রিচার্ড ফাইনম্যানের নাম কে না শুনেছে। তার মত মজার পদার্থবিজ্ঞানী খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তার সিওরলি ইউ আর জোকিং, মি. ফাইনম্যান বইটা তো রীতিমতো একটা ক্লাসিক! ঐ বইটার কিছু অংশ (মূল Part 4: From Cornell to Caltech, With a Touch of Brazil/ O Americano, Outra Vez!) "নাই কাজ তো খই ভাজ" প্রকল্পের অধীনে অনুদিত হল।]
[সতর্কীকরণ: অনুবাদ কার্যে ব্যাপকভাবে অনুবাদকের স্বাধীনতা ব্যবহার করা হয়েছে। কাজেই মূল বইটি পড়া লোকজন একটু ধাক্কা মতন খেতে পারেন। আগেই সাবধান কইরা দিলাম :)]
একবার এক হিচহাইকার আমাকে বলেছিল দক্ষিণ আমেরিকা জায়গাটা ভারি আকর্ষণীয়, সেখানে একবার হলেও বেড়াতে না গেলে জীবনের মোটামুটি চার আনাই মাটি। আমি মিনমিন করে বলতে চেষ্টা করলাম সেখানে যাব তো বটে, কিন্তু ওদের ভাষায় তো আমি একেবারে ক-অক্ষর-গোমাংস। ঐ ব্যাটা এ কথা শুনে বলল ভাষা শেখাটা কোন কঠিন ব্যাপার নয়। আমি ভাবলাম ভালোই তো, তাহলে একবারটি দক্ষিণ আমেরিকা ঘুরে আসতে হয়।
কর্নেলে তখন বিদেশী ভাষা শেখার ক্লাসগুলোতে যুদ্ধকালীন সময়ের একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হত, যেখানে একটা ছোট্ট দলে জনা দশেক ছাত্র-ছাত্রী আর ঐ ভাষা জানা একজন মিলে সারাক্ষণ সে ভাষাতেই কথা বলত। যেহেতু ঐ সময়টাতে আমি ছিলাম নিতান্তই ছাত্র-ছাত্র চেহারার প্রফেসর, তাই আমি ঠিক করলাম সাধারণ ছাত্রদের মত করেই আমি ভাষা শেখার ক্লাস করব। আর যেহেতু আমি তখনও জানতাম না দক্ষিণ আমেরিকার কোন দেশে গিয়ে উপস্থিত হব, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম স্প্যানিশ শেখাটাই ভালো হবে, কারণ দক্ষিণ আমেরিকার বেশিরভাগ দেশেই লোকজন স্প্যানিশে কথা বলে।
তো যখন ক্লাসের জন্যে নিবন্ধনের সময় এল, আমরা বাইরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি, যে কোন মুহূর্তে ভেতরে যাবার ডাক আসবে, তখন হঠাৎ এক শ্বাসরুদ্ধকর স্বর্ণকেশীর আবির্ভাব ঘটল। জানেনই তো, কাউকে দেখে মাঝে মাঝে বুকের মাঝে কেমন সুখের মত ব্যাথা লাগে। মনে মনে বললাম, ‘ওয়াও। এই সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না রে মমিন।‘ আশায় ছিলাম, এই মেয়ে হয়তো স্প্যানিশ ক্লাসেই ভর্তি হতে এসেছে। কিন্তু বিধি বাম, স্বর্ণকেশী সোজা গিয়ে পর্তুগীজ ক্লাসে ঢুকে পড়ল। ভাবলাম নিকুচি করি স্প্যানিশের, আমাকে পর্তুগীজই শিখতে হবে।
তারপর সোজা মেয়েটার পিছু পিছু হাঁটা ধরলাম। কিন্তু হঠাৎ কী যে হল, আমার মনের অ্যাংলো-স্যাক্সন ভূতটা বলে উঠল “একটা মেয়ের জন্যে স্প্যানিশ শেখা বাদ দিবি নাকি রে। ওসব পাগলামি করতে যাস না যেন।“ এইসব সাত-পাঁচ ভেবে শেষমেশ স্প্যানিশ ক্লাসেই নাম লেখালাম, অবশ্যি এর জন্যে পরে আমাকে প্রচুর আপসোস করতে হয়েছিল।
এর কিছুদিন পর আমি নিউ ইয়র্ক পদার্থবিজ্ঞান সংঘের এক সভায় বসে আছি, আমার পাশেই ছিলেন ব্রাজিলের জাইমে টিওম্নো, তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, “এই গরমের ছুটিতে কী করছেন?”
