টাইমটা ঠিক মনে নাই ,মে বি ১৯৯৯ অথবা ২০০০,আমরা ভাই বোনরা মিলে তখ্ন ফোন এ শয়তানী করতাম মানুষ এর ভাষাই এই বলে
আজ রাতে ১০ লক্ষ টাকা রেডি করে রাখবেন আমি এসে নিয়ে যাব।
তো এরকম বেশ কয়েকদিন করলাম তারপর এল সেই দিন আমি আমার এক বন্ধুর ঘরে ফোন দিলাম ,ফোন রিসিভ করল,তারপর আমি একটু বড় গলা করে বললাম,"আজ রাতে ১০ টাকা রেডি করে রাখবেন আমি এসে নিয়ে যাব।"তারপর ফোন রাখার পর কি বললাম তা আমার ভাই বোনরা যেহেতু ছিল সবাই হাসিতে ফেটে পড়ল,১০ টাকা চাঁদা যেহেতু চেয়েছি তারা সম্ভবত রেখেছিল সুন্দর করে এই ভেবে,পরদিন ওই বন্ধুটি দেখি স্কুল এ বলছে বাকিদের কালকে এক গাধা(!) ফোন করেছিল ১০ টাকা চাঁদা চেয়ে ,ওইটা কে দেখতে ইচ্ছা হচ্ছিল কিন্ত আর নিতে আসে নাই!!
ভাগ্য ভাল কল ট্রেস সুবিধা ছিল না তখন মানে করত না,এখনকার বাচ্চা দের একটি বিনোদন এর হাত থেকে কি সরকার বঞ্চিত করল না!!
কলট্রেস করলে তো তখন মাস্ট ধরা পড়তাম আর এরকম ফাইজলামি করা হইত না
(
মন্তব্য
বিষয়টি আলোচনার দাবী রাখে বিধায় প্রথম পাতায় প্রকাশিত।
মজা পেলাম। লেখাটা বড় হলে ভাল হত। তবে লেখার সাথে দ্বি-মত।
আমি অনেকটা এ রকম মজা করেছিলাম ক্লাস সিক্সে থাকতে। আমার এক খালাত বোনের বিয়ে ঠিক হয়েছে। ক'দিন যেতে দেখি আপু রাত জেগে গুট গুট করে কথা বলে আর হি হি করে হাসে। চেপে ধরলাম ভাল করে। বলল এটা হল আমার ভবিষ্যত দুলাভাই। তো আপুর থেকে দুলাভাইয়ের নম্বর জোগাড় করে রাখলাম। তারপর বিয়ের ৩/৪ দিন আগে থেকে মেসেজ এর মেসেজ পাঠাতে লাগলাম তার কাছে(বাংলালিংকের ১২০০ মেসেজ এর অফার চলছিল)। আমার বার্তাগুলোর মূল কথা ছিল আমি আপুর প্রাক্তন প্রেমিক, আপনি তাকে বিয়ে করতে পারেননা, আমার কাছে ছবি চিঠি কাবিন সব আছে ইত্যাদি ইত্যাদি। কাজিনদের দলে ভেরালাম, একেকজন একেক নম্বর থেকে মেসেজ পাঠাই ফোন করি। ফলসরূপ দুলাভাইয়ের অবস্থা কেরোসিন, আপু ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করে কেঁদে কূল ভাসায় , অভিভাবক মহলে তোলপাড়, বিয়ে ভেংগে যায় যায় অবস্থা আর আমরা শেষ হাসতে হাসতে। মজা দু'দিনের বেশি টিকেনি। ক্যামনে যেন আপু বুঝে ফেলেছিল এটা আমাদের কাজ। আপু বেরসিকের মত সব উপর মহলে বলে দিল আর তারপর যে ধোলাইটা খেয়েছিলাম না আমরা সবাই.......
