হুজুর প্রশ্ন করলেন, “কীরে- এইখানে হাসির কি অইল?”
দিহান বলল, “হুজুর, আপনার অবস্থা দেখলে মনে হয়….?”
“কি মনে হয়?” ফিরতি প্রশ্ন করলেন হুজুর
“আপনি কামড় দিয়ে মেয়েদের রক্ত খান, ওই…ড্রাকুলার মত”
আর যায় কই? হুজুর ড্রাকুলা না বুঝলে কী, মেয়ে জিনিসটা তাবৎ দুনিয়ার সব মাখলুকাতই বোঝে। মৌলানা দিয়েছে আওরাতের ঘাড়ে মুখ, এমন জাহেলি কথা- সে হোকনা যতই দৈব-দুর্ঘটন- কী সহ্য করা যায়? সেদিন মলাইবেত আর পেয়ারাডালের ক্রমিক আক্রমনে তো পিচ্চির দফারফা অবস্থা। পরে তাকে বুঝিয়ে বলেছিলাম যেন হুজুরের সামনে মুখে একটু কুলুপ এঁটে রাখে, কিন্তু সবিশেষ কাজ হলনা। মাস না ঘুরতেই, সে বেদম বেত্রাঘাতের কথা বিলকুল ভুলে গেল। ছোট খাট হুট-হাট কথাবার্তা তো লেগেই আছে, একদিন বজ্রাঘাতের মত বলে বসল, “হুজুর, আপনি নাকি রাতে আপনার নেক ইয়ার বেলি’র সাথে ঘুম যান?”
হুজুর ধাই করে রেগে গেলেন, হয়তো এই কথায় প্রচ্ছন্ন ব্যভিচারের গন্ধ ছিল বলে। হাতা গুঁটিয়ে একটা পেল্লায় চড় মারতে যাবেন এমন সময় দিহান বলে, “আররে, নেক মানে ঘাড়, ইয়ার- কান, আর বেলি মানে যে পেট, এই ইংরেজীগুলো কি আপনি জানেন না? এইগুলা কি রাতে আপনি খুলে রেখে ঘুমান নাকি?”
বলাই বাহুল্য, কথাটা শুনে হুজুর মারতে গিয়েও দমে গেলেন। কারণটা বুঝতে পারলাম না। বোধহয়, ভদ্রলোকের ভাষা- ইংরাজী জ্ঞানের স্বল্পতা এই গ্রামবাসী স্বল্পশিক্ষিত হুজুরদের মধ্যে বিরাট একটা লঘুম্মন্য মনোভাব (ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স) তৈরী করে দিচ্ছে।
--------
একদিন চড়তে গেলাম আমগাছের মগডালে, ভরদুপুরে। কাঁচা-চুকা আম চটকিয়ে চাটনি বানানোর পাঁয়তারা ভাঁজার মত লাগসই সময় হল গ্রীষ্মের এইরকম দুপুর। তেমনি ‘তেনা’দের গাছে গাছে টহল দিয়ে বেড়াবার আদর্শ সময়ও নাকি এইধরণের খররোদ্দুরে দুপুরগুলো। যাই হোক, ডাল ভেঙে পড়ে গেলাম, হাতের হাঁড় গাঁঠ থেকে নড়ে গেল, আর অপকর্মের দায় গিয়ে চাপল রীতি-রেওয়াজ মাফিকই ‘তেনাদের’ ঘাড়ে।
আরেকদিনের কথা, ভরাবর্ষার রাতে বাঁশনির্মিত শৌচাগার অব্যবহার্য হয়ে পড়ায় বড়কাকা গেলেন ডোবার পাড়ে- প্রকৃতির ক্রোড়ে বসে প্রকৃতিকে প্রাণখুলে ডাকতে। হঠাত ডোবার ওইপাড়ে কড়ই গাছের তলে চোখ পড়তেই তিনি দেখলেন মাঝবয়েসী এক কুঁচকুঁচে কালো মেয়ে ঝকঝকে সাদা দাঁত বের করে ওনার দিকে প্রণয়াশ্রিত এক হাসি দিল যেন। বুঝতেই পারছেন, অমন অস্থানে, অসময়ে, অমন অসিতবর্ণা, অপস্মিতা কেউ নিঃসন্দেহে আমার কাকিমা ছিলেন না। চাচা- আপণ প্রান বাঁচা বলে, ‘অর্ধসম্পাদিত’ অবস্থায় লোটা উঠিয়ে, লুঙি উঁচিয়ে, ঘরপানে ভোঁ দৌড় লাগালেন…