“ভাবছি একবার দক্ষিণ আমেরিকা ঘুরে আসব।“
“ওহ। তাহলে চলে আসুন না ব্রাজিলে। আপনার জন্যে আমি ভৌতবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রে একটা পদের ব্যবস্থা করে দিতে পারব।“
কাজে কাজেই আমার এই কয় দিনের স্প্যানিশ বিদ্যা পর্তুগীজে রূপান্তর করা শুরু করতে হল! কর্নেলে এক পর্তুগীজ গ্র্যাজুয়েটের কাছে সপ্তাহে দুদিন পর্তুগীজ শিখতে শুরু করলাম, তাই কিছুটা হলেও পর্তুগীজ ভাষা সম্বল করে ব্রাজিলের প্লেনে চেপে বসলাম। প্লেনে উঠে আবিষ্কার করলাম আমার পাশে বসেছে এক কলম্বিয়ান ভদ্রলোক, যিনি কেবল স্প্যানিশে কথা বলেন: তাই আমি তার সাথে কথা বলব না বলে ঠিক করলাম, কারণ তাতে আমার দুই ভাষার ভাসাভাসা বিদ্যায় জগাখিচুড়ি পাকিয়ে ফেলার সম্ভাবনাই বেশি ছিল। তবে আমার সামনে বসা দুজন পর্তুগীজে কথা বলছিল। আমি এর আগে সত্যিকার অর্থে পর্তুগীজে কথপোকথন শুনিনি; আমার পর্তুগীজ মাস্টার আমার সাথে খুব ধীরে ধীরে আর স্পষ্ট উচ্চারণে কথা বলত। কিন্তু ঐ দুই ভদ্রলোকের কথা আমার কাছে কিচিরমিচির ছাড়া আর কিছুই মনে হচ্ছিল না, এমনকি সর্বনাম বা অব্যয়সূচক কোন শব্দও আমি আলাদা করতে পারছিলাম না।
অবশেষে প্লেন যখন রিফুয়েলিং এর জন্যে ত্রিনিদাদে যাত্রাবিরতি করল, তখন আমি ঐ দুই ভদ্রলোকের সামনে গিয়ে অতি ধীর উচ্চারণে ভাঙা ভাঙা পর্তুগীজে বললাম, “মাফ করবেন....আমার কথা কি আপনারা বুঝতে পারছেন?”
“Pues nгo, porque nгo? অবশ্যই, কেন বুঝবো না?” তারা উত্তর করল।
তখন আমি তাদের বুঝিয়ে বললাম যে এ ক’ মাস আমি পর্তুগীজ শিখছি, কিন্তু এখনো এতে সত্যিকারের কথপোকথন শুনিনি, তাই আমি এতক্ষণ তাদের কথাবার্তা শুনছিলাম, কিন্তু তার কিছুই আমার বোধগম্য হচ্ছে না।
এ কথা শুনে তারা একগাল হেসে বলল, “Nao e Portugues! E Ladдo! Judeo!” আসলে ওদের ভাষাটা ঠিক পর্তুগীজ ছিল না। তারা যে ভাষায় কথা বলছিল তার সাথে পর্তুগীজের ততোটাই মিল ছিল যতটা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার সাথে মিল আছে প্রমিত বাংলার। বুঝুন অবস্থা, কোন লোক বাংলা শেখার চেষ্টা করছে, সে যদি চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে থাকা দুজন লোকের পেছনে বসে তাদের কথপোকথন শোনে, তবে সে নির্ঘাত ভাববে, “শুনে তো বাংলাই মনে হচ্ছে, কিন্তু কিছু বুঝতে পারছি না কেন। নিশ্চয়ই আমার বাংলা শেখায় সমস্যা আছে।“
পরে প্লেনে উঠে তারা আমাকে আরেক পর্তুগীজভাষী ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন, আমি গিয়ে তার পাশে বসলাম। তিনি মেরিল্যান্ডে নিউরোসার্জারিতে পড়ালেখা করছিলেন, ফলে তার সাথে কথা বলা মোটামুটি সহজতর ছিল, যতক্ষণ পর্যন্ত কথাবার্তার বিষয় cirugia neural, o cerebreu এবং অন্যান্য “জটিল” ব্যাপার-স্যাপার নিয়ে হচ্ছিল। ঐ লম্বা-চওড়া শব্দগুলো পর্তুগীজে অনুবাদ করাই আসলে অপেক্ষাকৃত সহজ ছিল, কারণ ফারাকটা ছিলে কেবল শেষাংশে, ইংরেজি “-tion” পর্তুগীজে হয় “-зao” ; “-ly” হয় “-mente,” ইত্যাদি। কিন্তু তিনি যখন জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে সাধারণ একটা কথা বলছিলেন তখনই আমি বিপদে পড়ে যেতাম: “আকাশ আজ নীল” কথাটাও আমি উদ্ধার করতে পারতাম না।
