//কুটুমবাড়ি//
আর মাত্র একদিন বাকি। তারপরই মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটিই প্রথম কোনো বৈশ্বিক ক্রীড়ার আসর, যা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ভারত আর শ্রীলংকাও সহআয়োজক হিসেবে আছে, তবে বাংলাদেশের মাটিতেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে দশম ক্রিকেট বিশ্বকাপের। এই মুহূর্তে সারা দেশজুড়েই একটা সাজ সাজ রব, দেশবাসীও আক্রান্ত হয়েছে প্রবল ক্রিকেট জ্বরে। বলা যায়, বিশ্বকাপ আয়োজনের সকল প্রস্তুতিই সম্পন্ন। সাফল্যের সাথে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও শেষ করা গেছে। এখন শুধুই অপেক্ষা ব্যাটে-বলে জমজমাট লড়াই শুরু হওয়ার।
এবারের বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই ক্রিকেটপাগল দেশবাসীর জন্য একটি সুসংবাদ
চলে এসেছে। একসময়ের প্রবল প্রতাপান্বিত ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হটিয়ে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ উঠে এসেছে আট নম্বরে। বলাই বাহুল্য, এটি গত কিছুদিন ধরে বাংলাদেশের ধারাবাহিক পারফর্ম্যান্সের ফসল। স্বাভাবিকভাবেই টাইগার বাহিনীর কাছে দেশবাসীর প্রত্যাশাও অনেক বেড়ে গেছে। পরিচিত মাঠ, দর্শক আর কন্ডিশনে বাংলাদেশ কেমন খেলে তারই প্রতীক্ষায় এখন অধীর আগ্রহে দিন গুনছেন সবাই।
গত বিশ্বকাপে সারা বিশ্বকে চমকে দিয়ে, বলতে গেলে অভাবনীয়ভাবেই বাংলাদেশ হারিয়ে দিয়েছিল সেই টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেবারিট, ৮৩'র বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ও ২০০৩'র রানার্সআপ ভারতকে। এবার সেই ভারতের সাথে ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হবে। গতবারের সাথে এবারকার পার্থক্য হলো, ভারতের সাথে লড়াইটা এবার হতে যাচ্ছে নিজ দেশে। কেমন করবে বাংলাদেশ? বলতেই হয়, শক্তির বিচারে ও কাগজ-কলমের হিসেবে বাংলাদেশ ভারতের ধারেকাছেও নেই। তবু ষোল কোটি মানুষ বোধ করি ইতিমধ্যেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন আরেকবার ভারতকে হারানোর। সত্যিই কি আরেকটি ভারতবধের স্বপ্ন দেখাটা খুব বাড়াবাড়ি কিছু?
মোটেই বাড়াবাড়ি কিছু নয়, কারণ ক্রিকেট গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা। পাঁচদিবসীয় টেস্ট ম্যাচে তবু শক্তিমান দলের আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ থাকে, কিন্তু ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি? ইট'স এনিবডি'স গেম। ওই সুনির্দিষ্ট দিনে যে ভালো খেলবেন, বিজয়মাল্য ধরা দেবে তারই গলায়। এমনকি দু-একটি ক্যাচ বা দু-একটি ওভারও পার্থক্য গড়ে দিতে পারে একটি ম্যাচের। তাই অস্ট্রেলিয়া বা ভারত যেমন নাস্তানাবুদ হতে পারে খুদে বাংলাদেশের কাছে, তেমনি বাংলাদেশও কিন্তু পরাজিত হতে পারে কোনো তথাকথিত মিনোজ টিমের কাছে। এসব কারণে কোনো ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফল কী হবে তা কিন্তু অগ্রিম বলে দেয়া সম্ভব নয়।