ঐরকম ধোলাই খেলে আপনারও মনে হত সরকার অনেক ভাল কাজ করেছে।
নহক
এ রকমের উড়াধুরা(শুধুমাত্র মজা করার জন্যই করা) ফোনকলকে প্রথম থেকেই যদি কঠোরভাবে নিরুৎসাহিত করা যেতো, তবে হয়ত অনেকের জীবনই অন্য রকম হতে পারতো । কারণ, অনেকেই এধরণের ফোনকলকে নিতান্তই 'ফাইজলামি' হিসাবেই নিয়ে নেন । ধরেই নেয়া হয়, কেউ হয়ত মজা করছে । এমনটাই ঘটেছিলো আমার খুবই আপন একজনের সাথে । তার বিয়ের ঠিক আগের দিনই আসা একটা ফোনকলকে, 'কেউ মজার করার জন্য করছে ভেবে' সেরকম পাত্তা দেয়া হয়নি .......যার ফলশ্রুতিতে একজন দ্বোজবরের সাথে( বর বিদেশে থাকায় মেয়ে পক্ষের জন্য সম্ভব হয়নি সব খবরাখবর যোগার করা) অনিন্দ্য সুন্দরী সেই আত্নীয়ার বিয়ে হয়ে যায় । যদি আমাদের দেশে এরকম ফোনকলের(নিছক মজা করার জন্য করা) ব্যাপারে সরকার আগেই কঠিন হতেন তবে হয়ত বা ঐ ফোনকলটিকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হতো । তাই আমার মতে, বর্তমানে এধরনের ফোনকলের ব্যাপারে নেয়া পদক্ষেপ একদমই সঠিক ।
মজার আইডিয়া তো!
বয়স টা আরেকটু কম হলে ট্রাই করতাম।টি এন্ড টি ল্যান্ড ফোন বা ফোন বূথ থেকে কল গেলে এখনও সম্ভব।কিন্তু এসব মজা করার পক্ষে বয়স টা একটু বেশিই।আফসোস ঃ-(
আমার রসবোধের ঘাটতির ফলই হবে বোধ হয়, কিন্তু এই মানের "লেখা" সচলে প্রকাশ কী ভাবে হয় অনেক ভেবেও তার উত্তর পেলাম না। বিষয় গুরুত্বপূর্ণ হলেই লেখা প্রকাশযোগ্য হয়ে যায় না, এবং এই রকম সামান্য বিষয়ে লিখলেই যদি এই ফল মেলে তাহলে মুক্তিযুদ্ধ বা কোনো সত্যিকারের গুরুত্ববাহী বিষয় নিয়ে লিখলে কী হবে ভাবছি।
অপ্রয়োজনে ইংরেজি শব্দ ব্যবহার (টাইমটা, মে বি, মাস্ট, রিসিভ)
বানান ভুল(তখ্ন, মানুষ এর, ভাষাই, কি বললাম)
যতিচিহ্নের ভুল প্রয়োগ ("দিলাম ,ফোন", ইত্যাদি)
এ সব ভুল বাদ দিতাম যদি এটা কোনো ভাবেও পাঠযোগ্য হতো। পৃষ্ঠপোষকতা দেখাতে গিয়ে মান নামিয়ে আনার সমর্থন করতে পারলাম না, দুঃখিত নতুন নাম-না-জানা লেখক।
আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার সমালোচনা আমরা সাদরে গ্রহণ করেছি এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরো বেশী লক্ষ্য রাখব।
একটি বিষয় আপনার মনোযোগ আকর্ষণ চাই। গত ২৪ ঘন্টায় মডারেশনে জমা হওয়া প্রায় ১০ থেকে ১৫ টির মত লেখা অপ্রকাশিত থাকে বা নিজ ব্লগে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত ব্লগগুলি ক্রমসংখ্যা লক্ষ্য করলেই, এবং অতিথি লেখকের নিজ ব্লগে এবং প্রথম পাতায় প্রকাশিত লেখা তুলনা করলেই সেটা বুঝতে পারবেন।
ব্লগ প্রকাশের সময় আমাদের সিদ্ধান্ত দ্রুত নিতে হলেও মনোযোগের কোন ঘাটতি থাকে না আমাদের। এই ব্লগটি প্রকাশের পিছনে সুনির্দিষ্ট একটি কারণ রয়েছে। নিরপেক্ষভাবে মডারেটরের পক্ষে যতটুকু বলা সম্ভব তার মধ্যে থেকে একটু করে আভাস দিয়েছেন তিনি।
