একটা মেয়ে যেই জীবনে আইলো,
সেই তরুণের প্রেমের রোগে পাইলো,
প্রেম ছাড়া তার অন্য কিছু নাই লো।
প্রেম বরষায় নাইলো,
প্রেমের স্তুতি গাইলো,
প্রেম আঁকড়ে জীবন-তরী বাইয়া যেতে চাইলো।
কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল ‘হাই’ লো,
প্রতিষ্ঠিত কারো গলায় ঝুইলা যেতে চাইলো।
দুবাইবাসী আইলো,
মাইয়া ভালা পাইলো,
আর ছুড়িও বইসা বিয়া বিদেশ পানে ধাইলো।
প্রেমিক-তরুণ ধাক্কাটা খুব খাইলো,
বুকের মাঝে লাগলো এমন ঘাই লো,
সামনে যেটা পাইলো,
আফিম গাঁজা ডাইলও,
একসঙ্গে সব খেয়ে নেয় মরণলোকে ঠাঁই লো।।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
মন্তব্য
শিরোনাম দেখেই বুঝেছিলাম এটা আপনি ছাড়া আর কেউ না!
বরাবরের মতোই ভালো লাগলো লেখাটা। শেষ চরণকয়েকটা আসলেই বেদনাদায়ক। পোলাপানের শক এ্যাবজরবার ভালো না হলে যা হয়।
ধন্যবাদ।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
সচলায়তনে সবাই আমার কাছে নুতন। তাই আপনার আপনত্ব আমাকে অভিভূত করেছে। ঠিক ধরেছেন। এই মামলায় পোলাপানরা অসাবধান থেকে অনেক সময় ভোগে।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
এত্ত লো মিল্যা তো দেহি পোলাডারেই খাইয়া ফেললো
হায়লো! পোলাডা কি জীবনে শুধু একডা মাইয়ারই দেহা পাইয়াছিলো???
-অতীত
এই ভুলডাই পোলাপানে বারেবারে করে। 'লো' তো আইলো ঘইটা যাইবার পর।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
হাসতেই আছি..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হাসতেতো থাকবেনই। আপনিতো 'হেই মাইয়ার' 'ফরে' মনে হইতেছে! ভাল থাকুন।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
( )
--- নুশান
ঠিকই ধরেছেন। হাসি এবং মনখারাপ দুই অনুভূতিরই সৃষ্টি করতে পারে এই লেখাটি। যদিও ঘটনা সত্য হলে হাসিকে অতিক্রম করে যবে দুঃখ।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
( )
সেটাই ।
এই দুঃখের কারনেইতো পৃথিবীর যুপকাষ্ঠে কত মানুষ আশাহীন হতাশায় নিভে গেছে।
প্রচ্ছন্ন আনন্দ পেলাম।
শুভ কামনা রইল।
--- নুশান
প্রেমের বাতাস মনে যখন আইলো,
প্রেম দরিয়ায় মাঝি তরী বাইলো,
বাতাসে গান গাইলো
বাতাস পানে যাইলো
সেই বাতাসেই নৌকা যে উল্টাইলো!!!
--- থাবা বাবা!
ভাল লেখেছেন। আরেকটা প্যারাগ্রাফ লিখলে একটা সম্পূর্ণ লেখায় পরিণত হবে নির্ঘাত।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
আপনার ব্লগে আমি আর ধৃষ্টতা করলাম না।
--- থাবা বাবা!
বাহ
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
(চলুক)
মজার হয়েছে ভাই।
--------------
সাত্যকি
--------------
আপনার মন্তব্য মাঝেই আমার সার্থকতা ভাই।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
মজা পাইলাম।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বাঁচলাম।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
(আগে আরেকটা মন্তব্য করেছিলাম; আসে নাই।)
এবার এসেছে। আপনাকে ধন্যবাদ।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
পুরা ঝাক্কাস কবিতা ভাইজান। এরাম আরো চাই!!
আপনার মন্তব্যে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। সেজন্য ধন্যবাদ ভাইজান।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
আমাদের এক স্যার ছিলেন উনি বলতেন-- মেয়ে বিয়ে করে অন্যখানে গেছে তো কী হইছে? দেশে কি মেয়ের অভাব পড়ছে?
ছড়া ভাল হয়েছে। দু:খের চেয়ে মজা পেলাম বেশী
আপনার স্যারের সাথে আমি একমত। মজা লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
নতুন মন্তব্য করুন