অনেকদিন আগের করা কিছু কাজ, একটা বিদেশী ফোরাম এর গ্রাফিক্স ডিজাইনার ছিলাম, তথনকার কথা। এগুলা হচ্ছে ফোরাম এর ইউজার দের জন্যে বানানো Signature. ওইটাই আমার কাজ ছিল।
১।
একটি প্রাচীন আর্ট এর উপর করা, টেকনিকটির নাম Chiaroscuro.
২।
আমার খুব পছন্দের, নাম 'দ্যা ডার্কনেস'।
৩।
'আর্থশেকার'
৪।
'গ্লাডিয়েটর'
৫।
'ড্রাগন বল জি' এর গোকু।
৬।
'সিলভার সার্ফার'
৭।
পিয়েরে আগস্ত কট এর বিখ্যাত পেইন্টিং 'দ্যা স্টর্ম' এর উপর করা।
৮।
নাম না জানা একটা কার্টুন থেকে নেয়া রেন্ডার।
৯।
একটি সাদাকালো ছবি কে ফটোশপ দিয়ে রঙ্গীন করছিলাম। প্রায় তিন শতাধিক লেয়ার ও সপ্তাহ খানেক সময় লেগেছিল।
- শূন্য
মন্তব্য
আপনি তো পোস্টারব্লগিং করতে পারেন ভাই।
চমৎকার লাগলো। শূন্যের মাঝে অসীম সম্ভাবনা দেখছি
কি মামা লেখা দিয়া পারলানা তাই ফটোব্লগ নিয়া আইলা?
চরম হইছে।৭, ৯ নাম্বারটা কেন জানি বেশি ভালো লাগলো।
নাম না জানা ছবির 'ইয়ে'গুলা তো মনে হচ্ছে edit করে বড় করছিস।
শুভ কামনা রইলো।
/
ভণ্ড_মানব
সুন্দর সিগনেচার।
বাহ্ !! চমৎকার !
-------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
দারুণ
সুন্দর। Chiaroscuro কে ইতালিয় থেকে বাংলা করলে দাঁড়ায় আলো-আঁধারি। বস্তুত গাড় রংএর পটভুমিতে হালকা রং নিয়ে মাঠে নেমে যখন আলো আর আঁধারের সুন্দর একটি খেলা দেখানো যায়, তখনই তাকে কিয়ারস্কুরি-বাজি বলা যায়। মানলাম আপনার প্রথম কাজটির আসল ছবিটি এই ধারায় করা, কিন্তু মশাই আপনার সবগুলি কাজেই তো দেখি কিয়ারস্কুরি-কারিকুরি ভরা। আবারো শাবাস!
এতো সংক্ষেপে হলে চলবে না, Chiaroscuro নিয়ে ভালো করে ছবিটবি দিয়ে লেখা চাই।
দুর্দান্ত ভাই দুর্দান্তই ধরেছেন, এই সবগুলো ডিজাইনই Chiaroscuro এর আদলে করা, আমি তখন মাত্র এই নতুন টেকনিকটি রপ্ত করছিলাম। তাই এর প্রভাব প্রায় সবগুলোতেই আছে।
- শূন্য
১ , ২ আর ৭ তো সেইরকম ...!!!
ভাই, আরো ছাড়েন থাকলে...
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
ওরেব্বাস!! এতো কমেন্ট হবে বুঝি নাই!! সবাইকে ধন্যবাদ।
হিমু ভাই, আইডিয়াটা আমা কাছে নতুন, তবে ভাল লাগলো, দেখি সামনে পোস্টারায়তন এ কোন অবদান রাখতে পারি কিনা।
- শূন্য
খুব সুন্দর! বিশেষ করে নয় নম্বরটা। আপনার ধৈর্য তো দেখি অসাধারণ।
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
বিশেষ ধৈর্য লাগে নাই, খালি শেষেরটায়ই একটু বেশি টাইম গেসে...বাকিগুলা ১৫/২০ মিনিটেই হয়ে গেসে...মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
- শূন্য
কমেন্টের নিচে দেখবেন খুদি খুদি হরফে "জবাব" বলে একটা লিঙ্ক আছে। ওখানে ক্লিক করলে কোনো বিশেষ মন্তব্যের প্রত্যুত্তরে মন্তব্য করতে পারবেন।
১৫-২০ মিনিট!!! কিভাবে!???? ফিগার গুলো আঁকা সহ??!
