এখানে আর একটি কথা বলা প্রয়োজন। আমি মনে করি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিজস্ব একটি ভাষা আছে, যেটাকে জোড় করে ভাষান্তর করাটা আমি ব্যক্তিগতভাবে সাচ্ছন্দ্যবোধ করি না। সেই ভাষা বা শব্দগুলোকে আমি পরিভাষা দিয়ে প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করিনি। ওই বিশেষ শব্দগুলোকে আমার কাছে ইংরেজির বা বিদেশী শব্দ নয়, বরং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির শব্দ বলেই মনে হয়। তারপরও সেটা কতটুকু ঠিক আছে সে ব্যাপারে আপনাদের বিজ্ঞ মতামত আশা করছি। চেষ্টা করছি বিজ্ঞান বিষয়ক লেখার একটা সর্বজনীন, সাবলীল এবং বোধগম্য একটা নিজস্ব স্টাইল তৈরীর। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য। বানান, ভাষারীতি, ব্যকরণ এসব বিষয়ে গঠনমূলক মতামত আমাকে বাধিত করবে।]
[ভূমিকাঃ আলাদাভাবে লেখার ভূমিকা দেয়ার কারণ হচ্ছে, যে বিষয়টা নিয়ে লিখছি, বিষয়টা টেকনিক্যাল, খুব সাম্প্রতিক একটা বিষয়।বিষয়টার গভীরে যাব না খুব, আমার উদ্দেশ্য থাকবে মূল বিষয়টাকে সর্বসাধারণের কাছে বোধগম্য করা, যারা এই বিষয়ে অনেক বেশী জানেন বা গবেষণা কাজে জড়িত তাদের জন্য খুব বেশী তথ্য এখানে থাকবে না, তারপরও জ্ঞানী, অজ্ঞানী সবার মতামত আশা করছি।]
ব্যাপারটা এভাবে শুরু করি, ধরুণ খুব জরুরী একটা ফোনকল, আপনি কথা বলছেন, বলতে বলতে যাচ্ছেন গাড়িতে। এমন সময় কল ড্রপ হল, স্ক্রীনে দেখলেন নেটওয়ার্ক ইনডিকেটর আপনাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাচ্ছে। তারমানে আপনি যে এলাকায় প্রবেশ করছেন সে এলাকায় আপনার সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানীর নেটওয়ার্ক কাভারেজ নেই বা খুবই দুর্বল। এখন মনে করুন ওই এলাকায় আপনার সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানীর নেটওয়ার্ক কাভারেজ না থাকলেও অন্য প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানীর আছে। যদি এমন হত যে আপনার হাতের মোবাইল সেটটি বুদ্ধিমান এবং আপনার জরুরী কলটিকে সে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানীর নেটওয়ার্ক কাভারেজ (অনুমতি নিয়েই) ব্যাবহার করে কলটি অবিচ্ছিন্ন রাখল! আমাদের প্রচলিত কমুনিকেশান নেটওয়ার্ক কিন্তু এধরণের কোন কিছুকে সাপোর্ট করে না। ব্যাপারটাকে আরেকটু ভেঙ্গে যদি বলি, তাহলে এভাবে বলা যায়, যেখানে বা যে সময় যে রিসোর্স নেই, সেই সময় যদি কোন অব্যবহৃত রিসোর্স, যেটা আমরা নরমালি ব্যাবহার করি না বা ওই সময় করছি না, সেটাকে অনুমতি সাপেক্ষে ব্যাবহার করে যদি প্রয়োজন মেটানো যায়, এরকম একটা ধারণা থেকেই বুদ্ধিমান রেডিও বা বুদ্ধিমান রেডিও নেটওয়ার্ক ধারণাটার উদ্ভব।
বুদ্ধিমান রেডিও বা কগনিটিভ রেডিওর ধারণা একেবারেই আনকোরা বলা চলে। ১৯৯৮ সালে সুইডেনের KTH (রয়েল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) এর একটি সেমিনারে, যোসেফ মিটোলা III সর্বপ্রথম এই বিষয়ে ধারণা দেন। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে মিটোলা সাহেব এবং আর একজন গবেষক জেরাল্ড ম্যাগিউর জুনিয়র একটি আর্টিকেল পাবলিশ করেন, যেখানে সম্পূর্ণ নতুন এই সিস্টেম সম্পর্কে পরিচয় করে দেয়া হয়। মিটোলা সাহেব পরবর্তীতে KTH-এই নতুন এই ধারণা (novel concept) নিয়ে তার পিএইচডি ডিসার্টেশান জমা দেন ২০০০ সালে। যেখানে তিনি 'সফটওয়ার ডিফাইন্ড রেডিও'র ধারণা থেকে 'বুদ্ধিমান রেডিও (cognitive radio)'র একটি আর্কিটেকচার দাড়া করান। বুদ্ধিমান রেডিওর ধারণা কেন এত জরুরী তা একটু পরেই আমরা খোলাসা করব। তার আগে জেনে নেই এই ব্যাপারে মিটোলা সাহেব কি বলেছেন - ''The point in which wireless personal digital assistants (PDAs) and the related networks are sufficiently computationally intelligent about radio resources and related computer-to-computer communications to detect user communications needs as a function of use context, and to provide radio resources and wireless services most appropriate to those needs.'' অন্য জায়গায় তিনি মোটামুটি একই কথা বলেছেন আমাদের জন্যে একটু সহজভাবে - "self-aware, user-aware, RF-aware, and that incorporates elements of language technology and machine vision."। সহজভাবে বলা যায়, ভবিষ্যতের ওয়ারলেস কমুনিকেশান হবে বুদ্ধিমান, যেটা কিনা বুঝতে পারবে তার কি করা উচিত, কিভাবে করা উচিত, কখন কিভাবে করা উচিত। আর এর মূল উদ্দেশ্য হবে রিসোর্সের সবচেয়ে মিতব্যয়ী ব্যাবহার।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের বুদ্ধিমান ওয়ারলেস কমুনিকেশান লাগবে কেন? এটা বুঝতে হলে আমাদের আগে বুঝতে হবে ওয়ারলেস কমুনিকেশানের মাধ্যমটা আসলে কি? কিসের মাধ্যমে যোগাযোগটা হচ্ছে? খুব ভালভাবে ব্যাপারটা অনেকেই হয়ত জানিনা, কিন্তু এটুকু হয়ত আমরা অনেকেই জানি, এই যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে তরঙ্গ, আর একটু ঠিকভাবে বলতে গেলে বলতে হয় তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ যেটাকে আমরা সাধারণভাবে বলি, Electromagnetic wave আর তারি একটা অংশ কাজে লাগে আমাদের এই ওয়ারলেস কমুনিকেশানে, আর Electromagnetic wave এর এই অংশটুকুকে আমরা বলি রেডিও স্পেক্ট্রাম। এই যে তরঙ্গ, এটাও কিন্তু একটা প্রাকৃতিক সম্পদ, এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদের মত এটাও কিন্তু সীমিত। তাই আমরা যেমন অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদের জন্য বিকল্প বা রিনিউয়েবল রূপের সম্পদের কথা ভাবছি, রেডিও স্পেক্ট্রামের জন্যেও আমাদের বিকল্প পথের কথা ভাবতে হবে। কারণ এখন যে হারে ওয়ারলেস কমুনিকেশান বাড়ছে তাতে খুব তাড়াতড়িই আর কোন অব্যাবহৃত কোন রেডিও স্পেক্ট্রাম হয়ত আর থাকবে না!
এই স্পেক্ট্রাম হচ্ছে এখনকার অন্যতম দামী রিসোর্স যা কিনা বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের, অনেক ক্ষেত্রে আবার শুধু মূল্যমানই যথেষ্ট নয়, রেডিও স্পেক্ট্রামের একটা অংশ বরাদ্দ পাওয়ার জন্যে মিলিয়ন ডলার ঘুষ দিতেও এখন কোম্পানীগুলো পিছপা হয়না। এসব ব্যপারে আপনারা অনেকেই হয়ত আমার চেয়ে ভালো জানেন, তাই মূল বিষয় থেকে সরছি না। আর এটি সাধারণত নিয়ন্ত্রণ করে দেশের একটি সরকারী সংস্থা, আমাদের দেশে যেমন BTRC, যুক্তরাষ্ট্রে FCC (Federal Communication Commission)। এই সংস্থাগুলোই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রেডিও স্পেক্ট্রামের বিভিন্ন অংশ বরাদ্দ করে দেয়। তারমানে প্রত্যেক কোম্পানীই পাচ্ছে এই স্পেক্ট্রামের একটা সীমিত