আমি কোন রাজনীতিবিদ বা কোন কলামিস্ট নয়,দেশকে ভালোবাসি নিজের অবস্থান থেকে।আর তাই দেশের তথ্য প্রযুক্তি ও বিম্বে বাংলাদেশের অবস্থান সমন্ধে কিছু লিখছি।আপনারা সবাই হয়তো জানেন তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ একনও বিপ্লব ঘটাতে পারেনি যা করেছে আমাদের ই পার্শবর্তী দেশ ভারত।অথচ আজ থেকে ১০ বছর আগেও ভারত বাংলাদেশের সমকক্ষ ছিল।প্রশ্ন উঠতে পারে ভারতের ছাএরা আমাদের চেয়ে বেশী মেধাবী।যা আসলে মোটেও সত্য নয়। প্রতি বছর পৃথিবীর সমগ্র দেশ নিয়ে যে প্রোগরামিং প্রতিযোগিতা হয় সেখানে বাংলাদেশের ছাএরাই ১ম অথবা ২য় স্থান আধিকার করে,শুধু ভারত নয় বিশ্বের অনেক নামি দামী বিশ্ববিদ্যালয় যেমন কেমব্রিজ,সট্যানফোর্ড সহ আরো অনেক কে পেছনে ফেলে।
প্রশ্ন তাহলে কেন আমরা আমাদের কাংখিত সাফল্য অর্জন করতে পারি নাই?আমি মনে করি এর জন্য দায়ী রাজনৈতিক ও নীতিনির্ধরক ব্যাক্তিদের যথেষ্ট সৎইচ্ছার অভাব।এর জন্য কয়েকটি উদাহরণ দেই,আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারত যখন সাবমেরিন কেবল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয় তখন বাংলাদেশও সেই সুযোগ টি পায় বিনা টাকায়।কিন্তু আমাদের দেশের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি তা নিতে অপরাগতা জানায় কারন তাদের অনুমান বিনা টাকায় এই সুযোগ দেবার অর্থই হল দেশের গুরুত্বপূর্ন তথ্য বিদেশে পাচার হয়ে যাবে।আর সেই সাথে আমরা তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়কের সাথে যুক্ত হবার সুযোগটি হারালাম এবং দেশ পিছিয়ে গেল কয়েক বছর।সামপ্রতি কালে আমরা সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত হলেও এর কোন সুফল বাস্তবিক অর্থেই পায় না। আমাদের শেষ ভরসা ছিল WiMAX,কিন্তু তাও শেষ কারন সেবাদাতা কম্পানিগুলোকে লাইসেন্স নিতে গুনতে হয়েছে কটি কটি টাকা যা আমাদের মত গ্রাহকদের পকেট খেকেই যাবে।
আপনারা সবাই জানেন প্রতি বছর সরকার যে বাজেট দেয় সেখানে শিক্ষাখাতে সর্বচ্চ বাজেট দেয়া হয় অথচ বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি গুলো সুসজ্জিত নয়,ল্যাবরেটরিতে নেই প্রয়োজনীয় যন্তপাতি এমন কি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর নেই প্রয়োজনীয় অবকাঠামো।
বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগের ক্ষেএে আনেক অগ্রগতি হলেও এখানেও আছে দূর্নীত । টেলিটক বাংলাদেশ এর বিপুল অর্থ বিনিয়োগ থাকা সত্তেও তা নাম মাত্র্ পতিষ্ঠান হয়ে আছে।বিদেশী কম্পানী গুলোর এদেশে বিনিয়গের একটি গুরুত্বপূর্ন শর্ত হল কম্পানি গুলো তাদের মুনাফার একটা বড় অংশ পূনরায় বিনিয়োগ করবে আর খুব সামান্য অংশ দেশে পাঠাতে পারবে অথচ আমাদের দেশে তা মানা হয় না। ফলে প্রতি বছর কটি কটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে।আর লাভবান হচ্ছে কিছু স্বার্থপর লোক ।
