গত শুক্রবার দুপুরের দিকে টিভি নিয়ে নাড়াচাড়া করছি। চঞ্চল মন আমার। এক চ্যানেলে বেশিক্ষণ থাকতে ভালো লাগে না। এদিক-ওদিক ঘুরাঘুরি করতে করতেই এক চ্যানেলে একগাদা সুন্দরীর(!) আনাগোনা দেখে থমকে গেলাম। কোন এক অজানা আকর্ষণে আর চ্যানেল বদলানো হলো না। সেখানে চলছে এ বছরের সুন্দরী তারকার সন্ধান। কুরবানির হাটেঁ গরু খোঁজার মতো করেই চলছে সেরা সুন্দরীর সন্ধান। হাজার খানেক সুন্দরী(স্বীয়-স্বীকৃত) আবেদনকারী থেকে প্রাথমিক ভাবে বাছাই করা হয়েছে দু’শ জন সুন্দরীকে(নিম্নমানের বিচারকদ্বারা বিচারকৃত), এরপর দু’শ জন থেকে ছেটেঁ ফেলা হলো আরো দের’শ জনকে(মধ্যমসারীর বিচারকদ্বারা সম্ভবত)। পঞ্চাশ জনের অর্ধাংশ আবার সাগর থেকে মুক্তো খুজেঁ নেয়ার মতো করে নির্বাচিত করা হলো(অবশ্যই সেরা বিচারকদের বিবেচনায়)। আমি তাদের বিচারকার্য বিশ্লেষণ করতে পারি না, আমার কেন জানি সবই ভালো লাগে, সবাইকেই পরমা সুন্দরী মনে হয়।
হুম, আসলেই সবাই পরমা সুন্দরী। এতো এতো সুন্দরী দেশে থাকতেও ডাক্তার আর প্রকৌশলীরা কেন ‘প্রথম আলো’র ‘পাত্রী-চাই’ বিভাগটি বিজ্ঞাপনে ভরিয়ে ফেলেন বোধগম্য হয় না। সব সুন্দরীই ফর্সা, ধবধবে ফর্সা, গল্পের সাদা ভূতের মত; যারা একটু শ্যাম বর্ণের তারা মনে হয় বাছাইকৃত পচিঁশজনে জায়গা করে নিতে পারেনা। সবারই চোখে একই কাজল, সবারই ঠোঁটে লাল-গোলাপী লিপস্টিক, চুল বিশেষভাবে সাজাঁনো। খোলা চোখে এদের সৌন্দর্য একই মনে হয়। এদের আলাদা করতে বিশেষ চোখের দরকার। বোধ করি বিচারকগণ নিশ্চই বিশেষ চোখের অধিকারী।
সুন্দরীরা নানান ঢংয়ে পোজ দেয়, হাঁটাহাঁটি করে, সামন দেখায়, পেছন দেখায়। ক্যামেরাম্যানগুলাও যথেষ্ঠ দক্ষতার পরিচয় দেয়। তারা সাইড-ভিউ নেয়, মাঝে মাঝে জুম করে। ক্যামেরাওলাদের কি দোষ দিব। মেয়েদের বুক এমনিতেই একটু চেতানো থাকে আর সুন্দরী প্রতিযোগীতায় আসা মেয়েরা স্বাভাবিকতাকেও ছাড়িয়ে যায়। শরীরের দ্বারাই নিজেদের সৌন্দর্যের বিচার করতে চায়। ক্যামেরাম্যান কি করবে? বিচারক কি করবে? আর আমরাই বা কি করবো? আর আমার অবশ্য দর্শক হিসেবে এই সৌন্দর্য(!) দেখতে খারাপ লাগে না।
পোশাকের দিক দিয়ে আজকাল মেয়েরা বড়ই আধুনিক। খুব কম সংখ্যক মেয়েই বাঙ্গালী সাজে সজ্জিত। তারপরও আশার কথা বেশি সংখ্যক মেয়ে থাকে সালোয়ার-কামিজ পরিহিতা। আর কিছু আটঁসাটঁ শার্ট-প্যান্টে জড়ানো অর্ধ-পুরুষ তো আছেই। চুড়িঁ-বালা, গলার মালা, উচ্চতা-বর্ধনকারী জুতা সবকিছুতেই পরিপাটি থাকে প্রতিযোগী্রা। পোশাক, মেকাপ আর বিশেষ পোজ যেকোন প্রতিযোগীকেই করে তোলে নজর কারা সুন্দরী। তারপরও কেমনে জানি হাজার হাজার মেয়ের মধ্যে একজনই পায় সেরা সুন্দরীর মুকুট।