অংশ, আর সেই কোম্পানী আবার তাদের গ্রাহকদের মধ্যে সেই সীমিত অংশকে ভাগ করে দেয়। এরমানে দাড়াচ্ছে, আমরা যদি খুব সহজ ঐকিক নিয়মে চিন্তা করি তাহলে কিন্তু একটা পর্যায়ের পর এই কোম্পানী কিন্তু গ্রাহকসংখ্যা আর বাড়াতে পারবে না, কারণ গ্রাহককে প্রয়োজনীয় সেবা দিতে গেলে তাকে নূন্যতম একটা পরিমানের স্পেক্ট্রাম তাকে বরাদ্দ দিতে হবে। আবার, BTRC বা FCC-এর পক্ষেও সম্ভব নয় ওই কোমাপ্নীর জন্যে বরাদ্দকৃত রেডিও স্পেক্ট্রামের পরিমান বাড়িয়ে দেয়া, কারণ, এটাতো প্রাকৃতিক সম্পদ, টাকা দিলেই সেটা পাওয়া যাচ্ছে না। তারমানে, শেষ পর্যন্ত দাড়াচ্ছে এই যে, এমন একসময় আসবে (খুব তাড়াতাড়িই) যখন আর গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে না, বা গ্রাহককে আর নতুন সেবা দেয়া যাবে না, বা আরও অন্যান্য অনেক কিছুকে ওয়ারলেস করা যাবে না। কারণ এর সবকিছুর মূলেই আছে সেই মহামূল্যবান এবং সীমিত 'রেডিও স্পেক্ট্রাম'। এটা একটা বিরাট সমস্যা। তবে সমস্যা আরও আছে। আর এই সমস্যাগুলোই সমাধান করতে পারবে - 'বুদ্ধমান রেডিও' বা 'cognitive radio'।
[বিস্তারিত পড়তে চান তাহলে গুগল করুন বা আমাকে ই-মেইল করুন
আপনারা আগ্রহ বোধ করলে, এবং মডারেটররা ঘ্যাচাং না করলে … … … চলবে]
____________
ত্রিমাত্রিক কবি
ই-মেইলঃ
মন্তব্য
লেখার শিরোনাম দেইখাই ভাবতেসিলাম এইটা কে হইতে পারে... শালা আর নাম পাইলি না...
লেখাটা এখনো পড়ি নাই। পইড়া কমেন্ট করতেসি...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
এই লেখাটার শুরু একটা স্বপ্ন থেকে।
প্রথম লাইনটাই সুন্দর।
বাহ! দারুন উদ্যোগ। পুরোটা কি লেখা হয়ে গেছে, নাকি লেখা চলছে?
সঙ্গে আছি। আর একটা কথা। এ ধরণের টেকনিক্যাল লেখায় পাঠক প্রতিক্রিয়া কিন্তু তেমন বেশি পাবেন না। মানে অন্য পপুলার পোস্টের মতো। তাই বলে লেখা থামাবেন না। প্রোজেক্ট টা শেষ করতে পারলে দেখবেন অর্জনানুভূতিটা ভালো লাগবে খুব।
সচলায়তনে স্বাগতম।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
একটানে পড়ে ফেললাম। সাবলীল লেখা। আর পরিভাষা নিয়েও কোনো সমস্যা হয় নি। চলতে থাকুক আপনার সিরিজ।
ভাল উদ্যোগ। সিরিজ চলুক।
আগ্রহ নিয়ে সাথে আছি।
ব্লগার স্পর্শ যা বলেছে তার সাথে স্মপূর্ন একমত।
লিখাটা চালিয়ে যান প্লীজ।
পুরোটা পড়লাম।
টপিক কমন পড়ায়, পড়তে বেশ বেশ ভাল্লাগ্লো।
কগনিটিভ রেডিও মনে হয় এই সময়ের সবচেয়ে হটকেক টপিকের একটা, প্রচুর গবেষণা হয় দেখলাম।
সেকেন্ডারি স্পেক্ট্রাম শেয়ারিং বলে একটা জিনিস নিয়ে পড়সিলাম কিছু দিন আগে- স্পেক্ট্রামের অব্যবহৃত অংশ ব্যবহার করে চাহিদা পূরণ করা। তবে যতদূর মনে পড়ে ইন্টারফিয়ারেন্স একটা বড় সমস্যা ছিলো। কগনিটিভ রেডিও কি এই জিনিসই ?
অন্তত ব্যক্তিগতভাবে আমি লেখাটা আরো পর্ব পড়তে চাই। লেখতে থাক। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, সহজভাবে বিজ্ঞান শেখানো একটা চমৎকার ধারণা, কিন্তু সব কিছু বোধহয় একদম "স্টার্ট ফ্রম দ্য স্ক্র্যাচ" থেকে বোঝানো যায় না। কাজেই তুই একদম অ্যাডভান্সড না হোক, মোটামুটি বিজ্ঞানমনস্ক পাঠককে উদ্দেশ্য করে লেখলেই ভালো করবি। আর দরকার হলে গ্রাফ-ট্রাফও দিতে পারিস।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
মোবাইলের রোমিং নেটওয়ার্ক কি এভাবেই কাজ করে না?
