কর্পোরেট অনুভূতিগুলো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/১০/২০১০ - ৮:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘জটার মতোন খোপা’ আমার দৃষ্টিবাণে ‘খসিয়া গিয়াছে’। মানুষ এত সুন্দর হয় কী করে? রূপ যে সকল মানবিক ত্রুটি আড়াল করে দেয়! প্রকৃতির নিরপেক্ষতা এতে বজায় থাকলো কী?

মেয়েটি দাঁড়িয়ে আছে ঠিক দুই হাত দূরে। শুক্রবারের সাপ্তাহিক কার্যদিবসের আড্ডা শেষ করে টি.এস.সির বারান্দায় বৃষ্টি দেখছিলাম। কিন্তু হায় বৃষ্টি! তোমাকে দেখার সময় কোথায়? মেয়েটিও যে টেরিয়ে-টেরিয়ে এই সর্পদৃষ্টি পর্যবেক্ষণ করছে! দেবী-দূর্গার মতো মুখাবয়ব ও রঙের কেউ যদি কপালে ছোট্ট একটা লাল টিপ, তুষার-শুভ্র সূতী শাড়ি, কানে মেরুণ দুল, দুই গোছা চুড়ি এবং খোপায় ফুল পরে এরকম ট্যারচা চাহনি দেয় তবে একে অগ্রাহ্য করা বায়ো-ধর্ম পরিপন্থী হবে বৈকি! জন ব্যাপ্টিস্ট গ্রুনুইর মতো খোপার কাঠালী-চাঁপা চিনে নিলাম এবং আনুমানিক সতেরতম বারে দৃষ্টিবাণে ধরা খেলাম। যথারীতি কিছুক্ষণের জন্যে নার্ভাস ব্রেকডাউন। পিটুইটারী গ্ল্যান্ডের সদা-চঞ্চল এনজাইমটা ইতিমধ্যে জায়গা বদল করে নিয়েছে কী?

এরকম প্রায়ই হয়। ট্রেন-বাস-ফুটপাথে, শপিং-মল আর পার্কে, রিক্‌শায়-ট্রাফিক জ্যামে, রাস্তা পারাপার বা ওভার-ব্রীজে, নান্দনিক আড্ডা আর ক্লাসে, হুট-হাট প্রেমে পরে যাই। ঢাকা শহরে ‘মানুষের দিকে না তাকানো’র গুনটি এখনো রপ্ত করতে পারলাম না তো!

-মেয়েটা কেমন করে যেন মুঠোফোনটি ধরে আছে না?

-ক্রম-বর্ধমান ডাস্টবীনে কী খুঁজে পেল কুকুরটা?

-পথ-শিশুগুলো এমন সুনিপুন অভিনয় কলা শিখলো কোথায়?

-লোকটা কিভাবে যেন সিগারেটে টান দিল না?

-স্কুলগামী ছেলে-মেয়েগুলো ভারী পাজী তো!

-এত সুন্দর বিল্ডিংটার বারান্দায় কেউ দাঁড়িয়ে নেই কেন?

-ব্যাটা রিক্‌সায় বসে এসব করলে বাড়িতে গিয়ে কি করবি?

আমার দেখা শেষ হয় না। দেখি আর প্রতিদিন প্রেমে পরি। ভয়ে-ভয়ে ভাবি, পুরুষ হলে ভক্তি(!), নারী হলে ভালবাসা। সেই ভালবাসা_ প্যাকেজ নাটক ও সিনেমায়, আধুনিক গান ও কবিতায়, উপন্যাস আর প্রবন্ধে, রাজনীতি ও যুদ্ধে, মুঠোফোন ও মেসেঞ্জারে, ফেইসবুক আর টুইটারে, গল্পবহুল ব্লগে, প্রথম আলো-কালের কন্ঠে, আনিসুল-ফারুকীতে।