উপরের ঘটনা দুটো বললাম, কারণ এইধরণের পরিস্থিতি দেখা গেলেই যথারীতি আমাদের ঘরে একদল মাওলানার ডাক পড়ে। ওনারা আসেন, ঘরে মিলাদ পড়েন, আক্রান্তকে ঝাড়ফুঁক করেন, বাদবাকিদের গলায়-মাজায় তাবিজ বাঁধেন, ঘরবন্ধ করেন, পায়খানা-পেশাবখানায় জলছিটা দিয়ে যান, রসুইখানায় গোলাপজলপড়া ঢেলে যান- আরো কত কী; যাতেকরে ভূতের মামা-খুড়ো অদ্যি আর বাড়ির চৌহদ্দির লগ না পায়। তবে এবারের বিশেষ এসাইনমেন্টটা একটু জটিল। দূরের গ্রাম থেকে বেড়াতে আসা বড়ফুফুর শ্বশুররের দিকের এক আত্মীয়াকে জ্বীনে ধরেছে। আমার বালবেলা বলে ঠিকঠাক ইয়াদ নেই, তবে মেয়েটা ষোড়শী কি সপ্তদশী, প্রাপ্তযৌবনাপ্রায়, কৃষ্ণকুন্তলা এবং গৌরবর্ণা এতটুকুন খেয়াল পড়ে(হয়তো অনেকটুকুনই)। সে ভরদুপুরে খোলাচুলে ধেই ধেই করে বিলে গিয়েছিল মাছ চাষ দেখতে। এধরণের সুন্দরী মেয়েমানুষের প্রতি আলগা জিনিসের নাকি আবার বেজায় বদনজর। অমুসলিম জ্বীন হলে তো নাকি আরও বেশি লম্পট হয়, এমনটা একবার বলেছিলেন ফোরকান হুজুর। তো নিয়মকরে আমাদের ঘরে একদল হুজুর এলেন। হুজুর দলের প্রতিনিধি- পানমুখো, সুরমাচোখো, নিতম্ব কণ্ডূয়ক, গৃহবধূ-লোলুপ, খর্বাকৃতির সেই নাম নাজানা হুজুর। পাড়ায় বেয়াদপ-বেতরিক ছেলেপুলেরা উনাকে যদিও ডাকত “চিঁয়া হুজুর(ছুঁচো হুজুর)”, আমি কিন্তু ডাকতাম না। দলের ভাইস-কাপ্তান বোধহয় ফোরকান হুজুরই। উনারা সবাই মিলে খুবই সুর করে সূরা-কিরাত পড়তে লাগলেন। একজন তরুণ হুজুরকে দেখলাম কোরান শরীফ খুলে, সায়নোসয়ডাল ভাবে আগপিছ দুলতে দুলতে দ্রুতলয়ে পড়ে যাচ্ছেন। দোয়া কালামের আওয়াজে ঘর ভরে উঠল। তো মাহফিলে একটু ভাটা পড়ে আসলে ছুঁচো হুজুর কাছেই বসে থাকা আমার দিকে চেয়ে বললেন, “এই বাইচ্চা, তুমি গালে হাত দিয়ে রাখসো কেনো? গালে হাত দিয়ে রাখলে শতানের সারগিদ হই যায়, জলদি হাত নামাও”
আমি সটান করে হাত নামিয়ে এটেনশিত হয়ে যাই। খান্নাস, ইবলিস, খবিস, এইসমস্ত ভদ্রলোকদের আমি খুবই ভয় করি। ফোরকান হুজুর এবার কাছে ডেকে বললেন, “তোমার নাম কি?”