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
@সবজান্তাঃ নামকরণটা অনেক আগেই করা কিন্তু, নামকরণের কারণ আগামী পর্বগুলোতে কিছুটা খোলাসা হবে। আর কগনিটিভ রেডিওর একটা উল্লেখযোগ্য ফীচার কেবল স্পেক্ট্রাম শেয়ারিং, রেডিওকে কগনিটিভ রেডিও হয়ে উঠতে হলে সত্যিকার অর্থেই সবজান্তা হতে হবে।
@কিংকর্তব্যবিমূঢ়ঃ আসলে এরকম আরও অনেক অনেক ফীচার থাকবে কগনিটিভ রেডিওর। এই ফীচারটা রোমিং এর ব্যাপারটার সাথে কিছুটা কমন পড়ে গেছে। পরবর্তী পর্বগুলোতে হয়ত পরিষ্কার করতে পারব। আর সবজান্তা নামটা শুনে বোধহয় বুঝতে পারছেন, আরও অনেক কিছুই জানতে হবে একে, নাহলে শুধু শুধু তো আর সবজান্তা বলা যায় না।
@স্পর্শঃ পুরো লেখাটা আসলে বেশ ৫-৬ মাস আগের লেখা, কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে লেখাটা খাতায়। এখন সেটারই কিছু প্লাস-মাইনাস করে পোস্ট করছি।
কষ্ট করে পড়ার জন্যে সবাইকে ধন্যবাদ।
______________
ত্রিমাত্রিক কবি
ইমেইলঃ
সিরিজ চলুক। পাঠকের কথা চিন্তা করবেন না। করবেন প্রয়োজনের কথা। আমরা যারা পিছনের ধাপগুলো পেরিয়ে এসেছি, তারা জানি, কতটা প্রয়োজন এই পদক্ষেপ এর। আমাদের বয়সে যেখানে উন্নত বিশ্বের মানুষগুলো সাড়া জাগানো কাজ করে ফেলে, সেখানে, আমরা বারে বারে পিছিয়ে পড়ি। কারন, সাপোর্টের অভাব। একটা বই খুজে খুজে পেতে আমাদের কষ্ট হয়। নীলক্ষেত নিউমার্কেটে সাহিত্যের বই বেশুমার। কিন্তু বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক বই পাওয়া যায় না। কোয়ান্টাম মেকানিক্স জিনিসটা এখনো আমার কাছে কঠিন লাগে। কিন্তু সহজ করে বুঝিয়ে দেয়ার মত বই পেলে হয়ত লাগতো না। বিজ্ঞানকে মনের আয়ত্তে নিতে ইংরেজীতে দক্ষ হওয়াটা যে আমাদের জন্য দরকারী হয়ে পড়েছে, এটা আমাদের জন্য দূর্ভাগ্য।
সেসব প্যাচাল বাদ। প্রয়োজন মেটানোর জন্য এখন আমরা আছি। লিখে যাবেন হাত খুলে। আমিও ভাবছি, এই দিকে লিখতে শুরু করব। কিন্তু আমি এত বেশী মনোযোগী পাঠক, আমার পড়ার তৃষনাই মেটে না। লেখার জন্য হাতে সময় বের করতে পারলেই লিখব।
আপনি কোন ব্যাচ?.
--------------------------------------------------------
যখন প্রাণের সব ঢেউ
জেগে ওঠে, কথা বলে, রক্তের আশ্চর্য কলরবে
বৃষ্টির দুপুরে মনে পড়ে
বর্ষার মতন গাঢ় চোখ মেলে তুমি আছ দু'দিনের ঘরে।।
[শামসুর রাহমান]
-----------------------------------------------------------------------------
বুকের ভেতর কিছু পাথর থাকা ভালো- ধ্বনি দিলে প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়
@নীল রোদ্দুরঃ চেষ্টা থাকবে। আপনার মত মনযোগী পাঠক পেলে লেখার ইচ্ছাটা বেড়ে যায়। ওহ ... আমি ইইই-'০৩
___________
ত্রিমাত্রিক কবি
ই-মেইলঃ
ধন্যবাদ শাব্দিক
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পরের পর্ব কই ভাইয়া?
-স্বপ্নাদিষ্ট
=======================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে এই সিরিজটা আবার চালু করার ইচ্ছা আছে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমার মাস্টার্স এর উপর করার ইচ্ছা আছে....।
-স্বপ্নাদিষ্ট
=======================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।
নতুন মন্তব্য করুন