডি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে উইকি তে পেলাম গঙ্গাহৃদয়। ইতিহাসটাও একটু নাড়াচাড়া করা হলো এই ফাঁকে। এর আগে পর্যন্ত দূতের মুখে বর্ণনাটা চাপাবাজি কিনা এটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম।

লেখা ভালো হয়েছে। শেষের লাইনগুলো মূল লেখা থেকে আলাদা ভাবে (পুনশ্চ বা অন্য কোন ভাবে) দিলে ভালো লাগত।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

জি.এম.তানিম এর ছবি

আলেকজান্ডারের আরেক কাহিনী পাবেন এখানে
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

খুব রসিক লেখা আপনার চলুক

কিন্তুক, এত্তো সৈন্য পাইলো ক্যামনে?

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

প্রশ্নটা আমারো......হাসি গঙ্গারিড্ডি আসলে বর্তমান বাংলাদেশ এর চেয়ে বড় ছিল, পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যাও অন্তর্গত ছিলো। আর পাশেই মগধ এর পরাক্রমশালী নন্দ বংশের রাজত্ব........সাহায্য এসে থাকতে পারে।

আসল কথা ভাবতে ভালো লাগে, চিরকাল আমার দেশটা আজকের মত ছিলো না......আলেক্জান্ডারকেও লেঙ্গি মারার ক্ষমতা রাখতো।

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আমার মাথায় ছোটবেলা থেকেই একটা প্রশ্ন ঘোরে
আলেকজান্ডার কি সত্যিই বিশ্ব জয় করেছিল নাকি বিশ্বজয়ের গল্প লিখিয়েছিল তার নিজের নামে?

মূলত পাঠক এর ছবি

চমৎকার লাগলো! ঐতিহাসিক লেখা লিখতে গেলেই শরদিন্দু এসে উৎপাত করেন, মায় নারায়ণ সান্যালের অবধি তা থেকে মুক্তি নেই। আর নইলে পরশুরাম (যদিও পৌরাণিকেই বেশি ঘোরাফেরা তাঁর)। আপনারটা এ সবের প্রভাবমুক্ত বলেই আরো ভালো লাগলো।

একটা হিস্ট্রিসিরিজ চালু করুন না!

সংসপ্তক [অতিথি] এর ছবি

অসংখ্য ধন্যবাদ!

নাতাশা এর ছবি

আসলেই খুব মজা লাগলো।

পলাশ দত্ত এর ছবি

ভালো লাগছে লেখাটা। চলুক।।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালা লেহা হইছে... তারা দেওয়ার ক্ষমতা হই নাইজ্ঞা এইখানে দিয়ে গেলাম ৫ ০০, চলবোতো নাকি?

গরীব
সাউথ কোরিয়া

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখার স্টাইল খুবই ভাল হয়েছে ।

shaikh57@yahoo.ca

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

লেখায়

চালিয়ে যান। ভালো হচ্ছে, মজার হচ্ছে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অতিথি লেখক এর ছবি

সবার কাছে কৃতজ্ঞ উৎসাহ দানের জন্য।
ভাল থাকুন!

সংসপ্তক

s-s এর ছবি

চলুক

মূলত পাঠক এর ছবি

আপনাকে যে একটা সিরিজের কথা বললাম (উপরে), উচ্চবাচ্য করলেন না দেখি! লিখে ফেলেন না, এই বিষয়ে বেশি পড়ার সুযোগ জোটে না তো।

অতিথি লেখক এর ছবি

ক্ষমা প্রার্থী। পুরোনো লেখা খুঁজে পাওয়ার টেকনিক মাত্র আজকে বুঝলাম, তাই আপনার মন্তব্য টা এত সময় পরে দেখলাম।

অবশ্য ই চেষ্টা করবো কিন্তু খুব দ্রুত মন অন্য দিকে দৌড় দেয়। তবুও চেষ্টা জারি থাকবে।

সংসপ্তক

অতিথি লেখক এর ছবি

অর্ক

এরকম লেখা আরো দাও।
ভালো লাগে পড়তে।

শুভাশীষ দাশ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।