আমি তখনো জায়গামাফিক কায়দাকানুন কিছু শিখিনি। হুট করে বলে দিলাম নিজের সংস্কৃতগন্ধী বাংলাশব্দের ডাকনামটা।
দেখি ফোরকান হুজুর প্রায় চোখ উলটে ফেললেন যেন। “নাউজুবিল্লা, তোমার আব্বা-আম্মা ড**দের(হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্রুপাত্মক একটা আঞ্চলিক শব্দ) মত এইটা কি নাম দিছে। ভালো নাম কিছু আছে নাকি বল?”
আমি বললাম, “ইশমাম হোসেইন”
“মাআশাল্লা, মাআশাল্লা। কীসুন্দর নাম। ফাশটে এইটা কী নাম বলছিলা, হেন্দুমার্কা। পরের নামটা বলবা সবসময়, বুঝছ। আর ওই নামটা খাসী জবাহ দিয়ে আকিকা করে বদলাই ফেলতে বলবা তোমার আব্বুকে। দরকার হইলে আমাদেরকে দাওয়াত দিবা, আমরা দরকারমত দোয়া-দরূদ ফড়ে দিব।”
আমি মাথা নেড়ে সায় দেই।
“দেখোতো, চা নাস্তার কি এন্তেজাম করা হইছে, একটু জলদি দিতে বল।”, অনেকটা আদেশের সুরে বললেন তিনি।
বাইরের কারও চানাস্তা খুঁজে খেতে চাওয়ার, সেটা আমার প্রথম এবং এইতক একমাত্র অভিজ্ঞতা। তো চোস্তমত চা নাস্তা দেয়া হল। আমাদের অঞ্চলে বেলাবিস্কুটে চুবানো চা আবার ঘরোয়া মাহফিলে হুজুরদের প্রিয় উপাহার। চানাস্তার পর একপ্রস্থ মিলাদ, এরপর এল পাস্তা-পোলাও যা আছে সব। টেবিলে এসে জমা পড়ল গামলাভর্তি তেজপাতা-দেওয়া-পোলাও, পেয়ালাভর্তি জাফরানের জর্দা, বোলভর্তি গরুর-গোশত, কিমা, কাবাব, মোরগের মুসল্লাম, আরও কত কী! হুজুরেরা কদিন আগেই কিবরিয়া ভাইদের নতুন বাসার দ্বারউম্মোচন উপলক্ষে দোয়াদরুদ জপে রাজভোগ খেয়ে এসেছিলেন, আজকে ভুততাড়ানি দিতে আমাদের বাসায়, কদিন পর হয়তো যাবে রাকিবদের বাসায়- ওর খতনা দেয়া হবেতো- সেখানটায়ও থাকবে খানাখাদ্যের খাস খানদানিয়াত। উনারা প্রত্যেকে যখন তেজপাতা উলটে পোলাওয়ের জমিনে চাষ দিচ্ছিলেন, গরম ঘিয়ের মৌতাত উসকে উসকে দিচ্ছিলেন, গরুর বড় বড় টুকরোগুলো কর্তন দন্তে কাটছিলেন, প্রেষনদন্তে পিষছিলেন, মোর্গার মুসল্লাম বাঁহাতে ঠেকিয়ে ডানহাতে ছিঁড়ছিলেন; তখন আমি মনে মনে এক স্বপ্নীল ছবি আঁকছিলাম। বাংলা ব্যাকরণ পরীক্ষার খাতায় রচনা লিখে চলেছি- “আমার জীবনের লক্ষ্য”- “পৃথিবীতে প্রত্যেক মানব সন্তানই স্বীয় জীবনে একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করিয়া থাকে। তদ্রুপ আমার জীবনের লক্ষ্য হইতেছে- আমি বড় হইয়া ‘হুজুর’ হইতে চাই।”