রোজার ২৬ তারিখ। এরকম একটুখানি কর্পোরেট ভালবাসা কিংবা ভক্তি গিয়ে পরল সাত-মসজিদগামী রিক্‌সাচালকের প্রতি। ব্যাটা কিভাবে যেন ঠায় বসে! ডানে-বায়ে নড়ে না, শুধু পা-দুটো উঠা-নামা করছে। কিন্তু চলছি যে উল্কার বেগে! চালকের সঙ্গে আলাপ জমাতে ভালোই লাগে, সিগারেট ভাগা-ভাগি করতেও মন্দ লাগে না। মানুষ শপিং করে ‘উড়াইয়া ফালাইতাছে’ জানলাম, আরো জানলাম উনত্রিশ রোজা হবার সমুহ সম্ভাবনা, গরুর মাংশ ‘এইবার খাওন লাগবো না’, ট্রেনে-বাসে ‘যেই ভীর, বাড়িতে আর যাওন লাগবো না’ ইত্যাদি। গন্তব্যের কাছাকাছি আসতেই কথার মোড় জীবন সংশ্লিষ্ট। সাহায্য চায়।

বড় ভাইয়ের নাইনে পড়ুয়া মেয়ে লেখাপড়ায় ভালো, বইয়ের অভাব। মিথ্যে কথা ধরে নেয়া যুগুপযুগি এবং অবশ্য কর্তব্য ব্যাপার। তাকে জানালাম বাজার করে হাত খালি, বাসা চিনালাম কথা দিয়ে যে ঈদের পর নবম শ্রেণীর বই নিয়ে আসা হবে। পাঁচ টাকা বেশি ভাড়া দিয়ে বাঁচোয়া, জানি আর আসবে না। এর টাকার দরকার, বই না।

অতঃপর ঢাকা ত্যাগ, ইফতার পার্টি, চাঁদ-রাত, ঘুম শিকার জামাত, সালামী, অতিথি বরণ, মদ-বীয়ার, পুণর্মিলনীর সাথে কেবল টিভির ছেনালী পার করে, গরীবি কষ্টের জন্যে আহা-উহু বৃদ্ধি করে এবং ঈদ-বাজারের জাতীয় রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়ে চলে গেল ঈদুল ফিতর।

ঢাকায় এসে দু-দিন সবে গিয়েছে, সেই রিক্‌সাচালক হাজির!
‘‘মামা, বই না দিবেন কইছিলেন?’’

লজ্জায় মাথা কাঁটা যায়। আসছে সপ্তাহে নিয়ে আসব বলে দুঃখ প্রকাশে বিদায় করলাম। পরবর্তী দর্শণে নাম জানলাম, আফজল হোসেন। ময়মনসিংহের নান্দাইলে বাড়ি। পরিবারে আফজলসহ বড়ভাই লোকমান কর্মক্ষম ছিল। বাবার মৃত্যুর পর দু-ভাই বিয়ে করে যৌতুকের টাকায় সংসার মোটা-মুটি গুছিয়ে এনেছিল। এমতাবস্থায় জেষ্ঠ্য জনের মৃত্যু। উভয়ের মিলে সন্তান-সন্ততি পাঁচজন, মা এবং পত্নীদ্বয় সহ নয়জনের যৌথ পরিবার। প্রশ্ন করি,

‘‘সংসার কেমন চলে’’?
‘‘আল্লায় চালায় এখরম, চাইলের দাম বাড়লে কিছু অবাব তাহে’’।

মেট্রোপলিটন মন ভাষা খুঁজে ফেরে, উপদেশব্ণীতে স্বস্তি বোধ করে। তবে ভাগ্যগুনে আরো কয়েকটি নোট সংগ্রহ করে ফেললাম। খাতা-কলম ক্রয়ে কিছু ভালোবাসা জোগার করলাম ‘অল্প দামে’। নিউ-মার্কেট এলাকা থেকে আফজলের প্রস্থাণ-পর্ব আবেগ-ঘন। কিন্তু তারপর একী হলো?!

এ শহরে এত প্রাণের উপস্থিতি আগে দেখিনি তো! এ কি বেণী দুলিয়ে পড়তে থাকা নবম শ্রেণীর সেই বালিকার ছন্দঃ?