বিদেশীদের কাছে আমাদের দেশের ভাবমূর্তি বাংলাদেশ খুবই দরিদ্র একটা দেশ,এখানে বন্যাসহ প্রকৃতিক দূর্যোগ বেশী হয়,ফলে তারা ভাবে এ দেশে বিনিয়োগ করলে মুনাফা অর্জন সম্ভব নয়।জার্মানিতে বাংলাদেশ একটি তথ্যপ্রযুক্তি মেলাতে অংশগ্রহন করে সেখানে বাংলাদেশের স্টলে ছিল একটা ঢেকি ও একটি পালকি।তথ্য প্রযুক্তি মেলাতে আমাদের সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে।সুতরাং আমাদের দেশ সমন্ধে অন্যের কি ধারনা হতে পারে ?? এদেশ তথ্য প্রযুক্তিতে মোটেও অগ্রসর নয়।
সর্বপরি আমরা নিজেরায় আমাদের শ্রেষ্ট সন্তানদের মুল্যায়ন করতে পারি নায়।বিশ্বে অনেক দেশ আছে যারা তাদের প্রোগরামারদের জন্য গর্ব অনুভব করে,তাদের স্মৃতি ফলক বানিয়ে রেখেছে শহরের বিভিন্ন স্থানে । বুয়েটের এক ছাত্র্ অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে Ph.D. করতে যায়। সে যে শিক্ষকের অধিনে Ph.D করবে সে নিজে ছাত্রটির সব জিনিসপত্র্ ৫তলা ছাএের রুমে পৌছে দিয়েছে,কারন সে বুয়েটের ছাত্র্ ।অথচ আমরা কি পেরেছি তাদের মেধার যথাউপযুক্ত মুল্যাযন করতে?আমরা এখনও আমাদের দেশে সে সংস্কৃতি সে মূল্যবোধ গড়ে তুলতে পারিনি।রাশিয়ায় চলতি পথে কোন গাড়িতে কেউ যদি পড়াশুনা করে তবে তার পাশের কেউ তার জন্য বসার আসন ছেড়ে দেয়।কারন সে পড়ছে ও একটি ভালো কাজ করছে।অথচ আমরা চলার সময় দেখি কোন অসুস্থ,বৃদ্ধ কেউ বা কোন মেয়ে সিট না পেয়ে দাড়িয়ে আছে,তখন আমরা আমাদের সিটটি ছেড়ে দেয় না বরং তাকে নানা ভাবে উতক্ত করারই চেষ্টা করি,এটাই আমাদের কালচার ।।
ডিজিটাল বংলাদেশ করার জন্য সরকার একটি কমিটি করেছে,সেই কমিটিকে সাহয্য করার জন্য একটি কমিটি হয়েছে,তাদের তদারকির জন্য আরো একটি কমিটি হয়েছে এবং সমন্বয়ের জন্য আরেকটি কমিটি এভাবে অনেকগুলো কমিটি করা হয়েছে।কষ্টের কথা এইটাই যে সবগুলো কমিটিতে যে সকল সদস্য আছে তাদের কারোরি তথ্য প্রযুক্তি সমন্ধে বিন্দু মাত্র্ জ্ঞান নেই।
এমনকি তাদের কারো একটি ইমেল এড্ররেস পযন্ত নেই,তাহলে তারা কিভাবে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপ দেবে (তথ্য ড.কায়কোবাদ)।অথচ বাংলাদেশে অনেক শিক্ষাবিদ,বুদ্ধিজীবি,শিক্ষক এবং এই সমন্ধে ঞ্জান রাখে এমন আনেকেই ছিল,যাদেরকে সরকার উক্ত কমিটিতে রাখতে পারতো ।এই সব কিছু একদিনে পরিবর্তন হবে না।প্রথমে আমাদের মূল্যবোধের পরিবর্তন করতে হবে ও আমাদের দেশ কে ভারোবাসতে হবে।যে দিন আমরা দলের স্বার্থে নয় দেশের স্বার্থে সবায় এক কাতারে,একই মঞ্চে দাড়াতে পারবো সে দিন ই দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে এবং আমি বিশ্বাস করি আমরা তা পারবো...............অবশ্যই পারবো ।।