আমি হেসিফিতে প্লেন থেকে নেমে পড়লাম (ব্রাজিল সরকার হেসিফি থেকে রিও পর্যন্ত বিমান খরচ বহন করছিল)। সেখানে আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন সিজার লাতেসের শ্বশুর, যিনি ছিলেন রিওর সেন্টার ফর ফিজিক্যাল রিসার্চের ডিরেক্টর, তার স্ত্রী, এবং আরেকজন লোক। পুরুষদ্বয় যখন আমার মালপত্র সংগ্রহ করছিলেন তখন ভদ্রমহিলা আমাকে পর্তুগীজে জিজ্ঞেস করলেন: “আপনি পর্তুগীজ বলতে পারেন। ওহ, কী চমৎকার! কেমন করে শিখলেন আপনি এ ভাষা?”
আমি আমার সব পর্তুগীজ জ্ঞান এক করে ধীরে ধীরে উত্তর দিলাম, “প্রথমে আমি স্প্যানিশ শিখতে শুরু করেছিলাম..... পরে দেখা গেল আমি ব্রাজিল যাচ্ছি....।
তারপর আমি বলতে চেয়েছিলাম, “তাই আমি পরে পর্তুগীজ শিখি”, কিন্তু আমি “তাই” শব্দটার পর্তুগীজ মনে করতে পারছিলাম না। তবে কপাল ভালো, আমি বড় বড় শব্দ তৈরি করতে শিখেছিলাম, তাই আমি বাক্যটা এভাবে শেষ করলাম, “CONSEQUENTEMENTE, apprendiPortugues!”
পরে ডিরেক্টর সাহেব ফিরে আসলে ভদ্রমহিলা তাদের জানালেন, “ওহ, মি. ফাইনম্যান পর্তুগীজ বলতে পারেন। তাও আবার CONSEQUENTEMENTEর মতো চমৎকার শব্দ ব্যবহার করে!”
তখন লাউডস্পীকারে একটা ঘোষণা ভেসে এল, রিওর ফ্লাইটটা বাতিল করা হয়েছে এবং আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত রিও যাবার আর কোন ফ্লাইট নেই—ওদিকে আমার রবিবারের মধ্যেই রিও পৌঁছুনোর কথা।
আমি বিচলিত হয়ে পড়লাম। “হয়তো কোন কার্গো প্লেন রিও যাবে। দরকার পড়লে আমি ওতেই যাব” আমি বললাম। উত্তর আসল, “প্রফেসর সাহেব! এত ব্যস্ত হবার আছেটা কী—আপনি তো ব্রাজিলে আছেন। হেসিফি বেশ সুন্দর জায়গা। দুটা দিন এখানে ঘুরেফিরে দেখুন না। ধীরে-সুস্থে রিও যাওয়া যাবে খন।”
সে সন্ধ্যায় আমি শহরটা একটু ঘুরে দেখতে বের হলাম। এক জায়গায় দেখলাম এক দঙ্গল লোক রাস্তায় একটা চারকোণা বড়সড় গর্ত ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে—গর্তটা খোঁড়া হয়েছিল পয়নিষ্কাশনের পাইপ বসানো বা এ ধরণেরই কোন কাজে। সে গর্তে উঁকি দিয়ে দেখলাম সেখানটায় একেবারে খাপে খাপে বসে আছে একখানা জলজ্যান্ত গাড়ি! রীতিমতো চমকপ্রদ ব্যাপার: গাড়িটা সত্যিই গর্তটায় সুন্দরভাবে এঁটে গিয়েছিল, এমনকি গাড়ির ছাদও রাস্তার সমতলে ছিল। শ্রমিকরা কাজ শেষে কোন সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি বসানোর ঝামেলাতে যায় নি, আর গাড়িচালক বেচারাও সোজা গাড়ি নিয়ে একেবারে গর্তে সেঁধিয়ে গিয়েছে। আমেরিকার সাথে ব্রাজিলের একটা পার্থক্য তখনই বুঝতে পারলাম: যখন আমাদের রাস্তায় গর্ত খোঁড়া হয়, তখন সেখানে নানান রকম সতর্কতা বাণী সম্বলিত বোর্ড, আলো ইত্যাদি বসানো হয়। আর এখানে লোকজন রাস্তা খোঁড়ে, আর কাজ শেষ হলে কোন সতর্কতার ব্যবস্থা না করেই স্রেফ বাড়ি চলে যায়।