‘‘সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া।
কুজনে কুরব করে সুরব নাশিয়া।’’

কর্পোরেট শহরবাসী আজ এত হাসোজ্জল কেন? তোমরা এত হাসলে আমি যে খালি প্রেমে পরে যাই! এমন বিদ্‌ঘুটে অনূভুতির ইতিহাস নিরূপণে মা বলেছিলেন,

‘‘প্রেমে পরতে কারন লাগে না। তোর বাপের বাহারময় নাম শুইনাই তো আমি আহ্লাদে আটখানা হইয়া গেছিলাম’’

গলা ঝেরে বলি,

‘‘হাবিবুল্লাহ বাহার নামে এক কোটি মানুষ আছে পৃথিবীতে। যাই হোক, নাম শুনে প্রেমাহত, চোখে দেখে কী?’’

‘‘সেইটাও প্রেম, পরের ধাপ। কি হ্যান্ডসাম(ঘোরা-কাটিং চুলে)! তোর মতো চ্যাংড়া ছিল নাকি?’’

‘‘এ কী দুর্দৈব! আমি কেন! আর তোমাকে তো বিয়ের ছবিতে দেখেছি, প্যাঁচার মতো মুখ করে বসে?’’

‘‘একালের মেয়েদের মতো ভেটকী মাইরা বিয়ের আসরে বইসা থাকার সুযুগতো ছিল না, মনে-মনে ঠিকই লাফাইতেছিলাম’’।

ইতিহাস কথন আক্রমণাত্মক। যাইহোক, ভাইরাস কি তবে উত্তরাধীকার সূত্রে সংক্রমিত? নাহয় আফজল চলে গেলে কেন বলতে ইচ্ছে করছে?_

মোটর-সাইকেল চালক রোমীও বয়, তোমাকে ভালোবাসি, বন্য-গোফো লোকাল ড্রাইভার, তোমাকে ভালোবাসি, এলিয়ণ-প্রিমীওর তন্বী তরুনী, তোমাদের ভালোবাসি, আট-বছরী পাক্কা পকেটমার, জীবন-লোভী হাইজ্যাকার-মলম পার্টি, খেজুর-লোভী হুজুর-বোরখাওয়ালী, ‘বিশটা ট্যাকা বাড়াইয়া দিয়েন’ সিএনজি চালক, জীন্স-টি-শার্টের বক্ষব্যাধি ললনা, জবা-রঙ্গীন নিশি-কণ্যা তোমাদের ভালোবাসি। আজিজ ভাই-কালা জাহাঙ্গীর, বল্লমধারী ভয়াল ফকির, অভিমানী বিপ্লবী, গঞ্জিকাসেবী ও কবি, স্বপ্নাহত চাকুরিজীবি, মিডিয়াহত বুদ্ধিজীবি তোমাদের ভালোবাসি। ভালোবাসি তোমাদের কেএফসি-পিজাহাট-শাকুরাগামী নর-নারী, ‘দুইটা ট্যাকা’র ফুলপরী, কাঁধ বাঁকানো শ্রমিক ও বোতল-মুখো মালিক, টেন্ডারবাজ দল ও লীগ। বিষাদের সিন্ধুধারিকা কালো-মোটা মেয়েটা, গোবেচারা ছেলেটা, তোমাদের প্রচন্ড ভালোবাসি!


মন্তব্য

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

দুর্বোধ্য। লেখকের নাম কী?