খানাপিনার ওয়াক্ত কাবার হলে জুনিয়র হুজুরেরা কেউকেউ চলে গেলেন। শামস-উল-ওলামা ‘ছুঁচো হুজুর’ আর “নজম-উল-উলামা” ফোরকান হুজুরসহ আরো দুইজন বোধয় রয়ে গেলেন, রোগীকে হেকিমি চিকিৎসা দেবার জন্য। জ্বীনগ্রস্থ ওই মেয়েটাকে বিচ্ছিন্ন একটা কামরায় রাখা হয়েছিল। মেয়েটা একটা মাদুরে, বালিশের উপরে হেলান দিয়ে আছে। ছুঁচা হুজুর গিয়ে বসলেন ওই মেয়ের পাশে। কিছু বিড়বিড় করে ফুঁক দিলেন। মেয়েটার সেসবের প্রতি কোন খেয়াল নেই, সে তারস্বরে বকে চলছে। হঠাত দেখি হুজুর’সাব নির্বিকারে অমন সুন্দরী মেয়েটার হাত ধরে ফেললেন, তারপর কনিষ্ঠায় সুতো বেঁধে টানাটানি শুরু করলেন।
“কী, কত্তুন আইসস ক?”, বলেন ছুঁচো হুজুর
“কলসী দিঘির পাড়ে, মানিক-মোল্লার বাড়িরতুন”, মেয়েটা জবাব দিল, প্রাঞ্জল ভাষাতেই।
“অই বেডা, মিছা কথা কইস না। কোয়াফ দ্যাশেরতুন যে আইছস- স্বীকার যা”
মেয়েটা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইল।
“কি কবি না? খাড়া দাওয়াই দিতেছি।”, বলেই হুজুর চুলের মুঠি ধরে টেনে ধরল তাকে
মেয়েটা গোঙিয়ে উঠল। তারপর এক ঝটকায় হুজুরের বুড়ো-বুড়ো হাতটা ছাড়িয়ে নিল চুল থেকে। এরপর যা হল, বাইরের জানালা দিয়ে উঁকি দিতে থাকা আমিও ভয়ে চুপসানো বেলুন হয়ে গেলাম। দেখলাম জেটলি’র মত কিক করে মেয়েটা ছুঁচো হুজুরকে ধড়াম করে মাটিতে ফেলে দিল। পাশে রাখা একটা কাঠের তক্তা ত্বরিত গতিতে উঁচিয়ে ধরল সে। “খা**- মা*র পোলা, সামনে আইলেই এইডা দি বাইড়াই তোর হো* ফাটাই দিমু।”, বীভৎস স্বরে বলল মেয়েটা।
দেখলাম বাকি হুজুররাও আর এগুনোর সাহস পাচ্ছে না। ছুঁচা হুজুর এবার সশব্দে দোয়া পড়তে লাগলেন। অন্যান্যরাও চুপ। মেয়েটা হুজুরদের উদ্দেশ্যে ভীষণ সব আঞ্চলিক খিস্তিখেউর উচ্চকন্ঠে উগরিয়ে যাচ্ছে। না পেরে তাকে একা রেখে সবাই কামরা থেকে বেরিয়ে এল। বাইরে এসে ভগ্নমনোরথে হুজুর বড়ফুফুকে বললেন যে এই মেয়ের জ্বীন বড়ই জাহেল আর কাফের। ওকে বোরহানপুরের শামসুদ্দিন ফকিরের মাজারে নিতে হবে, এমনিতে হবে না। ঐ পীরসাব নাকি ভীষন কামেল। হুজুরদের অনেককে দেখেছি পীরবিরোধী, আবার অনেকে পীরভক্ত। ছুঁচা হুজুর দ্বিতীয় দলের।
মেয়েটাকে আর পীরের কাছে নেওয়া হয়নি, তালেব মাস্টারের পরামর্শে তাকে শহরে সাখায়েট্রিস্টের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সে এখন দিব্যি সুস্থ। এরপরো সে কয়েকবার আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছে, জনাকয়েককে নিয়ে বিলের ধারেও কয়েকবার গেছে। কিন্তু আমি ভয়ে এরপর থেকে তার ধারেপাশে কোনদিন ভিড়িনি। ছুঁচা হুজুরকে ভূপাতিত করার স্মৃতি মনে পড়লে আমি এখনো শিউরে উঠি। তাছাড়াও রয়েছে হুজুরের উদ্দেশ্যে ছুঁড়ে দেয়া একটা তীব্র অশালীন ইঙ্গিতপূর্ণ গালি যেটা আমার মনে দাগ এখনও কেটে আছে।
“শূ*** বাচ্চা, যেইদিক দিয়া আইছস ঠিক সেইদিক দিয়া ঢুকাইয়া দিমু”
- জোরে বলেন নাউজুবিল্লাহ।
ধৈবত
মন্তব্য
(এগুবে....)