তবে ভারতও ছেড়ে কথা বলবে না। এবার ভারতীয় টিম অনেকটাই গোছানো টিম, ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়েও তাদের অবস্থান আগের তুলনায় অনেক উন্নত- এখন তারা আছে দু নম্বরে। নিজ দেশে বিশ্বকাপ জয়ের সব প্রস্তুতিই তারা নিয়ে রেখেছে। বিশেষত শচীন টেন্ডুলকারের এটিই শেষ বিশ্বকাপ, সতীর্থ খেলোয়াড়রা নিশ্চয়ই জান লড়িয়ে দেবেন তাকে কাপটি উপহার দেয়ার জন্য। বাংলাদেশেও তারা এসেছে বাংলাদেশকে হারিয়ে গত বিশ্বকাপে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই। ধোনি যদিও এমন কোনো উদ্দেশ্যর কথা স্বীকার করতে নারাজ, তবে শেবাগ কিন্তু ইতিমধ্যেই মুখ ফুটে বলেও ফেলেছেন তাদের গোপন মনোবাঞ্ছার কথা।
সে যা-ই হোক, আমাদের টাইগার বাহিনী প্রস্তুত তো? তারা মাঠে ভালো কিছু করে দেখাতে না পারলে যে সব আয়োজনই মাটি হয়ে যাবে! মাশরাফি অবশ্য বলছেন, সব ম্যাচই ফাইনাল, কিন্তু তিনি তো এবার দলেই নেই। মাশরাফিবিহীন টাইগার বাহিনী কতটুকু প্রতিরোধ গড়তে পারবে শক্তিশালী ভারতীয় টিমের বিপক্ষে? বিশেষত যে দলের ওপেনিং জুটি শচীন-শেবাগের মতো বিশ্ব কাঁপানো খেলোয়াড়, আর তাদের পরে ক্রমান্বয়ে ক্রিজে ব্যাট করতে আসবেন গম্ভীর, যুবরাজ, ধোনির মতো তারকারা, সে দলকে সমীহ তো করতেই হবে। কিন্তু টাইগার বাহিনীতেও যে এসেছে আমূল পরিবর্তন। মানসিকভাবে এই দলটি আগের যে কোনো প্রজন্মের দলের চেয়ে অনেক বেশি হিম্মতশালী। এখন আর তারা সম্মানজনক পরাজয়ের আশায় খেলে না, জয়ের প্রত্যয় নিয়েই তারা মাঠে নামে।
তা, ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের একাদশটি কেমন হওয়া উচিত? জানি না নির্বাচকরা কী ভাবছেন এ ব্যাপারে, তবে আমার মতে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের টিমটি হওয়া উচিত এ রকম : ১. তামিম ইকবাল, ২. ইমরুল কায়েস, ৩. জুনায়েদ সিদ্দিকী, ৪. রকিবুল হাসান, ৫. সাকিব আল হাসান, ৬. মুশফিকুর রহিম, ৭. মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, ৮. রুবেল হোসেন, ৯. আব্দুর রাজ্জাক, ১০. শফিউল, ১১. সোহরাওয়ার্দী শুভ।
এক থেকে তিন নম্বর পজিশনে কে ব্যাট করবেন এ ব্যাপারে বোধ করি তেমন কোনো বিতর্ক বা সংশয় নেই, সময়স্বল্পতার কারণে তাই বিস্তারিত ব্যাখ্যায় যাচ্ছি না। চার নম্বরে রকিবুলই আমার ফার্স্ট চয়েজ। রকিবুল পর পর দু-তিন ম্যাচ খারাপ করলে ওই পজিশনে আশরাফুলকে সুযোগ দেয়া যেতে পারে। তার আগ পর্যন্ত আশরাফুলকে মূল দলের বাইরেই দেখতে চাই। পাঁচে নামবেন অধিনায়ক সাকিব। ছয়ে মুশফিক। আর আমার মতে বাংলাদেশের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ, সে নামবে সাত নম্বরে। উল্লেখ্য, নাঈম তবু 'ছক্কা নাঈম' হিসেবে নাম কুড়িয়েছে, কিন্তু রিয়াদের কপালে তাও জোটেনি (যদিও রিয়াদের রান গড়/স্ট্রাইক রেট নাঈমের চেয়ে ভালো)। সব মিলিয়ে মাহমুদুল্লাহ একজন পারফেক্ট ব্যাটিং অলরাউন্ডার (দয়া করে আবার তাকে আশরাফুলের সাথে তুলনা করবেন না, কারণ আশরাফুলের বোলিং/ফিল্ডিং আর মাহমুদুল্লাহরটা একই মানের নয়)। শুধুমাত্র ব্যাটিং রেকর্ডের কারণেই তাকে ভারতের বিপক্ষে দলে সুযোগ দেয়া