কিন্তু আমরা স্বীকার করছি যে আলোচনা উস্কে দেবার জায়গায় পোস্টটি হয়ত কারো কারো বিরক্তির কারণ ঘটিয়েছে। ভবিষ্যতে আমরা আরও যত্নশীল হবার চেষ্টা করব।
ধন্যবাদ।
বিরক্তির কারণ ঘটে নি ঠিক (এই কথা শুনে একটু লজ্জিতই বোধ করছি)। আসলে মানের দিকে চোখ না রাখলে সমস্যা, আর বেশির ভাগ সচলই খুব সহৃদয় প্রকৃতির , তাই দুর্মুখের ভূমিকায় মাঝে মাঝে নামি।
আমারো মনে হয় এই পোস্টটা নানা কারণে দুর্বল। বড় সংক্ষিপ্ত, ভাষায় যত্নের অভাব, যে বিষয়টি নিয়ে লেখা হয়েছে তার ঔচিত্য নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু হয়ত এই জন্যেই মডুরা এটা ছাপিয়েছেন, যেহেতু এই লেখাটি সমালোচনার দাবী রাখে। সচলের গড় মান কি সেটা বোঝাতে গেলে মাঝে মাঝে উদাহরণ হিসাবে এমন কিছু লেখা দেখানো যেতেই পারে যেটা গড় মান অতিক্রম করে না, যাতে বোঝা যায় কি ধরণের লেখা সাধারণত ঘ্যাচাং হয়।
এই বাক্যটির গঠনে বোধহয় কিছু গোলমাল আছে, কারণ অর্থ বোধগম্য হল না। আরো কিছু উদাহরণ মূলোদা দিয়েছেন।
কৌস্তুভ
পচা লেখা, পচা টপিক। বাই দা ওয়ে, কমলা রঙ এর কোন মডু আছে? আমি যখন বড় হয়ে মডু হব, তখন কিন্তু আমি কমলা নিব। বুকিং দিয়ে রাখলাম হুঁ হুঁ...
আপনার কথা শুনে আমার এক বন্ধুর কথা মনে পড়ে গেল, যে কি না আনকমন হবে বলে নোকিয়া ১১০০-র কমলা রঙের সেট কিনেছিল।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় এ ধরণের ‘বিনোদন’ খুব কাছের বন্ধু-বান্ধবের কাছে হয়ত টেনেটুনে গ্রহণযোগ্য হিসাবে ধরা যেতে পারে। তবে আপনি যে প্রেক্ষিতে বা যেভাবে বলেছেন তা আমার কাছে কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি। মা-বাবার উচিত এধরণের ‘বিনোদন’ থেকে শিশুদের দূরে রাখা।
এ তো গেল পরিবারিক দিক। এর বাইরে এধরণের ‘বিনোদন’ যারা পেতে চান, তাদের শুধু এটুকু বলে রাখি - কখন যে আপনি এয়ারপোর্ট রোডের সাদা বাড়ির মানুষজনের ‘বিনোদনের’ পাত্র হয়ে যাবেন নিজেই বুঝবেন না। খুউব খেয়াল কৈরা।
সমস্যা হচ্ছে, কোনটা যে মজা আর কোনটা নিষ্ঠুরতা তা অনেক সময়ই শিশুরা বুঝতে পারে না।
এভাবে ফোন করাটা খুবই অন্যায়।
ধরুন আমি একজন ছাপোষা মানুষ, আমাকে রাতে ফোন করে কেউ দশ লাখ টাকা চাইল। এই দুশ্চিন্তায় আমার যে ঘুম হবে না তা বলাই বাহুল্য। পরের দিন বাচ্চাকে স্কুলে যেতে দেব না, বাসার কাউকে বাইরে বের হতে দেব না।
আমার দিন কাটবে চোরের মতো করে, পালিয়ে পালিয়ে।
বাসার টেলিফোনের দেখভালে অভিবাভকদের সচেতনতা প্রত্যাশিত, যাতে বাচ্চারা কারো জীবনকে এভাবে দুঃসহ করে তুলতে না পারে।
উদ্ধৃতি
ভাগ্য ভাল কল ট্রেস সুবিধা ছিল না তখন মানে করত না,এখনকার বাচ্চা দের একটি বিনোদন এর হাত থেকে কি সরকার বঞ্চিত করল না!!