বিচারকগণ এই কঠিনতর কাজটা কিভাবে করেন তা বুঝতে পারি যখন সেরা পচিঁশে পৌছাতে প্রতিযোগীদের এটা-ওটার জবাব দিতে হয়। নিজেদের কথাবার্তা, বাচনভঙ্গি, উপস্থাপনা, নিজস্বতা আর বুদ্ধিমত্তা দিয়ে যে বিচারকদের কাবু করতে পারে সেই পরবর্তী পর্বের টিকিট পায়। বেশির ভাগ প্রতিযোগীদেরই বাংলার ফাঁকে ফাঁকে ইংরেজী বলতে শোনা যায়, তারচেয়ে কিছু সংখ্যক কম সুন্দরী ইংরেজীর সাথে কিছুটা বাংলা মিশিয়ে বলে। তবে আশার কথা(!) বেশকিছু সুন্দরীকে পুরোটাই ইংরেজী বলতে শুনলাম। আরে বিশ্ব-সুন্দরী প্রতিযোগীতায় তো ইংরেজী ভাষাই ব্যবহার করতে হবে। ভাবতে ভালৈ লাগে বাংলাদেশের সুন্দরীরা এগিয়ে যাচ্ছে।
সুন্দরীদের দেখতে থাকি। মুগ্ধ হতে থাকি। মাঝে মাঝে বিজ্ঞাপন বিরক্ত সহ্য করতে হয়। চেনা পরিচিত কাউরে দেখা যায় কিনা খেয়াল করি। হঠাৎ দেখা হয়ে যায় ‘ফার্স্ট-ডেট’ এর ‘হনুমান-কন্যা’র(নাটকে তার মোবাইল রিংটোন ছিল হনুমানের ডাক ) সাথে। আমি তো অবাক। প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী(!) এখানে কি করে? কিন্তু সেও সমানতালে প্রতিযোগীতা করতে থাকে। সব বাধাঁ অতিক্রম করে সেরা পচিঁশেও ঢুকে পড়ে। আমি বুঝে নিই; তার এখন কেন্দ্রীয় নায়িকার পার্ট করতে মঞ্চায়, সাইড-নায়িকা হয়ে হনুমানের ডাক হেঁকে আর কতো ফার্স্ট-ডেট করা যায়?
সেরা পচিঁশ নির্বাচনের পর সুন্দরীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ সুখের হাসি হাসে, কারো কারো সুখে চোখে পানি চলে আসে, কেউ দুঃখে কাঁদে, কেউবা দুঃখের মাঝেও ভদ্রতার হাসি দেয়(এই দলকেই আমার বেশি পছন্দ)। এক সুন্দরী বাদ পড়ার পরও আত্ববিশ্বাস ধরে রাখে। বলে, ‘I know I am better than many of the selected candidates!’ টিকে যাওয়া এক সুন্দরী কয়, ‘I am so glad, I am so happy, I am so lucky!’ কেউ কেউ পরাজয় মেনে নেয়। বলে, ‘হয়তো আমি এর যোগ্য না’। কেউ কেউ অভিযোগ জানায়, ‘আমি তো ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে, আমাকে বলেছে অনার্সে ভর্তি হয়ে আবার ট্রাই করতে’। আরেক গ্রুপের জন্য তো সেরা সুন্দরী না হতে পারা রীতিমতো আত্বহত্যা করার কারন হয়ে দাঁড়ায়। তেমনই একজন বলে, ‘Judges didn’t understand this was my life!’ এসব মন্তব্য শুনে আমি হো হো করে না হাসার কোন কারন খুজেঁ পাই না।
বিচারকরা অবশ্য বাংলা ইংরেজীর মিশ্রণ, আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার ইত্যাদি পরিহারের ব্যাপারে জোর দেন। কিন্তু কে শুনে কার কথা। প্রতিযোগীতার উপস্থাপিকাই যেখানে যত্রতত্র বাংলা ইংরেজী মিশিয়ে কথা বলছে(শুধু এই দুই ভাষাই সে জানে মনে হয়, আরো কয়েকটা জানলে সেগুলোও মিশাইতো নিঃসন্দেহে), সেখানে প্রতিযোগীরা মিশ্র ভাষা ব্যবহার না করলে বেমানানই দেখায়। উপস্থাপিকার ভাষা হুবহু নকল(শুধু নামটা ছাড়া )করেই আজকের লেখা শেষ করছি, ‘Dear viewers, দেখা হবে next week এ। Till then ভালো থাকবেন। এই বলে আমি ভণ্ড_মানব/vondo_manob(জানিনা কোনটা হবে ) আজকের মতো signing off!’