রিক্তের বেদন
কম্পিউটার কৌশল বিভাগ
মন্তব্য
পাশ্চত্য দেশে এরকম উদাহরণ স্বাভাবিক, বুয়েটের ছাত্র বলে নয় নিজের ছাত্রদের সাথে অধিকাংশ অধ্যাপকের সম্পর্কই এরকম।
বিদ্রঃ আবার ভুল বুঝে ফেলবেননা আমি নিজেও বুয়েটের ছাত্র ও শিক্ষক।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
লেখা ভাল লাগলো। ব্যপারটা খারাপ লাগল।
(একটু ভুতের মুখে রামনাম করি: বানান সামলে লিখুন। আপনি যে বানানগুলো ভুল করেছেন সেগুলো খুব সহজ এবং সাধারণ শব্দ। )
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
বস, ভুত হবে, নাকি ভূত হবে
---নীল ভূত।
এইটা আসলে সর্ষের ভেতরের 'ভুত'। আসল ভূত না
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
লেখাটির সাথে সহমত।
এখানে আমার একটা দ্বিমত আছে। মেয়েদেরকে শুধু মেয়ে বলে সিট ছেড়ে দেয়ার পক্ষপাতি আমি না। মেয়েরা এখন অনেক কঠিন কাজ করছে।
---নীল ভূত।
নীলভূত, আপনার সাথে একমত আমি। দাঁড়িয়ে বাসযাত্রা করার মতো যথেষ্ট জোর এখনকার মেয়েদের পায়ে আছে। তাই, এ সৌজন্যতাটুকু আর না দেখালেও চলে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
পোস্ট ভাল্লাগেনাই ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
১
দয়া করে রেফারেন্স দিন, কবে কোন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগীতায় ১ম অথবা ২য় হয়েছে বাংলাদেশ ।
প্রোগ্রামিং প্রতিযোগীতার মধ্যে সবচেয়ে নামকরা যেটি, ACM ICPC, তাতে বাংলাদেশের সেরা অবস্থান হল ১১তম । আর দুই একবার বাদে প্রতিবার বাংলাদেশের অবস্থান থাকে ৩০ এর ঘরে । অনেক নাম করা বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়কে পেছনে ফেলে যায় প্রতিবার, এই কথাটি ঠিক । কিন্তু তাই বলে আজ পর্যন্ত ১ম বা ২য় তো দূরের কথা ১০ এর মধ্যে ঢোকা সম্ভব হয়নি । আর ভারতের অবস্থানও সাধারনত বাংলাদেশের কাছাকাছিই থাকে ।
২
শিরোনামে "অর্জন" দেখে আশা করেছিলাম নতুন কোন অর্জনের কথা জানা যাবে । কিন্তু লেখাটি তথ্য প্রযুক্তি এবং প্রোগ্রামিং এর প্রসঙ্গ ধরে শুরু তারপরে দেখি টেলিকম, বিনিয়োগ ইত্যাদির দিকে চলে গেল । এবং শেষ হল কিছু বহুবার বলা এবং শোনা অভিযোগ দিয়ে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
লিখে চলুন।
দাড়ি কমা আর শূন্যস্থান দিতে চাননা ভাই, জায়গা ছাড়বেন কেমনে তাহলে বাসের সিটে? রসিকতা করলাম, মাথা ঘুরানিয়া পোস্ট, লেখতে থাকেন। দেশচিন্তামূলক পোস্টের দরকার আছে, কেউ না কেউ সচেতন হবেই আপনার লেখা পড়ে। এটা কি আপনার প্রথম পোস্ট? তাহলে সচলয়াতনে স্বাগতম।