মানে কী এসবের? এধরণের কর্মকান্ডকে আপনি কেন বিনোদন বলছেন তা বোধগম্য হলো না। মনে হয় আপনার মতো সুস্থ(!) হতে আমার আরো সময় লাগবে।
-শুকনো পাতা
আসলে জানি লেখাটা বেংলিশ শব্দ বেশী হয়ে গেছে,আর আমি যেহেতু আমার টিনএজ লাইফ বাইরে কাটিয়েছি আমার থেকে না চাইলেও হয়ে যায় মাঝে মাঝে ,আর বানান এর ব্যাপারে আমি যত্নবান হওয়ার চেষ্টা করছি,আর এইটা যখন করেছি তখন আমি ক্লাস ত্রি তে আর তখন না বুঝেই অনেককিছুই করেছি ,সে হিসেবে আমি সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী,
আর লেখাটা এ জন্য দিয়েছি আমার মত কেউ করেছে নাকি জানার জন্য আর কিছু না ,আর লেখার মান খারাপ হলে আশা করি আগামিবার থেকে বাদ দিবেন।
---রাইন এনাম
এই লাইনটা ফাইজলামি করে লেখা ,
একটা কথা এইটা যখন আমি করতাম জানি ভুল করেছিলাম এবং স্বীকার ও করছি,আসলে এই কল ট্রেসের যেমন ভাল দিক আছে তেমন খারাপ ও আছে,ধরুন আপনি আপনার স্ত্রী অথবা হবু স্ত্রী এর সাথে কথা বলছেন,তখন আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ একজন আপনার পারসোনাল কথা শুনুক!
আমি আমার প্রাইভেসি রাখতে চাই,কল ট্রেস করুক যাদের নাম এ মামলা আছে তাদের করুক প্রব নাই,কিন্তু সবার টা করা আমি ঠিক বলে মনে করি না,আমার পারসোনাল ইনফো লিক ও তো হতে পারে!!
আর সব জায়গাতেই কিছু না কিছু কুলাঙ্গার থাকে যারা এই সব ইনফো ব্যবহার ও করতে পারে!
আমেরিকাতে কিন্তু এই ব্যাপারটা শুনার পর আন্দোলন ও হয়েছিল,সি.আই.এ করেছিল সম্ভবত!
----রাইন এনাম
আমি জানি ভাইয়া যত্ন নিয়ে আমি আসলেই লিখি নি,এইটা আমি স্বীকার করছি,জলদি লিখতে গিয়ে ভুল হয়ে গিয়েছে আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং এই ছোট ভাইটিকে ক্ষমা করবেন।
ভাইয়া,
গার্ডিয়ানদের সচেতন হওয়াটা জরুরী,আমি চাই না আমার ছেলে মেয়ে এই ভুল করুক যা আমি করেছি ছোট থাকতে না বুঝে,
কিন্তু আমি ট্রেসিং এর বিরুদ্ধে কারণ আমি চাই না আমার প্রাইভেট ইনফো কারো কাছে যাক।
জানি লেখাটা পচা কারণ আমি এইটা দ্রুত লিখতে গিয়ে প্রচুর ভুল করেছি,ধন্যবাদ কমেন্ট এর জন্য।
ভাইয়া আমি ও দুঃখিত বেংলিশ শব্দ ব্যবহার ও অনিচ্ছাকৃত কিছু বানান ভুল করেছি দেখে ,অনেকদিন বাংলাতে লিখা হয় না,আশাকরি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
বুঝলাম ভাইয়া,কিন্তু আমি আসলে একটা জিনিস মাথায় রেখে এটা করেছিলাম,আমি জানি শয়তানি করে ছোট থাকতে এইটা করেছি এখন বুঝি ভুল করেছি,কিন্তু আমাদের পারসোনাল ইনফো যদি অন্য কারো কাছে যাবে অথবা আপনার কাছের মানুষের সাথে কথা বলছেন তা শুনে কেউ আর ফায়দাতো নিতেই পারে নাকি!!
যাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে তাদেরটাই করা হোক অন্যদের রেহাই দেওয়া হোক।
ফোনে কাউকে জ্বালাতন করার মধ্যে কী বিনোদন আছে তা আজও বুঝতে পারলাম না!!!
একটা ৮ বছর এর ছেলের হাতে ফোনবুক আর ফোন দিলে দেখেন কি করে!!
-রাইন
কেন জানি বিনোদনের কিছু খুঁজে পেলাম না। যে বিষয়টা নিয়ে লিখেছেন সেটা নিয়ে আদৌ লেখার কিছু আছে কিনা বুঝতে পারলাম না। আপনি সময় নিয়ে লিখুন, জীবনে আরো কতো ঘটনা ঘটে সেগুলো নিয়ে লিখুন, শুভকামনা আপনার জন্যে।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
শহুরে জীবনে বিনোদনের অভাব থাকলে একদম কচি শিশুরাও যে বিনোদন হিসেবে কত নিষ্ঠুর জিনিসকে বেছে নিতে পারে, এই লেখাটা তার উদাহরণ হিসেবে কাজ করেছে। আমাদের সামাজিক অবক্ষয়ের উৎকৃষ্ট চিত্র। লেখকের লেখার মান, বানান, ভাষারীতি কোনোকিছুই সচলের সাথে যায় না, কিন্তু লেখার বিষয়টা খুবই চিন্তা উদ্রেককারী। আজ কলট্রেসিং থাকার কারণে শিশুরা হ্য়ত এই অদ্ভুত বিনোদন করতে পারেনা কিন্তু তারা বিনোদন হিসেবে করছে তার খোঁজ কি আমরা রাখছি? কম্পিউটার গেমের নামে পিসিতে গোলাগুলির খুনখারাপির গেম খেলছে শিশুরা সেইটা কি এই ফোন করার চেয়ে ভালো কিছু? না খেলেও উপায় নাই, বিকালবেলা বাইরে যে কোথাও খেলবে তার উপায় কি? খেলার মাঠ আছে? খেলার মাঠ থাকলেও দেখা যাবে খেলার বন্ধু নেই, প্রতিযোগিতার পাগলা রেসে বাবা মা হ্য়ত তার বন্ধুকে নিয়ে ছুটেছে কোনো কোচিং/প্রাইভেট টিউটরের কাছে। যখন সুস্থ বিনোদনের অভাব দেখা দিবে তখন অসুস্থ বিনোদন আসবে বাধ্যতামূলকভাবে। রাস্তাঘাটে ছিনতাইকারী/পকেটমার ধরা পড়লে আমরা যে দু'ঘা লাগাই সেইটাও তো আমাদের অনেকের কাছে এক অপার বিনোদন!!
ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার ছোট মামাতো ভাইটি যখন ক্লাস ফোর এ পড়ে ,তখন থেকে জি টি এ এর মত গেম খেলে,দুঃখের বিষয় এইটি তার মাথায় যায় না সে তো ড্রাইভ করতে পারে মানুষ ও মারতে পারে গেমটিতে তো তার জন্য নয় কেন!!
জানি ভাইয়া ভাষারীতিতে কিছু সমস্যা ছিল এবং জলদি লিখতে গিয়ে কিছু সহজ বানান ও ভুল করে ফেলেছি,লেখাটাতে ইংরেজি কয়েকটা word ব্যবহার করলাম এখনকার জেনারেশন বিশেষ করে যারা আমার মত বাইরে কাটিয়েছে টিন লাইফটা তাদের কথা শুনলে আপনাদের আসলে সমস্যা হওয়ার কথাই,আমি নিজেও জানি আমি কথা বললে ৫০% খাঁটি বাংলা বলতে পারব না যদিও ট্রাই করছি এখন বলার ,আর আমার বাংলা লেখা হয় না অনেকদিন কয়েকদিন আগে পিসিতে শুরু করলাম ,ভুলগুলি আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
---রাইন
আপনি প্রতিটি মন্তব্যের নিচে খেয়াল করুন, উদ্ধৃতি আর জবাব দুটি লিংক আছে। জবাবে ক্লিক করলে আপনি সরাসরি সেই মন্তব্যের নিচে আপনার বক্তব্য দিতে পারবেন। তাহলে আর বারবার অন্যের মন্তব্য কোট করা লাগবে না।
আপনার পোস্টটা অনেক তাড়াহুড়া করে লেখা মনে হয়, যে কারণে বেশ কিছু ভুল থেকে গেছে, যার কথা এখানে প্রায় সবাই বলেছে। এত তাড়ার কিছু নেই, সময় নিয়ে ভালো করেই লিখুন না! সচলায়তন তো পালিয়ে যাবে ন!
