সম্প্রতি এক অতিথি ব্লগারের লেখা পড়লাম সচলে।
নতুন অতিথি হয়ে তিনি মুশকিলে পড়েছেন কী নিয়ে লিখবেন, তাই নিজের চিত্রকর্ম নিয়ে লিখেছেন।
আমারো একই কাহিনি।
লিখতে চাই, কিন্তু, কী যে লিখবো সে নিয়েই মুশকিল। যাহোক, তাঁকেই অনুসরণ করি, কারণ, তাঁর লেখা অনেকে পড়ে খুবই উৎসাহসূচক মন্তব্য করেছেন। তিনি লিখেছিলেন তাঁর নিজস্ব চিত্রপ্রতিভা নিয়ে।
আমার ঘটনাটা অবশ্য একটু অন্যরকম।
সালটা সম্ভবত ১৯৯৯।
ঢাকায় এসেছি। দ্বিতীয় বা তৃতীয়বারের মতো। এবার আসার কারণটা ভিন্ন। একটা জাতীয় রচনা প্রতিযোগিতায় রচনা পাঠিয়েছি। প্রতিযোগিতাটা চলচ্চিত্রসংক্রান্ত। সেখান থেকে বেশকয়েকজনকে নির্বাচিত করা হয়েছে একটা এ্যাপ্রিসিয়েশন কোর্স করানো হবে বলে। দুদিনের কোর্সের শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। কোর্স করাচ্ছেন তানভীর মোকাম্মেল। পুরো ব্যাপারটা গ্যয়টে-তে।
আমার শহর থেকে আমার পরিচিত বয়েসে ছোট আরো একজন এসেছে। সে আমার স্বল্পপরিচিত। তো, চারুকলায় পড়াশুনো করা ছেলেটা আমার শহরের একটা মাসিক/পাক্ষিক (ঠিক মনে নেই) পত্রিকার সাথেও কিছুটা যুক্ত। পত্রিকার সম্পাদক তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্যে। সে নামগুলো দেখালো আমায়। এর মধ্যে একজনের সাথে দেখা করতে সে এখনই যাচ্ছে। আমি চাইলে যেতে পারি।
তিনি চারুকলার শিক্ষক শিশির ভট্টাচার্য।
আমি তো লাফ দিয়ে উঠলাম।
যাবো না মানে?
আমি তাঁর কার্টুনের দারুণ ভক্ত। বিশেষ করে তিনি তাঁর তুলির আঁচড়ে যেভাবে দারুণভাবে তুলে আনেন মানুষের মুখাবয়ব আর তাদের চেহারার বৈশিষ্ট্য, তাতে বিমুগ্ধ হয়ে চেয়ে থাকা ছাড়া গত্যন্তর থাকে কি?
সেই স্বপ্ননায়কের সাথে সামনাসামনি দেখা?
স্বপ্ন হবে সত্যি তাছাড়া আর কী?
গেলাম। আমার এক হবু ডাক্তার বন্ধুও রইলো সঙ্গে।
শুরু হলো প্রশ্নোত্তরপর্ব। আমি রীতিমত শ্রদ্ধাবিষ্ট হয়ে পড়লাম তাঁর আচরণে। আমাদের সাথে এমনভাবে কথা বলছেন, যেন অনেককালের পরিচিত বন্ধু। একটুও আত্মম্ভরিতা নেই, একটুও গিমিক নেই। আমি কী হনু রে, এমনি কোন মনোভাবই নেই। আমিও সুযোগ পেয়ে নানান প্রশ্ন করে চলেছি। তিনিও সাবলীলভাবে উত্তর দিয়েই যাচ্ছেন। একাত্তর, বর্তমান, জীবন, জগৎ, যা ইচ্ছে প্রশ্ন করছি আমি, আর তিনিও বিরক্ত নন বা ব্যস্ত। আমার কমবয়েসি বন্ধুটি তার প্রশ্ন শেষ করতে পারছে না আমার কৌতূহলের ঠেলায়। যাহোক, আমি একপর্যায়ে আমার প্রচণ্ড ইচ্ছের কথা জানালাম তাঁকে।
যে-হাত দিয়ে এতো অসাধারণ ছবি, পোর্ট্রেট বের হয়েছে, অনুরোধ করলাম সেই হাতে আমার একটা ছবি এঁকে দেয়ার জন্যে।
তিনি নিমরাজি, কিন্তু, আমার আগ্রহ দেখেই বোধহয়...
