সামনে পরীক্ষা । তাই এখন মাথা আউলা হয়ে গেছে! টিউশনি নিয়ে অনেক সুখের স্মৃতি মনে পড়ছে! দুঃখের কিছু স্মৃতিও মনে পড়ছে! বিশেষ করে কিছু অভিভাবকদের কথা! যারা ঠিকমত তাদের দায়িত্ব পালন করেন নি! সকলের কথা চিন্তা বিবেচনা করে কিছু টিপস দিচ্ছি । যাদের বাসায় টিউশনিতে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্র আসে , সেই সব অভিভাবকগণ অবশ্যই এই সব কর্তব্য এবং দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করবেন!!
১। নিয়মিত খাবার খেতে দিতে হবে! মনে রাখবেন যেই ছেলেটি আপনার সন্তানকে পড়াতে আসে , সেও একজন ছাত্র! তার পকেট সব সময় ভরা থাকে না, আড্ডা বাজি/পড়াশোনা/ডেটিং ইত্যাদি কারণে সে সব সময় খেয়ে আসতে পারে না! তাই আপনার উচিত নিয়মিত খাবার দেয়া ।
নিয়মিত খাবার দিলে সেই শিক্ষক এর মনোযোগ থাকবে আপনার সন্তানের প্রতি! না হলে "খাইতে দ্যায় না ক্যান?/ কি কিপটা ফ্যামিলিতে পড়াইতে আইছি " এই সব চিন্তা মাথায় থাকবে, পড়া ভাল হবে না! আর পেটে যদি ক্ষুধা থাকে তাহলে সব কিছুই গদ্যময় হয়ে যাবে!
বিশেষত বিজ্ঞান বিষয়াদি / গণিত যখন পড়ান তখন পেটে ক্ষুধা থাকলে আপনার সন্তানের জন্য মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে!!!
২। খাবার একটু বেশি পরিমাণে দেয়া উচিত! কারণ অল্প দিলে
ক্ষুধার চোটে সব খেয়ে ফেলতে পারে। এতে একটা লজ্জার পরিস্থিতির শিকার হবেন শিক্ষক!অন্যরা তাকে রাক্ষস ভাববে কিনা এই সব চিন্তা থাকবে মাথায়! ফলে পড়ায় মনযোগ দিতে পারবে না! এতে ক্ষতি হবে আপনার সন্তানেরই! তাই কিছু বেশি পরিমাণে খাবার দিবেন যতে পেট ভরে খেয়েও টেবিলে কিছু খাবার রেখে দিতে পারে!!
৩। খাবার এ বিভিন্নতা মানে ভ্যারাইটি যোগ করুন ! না হলে "ধেত্তেরিকা প্রতি দিন একই খাবার দেয় কেন" এই সব ভেবে সময় নষ্ট করতে পারে! আবার ভ্যারাইটি বেশি দিলে পড়ানোর সময় মাথায় থাকবে " আজ কি খাওয়াবে ? কাবাব নাকি নুডলস! " তাই সাবধান
৪। শিক্ষক যাতে বাথরুমে যেতে পারে, তাই এমন স্থানে শিক্ষক কে
বসতে দিন যেন তার জন্য বাধরুমে যাওয়া সহজ হয়! ধরুন এমন স্থানে পড়তে বসতে দিলেন যেই খান থেকে বাথরুমে যেতে অন্য একটি রুমের মধ্য দিয়ে ঘরের মানুষদের সামনে দিয়ে যেতে হয়! এতে শিক্ষক লজ্জা পাবেন! তিনি পড়ায় মনোযোগী হতে পারবেন না!
গল ব্লাডার চাপের মুখে রেখে কে-ই বা কবে মনোযোগী হয়েছেন বলুন তো?! তাই শিক্ষকের এই সমস্যা যাতে না হয় সেই দিকে খেয়াল রাখুন!
৫। বেতন অবশ্যই মাসের প্রথম দিন দিয়ে দেবেন । না হলে
"দিচ্ছে না কেন? কবে দিবে ? " এই সব চিন্তা করে করে সময় পার করে দেবে। ফলে আপনার সন্তানের পড়াশোনার বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে!
টাকা পয়সা ক্লিয়ার থাকলে সব কিছুই পরিষ্কার থাকে! ঠান্ডা ফুরফুরা মেজাজে আপনার সন্তানকে পড়াতে পারবে!
৬। প্রাইভেসী বলে একটা ব্যাপার আছে, সেই দিকে খেয়াল রাখুন ।
শিক্ষক ছাত্র এর সামনে যখন তখন হুট করে চলে যাবেন না । তাদেরকে এমন স্থানে পড়তে দিন যেখানে মানুষ জন এর যাতায়াত তেমন নেই ।
আপনার সন্তান যদি মেয়ে হয়, তবে তো কথাই নেই! ভুলেও মুক্ত স্থানে দেবেন না! একটা প্রাইভেট প্লেস দিয়ে দেবেন!