আপনি কি মানুষ?!
আপনার আঁকা ছবি আরো দেখতে চাই, প্লিজ অন্য কোথাও আপলোড করা থাকলে লিঙ্ক দেবেন।
ভাই, আপনি ভুল করছেন। আমি রেন্ডার বা স্টক নিয়ে কাজ করি। ছবিগুলো আমার আকা না। ইন্টারনেটে অনেক রেন্ডার আর স্টক পাওয়া যায়। আমার কাজ হচ্ছে একটা সাধারণ রেন্ডার বা স্টক কে একটা থিম দেয়া।
- শূন্য
খুব সুন্দর কাজ আপনার, তবে সাথে একটু করে গল্প বুনে দিলে আরো ভালো লাগতো, সিগনেচারটির সৃষ্টি নিয়ে কিছু কথা, বা অন্য কোনো গল্প।
ভাল বলেছেন, তবে লেখার বেপারে আমি বেশ দূর্বল, তাই সেক্ষেত্রে পুরো লেখাটাই 'ঘ্যাচ্যং' হয়ে যাবার সম্ভাবনা ছিল...রিস্ক নেই নাই
- শূন্য
এক সময় ফটোশপে অনেক গুতোগুতি করছি।
ভাল লাগল। বিশেষ করে ৬ নং-টা।
স্বপ্নদ্রোহ
বাহ! বড়ই সৌন্দর্য!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আপনি কইলেন কিছু কাজ...আমি কই কিছু অসাধারণ কাজ...।
মহসীন রেজা
শেষেরটা দেখে আমি বাকরুদ্ধ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
টাশকি লাইগা গেলাম !! কঠিঈঈঈঈঈন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ফটোশপে মানুষ কিভাবে কাজ করে, ভেবে পাইনা। আমার মাথায় ঢোকেনা।
সবাইকে ধন্যবাদ। আপনাদের অনুপ্রেরনায় আবার মাঠে নেমে পরব কিনা ভাবতেছি!!
- শূন্য
মাঠে নামেন, তবে মৌলিক কিছু নিয়া আসেন, এগুলাতে বাহবা দিবার মতন তেমন কিছু নাই।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। দোয়া করবেন।
- শূন্য
ওগো ভাই মোর রহমান
দয়া করে দেখাও না এমন একখান কাম
ফটোশপ নিয়া জ্ঞান খুব কম, তাও বুঝি, এইটা হাই ভোল্টেজ লেভেলের কাজ।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাইফ তাহসিন, সমালোচনা করলেই যিনি করবেন তার যে সেই ক্ষেত্রে বিখ্যাত কেউ হতে হবে তেমন কোন কথা আছে কী? আমার কাজ দেখতে হলে আপনাকে হয়তো আগে থেকে সময় নিয়ে আসতে হবে এবং তা পাবার জন্য আপনাকে হয়তো বেশ অপেক্ষায় থাকতে হতে পারে। অতদূর না যেয়ে ইদানীং উজানগাঁ কিংবা হাসানের করা ব্যানার গুলোতে আরেকবার চোখ বুলিয়ে নিন, শিল্পমান অন্তত পক্ষে এগুলোর চাইতে ভালো। কাউকে কিছু বলার আগে দ্বিতীয়বার ভাবুন কাজটা সঠিক হলো কীনা। ইদানীং সচলে দেখা যায় সমালোচনা করলেই গায়ে লাগে, কেন?