একবার। সাদা কাগজে বলপেন দিয়ে আঁচড় টানলেন কিছু। এলো না। হলো না। ফেলে দিলেন।
আবার, আরেকটা কাগজ চাইলেন। আবারো। হলো না। মিললো না।
আমি মডেল হয়ে বসে আছি। আছিই।
এবার শেষবার। হলো, কিন্তু, তেমন কিছু নয়। ভালো এলো না এবারও।
এবার আমি নিজেই লজ্জায় পড়ে গেছি। বললাম, "ঠিক আছে থাক। তবে, পরে এঁকে দিতে হবে।" তিনিও দ্রুত সম্মত হলেন। আজ ভাবি, কতোটা আব্দার মেনে নিয়েছিলেন তিনি আমাদের সেসময়। ধমক প্রদান বা শীতল আচরণ, যেকোনটাই করা তাঁর জন্যে অসম্ভব ছিলো না, বা হয়তো অনুচিতও। ঘটনাটা অনেককে পরে বলে খুব গর্ব (এবং হাসাহাসি) করেছি যে, আমার চেহারা এতোটাই বৈশিষ্ট্যহীন যে, স্বয়ং শিশিরও আমায় আঁকতে পারেন নি।
পরে যখন তাঁর স্ত্রীবিয়োগের কথা জানি, বড্ড কষ্ট পেয়েছিলাম।
যখন পত্রিকায় পড়লাম তাঁর নামে ছাত্র নিপীড়নের অভিযোগ, বিশ্বাস হয় নি। অবশ্য পরে জানলাম অভিযোগ কতটা মিথ্যে।
তাঁর সেসময় বলা একটা কথা এখনো মনে আছে। "বাংলাদেশটা আসলে ছোট দেশ তো, তাই একটু নাম হলেই সবাই সবাইকে চেনে।"
আফসোস, আমার এখনো কোন নাম হয় নি, হওয়ার আশাও নেই, আমায় কেউ চিনবে এমন আশাও নেই।
আর, আমার পোর্ট্রেটও বোধহয় শিশিরের আঁকা আর হবে না।
দ্বিতীয় ঘটনাটা বেশ দুঃখজনক, তাই সংক্ষেপে সারি।
আমার চারুকলারই এক ছাত্র। তার আঁকার হাতটা বেশ ভালো। তার এবং তার কিছু বন্ধুদের সাথে নিয়ে একটা টি-শার্ট, ফতুয়া ইত্যাদির একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাইলাম। ছেলেগুলো ছোটখাট কাজটাজ করে, কিন্তু, প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বড্ড ঠকায়। তাই, ভাবলাম তারাও মালিকানা পাক, আমিও কিছু পাই।
ছাত্রকে দিয়ে আমার একটা তেলরঙের প্রতিকৃতি আঁকানোরও ইচ্ছে ছিলো।
কাজ হলো এই যে, একটা প্রদর্শনী হলো, আমার বেশকিছু টাকা গেলো। প্রতিষ্ঠান দূরে থাক, ছেলেগুলোকেই এখন দেখতে পাই না কোথাও। বড্ড লজ্জা তাদের। তাই আমার সামনে আসে না। ফোন করলে ফোন ধরে না। ধরলেও লজ্জা প্রকাশ করে আর আশা দেয়। হবে, সব হবে।
আমার আর প্রতিকৃতি আঁকানো হলো না।
মন্তব্য
আমার আর প্রতিকৃতি আঁকানো হলো না।
আহারে!! হবে হবে, একদিন হবে!!
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
নাম না বললে চিনবে কী করে লোকে? নিক দিতে ভুলে গেছেন যে !!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বইমেলার সামনে একমাস ধরে এতোগুলো প্রতিকৃতি আকিয়েঁ বসে রইলো... আপনি কোথায় ছিলেন? চারুকলায় গিয়ে একটু খোঁজ করলেই পাবেন প্রতিকৃতি আকিয়েঁ।
সচলে স্বাগতম। কিন্তু নাম দিলেন না?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি ঢাকা থাকি না। আমার লেখাতেই তথ্যটা ছিল।
আর, কারুর আঁকা পছন্দ না হলে তাকে দিয়ে আঁকানোও পছন্দ হয় না, এই আর কি। যাদের আঁকা দেখিই নি, তাদের দিয়ে আঁকাতে চাই না।
নাম দিয়েছি, ধন্যবাদ।
সহজ সরল ভাষায় একজন চিত্রশিল্পীর সাথে সাক্ষাৎকারের বর্ণনা। সুপাঠ্য এবং আনন্দদায়ক বলে প্রথম পাতায় প্রকাশিত।
আপা ওনার নামটা বলে দিয়ে যান!! আর এইরকম কৈফিয়ত দিচ্ছেন ক্যান বারবার? ক্যামন জানি লাগে...