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

আমার ব্যক্তিগত অভিমত, লেখার মান যা-ই হোক, লেখকের নাম ও ইমেইল ঠিকানা না থাকলে লেখা প্রকাশ না করা উচিত। যারা বলেন তাড়াহুড়ায় নাম দিতে ভুলে গেছি তারা আসলে পাঠকের সাথে এক প্রকার অন্যায় করেন, কারণ তারা লেখাটাও তাড়াহুড়ায় লিখেছেন। লেখা পোস্ট করার সময় নাম-ইমেইল ঠিকানা দেবার বাধ্যতামূলক উইন্ডো থাকা দরকার যাতে নাম-ইমেইল ঠিকানা ছাড়া লেখাটা পোস্ট হতে না পারে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

খুব বড় বোকামি হয়ে গেছে দাদা... মন খারাপ
একেবারেই নব্য-ব্লগার হিসেবে ক্ষমা করা যায় না?
বাধ্যতামুলক উইন্ডোটা থাকলে আসলেই ভালো হত
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

ঠিক আছে। তবে আপনার নিক "দিগন্ত বাহার" হলে সর্বত্র সেটাই লিখুন। কারণ, "দিগন্ত" নিকে একজন পুরনো সচল আছেন। আপনি শুধু "দিগন্ত" লিখলে সচলের নিয়মিত পাঠকরা আপনাকে দিগন্ত সরকার মনে করবেন, এতে অহেতুক ভুল বোঝাবুঝি হবে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

হাফ ছেড়ে বাঁচলাম...অনেক ধন্যবাদ...পরামর্শ মনে থাকবে হাসি
- দিগন্ত বাহার(diganta_bahar@yahoo.com)

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

দুর্বোধ্যতা বোহগম্য নয় মন খারাপ
লেখকের নাম - দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার সাথে কোথায় যেন আমার খুব মিল আছে।
সে জন্যেই বোধহয় এত ভাল লাগলো ।
লিখে যান জোরসে হাসি

সাত্যকি

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

কথার মারপ্যাঁচটা ভালো লাগলো। ভালো লাগলো না নাম না দেওয়াটা। ...

পরে লিখলে অবশ্যি নামটা দিতে ভুলবেন না যেন।

_________________________________________

সেরিওজা

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি
নাম দিতে ভুলে যাওয়াটা অনেক বড় বোকামি হয়ে গেছে মন খারাপ
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

দুর্দান্ত এর ছবি

অন্তত তিনটা আলাদা স্বাদের গল্পকে একসাথে ভুনে দেয়া হয়েছে। মজা পেলামনা।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

ভ্রমন্থনে একাধিক গল্প আসতে পারে ভেবে সেটা নিয়ে মাথা ঘামাইনি, মজা দিতে না পারার জন্যে দুঃখিত মন খারাপ
ধন্যবাদ
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

অদ্রোহ এর ছবি

আমার মতে, কোন লেখা সুখপাঠ্যতা তখনই হারায়, যখন লেখাটি বারবার তার মূল ফোকাস থেকে সরে যায় আর মারপ্যাঁচগুলো আরোপিত ঠেকে। মনে হল, এই দুটো দোষে লেখাটি কিছুটা হলেও দুষ্ট। তারপরও লেখককে থামতে বারণ করি...এই যা, লেখকের দেখি নামই নেই!

--------------------------------------------

আজি দুঃখের রাতে সুখের স্রোতে ভাসাও ধরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।

--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অভিযোগ মাথা পেতে নিলাম...ভ্রমে পরে মন্থন গোছানো হয়নি ঠিকই, আর চিন্তাটাকে বশীভুত কেই বা করতে পারে মন খারাপ
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

বরফ এর ছবি

সবকিছু স্পষ্ট দেখছিলাম চোখের সামনে। যেন ঠিক এরকমই রোজ দেখি, শুধু লিখে রাখা হয় না। সাহিত্যমান নিয়ে সমালোচনা করার যোগ্যতা নেই, তাই শুধু ভাললাগাটুকু জানিয়ে গেলাম। চলুক আরও।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ...আপনার ভালোলাগা সবসময় আমার পাশে থাকবে হাসি
- দিগন্ত (diganta_bahar@yahoo.com)

অতিথি লেখক এর ছবি

চমৎকার শুরু..

‘জটার মতোন খোপা’ আমার দৃষ্টিবাণে ‘খসিয়া গিয়াছে’। মানুষ এত সুন্দর হয় কী করে? রূপ যে সকল মানবিক ত্রুটি আড়াল করে দেয়! প্রকৃতির নিরপেক্ষতা এতে বজায় থাকলো কী?