তবে হেসিফি ছিল সত্যিই সুন্দর একটা শহর এবং আমি ঠিকই পরবর্তী মঙ্গলবার পর্যন্ত অপেক্ষা করে রিও পৌঁছুই।
-----------------------------------------------------------------------------
চতুর্বর্গ
মন্তব্য
ফিনমান চাচ্চু মজার লোক। তবে তিনি বোমা সাইনটিস্টও বটে!
________________________________________________
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
সেটাই। একটা লোক এত পড়ালেখা কইরা কেম্নে এত মজা করতে পারত কে জানে? আমার চারপাশে তো বেশি পড়ালেখা করা লোকগুলা সব রামগড়ুড়ের ছানা মার্কা।
________________________________________________
চতুর্বর্গ - (সিগনেচার করতে ভুলে গিয়েছিলুম)
এই ভদ্রলোকের নাম শুনলে আমার অবস্থা-----
আমি হেন হাফ-রোবট কেমন কেমন করতে থাকি। সত্যি খুব মারাত্মক লোক এই ফাইনম্যান।
আফসোস যে এত পরে জন্মালাম! "দেখা হইলো না রে শ্যাম---"
খুব ভালো ভাবানুবাদ হয়েছে, চালিয়ে যান।
----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আমারও ঐ একই আপসোস!
________________________________________________
চতুর্বর্গ
চতুর্বর্গ,
আফনে ভাইয়া না বইন?
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এহেম, এমন প্রশ্নের কারণটা কী? শ্যাম নাকি?? আপনে তো ডেঞ্জারাস মহিলা তুলিরেখা প্রত্যূষা অহনাদি, কোন কথা মাটিতে পড়তে দেন না।
আর আমি ভাই, ফর ইউর ইনফরমেশন
--------------------------------------------------------------
চতুর্বর্গ
সেইরকম মজা পেলাম। অনুবাদ দারুন হইছে, থাইমেন না।
ফাইনম্যান ব্যাটা নোবেল পাওয়া সাইন্টিস হইলে কী হবে, শয়তানি বুদ্ধি কিন্তু কিছু কম ছিলো না, বইটা পুরাই মজারু।
আপনার কাছ থেকে আমার প্রথম লেখাতেই (মানে অনুবাদেই) কমেন্ট পাওয়া আমার কাছে বিশেষ কিছু। আপ্নের লেখা বেশি ভালু পাই ।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
একেবারে গলে গেলাম। এখন থেকে আপনার সব লেখায় কমেন্ট দিবো (চোখে পড়লে)
ফাইনম্যানের বইটার অডিও বুক নামাইলাম আজ। স্যাম হ্যারিসের মোরাল ল্যাণ্ডস্কেপ পড়তেছি (শুনতেছি) তারপরই এইটার সিরিয়াল। আর আপনার অনুবাদ তো আছেই
আমার কুন লেখা? ভালো লেখা না খ্রাপ লিখা?
অনুবাদ ভালো লাগলো,সিরিজটা দীর্ঘায়ু প্রাপ্ত হোক।
love the life you live. live the life you love.
ধন্যবাদ, সিরিজ চালিয়ে যাবার ইচ্ছে আছে, যদি পাঠক চায়...