আর যেটা খারাপ লাগল সেটা হল, জাতিগত দোষারোপ, ভাই, আপনে উন্নত বিশ্বের সাথে আমাদের তুলনা করলেন যে, দেশের মানুষের জন্যে একই মানের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন কি? ধানক্ষেত থেকে একলাফেই কি আমরা 'সাহেব' হয়ে যাবো? গনসচেতনতা গড়ে তুলুন, তাহলে না আমজনতা শিখবে!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
কথাগুলা কোথায় পড়সি পড়সি লাগে
আপনি ভাবেন জেনে ভালো লাগল। ভাবনাগুলো সচল রাখুন।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
একটি কালার টেলিভিশন এবং একটি কম্পিউটারের পার্থক্য কি-তা আমাদের দেশের অধিকাংশ আমলা বুঝেন কি না-তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে । বুঝলে এ অবস্থা থাকত না।
অনার্য্য সঙ্গীত
> অনেক ধন্যবাদ। আমি আসলে ভালো বাংলা বলতে বা ীলখতে পারি না,চেষ্টা করে যাচ্ছি সেটা ভালো করবার । ভাষা যদি মানুষের মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম হয়ে থাকে তবে মানুষ যেটাকে সাবলিল মনে করবে সেটাই করা উচিত।এর অনেক প্রমান আছে শুদ্ধ ভাষাকে ভূল ভাবে পড়তে বা লিখতে লিখতে বাংলা একাডেমি ভূলটাকেই সঠিক করে দিয়েছে।তবে আমার ভূল গুলো মেনে নেবার মত নয়।নষ্ট কম্পিউটার,বেতাল বিজয় আর অসুস্থ শরীর (১০৩ জর) নিয়ে লেখা।
---নীল ভূত ও বুনোহাঁস
>আপনারা হয়তো আমার লেখার অর্থ পুরোটা বোঝেননি।আমি এখানে বিশেষ কোন শ্রেনীর মানুষের যোগত্যা কে প্রশ্নবিদ্ধ করিনি।আমি শুধু আমার চিন্তা অনুভূতিটাকে প্রকাশ করেছি।আমি মনে করি আজ যদি আমি অন্যের বাবা মা বোনের জন্য নিজের জায়গাটা ছেড়ে দিতে পারি তবে কাল নিশ্চয় কেউ আমার বাবা মা বোনের জন্য তার যায়গাটা ছেড়ে দেবে....অবশ্যই কেউ না কেউ দেবে।
এনকিদু
>১.আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আপনি যা লিখেছেন তা যথার্তই সত্য।এ পর্যন্ত World Final এ বাংলাদেশের সেরা অবস্থান হল ১১তম এবং আমি যতটুকু জানি ঢাকা অংশের প্রতিযোগিতায় বুয়েট ২য় হয়েছে।বুয়েটের এই অর্জন দেশের জন্য অনেক গর্বের কিন্ত আজ অবধি কেউ আমারে এর সঠিক উত্তর দিতে পারেনি কারন তারা জানতো না কিন্তু ক্যাম্পাসে কোন টেন্ডার হলে তার খবর টিকই জানে।ধন্যবাদ
২.আপনি হয়তো আশা করেছিলেন নতুন কিছু শোনার,আপনার মত আমিও করি কিন্তু লেখার মত আমাদের অর্জন কিছু আছে কি? ইন্টেল করপোরেশনের চেয়ারম্যানের ভিয়েতনাম সফরের পর সে দেশের প্রেক্ষাপট অনেক বদলে গেছে এবং তার বাংলাদেশ সফরকে নিয়ে এমনটি আশা করা হয়ে ছিল ীকন্তু হয়েছে কি কিছু ???