বিঃদ্রঃ এটি সুন্দরী প্রতিযোগীতার কোন সমালোচনামূলক লেখা ভেবে ভুল করবেন না।
/
ভণ্ড_মানব
মন্তব্য
প্রতিযোগী ঠিকাছে, কিন্তু প্রতিযোগীতা ভুল। প্রতিযোগিতা হবে।
আত্বহত্যা নয়, আত্মহত্যা।
পোস্টটা পড়তে শুরু করে ভেবেছিলাম কোনো একটা চমক আছে, কিন্তু শেষ করে দেখলাম চমক নেই।
হাতে সময় পেলে আর আম্মা আশেপাশে না থাকলে আমিও সুন্দরী প্রতিযোগিতা তনুমন সঁপে দিয়ে দেখতাম। তবে আমার চোখে যে মেয়েটাকে সুন্দর লাগতো, দেখা যেতো সে চূড়ান্ত রাউন্ডের তিন চার রাউন্ড আগেই বরখাস্ত হয়ে গেছে। মনে হতো, আমাকে বিচারক না বানালে দেশে স্বীকৃত সুন্দরীদের জগতে কোনো বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসা সম্ভবই না, ভ্যাদভ্যাদা ফর্সা আর বিশালবক্ষা কোনো এক মেয়েকেই জোরজার করে চিরকাল সেরা সুন্দরী বানিয়ে ছেড়ে দেয়া হবে।
হিমু ভাই, বানান ভুলের জন্য দুঃখিত। একটা বাংলা অভিধান লাগবে বুঝতারছি।
এইটা ফাও-প্যাঁচাল টাইপ লেখা...আর আমি যে লেখা দিয়ে আপনাদের চমকিত করতে পারবো আপাতত তা মনেও করছি না। তবে চমক দেয়ার ইচ্ছা মনে মনে থাকে...ভবিষ্যতে চেষ্টা থাকবে।
/
ভণ্ড_মানব
একথাগুলো পড়তে খারাপ লাগলো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হুম...আসলেই লাইন দুইটা বেশ নারীবিদ্বেষী টাইপের হয়ে গেছে। দুঃখিত।
তবে ভাই...সুন্দরী প্রতিযোগিতার মেয়েগুলার ইচ্ছাকৃতভাবে করা শারীরিক সৌন্দর্যের উন্মোচন আর হাব-ভাব কেন জানি ভালো লাগে না...গায়ে জ্বালা ধরায়।
/
ভণ্ড_মানব
কন্টেন্ট নাই
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
তোমার লেখার হাত দিন দিন ভালো হচ্ছে। চালিয়ে যাও।
তবে আমি রানা মেহেরের সাথে একমত। একটু খেয়াল করো কে কে এই লেখাটা সচলে পড়বে।
এখন তোমার ট্যাগ খেয়াল করলাম। তুমি বলেছ লেখাটা ১৮+ এর জন্য। যাই হোক লেখাটা বেশ ভালো লেগেছে। তুমি খুব খুদ্র খুদ্র ব্যাপার খেয়াল করেছো।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করছে।
দু'লাইন নারীবিদ্বেষী হয়ে যাওয়ায় দুঃখিত। সম্পাদনার সুযোগ থাকলে বদলে দিতাম। ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবো।
/
ভণ্ড_মানব
সুন্দরীদের সাতখুন মাপ, আমিও তো সকাল- বিকেল গোটা দশেক রুপবতীর প্রেমে পড়ি!!! আরেকটু পরিশীলিত ভাষা হলে ভালো লাগতো.... *তিথীডোর
এই প্রতিযোগিতায় অনেক মেয়ে সত্যিই এমন করেছে, যারা দেখেছে, তারা এই বাক্যের সঙ্গে একমত হবে। এই সত্যবাচন অনেকের অপছন্দ হচ্ছে, কারণ তাতে নারীরা সংশ্লিষ্ট। পুরুষদের ক্ষেত্রে হলে কেউ তা পুছেও দেখত না। ভিত্তিহীনভাবে নারীদের অপমান করা হলে আমি সবার আগে এগিয়ে আসতাম। এখানে গুটিকয়েক মেয়ের আচরণের সমালোচনা করা হয়েছে মাত্র। ব্যাপারটা কি এমন যে, নারীজাতির কোনো প্রতিনিধির কটু সমালোচনা করা যাবে না? এই অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা কতটা যৌক্তিক, ভেবে দেখা প্রয়োজন।
এই প্রতিযোগিতায় অনেক মেয়ে সত্যিই এমন করেছে, যারা দেখেছে, তারা এই বাক্যের সঙ্গে একমত হবে। এই সত্যবাচন অনেকের অপছন্দ হচ্ছে, কারণ তাতে নারীরা সংশ্লিষ্ট। পুরুষদের ক্ষেত্রে হলে কেউ তা পুছেও দেখত না। ভিত্তিহীনভাবে নারীদের অপমান করা হলে আমি সবার আগে এগিয়ে আসতাম। এখানে গুটিকয়েক মেয়ের আচরণের সমালোচনা করা হয়েছে মাত্র। ব্যাপারটা কি এমন যে, নারীজাতির কোনো প্রতিনিধির কটু সমালোচনা করা যাবে না? এই অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা কতটা যৌক্তিক, ভেবে দেখা প্রয়োজন।
এতো ডিফেন্সিভ হওয়ার কি কারন?