________________________________________________
চতুর্বর্গ
ফাইনম্যানের লেকচারটা অনুবাদ করসিলাম...কাঠখোট্টা টাইপের হইসে।।
আপনার অনুবাদ ভাল্লাগ্লো।। চলুক..
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
ফাইনম্যানের লেকচার অনুবাদ করেছিলেন? কোন পার্ট থেকে? একখানা লিংক-টিংক যদি দেন তবে বিশুদ্ধ বিজ্ঞান অনুবাদের কায়দা-কানুন শিখে নিতে পারতুম।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
অনুবাদ চমৎকার লাগল। চলুক চলুক!
ধন্যবাদ দিফিও
________________________________________________
চতুর্বর্গ
আপনার অনুবাদটা চমৎকার হয়েছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।
অনন্ত
ধন্যবাদ অনন্ত।
আমিও পরের পর্ব নামানোর অপেক্ষায় আছি, নীড়পাতা থেকে এই পর্ব বিদায় নেয়া মাত্রই আরেকটা ঝুলিয়ে দেব
________________________________________________
চতুর্বর্গ
চলুক!!
ভাল থাকবেন।
পাঠক যদি চায়, ফাইনম্যানের কিচ্ছা আরো আসবে।
আপনিও ভালো থাকবেন তৌফিক হাসান।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
মূল বইটা পড়েছি। অনুবাদ চলুক।
কাকস্য পরিবেদনা
মূল বইটা পড়া সত্ত্বেও যখন অনুবাদ কর্ম চালাতে বলছেন তখন নামাব না হয় আরেক পর্ব, আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না যেন দ্রোহীদা।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
ফাইনম্যানের অনুবাদ তো ফাইন করছেন। চ্যালচ্যালায়া চালায়া যান।
অনন্ত আত্মা
আপনার এই ফাইন কমেন্টটা পেয়ে মনটা ভালো হয়ে গেল। পরের পর্বে যদি মানুষজন দৌড়ানি দেয় তাইলে কিন্তু আপ্নের ঘাড়েও কিছুটা দোষ চাপামু, কমু অনন্ত আত্মা ভর কইরা আমার কী-বোর্ড চ্যালচ্যালায়া চালাইতেসে, আমার কী দোষ!
________________________________________________
চতুর্বর্গ
অনুবাদ রসালো হয়েছে। তাড়াতাড়ি পরের পর্ব নামান।
রসের কৃতিত্ব ফাইনম্যান সাহেবের, আমি তো কেবল ওধার টু এধার করলুম ।
পরের পর্ব শীঘ্রই কামিং আপ......
________________________________________________
চতুর্বর্গ
খই ভাজা চলতে থাকুক। খেতে একেবারে বিন্নি ধানের খইয়ের মতো হয়েছে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
থ্যাঙ্কু পান্ডুদা। আরো কিছু খই ভাজতে চাই, খেতে কেমন লাগলো জানাবেন কিন্তু!
________________________________________________
চতুর্বর্গ
কইষ্যা মাইনাচ, ইরাম জায়গায় কেউ অনুবাদ থামায়, পড়া শুরু করতে শেষ হইয়া গেল। আর 'মাথা চুলকানির ইমো' ফাইনম্যান কেডা? আরেকটু কইলে ভালু হইত, আমি হইলাম আদার বেপারী, জাহাজের খবরই জানি না, আপনে আবার নো-বেল লইয়া টানাটানি শুরু করছেন
বিটলামি বাদ, অনুবাদ ভালু হইছে, তয় এত কম পরিমাণে দিলে কইলাম পরের বার ১ তারা
দাগামু
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
প্রথমে ত আপ্নের হুমকি-ধামকি খায়া রীতিমতো ভয় পায়া গেসিলাম, পরে আকাশের তারা গুইণ্যা ভরসা পাইলাম! পরের পর্ব এমন বড় দিমু যে কেউ আর পইড়া শেষ কর্তে পারব না, তার আগেই ঘুমায়া পড়ব
________________________________________________
চতুর্বর্গ
অনুবাদ ভালো হয়েছে। আমি করতে গেলে সরস লেখাও কাঠখোট্টা হয়ে যায়। আপনারটা বিপরীতমুখী দেখে খুবই ভালো লাগলো।
... আরো আসুক।
_________________________________________
সেরিওজা
আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে একটা করে অনুবাদ না নামান তাহলে আপনার জন্য কামান, বন্দুক, রাইফেল নাকি মিসাইল কিনব, সেটা আপনিই ঠিক করবেন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
কী সন্ত্রাসী লুকের পাল্লায় পর্লাম রে বাবা, সচলে আইস্যা তো প্রাণ নিয়া টানাটানি পইড়া গেল!