তা না হলে শিক্ষক এর মাথায় "কেউ এসে পড়বে না তো?!" এই চিন্তা ঘুরবে! ছাত্রী হলে শিক্ষকরা এমনিতেই একটু বেশি প্রাইভেসি চায়! সে দিকে তাই লক্ষ্য রাখুন ! ( আর শিক্ষক ছাত্রীর সামনে ভুলেও বসে থাকবেন না! খুব খারাপ। শিক্ষক তার স্বাভাবিক পড়াটা পড়াতে পারে না । )
৭। যদি আপনার সন্তান কলেজ ছাত্রী হয় তাহলে ভুলেও অন্য শিক্ষকের হাতে দেবেন না! সেরা শিক্ষক আপনার হাতের কাছেই আছে, এই বোহেমিয়ান!! ছাত্রী পড়ানোর ব্যাপারে যিনি বিশেষ অভিজ্ঞ! ছাত্রীদের তিনি আবার ভালুবাসার সহিত পড়ান!
ঠ্যাংনোট
* আমার বেশির ভাগ টিউশনিতেই ছাত্রী পড়িয়েছি । ছাত্র শুনলে "না" করে দেই ! বন্ধুরা হিংসায়, কেন শুধু আমি ই ছাত্রী পাই!
*আমার ছাত্রীর মায়েরা অনেক চালাক! আমি যখনই ছাত্রীর হাত ধরতাম তখনই তারা চলে আসতেন! প্রতিটা ছাত্রীর সময়ই একই ঘটনা! সেই রহস্য এখন পর্যন্ত ভেদ করতে পারলাম না!
*জীবনে কুনু প্রেম হয় নাই । মেয়েদের সাথে সম্পর্ক করা খুব কষ্টকর মনে হইত/হয় , ইদানিং দেখি তার চেয়েও কষ্টকর মনে হচ্ছে পড়াশোনার সাথে সম্পর্ক করা! কি করণ যায় কন তো !!?
*আবজাব লেখাকে কেউ আবার সিরিয়াসলি নিয়েন না।
বোহেমিয়ান
মন্তব্য
কয় কি! হাত ধইরা কি করতা?
হাহা!! সাফি ভাই, হাত ধরার পর পর ই সেই সব খাণ্ডারাণি স্বভাবের আন্টিরা চলে আসত!!!
বোহেমিয়ান
হা হা হা
জীবনে খুব বেশি ছাত্র/ছাত্রী পড়াইনি। তবে যে কটা পড়িয়েছি সবগুলোর ছিল একদম আদর্শ অভিভাবক। অন্তত আপনার বর্ণিত সব দায়িত্ব ও কর্তব্য তাঁরা মেনে চলতেন।
আমার ছাত্র/ছাত্রীদের অভিভাবক অত খারাপ না! তবে মাঝে মাঝে নিজের/বন্ধুদের কাছ থেকে যা শুনেছি সেইটাই একটু রঙ চঙ দিয়ে ...
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বোহেমিয়ান
বাহ! সুন্দর... সুন্দর...
গালিব ভাই আপনাকে ধন্যবাদ ।
বোহেমিয়ান
আপনার এই লেখাটা অরুচিশীল লাগল।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
হাত ধরার অংশটুকুর কথাই বলছেন বোধহয় ।
এই অংশটুকু * ফিকশনাল * ।
লেখায় হিউমার বাড়ানোর জন্য আমরা তো অনেক কিছুই যোগ করি ।
আমি তা নিয়মিত ই করি । অনেকে তা সত্য ভেবে নেয় ।
তাই প্রায়ঃশ ই সতর্কবাণী দেই।
আমার এই লেখাটা দেখতে পারেন । প্রায় বেশির ভাগ অংশই মিথ্যা । তবুও ৮০%+ লোক পুরোটাই বিশ্বাস করেছেন । আমার ঘটনা বলে ভেবেছেন ।
এক দিক দিয়ে ভাল লাগে, আমার লেখা সত্যির মত মনে হয় । আরেক দিকে খারাপ লাগে, অনেকে ব্যক্তিগত ভাবে খারাপ ভাবে!