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
আসমানী মডু কি আপা?
কৈফিয়ত দেয়া দেখে আমারো ক্যামন জানি লাগে...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আসমানী-মডু তার কাজটা করার চেষ্টা করছে কেবল। আপনার মতো তার সময়ও মূল্যবান। আপনি পদে পদে তার ব্যাখ্যার নিচে গিয়ে ফোড়ন কাটছেন। কাজটা অশোভন। আপনার মন্দ লাগলেও আসমানী-মডু তার কাজটা করে যাবে। আপনি যদি মনে করেন, এই ফোড়ন কেটে আপনি তার বা সচলায়তনের কোনো উপকার করছেন, তাহলে ভুল ভাবছেন।
যেচে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত। তবে আসমানী-মডুর কাজ মন্দ লাগছে এমনটি বলেন নি শাফক্কাত আপা। মডুদের আহত করার উদ্দেশ্যও ছিলো না তাঁর। লেখাটি যে "সুপাঠ্য এবং আনন্দদায়ক" তা পাঠকমাত্রই বুঝতে পারার কথা। এজন্য কেন আসমানী-মডু কৈফিয়ত দিয়ে যাচ্ছেন সেটা জানার কৌতূহল ব্যক্ত করেছেন তিনি, ঈষৎ লঘু সুরে। এমন কঠোর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে তাঁর কৌতূহলটুকু বরং নিবৃত্ত করা যেত সম্ভবত।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আপনার দুঃখ প্রকাশ বিবেচনায় নেয়া হলো। এই কাজটা শাফক্কাত নিয়মিত করে যাচ্ছেন। আসমানী-মডুর প্রতিটি নোটের নিচে তার একটি করে ফোড়ন আছে। একবার বা দুইবার করার পর কাউকে সতর্ক করা হয়নি, এটি একটি প্রবণতায় দাঁড়িয়ে গেছে, যেটি অন্যরাও অনুসরণ করছেন এই ভেবে, যে মডু-নিকগুলি রঙ্গরসিকতার জন্যে কাজ করে যায়।
দয়া করে স্মরণে রাখবেন, মডুদের কাজ রসবিস্তার নয়। কোনো কিছু জানতে হলে contact অ্যাট sachalayatan.com বরাবর মেইল করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, উত্তর পাওয়া যাবে। মডারেশন নোটের নিচে ফোড়ন কাটা কোনো কিছু জানতে চেয়ে উত্তর পাবার প্রশস্ত পদ্ধতি নয়।
মডারেটরকে তবে "মডু" বলা হয় কেন যদি আমার এই তুচ্ছ রসিকতায় এত কঠিন বকা খেতে হয়? এখানে পেইজে পেইজে হাস্যরসিকতার ছাপ দেখে আমার খুব ভাল লাগে, নিজেরও মজা করতে ইচ্ছে করে। আপনি নিজেই দেখেন না, প্রতিটা টার্মকে আপনারা রসিকতা করে নিজেদের মত করে লিখেছেন। এটা ঠিক আমার একট কৌতুহল ছিল যে "সব" অতিথির লেখায় কৈফিয়ত থাকছেনা কেবল একটা দুইটার বেলায় থাকছে, এটা কেন? প্রশ্নটা আমি রসিকতার ঢংগে না করলেও পারতাম। বুঝিনি আসমানী-মডু এত রাগ করবে। ওনাকে আপা বলেছি কারণ আসমানী বলে এক কবিতায় পড়েছিলাম "আসমানীদের দেখতে যদি তোমরা সবে চাও..." সেই কবিতাটা বারবার মনে পড়ে যায় ওনাকে দেখলেই।
যতটা কঠিন আপনি দেখাচ্ছেন মডারেটরদের, ততটা কঠিন ওনারা নন বলেই আমার ধারণা। নিজেদেরকে "মডু" বলে যারা আখ্যায়িত করতে পারে সেখানে এইটুকু তে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেলে আমার মনে হয় সচলের লেখাগুলো রি-ডিজাইন করা দরকার।
আমি বকা খেলাম।
এবার নিজেকে গুটিয়ে নিলাম।
ধন্যবাদ।
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
প্রতিকৃতি আমিও মন্দ আঁকি না, তবে মডেল নিজেই বিশ্বাস করতে চায় না এটা তার ছবি...