হপ্তায় হপ্তায় লেখা দিলে দেখা যাবে আমার ম্যারাথন বস্তাপঁচা পোস্ট পড়ে আপনি ট্যাংক নিয়ে আমাকে ধাওয়া দেবেন। কী যে করি ।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
লেখা তো খুব মজারু ... আর ঝরঝরে। চলুক ...
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
চলুক
___________
নীল তারা।।
সিরাম লাগলো স্যার। চালায়ে যান!
________________________________
মা তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো...
অনুবাদ এর জন্য সাধুবাদ
ভালো লাগসে। পরের পর্ব ছাড়েন তাড়াতাড়ি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
এখন সাধুবাদ দিচ্ছেন, পরে আবার অপবাদ দিবেন না তো!
ভালো লাগার জন্যে সপ্নাভাই।
দোস্ত পুরা ফাডাইয়ালাইছো ।
অনুবাদ ব্যাপক মজারু হইছে, তবে আরেকটু বেশী কইরা দিস নেক্সট টাইম।
ইউ নো হোয়াট ইজ কামিং আপ নেক্সট । মাইনষে বিটিভির আটটার খবর বাদ দিয়া আমার লেখা পড়ব, ঘুমের নিশ্চিত গ্যারান্টি দিতাসি - বিফলে মূল্য ফেরত!
________________________________________________
চতুর্বর্গ
অনুবাদকরে তো বিলক্ষণ চিনি, তার ভেতরে তলে তলে এত রস লুকিয়ে আছে কে জানত
যাই হোক, আপাতত পিঠ চাপড়ে দিলামনা, পরের পর্বের অপেক্ষায়...
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
পরের পর্ব তো দিমু, আগে কন খাওয়া-দাওয়া কখন হৈব
________________________________________________
চতুর্বর্গ
চমৎকার! অসাধারণ!
এই বইটা পড়তে পড়তে এতো হাসি পেতো যে আটকাতে পারতাম না, সাবওয়েতে আমাকে একলা একলা হাসতে দেখে না জানি কতো মানুষ পাগলছাগল ভেবেছে আমাকে।
ধন্যবাদ সুহান রিজওয়ান আকা শব্দশিল্পী, অনুপম ত্রিবেদী, নীলতারা, রাহিন হায়দার ও সোয়াদ, আপনাদের ভালোলাগার কথা জানাবার জন্যে।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
অনুবাদ খুবই ভালো লেগেছে। এই সিরিজ দীর্ঘজীবী হোক!
বাহ, দারুণ লাগল অনুবাদটা
নিজে একবার অনুবাদ করার চেষ্টা করছিলাম। ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে যারা যারা ভাল অনুবাদ করে তাদের ভালু পাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
চলেন সবাই মিলে পুরো বইটা বাংলায় অনুবাদ করে ফেলি, পিচ্চি ছেলেপেলেরা আনন্দ পাবে, আর অনেক্কিছু শিখতেও পারবে। কী বলেন?
________________________________________________
চতুর্বর্গ
আমাকে দিয়া অনুবাদ
আমার ইংরেজী জ্ঞান নিয়া বহু হাসির কাহিনি আমার বন্ধু মহলে প্রচলিত আছে এর মাঝে দুই একটা আবার লিজান্ডারি কাহিনি হয়ে দাড়াইছে
তার থেকে কোন কঠিন বাংলা বইয়ের অনুবাদ দরকার হইলে আমাকে খবর দিয়েন, ঐখানে একটা চেষ্টা করে দেখতে পারি, যদি সেইখানেও কোন ঐতিহসিক ঘটনার জন্ম দিতে পারি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
খিক্ষিক! লিজেন্ডারি কাহিনি শুন্তে চাই ।
কঠিন বাংলা অনুবাদ করতে চান? তাইলে বদ্দার জেনেসিস সিরিজটা অনুবাদ কৈরা দেন্তো ।
________________________________________________
চতুর্বর্গ
আপনার এই লেখাটা কি ৮/২ নিউ ইস্কাটন, গাউস নগর, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত 'সাপ্তাহিক বিচিন্তা'য় প্রকাশের জন্য দিয়েছেন ?