আর শেষ প্যারাটা.... আসলেই সত্যি তোমাদের বড় ভালবাসি।

চমৎকাল লেখা।

- কাঠপেন্সিল (refathIzzlam@gmail.com)

-------------------------------------------

কি করে বলো ঐখানে যাই....যেখান তুমি আর তোমরা আছো সবাই।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

আপনার মন্তব্য আমার এই লেখাটির অন্যতম সার্থকতা হয়ে থাকবে...অন্তত একজন তো আমার সাথে সুর মিলিয়েছে! -
''তোমাদের বড় ভালবাসি''
অনেক ধন্যবাদ হাসি
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yaho.com)

অচিন পাখি [অতিথি] এর ছবি

পুরোপুরি বুঝেছি বলবোনা কিন্তু পড়তে কেন যেন ভালোই লেগেছে . . চালিয়ে যান . .

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

কারো 'ভালো লেগেছে' জানা সত্যিই আনন্দের...ধন্যবাদ হাসি
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

বেশ লাগলো।

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

অতিথি লেখক এর ছবি

বেশ ভালো লাগলো

------------------
হামিদা আখতার

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

কারো ভালো লেগেছে জানতে পেরে আমারো ''বেশ ভালো লাগলো'' হাসি
অনেক ধন্যবাদ।
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

অতিথি লেখক এর ছবি

একটু অন্যরকম, কিন্তু ভালো লেগেছে।
লিখতে থাকুন।

পাগল মন

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি
নিঃসন্দেহে আপনার মন্তব্য আমার পরবর্তী লেখায় উৎসাহ জোগাবে
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

ধুসর গোধূলি এর ছবি

ব্লগরব্লগর হিসেবে ঠিকই ছিলো মনেহয়। কিন্তু ভ্রমন্থন হিসেবে কেমন জানি! আর এমনিতে মনে হলো আপনি চাইলে বেশ ভালো লিখতে পারবেন। ইয়া হাবিবি বলে ঝাঁপিয়ে পড়েন। হাসি

স্বাগতম সচলে।



বিএসএফ—
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

ব্লগর-ব্লগর?...হা হা হা...
উৎসাহদানে কৃতজ্ঞতা।
ইয়া হাবিবি... খাইছে
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

হ, ব্লগরব্লগর, ভালো ক্যাটেগরি, আছে, দেখেন।

আর লেখাটা ভালো লেগেছে। বিশেষ করে শেষ প্যারাটা। আমারো এরকম মনে হয়, দুম-দাম প্রেমে পড়তে থাকি সবকিছুর, বিশেষ করে রিকশা ভ্রমণে এই ছোট-ছোট বিষয়গুলো আকৃষ্ট করে বেশি।

বানানে আরেকটু সযত্ন হয়ে আরো লিখুন। চট্‌ করে এখানে চেক করে নিতে পারেন বানান লিখে

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

প্রেম-যমুনায় স্বাগতম খাইছে
অনলাইন অভিধানের জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ...কোন এক বিচিত্র কারনে লিখতে ইচ্চা করে ঢাকার বাইরে গেলে, তখন অভিধানটা সাথে থাকে না.. মন খারাপ

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

পড়তে খারাপ লাগেনি! একবারে পড়িনি বলে হয়তো একঘেয়েও লাগেনি! চালিয়ে যান! হাসি

-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

দিগন্ত বাহার [অতিথি] এর ছবি

একবারে না পড়ার জন্যে শুক্‌রিয়াই জানাতে হয় তবে খাইছে
ধন্যবাদ হাসি
- দিগন্ত বাহার (diganta_bahar@yahoo.com)

তিথীডোর এর ছবি

পাগলা ঘোড়া রে, কই থেইকা কই নিয়ে গেল-- কিছু বুঝিনি।
বিশেষত শিরোনাম। কর্পোরেটদের অনুভূতিগুলো এরকম হয় নাকি? খাইছে

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।