কষ্ট করে পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন তাই আবার ধন্যবাদ ।
বোহেমিয়ান
বাপ্পী,
ট্যাগে দিনপঞ্জি দিলে ব্যপারটা আসলে ফিকশন থেকে বেরিয়ে আসে। পাঠকের পক্ষে লেখকের মনের ভাব বোঝার আসলে কোন উপায় নেই বলেই আমিও হাত ধরা নিয়ে মন্তব্য করেছিলাম
ট্যাগিং এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে ।
থ্যাঙ্কস বড় ভাই ।
বোহেমিয়ান
খাওয়া দাওয়ার ব্যপারগুলোয় তিব্র সমর্থন জানাচ্ছি। সচলের পাতায় পাতায় ঘোরা সচল/হাচল/অচল দের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ থাকবে অভিভাবকদের কাছে এই অতিগুরুত্ববহ বিষয়গুলো সুন্দর, মার্জিত, রুচিশীল এবং গুরুত্বের সাথে তুলে ধরতে।
অভিভাবকদের কাছে আরেকটি গুরুত্ববহ বার্তা, ইন্টারন্যাশ্নাল বোহেমিয়ান রিসার্চ অরগানাইযেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে- ছাত্রীদের জন্য মহিলা গৃহশিক্ষকের চেয়ে ছেলে গৃহশিক্ষকের ফলাফলগত সাফল্য বেশি। তাই আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষতের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করবেন না।
ধন্যবাদান্তে,
---- মনজুর এলাহী ----
হাহা!! আমিও একমত এই সব দাবির সাথে!
আপনার কমেণ্টের জন্য ধন্যবাদ ।
বোহেমিয়ান
সুন্দর , সুন্দর
খেক খেক খেক!!
উপাদেয় হইছে। খানাপিনার ব্যাপারে একদম একমত। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও যে টিউশনিতে খাওয়া ভাল হইত না, সেইটা চালাইতাম না, অন্য কাউকে দিয়ে দিতাম, নয়ত ছেড়ে দিতাম।
একটা টিউশনিতে খুব ভাল ছিল। আফসুস, সেইটা বেশিদিন চালাইতে পারি নাই, পরীক্ষা দিয়া ফেলছিল।
তয়, শেষে আইসা ভাল্লাগে নাই। বাড়াবাড়ি মনে হইছে। হাত ধরাধরি কর্তে কেউ টিউশনি নেয় না। এই ধরণের ক্ল্যারিফিকেশন শিক্ষকদের রেপুটেশন নষ্ট করে।
- মুক্ত বয়ান।
সিরিয়াস ক্ল্যারিফিকেশন এর জন্য ধন্যবাদ ।
শিক্ষকদের রেপুটেশন অক্ষত রাখার জন্য নিষ্ঠাবান টিচার বড় ই প্রয়োজন!
লেখাটা আবজাব ,নন সিরিরিয়াস টাইপ ছিল ।
পাঠ করার জন্য, মন্তব্যের জন্য ...ধন্যবাদ
বোহেমিয়ান
মজার হয়েছে। আরেকটু মজার হতে পারত। শেষাংশে এসে একটু স্থূল হয়ে গেলো। লুল্গিরিও নান্দনিকভাবে উপস্থাপণ করা সম্ভব।
লিখতে থাকুন।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ধন্যবাদ আপু ।
চেষ্টা থাকবে সঠিকভাবে উপস্থাপন এর ।
বোহেমিয়ান
শেষাংশ (বিশেষ করে 'ঠ্যাংনোটের ১ম ও ২য় *) ভালো লাগে নি। পুরো লেখার মজাটুকু ম্লান করে দেয়। ইচ্ছে হলে মডুদের বলে কর্তন করে ফেলতে পারেন অই অংশটুকু।
আরো লিখুন।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
কমেণ্ট দিয়েছিলাম । কাজ হয় নাই!
আপনার উপদেশের জন্য অনেক ধন্যবাদ অভি কবি ।
বোহেমিয়ান
@মডারেটর ঠ্যাংনোটের ১ম ও ২য় প্যারা দুইটি প্লিজ ডিলিট করে দিন । [শেষের দিকে আছে]
ধন্যবাদ
বোহেমিয়ান
কয়েকটা জায়গা পড়তে মজা লাগলো। টিউশনীর আগে এরকম একটা চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করা গেলে মন্দ হয় না। আপনি বরং নিখিল বাংলাদেশ গৃহশিক্ষক সমিতি গঠন করে ফেলুন।
ওপরে বুনোহাঁস যেটা বললেন, "শেষাংশে এসে একটু স্থূল হয়ে গেলো। লুল্গিরিও নান্দনিকভাবে উপস্থাপণ করা সম্ভব।" - ওইটা মাথায় রেখেন পরের লেখাটা লেখার সময়। আর এরকম লেখার ট্যাগে "রম্য" দিয়ে দিলে পাঠকের প্রত্যাশা ম্যানেজ করতে সুবিধা হবে বোধ হয়।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
ট্যাগিং বিষয়টার দিকে খেয়াল রাখব ।
পরের বার স্থুল ভুল যাতে না হয় সে দিকে সূক্ষ্ম খেয়াল রাখব ।
সমিতি খোলার কথা গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছি!!