আর এখানে বেশ কিছু কমেন্টে একই ধরণের সমালোচনা দেখা যাচ্ছে, লেখক প্রতিবার নিজের ভুল স্বীকারও করছেন। নতুন কিছু বলার না থাকলে এক নবাগতকে একটু ছাড় দিন না।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
ধন্যবাদ আপ্পি,আসলে আমি লেখার টাইম খুব কম পাই,নেক্সট টাইম থেকে যত্নবান হব:)
১০-১১ বছরের একটা ছেলে ফোন করে মানুষকে বিরক্ত করছে, সে ভাবছে যে তার (প্রাক)বয়ঃসন্ধীয় খেনখেনে গলায় চাঁদার দাবী শুনে ফোনের ওপারের লোক বিরক্ত হবার বদলে ভীতসন্ত্রস্ত হচ্ছে, আর সেই ছেলেটি এতে আনন্দে বাকবাকুম হচ্ছে - এরকম একজনকে জানতাম। তবে সে ছেলেটিতো মানসিক বিকারগ্রস্ত ছিল, পরে আসতে আসতে তার পাগলামি এতটাই বেড়ে যায় যে যাকে তাকে কামড়াতে আসতো। শেকল দিয়ে বেধে রাখতে হত।
ভাল চিকিতসায় এখন সে অনেকটাই সুস্থ। এখন শিকল দিয়ে বাধতে হয়না, সেও আর কামড়াতে আসে না।
জেনে ভাল লাগলো যে বয়েস বাড়ার সাথে সাথে আপনার ছেলেবেলার সে বিকার বেশী আগে বাড়েনি।
এই ধরণের কাজের মধ্যে বিনোদন খুঁজে পাওয়া কিভাবে সম্ভব! আমার কাছে তো এটি একটি প্রচন্ড রকমের স্পর্শকাতরতা বিবর্জিত আচরণ মনে হচ্ছে। ছেলেবেলার কথা বাদ যাক্; বড়বেলায় লিখতে বসে আপনি যে একে বিনোদন বলছেন, তাতে খুবই বিস্মিত হলাম!
দুঃখিত, লেখাটির মধ্যে ভালোলাগার কিছু খুঁজে পেলাম না।
____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
ছোটবেলায় এসব অনেকেই করেছে, আমিও করেছি, এবং এদের কেউই শেষ পর্যন্ত মানসিক বিকারগ্রস্থে পরিণত হননি। আসল কারণটা আরিফ জেবতিকই বলে দিয়েছেন, শিশুরা, একভাবে ভাবতে গেলে, নিষ্ঠুর হয়। আর একটা শিশু, শেষ পর্যন্ত, একটা শিশুই।
যদিও মডু ঠিক কী আলোচনা চাইছেন, বোঝা গেল না।
রাইন এনাম,
সচলে স্বাগতম প্রথম পোস্ট হিসেবে একটু ধরা খেয়ে গিয়েছেন দেখতে পাচ্ছি। চিন্তা করবেন না। লিখতে থাকুন, ঠিক হয়ে যাবে।
আপনি মনে হয়, লিখতে গিয়ে ঠিকমত গুছিয়ে উঠতে পারেননি। কলট্রেসিং আপনার পছন্দ নয়, সেটা নিয়ে বক্তব্যটা লেখায় আনলে ভাল করতেন। তার বদলে শেষের কথাটা পড়ে আপনার বক্তব্যটা বেশ আপত্তিকর চেহারার হয়ে গিয়েছে।
এমন কাজ ছোটবেলায় আমিও করেছি, না বুঝেই। আরিফ জেবতিকের সাথে সহমত। শিশুরা না বুঝে অনেক অনেক নিষ্ঠুর কাজ করে। তবে এর মানে এই না যে, তারা বড় হয়ে পাগল হয়ে যাবে, আমার দেখা অনেকেই হয়নি।
রাইন, একটা ছোট্ট পরামর্শ, তাড়াহুড়ার কিছু নেই। ভবিষ্যতে লেখাটা আগে অন্য কোথাও লিখে একবার-দুবার ভালমত পড়ে নিবেন নিজে। অনেক ভুল তখন এমনিই চোখে পড়বে। কি বলতে চাচ্ছেন, তাও আগে চিন্তা করে নিবেন, পড়ার সময় লেখার গোলমালটা কোথায় হচ্ছে বুঝতে পারবেন।