ফটোশপ নিয়ে আপনার জ্ঞান কম বলেই ব্যাপারগুলো অসাধারণ মনে হচ্ছে। অন্যের কপিরাইটেড ছবি নিয়ে কারিগরী (এখানে যে ছবি গুলো গ্রাফিক্সে ব্যবহার করা হয়েছে সবই কপিরাইটেড) করা হাইভোল্টেজ কিছু নয়। বরঞ্চ বলতে পারেন উনি হাইভোল্টেজ কিছু ছবি নিয়ে কাঁচা হাতে নাড়াচাড়া করেছেন। এসবে উৎসাহ না দিয়ে যদি আজকে উজানগাঁ এর করা ব্যানার নিয়ে আপনার উৎসাহ দেখতাম তাহলে বুঝতাম শিল্পকলার প্রতি আপনার আগ্রহ বেশ। কারন ঐটা মৌলিক কাজ।
একটা ছোট্ট উদাহারণ দিই, উনার প্রথম ছবিটা “সেইন্ট সিসিলিয়া এন্ড দ্যা এঞ্জেল” ১৬১০ সালে আঁকা ইতালীর এক বিখ্যাত চিত্রকরের, ছবিটা যদি আপনার দেখা থাকতো বা তার সৃষ্টি কর্তা কার্লো সারসেনী সম্পর্কে জানতেন তাহলে প্রথম দর্শনেই বলতেন যে সেটার কী বারোটাই না বাজিয়েছেন আপনাদের শূন্য (ইন্টারনেটে একবার ছবিটা সার্চ দিয়ে দেখেন, পাইলেও পাইতে পারেন)।
বাকিগুলোর কথাও কি বলতে হবে?
পুনশ্চঃ বলতে দ্বিধা, ৩০০ লেয়ারের ব্যাপারটা কিন্তু মশা মারতে কামান দাগার মতন হাস্যকর।
আশাকরি ব্যাপারটা এখানেই শেষ হবে।
রহমান ভাই, আঁকিবুঁকি নিয়ে সচলে লেখা আসে বেশ কম। অবাঞ্ছিত আর দুর্দান্ত বাদে আর কাউকেই কিছু বলতে শুনি না। আপনি নিবন্ধন করে শুরু করে দিন না। প্রচুর আগ্রহী পাঠক পাবেন।
হায় হায়, ঝগড়া লাগায় দিলেন দেহি...রহমান ভাই, আমি ছুটা ডিজাইনার, এক্সপেরিমেন্টাল কাজ করতাম। এখন প্রায় কিছুই করিনা। আগেই বলসি যে ওইগুলা একটা ফোরাম এর ইউজার দের জন্যে করা। তারা যেটা পছন্দ করত সেটাই করতে হতো। নিজে থেকে বেশি কিছু করার ছিলনা। ভুল ত্রুটি শুধ্রায় দিয়েন, কোন সমস্যা নাই। আমি সমালোচনা ভয় পাই না, আমার বরং ভাল্লাগে, কারণ প্রশংশার থেকে সমালোচনাই আমার উপকারে আসে বেশি।
তবে ভাই ফোরাম সিগনেচার আর ইউজারবার এর বেপারে একটু খোজ নিলেই জানবেন যে ওখানে কপিরাইটেড ছবির কোন বেপার নাই, সবকিছু নিয়ে কাজ করা যায় এবং সবাই করে। কারন ওইখানে কমার্সিয়াল কিছু নাই। ওইখানে কাজ শুরুই হয় স্টক, রেন্ডার বা সিফোরডি থেকে।
আর ভাই আপনার চোখে আমি যেই ছবিটার বারোটা বাজাইসি, কেউ কিন্ত সাহস ও করেনা এসব ছবি নিয়ে কাজ করতে। বরং এই রিমেক এর জন্যে আমি কিন্ত অনেক উৎসাহ পাইসি অনেকের কাছ থেকে। অবশ্য তারা কেউই হয়তো আপনার মতো এতো স্কিল্ড না, তারা সবাই 'ফ্রি-ল্যান্সার'। আবার তাদের মতামত একদম ফালায়ও দিতে পারবেন না।
সামনে আপনার কাজ দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। দোয়া করবেন।
- শূন্য
জনাব তাহসিন
খুবই বিরক্তিকর একটি উত্তর।
কাজ ভালো অবশ্যই কিন্তু মৌলিকতা অনেক কম। ফটোশপ নিয়ে আপনি আসলেই জানেন না, জানলে স্টক অংশ বাদ দিলে বাকিটুকু নিয়ে আপনি এতো উচ্ছাসিত হতেন না।
আমি আগেও দেখেছি আপনি অতিথিদের প্রতি বেশ বাজে ভাবেই এপ্রোচ করেন। অন্যকে ছোট করাটা কিন্তু নিজে বড় হবার শর্টকাট নয়।
নিজের অজ্ঞানতা নিয়ে গর্ব করে এ ধরনের খেলো কথাবার্তা না বলাই ভালো।
তাহসিন খুব হাই ভোল্ডেজে থাকেন নাকি সবসময়? এতো গর্মি ক্যান আপনার? আপনার মনে হয় কমেন্ট করার ক্ষেত্রে আরেকটু ঠান্ডা মস্তিস্ক দরকার। প্রায়ই উত্তেজিত হয়ে পড়েন। সচল'র পরিবেশ ও প্রকৃতির জন্যে এটা হুমকি। বড়সড় হুমকি। একটু সমঝে চলুন ভায়া।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অসামান্য লাগলো। আপনার হাত থেকে আরও অনেক কিছুর অপেক্ষায় রইলাম। আপাতত আপনার কাজগুলো দেখি, পরে আবদার করে তালিকা বড় করবো।
৭ আর ৯ অসাধারন। আরো কিছু আপ্লোড দে।
স্পার্টাকাস
সব ক'টিই দুর্দান্ত!