মন্তব্যে নিকটা জানিয়ে দেবেন আশা করি,
সচলে স্বাগতম!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বুঝাই যাচ্ছে আপনি ভালো আঁকিয়ে
@লেখক, শিশির এর আঁকা কার্টুন এর আমি বিশাল পাংখা!
আপনি তার সাথে কথা বলছেন , কিছু মিছু আঁকিয়েছেন এতেই তো আপনাকে হিংসাইতেছি!!!
সচলে স্বাগতম ।
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
!!!!!!!!!
.O . O.
~~^~~
...UU...
আত্মপ্রতিকৃতি...
সে কী ! আপনি তো দেখতে একদম আমার মত !
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- দেখেন, সাদাকালোবেলায় কোনো বৈশাখী মেলায় হারিয়ে যাওয়া আপনার জমজ ভাই নাতো আবার!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই বিশেষ লোকটার সাথে আমারও একবার কথা বলার সুযোগ হয়েছিল। একটা মানুষ যে কতটা অমায়িক, তার সাথে ৫ মিনিট কথা বললেই বুঝা যায়।
-----------------
শুভ্রসাদা
চমৎকার লেখা।
- কোন গ্রুপের চেয়ারম্যান যেনো আলু পেপার আর শিশির ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে শ'খানেক (!) কোটি টাকার মামলা করেছেন দেখলাম সেদিন!
সেই অতিথি তো বললেন খাল কেটে নাকি সচলেরা তিমি আনছেন। তো আপনি এর পরের লেখায় কী বলবেন, শীঘ্রই আমাদেরকে জানিয়ে দিন। আমরা কুলা-ডালা-দূর্বা-ধান নিয়ে তৈরী হই আরেকজন সুলেখিয়েকে স্বাগত জানাতে। (তালিয়া)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই বইমেলায় একটা বইয়ের প্রকাশনা উপলক্ষ্যে শিশির ভট্টাচার্য্য এসেছিলেন। ওখানে দাঁড়িয়েই তিনি মিনিট চারেকের মাঝেই চমৎকার একটা ছবি এঁকে ফেললেন। আমার মাথায়ই ঢোকে না, ক্যামনে সাদা কাগজে কলমের খোঁচায় একটা আস্ত মানুষ বসে যায়!!
এক অতিথি'র কাউন্টার পোস্ট হিসেবে আরেক অতিথির এমন চমৎকার পোস্ট পড়াও আনন্দের।
ভাল্লাগ্লো।
- মু্ক্ত বয়ান
লেখায়
আসেন ছবি তুইলা দেই, এরপর সেই ছবি সুজন'দাকে মেইলে দিলেই 'চিত্র" পাবেন। তবে সেই চিত্র হবে কালো রং্যের।
...........................
Every Picture Tells a Story
ধন্যবাদ, সবাইকে।
আসলে একটু বাইরে থাকায় আন্তর্জালিক সংযোগে থাকা সম্ভব হয় নি।
আজ আবার এলাম একটু। প্রথম লেখা প্রকাশের দুরুদুরু অপেক্ষা, লেখা প্রকাশ হওয়ার পর মন ভাল হওয়ার ভালোবাসাময় মনের আকাশে ওড়া, বাড়তি পাওনা অন্যদের মন্তব্য ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে কিছুটা ভাল সময় কাটানো গেল। এই দুর্দিনে এর মতো আর আছে কী!
আর, আমার নাম এই যে: ব্লাডি সিভিলিয়ান।
আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
সচলায়তনে নিবন্ধন করার সময় এক্সপ্লেটিভ-বর্জিত কোনো নিক বেছে নিন। "ব্লাডি" সচলায়তনে নিক বা নিকের অংশ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়।
ধন্যবাদ। আসলে আমি সচলে নাম রেজিস্টার করার সময়ই এই নিকটা দিয়ে করেছিলাম। তখন কোন জবাব না পাওয়ায় ভাবি নি যে এটা বাতিলযোগ্য নামের তালিকায় পড়বে।
যাহোক, 'বি. সিভিলিয়ান' চলবে কি?
আপনার উত্তরের প্রতীক্ষায়।
নতুন মন্তব্য করুন