কি হলে কি হত সব কিছু বুঝে ফেললেন?
আমরা কেউ কারও প্রতিনিধি না।
********
সচল এমন একটা জায়গা যে খানে আমরা একে অপরকে লেখার কৌশল আর নিয়ম নিয়ে উপদেশ দেই, উপদেশ নেই। অনেক কিছু শিখি, অনেক কিছু জানি। লেখকের লেখনিতে সমালোচলা করা মানে এই যে আমরা চাই যে ভবিষ্যতে তিনি যেন আরো ভাল করে লেখেন।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
এইগুলা প্রতিযোগিতা আমিও দেখতে ভালো পাই। আমিও একটা লেখা লিখছিলাম একবার!
............................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
মানুষ যে সুন্দরের পূজারি এই ঘটনাটা বুঝতে পারলেও, সুন্দরী প্রতিযোগিতার ব্যাপারটা আমি ঠিক বুঝি না। নারীকে পন্য করার কি অদ্ভুত আয়োজন।
তবে আমার অবশ্য ঐ দুইটা লাইন ছাড়াও ঐদুটো প্যারাই চোখে লাগলো।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
নারী বিদ্বেষ, সমালোচনা আর অসম্মানজনক আক্রমণ কিন্তু এক নয়। সমস্যা মন্তব্য দুটা করার ধরনে মন্তব্যে নয় (অন্তত আমার কাছে)। একটু অসম্মানজনক শোনাচ্ছে। আপনি কথা গুলো অন্য ভাবে বললে কিন্তু সেরকম মনে হত না।
টাইটেলটা দেখে আরো বেশি কিছু আশা করছিলাম।
লাইনদুটো একটু কড়া হয়ে গেছে, আপনি নিজেও স্বীকার করেছেন, তাই এই নিয়ে কিছু বলবনা। তবে লেখা পড়ে ফ্রাস্টেশানটা বুঝতে পারছি
এইসব সুন্দরীদের ভালু পাইনা... আশেপাশে কত চমৎকার নয়নাভিরাম ভাবীরাঘুরে বেড়াচ্ছেন- তাদের দেখতেই আমার বেশ লাগে
______________________________________________________
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
সমস্যা হইল- এদের আমি কখনই একা দেখতে পারিনা..যখনই দেখা শুরু করি, দেখি মা কোত্থেকে জানি আইসা পড়ে।
আমার আবার মায়ের সামনে এইসব দেখতে লজ্জা লাগে :">
স্পার্টাকাস
সবাইকেই আলোচনা/সমালোচনায় অংশ নেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
সুন্দরী প্রতিযোগীদের ইচ্ছাকৃতভাবে বুকটা এক্তু চেতিয়ে 'পোজ' দেয়ার ব্যাপারটাতেই আমার আপত্তি। আর শার্ট-প্যান্ট আমার কাছে কখনৈ নারীর পোশাক বলে মনে হয় না।
আমি কখনৈ নারীদের অসম্মান করে লাইনদুটি উচ্চারণ করিনি...কিছুটা বিদ্বেষ হয়তো শুধুমাত্র সুন্দরী প্রতিযোগীদের জন্যই ঝরে পড়েছে। দুঃখিত।
সবাইকে আবারো ধন্যবাদ।
হমমম। লেখা পড়লাম। অনেক দেরিতে হলেও।
কিছু লাইন নিয়ে অনেকের আপত্তি দেখলাম। লাইনের বিষয়বস্তুতে আপত্তি নাই, আপত্তি আছে আরো একটু পরিশীলিত করে বলতে পারতে।
মিছরির ছুরি চেনো তো?
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
আপনার মন্তব্যের জন্য তীর্থের কাকের মতো বসে থাকি। পড়েছেন অনেক ধন্যবাদ।
হুম...পরিশীলিত ভাষা ব্যবহার করতে হবে...আমি এক ভোঁতা কোদাল...চেষ্টা করবো মিছরির ছুরি হবার।
নতুন মন্তব্য করুন