বোহেমিয়ান
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
@ প্রবাসিনী আপু অনেক ধন্যবাদ ।
@শুভদা খ্রাপ হইছে সেইটাই না হয় একটু বলতেন ।
খালি ইমোটিকন কেনু কেনু কেনু?!! ( কান্না )
বোহেমিয়ান
ইমোটিকন তো আপ্নেরে দেই নাই। প্রবাসিনী ম্যাডামকে দিছি। স্ট্যান্ড-পয়েন্ট আর পোস্ট কোলোনিয়ালের মাঝামাঝি একটা জায়গায় উনার অবস্থান থেকে এই লেখাটা থিয়োরাইজ করবার চেষ্টা কইরা ফেল মারলাম, তাই।
স্ট্যান্ড-পয়েন্ট আর পোস্ট কোলোনিয়ালের মাঝামাঝি একটা জায়গায় ... থিয়োরাইজ ...
মাথা চক্কর দেয় ! পুরাই ফেল মারলাম!!!
বাংলা ভাষায় কওন যায় না?!
বোহেমিয়ান
শুভাশীষ'দারে শুভদা ডাকার আগে একটু খিয়াল কইরা।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
- লেখাটা মজার হয়েছে কিন্তু তার চেয়েও মজা পেলাম বুনোহাঁসের মন্তব্য পড়ে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগোদার মজা লেগেছে । তাহলে তো বলতেই হয় খুব খ্রাপ কিছু লিখি নি!!
ধন্যবাদ ধুগোদা ।
বোহেমিয়ান
এটা যদি দিনপঞ্জি হয় তবে বলব ভাল লাগল না।
দুঃখিত এভাবে বলার জন্য। উৎসাহ হারাবেন না।
ইয়ে ট্যাগ যদি রম্য করে দেই , তাহলে কি কিছুটা ভাল হয়েছে বলা যায়?
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর করে বলার জন্য ।
বোহেমিয়ান
হুম... ভালো লাগলো নাহ :|
ঠ্যাংনোটের প্রয়োজন লাগল না।
আপনার লেখাটা কপি করে আর বোহেমিয়ানটুকু ঘ্যাচাং করে নিজের নাম বসিয়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডবিল বিলাবো'খন। কিছু ভালু টিউশনির আমার বড়ই দরকার!
কৌস্তুভ
পান্ডবদার সাথে একমত।
---
গল ব্লাডার চাপের মুখে রেখে কে-ই বা কবে মনোযোগী হয়েছেন বলুন তো?!
ইয়ে, গল ব্লাডারের সাথে টয়লেটের সম্পর্ক হয়ে গেলেতো আপনার ইন্টেন্সিভ কেয়ারে থাকার কথা। আই-সি তে বসে টিউশানি চালানোটা একটু কঠিন হতে পারে।
দুর্দান্ত ভাই দুর্দান্ত কমেন্টের জন্য ধইন্যাপাতা ।
ইয়ে গল ব্লাডার এর সাথে ছোটটার সম্পর্ক বুঝাইছিলাম । আমি বাথরুম শব্দটা ব্যবহার করেছি , স্পেসিফিক্যালি কিন্তু বলি নাই কোনটা
যদিও এক জায়গায় বাধরুম লিখে ফেলছি!!!
বোহেমিয়ান
ট্যাগ-এ রম্যরচনা দিয়ে দেবে নেক্সট টাইম, তাহলেই আর পাঠক বিভ্রান্ত হবেননা।
আর এটা একটা পুর্রা টাইপ পোস্ট।
মজারু....
-------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
ধন্যবাদ যু
ট্যাগ এর দিকে খেয়াল রাখব ।
বোহেমিয়ান
লিখতে থাক!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অক্কে বস!
বোহেমিয়ান
পড়সিলাম আগেই। ট্যাগ দেখিনি। তবে পড়ার পর আমার কাছে রম্যরচনা মনে হইসিলো, তাই বেশ মজাও লাগসে। কিছু কিছু জায়গায় মনে হইসে আরেকটু ভালো হইতে পারতো। তবে সব মিলায়া, ভাল্লাগসে। লেখা চালায়া যান।
ধন্যবাদ প্রহরী ভাই ।
আমিও পরে বুঝছি কিছু কিছু জায়গা ভালই দুর্বল। পরবর্তীতে এই সব দিকে আরো খেয়াল রাখব ।
এখন থেকে লেখার দিকে খেয়াল রাখি আর না রাখি ট্যাগ এর দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখব
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
রম্য হিসেবেই পড়লাম। মজাও নিলাম।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । ট্যাগ এর দিকে খেয়াল রাখব ।
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
১০০ তে ৬৫ দিলাম।
নতুন মন্তব্য করুন