যেতে পারে। আর নাঈমের স্পিনের চেয়েও রিয়াদের মিডিয়াম পেস বোলিংটাই বেশি কাজে লাগবে ভারতের সাথে, বিশেষত ভারতের বিপক্ষে খুব বেশি স্পিন অ্যাটাক-নির্ভর হওয়ার সুযোগ নেইও। শফিউল সম্ভবত এ মুহূর্তে বাংলাদেশের সেরা পেসার, রুবেলই হতে পারে তার যোগ্য সহচর। শুভ নাঈমের তুলনায় ভালো স্পিনার, তবে ব্যাটিং দক্ষতার কারণে যদি শুভর পরিবর্তে নাঈমকে সুযোগ দেয়া হয় তাহলেও অবাক হবেন না যেন। রাজ্জাকের বিকল্প নেই, তাই এ নিয়ে আর কিছু বললাম না। আমার মনে হয় মাহমুদুল্লাহ বা সোহরাওয়ার্দী ব্যর্থ হলে নাঈম, রুবেল ব্যর্থ হলে নাজমুল, ইমরুল বা জুনায়েদ ব্যর্থ হলে শাহরিয়ার নাফীস দলে সুযোগ পেতে পারেন।
শেষ কথা : টাইগারদের ১৫জনের বাহিনী নিয়ে কারও মনেই তেমন একটা সংশয় নেই আশা করি... সংশয় যদি থাকেও এই মুহূর্তে সেসব ভুলে থাকাই শ্রেয়.. তাহলেই দেখবেন দুয়েকটা দৈত্য বধ করে বাংলাদেশ ঠিকই পরের রাউন্ডে চলে গেছে... খেলায় বাংলাদেশ হারুক বা জিতুক আমরা তাদের সাথেই থাকব... আর যাদের নিয়েই দলের প্রথম একাদশ সাজানো হোক, দল যেমনই করুক, তাদের জন্য শুভকামনা জারি থাকবে...
গর্জে ওঠো বাংলাদেশ... আমরা তোমাদের সাথেই আছি
কুটুমবাড়ি
মন্তব্য
উদ্ধোধন নাকি ফাটাফাটি হয়েছে। সাবাশ বাংলাদেশ। সাবাস সেই দেশের সব মানুষ। এই খেলাটি সবার মধ্যে নিয়ে আসুক প্রীতি আর ভালোবাসা।
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
তা আর বলতে। না দেখে থাকলে মিস করেছেন। তবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নয়, আমার ধারণা বিশ্ববাসী সবচেয়ে বেশি অবাক হবে বাংলাদেশিদের স্পোর্টিং মনোভাব দেখে। এরা বিপক্ষ দলের চার-ছয় দেখেও হাততালি দেয়, ক্রিকেটটা সত্যিকার অর্থেই উপভোগ করে এবং আরও আশ্চর্যের বিষয়, এই খেলাটির জটিল সব নিয়ম-কানুন সম্পর্কে ভালোই জ্ঞান রাখে! আর সত্যিই আশ্চর্য হতে হয় এদের আতিথ্য দেখে, এমনকি সঙ্গত কারণ না ঘটলে প্রতিপক্ষকে দুয়ো ধ্বনি দেয়ার চিন্তাও করে না!!
ক্রিকেট আমাদের সবাইকে এমনি করেই প্রেম-প্রীতিডোরে বেঁধে ফেলুক! শুভেচ্ছা।
কুটুমবাড়ি
গর্জে ওঠো বাংলাদেশ... আমরা তোমাদের সাথেই আছি
ধন্যবাদ, রাজা সাহেব! টাইগারদের সাথে আছেন জেনে ভালো লাগল...
কুটুমবাড়ি
রিয়াদ মিডিয়াম পেস বোলার নয়, সে অফব্রেক করে।
http://www.espncricinfo.com/bangladesh/content/player/56025.html।
যেহেতু আশরাফুল দলে থাকবেই বলে মনে হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে রিয়াদের বদলে রকিবুল কে নিলেই মনে হয় ভাল হবে। ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপকে ধ্বসাতে যদি পারে তাহলে ৫ জনই পারবে, আর যদি না পারে তাহলে ৭ জনও পারবেনা। আর রাতে বোলিং করতে গেলে ডিউ ফ্যাকটর এর কারনে স্পিনাররা এমনিতেই ঝামেলায় থাকবে। সুতরাং আমি বরং আমাদের ভংগুর ব্যাটিংকে একটু শক্ত করার পক্ষে।
টিম যাই হোক, ফলাফল যাই হোক, আমি আমার টাইগার দের পিছনে আছি!!
--------------------
অনঘ
মাই মিস্টেক! ধন্যবাদ আপনাকে ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য...