সাপ্তাহিক বিচিন্তা থেকে আমার এবং মুর্শেদ ভাইয়ের একটা লেখায় দেখলাম এরকম কমেন্ট করা হয়েছে, ওঁরা আমাদের লেখা বিচিন্তায় প্রকাশে আগ্রহী, এবং অনুমতি নেওয়ার সুযোগ না হওয়ার এর মধ্যেই দুএকটা লেখা ছাপিয়েও ফেলেছেন, যেন কিছু মনে না করি। বিচিন্তার সাইটে গিয়ে দেখলাম ওখানে কুঙ থাঙের একটি লেখা এবং এই লেখাটিও প্রকাশিত, এবং এটার সাথে আবার লেখকের নামও নেই, শুধু তলায় ইমেলটি উল্লেখিত। খুবই অবাক হয়েছিলাম, তারপর মনে হল, আজকাল সচলে মাঝেমধ্যেই শুনছি লেখককে না জানিয়ে লেখা নিয়ে নেওয়ার ঘটনা, এইটাও তাইই হবে।
এ কদিন "বিচিন্তা কেলেঙ্কারি" নিয়ে সচলে সন্দেশের লেখা দেখেছিলাম, কিন্তু আমার এই লেখাটা যে মিনার সাহেব মেরে দিয়েছেন তা জানা ছিল না, কিছু দিন পোস্টটা দেখা হয়নি বলে আপনার কমেন্টটিও নজরে আসেনি। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই মনমাঝি, ব্যাপারটা জানানোর জন্যে। না, আমি লেখাটা ছাপানোর জন্যে দিই নি। এবং কার নামে ছাপা হয়েছে, কী বৃত্তান্ত তাও কিছু জানি না। এহেন অচিন্ত্যনীয় লেখা ডাকাতির তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
---------------------------------------------------------------------
চতুর্বর্গ
হ্যাঁ, বিচিন্তার ৩১শে অক্টোবর, ২০১০ অফলাইন/হার্ড সংখ্যায় 'ব্রাজিলে ফাইনম্যান' লেখাটা দেখেই সন্দেহ হচ্ছিল কোথায় যেন আগে দেখেছি। পরে সচলে এসে সার্চ দিতেই আপনার লেখাটা বেরিয়ে পড়লো।
কি নির্লজ্জ চৌর্যবৃত্তি! আরো নির্লজ্জতা, ছাপিয়ে-টাপিয়ে তারপর আবার এসে আরো লেখার জন্য যোগাযোগ করতে বলা। আর চৌর্যবৃত্তির সাফাই হিসাবে বলা হচ্ছে কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে তা তারা বুঝে উঠতে পারেননি - আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস তাদের কাছে থাকা সত্বেও, আপনার পোস্টে কমেন্ট করার অবারিত সুযোগ থাকা সত্বেও !!!
হাসবো, কাঁদবো না রাগবো - বুঝতে পারছি না। অবশেষে মিনার মাহমুদেরও এই দশা ? অবিশ্বাস্য!
এই বিচিন্তা কেমন পত্রিকা, একটু খুলে বলতে পারেন মনমাঝি ভাই? মোটামুটি জনপ্রিয় পত্রিকা কি? তাহলে অন্যের থেকে লেখা ধার করা লাগে কেন এদের?