ধৈবত
আপনার ভাইকে উত্তম জাঝা। আর আম্মো বড় হয়ে হুজুর হতে চাই। বলুন আমেন।
মুহাহাহা
সময়নাইতাইদৌড়েরউপরপড়লামমুহাহাহাসাত্যকি
....আপনাদের চট্টগ্রামের হুজুররা এত খারাপ.....
গল্প জারি থাকুক।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
দুনিয়া জুড়া পচর খারাপ মানুষ
---আশফাক আহমেদ
অধিকাংশ হুজুর দেখেছি পাদ মারতে ভালু পায়। উনাদের রকমারী সুরের পাদ শুনলে মনে হয় উনাদের হোগায় বিভিন্ন স্কেলের সুর টিউন করা আছে। আর গন্ধের কথা নাইবা কই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
@রাত:স্মরনীয়,
হা হা হা ভাই এমন মজার কমেন্ট অনেকদিন শুনিনি।
হুজুর সিরিজটার ভক্ত হয়ে গেলাম পুরোপুরি ।
ধন্যবাদ সাকার ভাই। আপনাকে অনেকদিন দেখিনা, ঘটনা কি? হুজুরের গল্প প্রথম পর্বটা পড়েন। আরও জোস কমেন্ট আছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
প্রথমাংশ পড়ে
কিন্তু দ্বিতীয় ঘটনাটা পড়ে হাসি এলো না বরং মন খারাপ হল।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনি হুজুর হইলে আমি নিশ্চিত আপনার মুরীদ হইতাম
-অতীত
হা হা হা...এইটা পইড়াও হুজুরীও অভিজ্ঞতা কিছু কইতে মুঞ্চাইছিল, কিন্তু আপনে তো আবার এই কাম নিষিদ্ধ ঘোষণা করছেন, যাউকগা...লেখকের এত খোশ বর্ণনাতেই আসুক।
আপনের লেখা আলহামদুলিল্লাহ অতি ভালু পাইতাছি, বেশি-বেশি ছাড়েন মিয়া।
- দিগন্ত বাহার
হা হা হা !
কিন্তু 'হুজুরদের গল্প ১' কই পাব?
-----সৌম্য
এইখানে!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
সকল লেখক এবং মন্তব্যকারীদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
ধৈবত
ব্যাপক মজা পাইলাম পুরাটা সিরিজ সাথে মন্তব্য পইরা, আপনার লেখার লিংক টা আমার পুংটা দোস্ত গুলারে পাঠাইলাম। আইযকা বিকালে জেনেভা শহরের আড্ডার বিসয় ছিল ছোট বেলার হুযুরদের নিয়া। আমার ধারনা আপনার এই সিরিজটা সচলায়তনের পাঠক অনেক বাড়াইয়া দিবে। আপনার সম্পর্কে একটু জানতে মন চায়, সিরিজ থামান জাইবনা কিন্তুক ওস্তাদ, ডাইনে ডাবল বায়ে পেলাস্টিক যাই থাকুক............
নতুন মন্তব্য করুন