রকিবুল এবং আশরাফুল দুজনকে একসাথে দলে নেয়াটা একটু মুশকিলের ব্যাপার, বোলিং অপশন অনেকটাই সীমিত হয়ে যাবে এর ফলে। সেক্ষেত্রে দলে কেবল পাঁচজন বোলারই থাকবেন এবং সাকিব, রাজ্জাক, শফিউল, রুবেল, শুভ এদের প্রত্যেককে বোলিং কোটা পূরণ করতে হবে। তাত্ত্বিকভাবে এটা সম্ভব হলেও বাস্তবে মাঠে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। যেমন ধরুন কোনো বোলার অতিরিক্ত খরুচে হয়ে উঠলেও অধিনায়কের করার কিছুই থাকবে না। তাই আমার মনে হয় আশরাফুল দলে থাকলে রকিবুল বাদ পড়ে যাবেন। রিয়াদের বদলে কাউকে সুযোগ দিতে হলে তাকে অলরাউন্ডার হতে হবে, সেক্ষেত্রে হয়তো নাঈমকে বেছে নেয়া হবে।
আরেকটা ব্যাপার, আমি এক ম্যাচ খেলিয়েই কাউকে বাদ দিয়ে দেয়ার পক্ষপাতী নই। এতে খেলোয়াড়রা মনস্তাত্বিক চাপে ভুগেন, যা মোটেই ভালো কিছু নয়। আশরাফুল যদি আজ দলে থাকেই তাহলে তাকে পরবর্তী ম্যাচেও সুযোগ দিতে হবে। যদিও ব্যাটিংয়ে না পারলেও বোলিং বা ফিল্ডিং দিয়ে সে পুষিয়ে দেবে এমন আশায় গুড়েবালি, আমি অন্তত তার হাতে বল তুলে দেয়ার পক্ষপাতী নই। তার চেয়ে বরং সে যদি অন্তত কিছু রান করতে পারে তাহলেই টাইগাররা বর্তে যাবে বলে আমার ধারণা।
টিম যা-ই হোক, ফলাফল যা-ই হোক, আমি আমার টাইগারদের পিছনে আছি!! আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।
কুটুমবাড়ি
হালুম!!!
এই গর্জন শুনতে চাই বাংলার আকাশে বাতাসে। গর্জনে গর্জনে আমরাও বলতে চাই যে আমরাও পারি।
টাইগারদের জন্যে রইলো অশেষ শুভকামনা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
হালুম!!! বাঘের গর্জন শুনুক পৃথিবী!
হারি বা জিতি, আমরা টাইগারদের সাথেই আছি!
কুটুমবাড়ি
টাইগারদের জন্য শুভকামনা থাকলো
দের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার শুভকামনা...
কুটুমবাড়ি
কে খেললো, কত রান করলো, কত উইকেট পেলো, তাতে কিচ্ছু আসে-যায় না আমার। আমি চাই ১১টা বাঘ জান বাজি রেখে লড়ুক, শেষ বল পর্যন্ত সর্বোচ্চ চেষ্টা করুক।
ঠিক বলেছেন। ফলাফল যা-ই হোক, টাইগাররা মন-প্রাণ উজাড় করে খেললেই আমরা খুশি থাকব। বিশেষ করে ধোনির ব্যঙ্গোক্তির পর সাকিব বাহিনীর জেদ আরও বেড়ে যাবে বলে আশা করছি...
তবে আমাদের দর্শকদেরও কিন্তু অনেক দায়িত্ব রয়েছে। আমরা যেন টাইগারদের জন্য 'চাপ' না হয়ে 'শক্তি' হয়ে উঠি, তারা ভালো খেলতে না পারলে যেন ব্যঙ্গ-বিদ্রুপে জর্জরিত না করি সেদিকেও খেয়াল রাখাটা জরুরি।
বাঘের গর্জনে কেঁপে উঠুক বিশ্ব। দেখুক সবাই, যে আমরাও পারি...
কুটুমবাড়ি
জয় -পরাজয় যাই হোক... বাংলাদেশের পাশে আছি, সবসময়।।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বাংলাদেশের পাশে থাকুন, বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত!
হয়তো আজ হয়নি, কাল হবে কি না তাও জানা নেই; পরশু জয় ঠিক আসবেই... এই আশাবাদ যেন ভুলি না!!
কুটুমবাড়ি
বাংলাদেশ টসে জিতেও ব্যাটিং নেয় নাই। ডিউ ফ্যাক্টরের কারণে রাতে স্পিনারদের বল করতে অসুবিধা হবে সেইজন্য? কিন্তু তিন শতাধিক রান (২৯ ওভার শেষে ভারতের রান ১৮৬/২) বাংলাদেশ চেজ করতে পারবে তো?
কুটুমবাড়ি
নতুন মন্তব্য করুন