এটা নিউজপ্রিন্টে ছাপা ২৮-২৯ পাতার একটা সস্তা দামের বাম-ভাব নেয়া রাজনৈতিক চানাচুর-মার্কা সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন। মূল ব্যক্তি - প্রকাশক-সম্পাদক মিনার মাহমুদ। '৯০-এর দশকের শুরুর দিকে সামরিক শাসক এরশাদের সময় গা-গরম করা লেখালেখি করে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল তখন - বিশেষ করে তরুনদের মধ্যে বোধহয়। তাছাড়া মাত্র ২ টাকায় (তখন) একটা ম্যাগাজিন - এই অভিনবত্বও বোধহয় কিছুটা কাজ করেছিল ছাত্র-তরুনদের মধ্যে। আর এর সম্পাদকও জিন্স-পরা-মোটরবাইক-হাঁকানো ঘাড়-ত্যাঁড়া এ্যাংরি-ইয়্যাং-বিপ্লবী-মার্কা একটা ইমেজ লালন করতেন বা করতে চাইতেন মনে হয়। তবে এরশাদের কোপানলে পড়ে পত্রিকাটা বন্ধ হয়ে যায় এবং সম্পাদক লেজ গুটিয়ে আম্রিকা পাড়ি দেন। দীর্ঘকাল (১৭-১৮ বছর?) পরে আম্রিকা থেকে ফিরে এসে ঐ সম্পাদক এখন আবার পত্রিকাটা চালু করেছেন - তবে এই দফায় এখন পর্যন্ত বোধহয় মাত্র ২-৩ টা সঙ্খ্যা বেরিয়েছে এবং অসঙ্খ্য পত্রিকার ভীড়ে মনে হয় না এখনো তেমন পরিচিতি পেয়েছে। লেখক-সংবাদকর্মীতেও বোধহয় ঘাটতি আছে। সংবাদ-কর্মী সন্ধানে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন ২য় পৃষ্ঠায় - যেখানে বলা হয়েছে : "শিক্ষাগত যোগ্যতা-অভিজ্ঞতা অনাবশ্যক।" তারপরও মনে হয় না খুব একটা সাড়া পাচ্ছেন। মনে হয় এজন্যেই ইন্টারনেট থেকে চৌর্যবৃত্তিতে লিপ্ত হয়েছেন, উনাদের ঐ বিজ্ঞাপনের ভাষাতে "[উনাদের] ২৯টি শাদা পৃষ্ঠা আপনার স্বপ্ন, পরিশ্রম-জাত তথ্য-উপাত্ত আর ব্লেডের মতো ধারালো বিশ্লেষনে", উনাদের "শাদা পাতাগুলো" "ভরে দেয়ার" মহান ব্রত নিয়ে।
এর বেশী এ ব্যাপারে আমি আর কিছু জানি না, তবে অন্যতম সচল (?) মাসকাওয়াথ আহসান সাহেব (কিংবা তসলিমা নাসরিন) বোধহয় বিস্তারিত বলতে পারবেন। মাসকাওয়াথ সাহেব যদ্দুর মনে হয় সেসময় সম্পাদক মিনার মাহমুদের সহকর্মী ছিলেন।
গতকাল সকালে গোটা গাউসনগর চষে ফেলেও "বিচিন্তা" অফিসের দেখা পাইনি। গাউসনগর জায়গাটি যে এলাকায়, সেই ইস্কাটনের কোন পত্রিকাস্ট্যান্ড বা পত্রিকা হকারের কাছেও পত্রিকাটি মেলেনি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ভার্চুয়াল অফিস বোধহয়।
তবে আপনি হঠাৎ ওদের অফিসের খোঁজ করতে গেলেন যে?
মনমাঝি ভাই, ধন্যবাদ বিস্তারিত বলার জন্য। বেশ ভাল একটা চিত্র তুলে ধরেছেন ওনাদের।
"আশা করি যোগাযোগ রাখবেন।" এর উত্তরে কেন লেখাগুলো না জানিয়েই ছাপা হল সে বিষয়ে প্রশ্ন করে ইমেল করেছিলাম, সাড়া পাই নি।
গাউসনগরে আমার কাজ ছিল, তাই সেখানে গিয়েছিলাম। কাজ ফুরোবার পর ফেরার পথে হঠাৎ এই আলোচনাটার কথা মনে হল। গাউসনগর জায়গাটা অনেক ছোট বলে খুঁজতে সময় লাগেনি। অফিসটা না পেয়ে ইস্কাটনের পত্রিকা স্টল আর হকারদের কাছে পত্রিকাটির খোঁজ করেছিলাম। পাইনি। বিচিন্তা এক কালে বাংলাদেশে আলোচিত পত্রিকা ছিল। তাই তার বর্তমান চেহারাটা দেখার ইচ্ছে ছিল।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বুইলাম। তা হলে আর কি করা। তয় ইচ্ছা হলে বিচিন্তার দপ্তরে একটা ফুন দিতে পারেন। সেটাও হয়ত ভার্চুয়াল হবে।
নতুন মন্তব্য করুন