বাকিদের বলছি। অনেকের মন্তব্য দেখে মনে হচ্ছে, লেখা পড়েই লিখে ফেলছেন। নতুন লেখক বেচারা, নিজেকে এর মধ্যে দুতিনবার ব্যাখ্যাও করেছে। কিন্তু তারপরেও একই কথা বলে ঝাড়ি দিচ্ছেন অনেকেই, ব্যাপারটা একটু দৃষ্টিকটু লাগল। নতুন লেখককে এখনও স্বাগতমও জানালেন না কেউ।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
ধন্যবাদ ভাইয়া
আমি চেষ্টা করব,এবং যত্ন নিয়ে লেখব ,আপনার কথাগুলি মাথায় থাকবে (4mat না হলেই হয় মেমোরী )
অপ্রাসঙ্গিকঃ রাইন, একটা বড় ধন্যবাদ আপনার পাওনা আছে আমার কাছে। ফেসবুকে (এখানে আমরা এটাকে "খোমাখাতা" বলি সচরাসচর) মোস্তফা জব্বারের সাথে ভালই যুক্তিতর্ক চালিয়েছেন দেখেছি। ভাল কাজ করেছেন। আমিও দুতিনটা মেসেজ পাঠিয়েছিলাম, বুড়া জবাব দেয়নাই কোনও।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
ভাইয়া ওটা অন্য কেউ করলেও একই রকম করত,তাই ধন্যবাদ টা না দিলেও চলে তবে যাদের জন্যে করলাম যেটার জন্য সেটা যাতে হয়
বুঝলাম
এখন আর ১০টাকা চাঁদা চেয়ে কোনো লাভ নেই
কমপক্ষে ১০ লাখ চাইলে পোষায়
নিজের ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল...... ঢাকা শহরের ব্যস্ত জীবনে নষ্টালজীক হওয়ার সময়ই পাওয়া যায় না...... আমরা অবশ্য এই রকম মজা করতাম না...... আমরা বন্ধুদের বাসায় ফোন দিয়ে বলতাম আপনার ছেলেকে দেখলাম এক মেয়ের সাথে পদ্মার পাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে......
সুন্দর লেখা...... পড়ে ভাল লাগল......
হেহে,
ধন্যবাদ
---রাইন
- আপনি বোধ'য় কল ইন্টারসেপ্টিং-এর কথা বলতে চাচ্ছেন, ট্রেসিং না। দুইটা সম্ভবতঃ দুই জিনিস।
বাংলাদেশে কল ইন্টারসেপ্টিং বা ফোনে আঁড়ি পাতা নতুন হলেও আমাদের জন্য এটা একেবারেই নতুন অভিজ্ঞতা। এটা বলা যাচ্ছে না। জিমেইল তো শুনেছিলাম প্রথম থেকেই ইন্টারসেপ্টেড। কোনো প্রেমিক তার প্রেমিকাকে প্রেম মাখা চিঠি লিখলে সেটা আরেকজনের চোখের সামনে দিয়েই যাচ্ছে। ফোন কল গুলোও তাই। এই নিয়ে হাউকাউ হচ্ছে, কিন্তু এই কাজ মোটেও থেমে নেই।
তবে, হিসাবটা হলো বাংলাদেশের র্যাব বা পুলিশ বাহিনীর হাতে পড়ে ব্যাপারটা কী রূপ ধারণ করে, এইটা নিয়ে। যে দেশের পুলিশ বাহিনী ট্রেনের কামরায় অসহায়, একা ইয়াসমীনকে পেয়ে ধর্ষণ শেষে মেরে ফেলে সেই দেশের পুলিশ ফোনে যে একটু অন্তরঙ্গ কথোপকথন শুনে যে বাথরুমে দৌড়াবে না তার নিশ্চয়তা কী? আর এই বাথরুমে দৌড়ানোর কালে যে উদ্দেশ্য নিয়ে আঁড়ি পাতা জায়েজ হলো, সেই ঘটনা যে ঘটে যাবে না তার গ্যারান্টি কী?
সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ফোনে আঁড়ি পাতা ছাড়াও তো অনেক কিছু করতে পারে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সেগুলো কি তারা করেছে এর মধ্যে? ঢাকা শহরে যে জায়গায় জায়গায় ক্যামেরা লাগালো সেগুলো দিয়ে পুরো শহর মনিটর করবে বলে, সেটার কী অবস্থা?
ফোনে আঁড়ি পাতা ব্যক্তিগত জীবনের ওপর পুরো হস্তক্ষেচ হলেও ক্ষেত্র বিশেষে আমি হয়তো তা মেনে নিবো। কিন্তু এ থেকে কয়েকজন বিকারগ্রস্ত ব্যবহারকারী যেনো বিকারগ্রস্ত আনন্দ লাভ না করে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরী!
আর আপনার মজার বিষয়ে বলি, আপনি যখন ছোট ছিলেন তখন আপনাকে বারণ করার জন্য ধরে নিচ্ছি কেউ ছিলো না। কিন্তু এখন আচনি আছেন। আপনি লক্ষ্য রাখবেন যেনো আপনার আশেপাশের কোনো শিশু আপনার মতো ভয়ঙ্কর একটা অপরাধকে নিজের খেলা মনে না করে।
লিখুন আরও।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লন্ডনে সমস্ত রাস্তাতে সিসিটিভি আছে,আর কেউ উল্টাপাল্টা কিছু করলেই পরদিন তার কাছে ফাইন এর রিসিপ্ট চলে যাচ্ছে আর কিছু হলে তো কথাই নেই ,সহজেই ধরে ফেলবে,আর আমাদের দেশের পুলিশ আর র্যাব দেখেই ভয়টা করে!
করুক কিন্তু সবারটা যেন না করে
---রাইন
কিসের ভিতর কি লাগাইলেন দাদা? আমার মনে হয় লেখক মূলতঃ নতুন ফোনগুলোতে কলার আইডি বসানোর কথা বলেছেন। আমরা যেমন মোবাইল ফোনে দেখতে পারি কোন নম্বর থেকে ফোন এসেছে সেইরকম। আগের টিএন্ডটির ফোনে কিন্তু এই ব্যবস্থা ছিলোনা। পরে চালু হয়েছে। আশা করি লেখক বিভ্রান্তি দূর করবেন।
না ভাইয়া আমি আসলে ফোন ট্র্যাস অথবা ভাইয়ার মতে যেটা বললেন প্রাইভেসি এর ব্যাপারটা কল রেকর্ড অথবা আড়ি পাতা এইটা আমি সাপোর্ট করি না, এর কথায় বলছিলাম।আর কলার আইডি কিন্তু এখন অনেক ফোন এ বিল্ট ইন প্রায় ৫-৬ বছর আগে থেকেই এরকম ফোন পাওয়া যায়।
রাইন, মন্তব্যের শেষে নিজের নামটি দিতে ভুলবেন না যেন। একটু অভ্যাসের ব্যাপার, প্রথম প্রথম একটু খেয়াল রাখতে হয়
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
জ্বী ভাইয়া খেয়াল থাকবে ,ইনিশিয়াল দিতে ভুলে যাচ্ছি মাঝে মাঝে সব জায়গাই তো আই.ডি এর সাথে ফিক্স থাকে তাই দিতে হয় না কিন্ত এখানে দেওয়া লাগছে।
---রাইন
নতুন মন্তব্য করুন