তবে আমার সবচেয়ে ভাল লাগল ২নং আর ৯ নং। শেষেরটাতে আপনার ঐকান্তিকতা ও পরিশ্রমের ভূয়সী প্রশংসা না করে পারছি না।
অসামান্য কাজ!
বিশ লক্ষ তারার ফুল--আপনার জন্যে!
আপনার কাজগুলো দুর্দান্ত।
দুর্ধর্ষ!
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আপনার কাজের প্রতি সম্মান জানিয়েই বলছি, যে সাদাকালো ছবিটাকে আপনি রঙিন করেছেন বলেছেন তিনশতাধিক লেয়ার করেছেন আর সপ্তাহখানেক সময় লাগিয়েছেন। চাইলে ৩-৪ লেয়ারের মধ্যে কাজ সারা যায়। আমি এই মূহুর্তে জানি না আপনি কি মেথড কাজে লাগিয়েছেন রঙিন করার ক্ষেত্রে। অনেক সহজ কিছু পন্থা আছে। ইন্টারনেট ঘাটলে সেটা পেয়ে যাবেন।
আপনার ২নং কাজটি ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা জানবেন।
আমি শুধু ব্রাশ আর ভেক্টর মাস্কিং ইউজ করসি, প্রচুর আনডু রিডো ডিলিট করা লাগসে, আয়নায় নিজের চেহারা দেখে স্কিন টোন বুঝার পেছনেও অনেক সময় ব্যয় করসিলাম... দিনে ১৫/২০ মিনিট কাজ করতাম, পছন্দ না হলে সেভ করতাম না।
- শূন্য
আমি ভাই আপনার পদ্ধতির প্রশংসাই করবো। শর্টকাটে অনেক কিছুই করা যায়, কিন্তু আপনার কাজটাতে সূক্ষ কিছু জিনিষ লক্ষ করলাম, যেটা শর্টকাটে সম্ভব না।
---------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ধন্যবাদ ভাই, দোয়া করবেন।
- শূন্য
এইসব কাজের ক্ষেত্রে ভেক্টর মাস্কিং শুধু-শুধু জটিলতার সৃষ্টি করে। যাইহোক, বুঝতে পারছি আপনার কাজ করার পদ্ধতিটা ভিন্ন। স্কিনটোন বুঝার জন্য নিজে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে ফটোশপে যেকোনো একটা পোট্রেট খুলে ঐটার স্কিনটোন মাপাটাই বরঞ্চ বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হয় আমার কাছে। কিন্তু আপনি যখন দিনে ১৫/২০ মিনিট কাজ করে সেটা উল্লেখ না করে বলেন যে কাজটা করতে আপনার সপ্তাহখানেক সময় লেগেছিল তখন চমকানো ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। ব্যক্তিগত কাজের অভিজ্ঞতা থেকে কথাগুলো বললাম।
আপনার আরো কিছু কাজ দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
সবাইকে ধন্যবাদ। দোয়া করবেন।
- শূন্য
কাজ ভাল লাগলো। বিশেষ করে ৯ নং, চালিয়ে যান
নতুন মন্তব্য করুন