সাইফ তাহসিন
>ধন্যবাদ,এটা আমার ২য় পোস্ট।আমি কিন্তু আমার জাতিকে দোষারপ করিনি ।এই ধরুন আজ থেকে ১০ বছর আগে মালোয়েশিয়া,১৫ বছর আগের করিয়া তাদের সবার অবস্থায় আমাদের মত ছিল।কিন্তু আজ তারা সামনের সরিতে আর আমরা পেছনেই পড়ে আছি।সময়ের সাথে আমাদের ও তো অগ্রগতি কাম্য ছিল।
আরেকটি কথা আমার কোনভাবে ড.কায়কোবাদ স্যার এর একটি সেমিনারে অংশ নেবার সুযোগ হয়ে ছিল।এখানে দেওয়া অনেক তথ্যই আমার,তার মাধ্যমে জানা ।
এ নিয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে, সরকারী ডিজিটাল বাংলাদেশের অনেক কিছুর সাথেই এখন ইনটেল জড়িত। ইন্টেলের প্রচার বিমূখতার জন্যই সরাসরি অনেক কিছুই আপনারা জানতে পারছেন না।
আমি জানি, কিন্তু সেগুলো জানানো আমার জন্য ঠিক হবে না।
এক সময় আমি কিছু ছবি আপলোড করলে তখন বুঝতে পারবেন।
ধন্যবাদ
...........................
Every Picture Tells a Story
ভাই রিক্তের বেদন... আপনার দেশচিন্তাকে আমি শ্রদ্ধা করতে রাজী... কিন্তু যে লোকটি বাংলা ভালো বলতে বা লিখতে পারে না, তাকে আমি প্রথমেই অনুরোধ করবো আগে মাতৃভাষাটা ভালোমতো শিখে নিন। সবার আগে এটাই হবে সর্বোচ্চ দেশপ্রেম।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভাই আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।বাংলাদেশের বেশীর ভাগ মানুষেরই মাতৃ ভাষা বাংলা।কিন্তু খোজ নিয়ে দেখবেন শতকরা ১ জন মানুষও শুদ্ধকরে বাংলা বলতে বা লিখতে পারবে না।তবে তারাও কিন্তু দেশকে কম বেশী ভালোবাসে।দেশের এমন অনেক জায়গা আছে যারা বাংলা ভাষার পন্ডিত হলেও সঠিকভাবে বাংলা বলতে পারবে না,যেমন চাপাইনবাব গন্জ ।
আমি আগেই বলেছি আমি চেষ্টা করছি আমার মাতৃ ভাষাটা ভালোকরে শেখবার,যে সুযোগ টা আমি আগে পায়নি।ধরুন বাংলা ভালো করে শিখতে আমার আরো ১০ বছর যদি লাগে তবে আগামি ১০ বছর আমার স্বদেশপ্রেম বন্ধ ??
আমি নাট্য ব্যাক্তিত্ব ,লেখক মমতাজ উদ্দিন স্যার,কথা সাহিত্যিক হাচান হাফিজুর রহমান স্যারের একটি অনুষ্ঠানে যার শ্লোগান ছিল " দূর্নিতী দমনে শিক্ষায় হোক আলোকিত মানুষের হাতিয়ার "-যার অর্থ আলো দিয়ে যেমন আলো জালতে হয় তেমনি শিক্ষিতরাই পারে তার আলো দিয়ে সমাজ কে আলোকিত করতে।আমার এটা লেখার উদ্দেশ্য হল এই যে আমার মাঝে যা কিছুর অভাব আছে,ভূল আছে তা আমি আপনাদের কাছ থেকে শুধরে নেব।আপনাদের আলোয় আলোকিত হতে না পারলেও তা ধারন করার চেষ্টা করব।
বি:দ্র: আমার কথাগুলোকে কখনই অন্যভাবে নেবেন না। ধন্যবাদ
নতুন মন্তব্য করুন