তোমায় নিয়ে ভাবনা আকাশ কুসুম,
পাইলে তোমায় ‘কেতনা যে ম্যায় খুশ্’ হুম,
জীবনটা পায় ভালোবাসার উষুম।
তোমায় আমি অনেক ভালবাসুম,
ইচ্ছামতো তোমার কাছে আসুম,
খুশীর ঠেলায় অট্টহাসি হাসুম।
তোমায় নিয়ে কল্পলোকে উড়ন,
ভাবনগুলোর মাত্রাহীনা স্ফুরন,
মনটা যে চায় সব করে নিই পূরণ।
তোমায় ঘিরে স্হির হয়েছে মনন,
দিন-রাত্রির ভুলেই গেছি গণন,
স্বত্তা জুড়ে কিসের অনুরণন!
তোমায় না পাই কপালটারে দুষুম,
বুকের মাঝে ব্যথার জ্বালা পুষুম,
ব্যর্থ মনে নিজের আংগুল চুষুম।।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
মন্তব্য
খুব্বাল্লাগ্ছে
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
খুব্বাল্লাগ্ছে জেনে স্বস্তি পেলাম। আপনাকে
খন্দকার আলমগীর হোসেন
বাহ্ খুব ভালো লাগলো।
অফটপিকঃ আপনার একবার অটোয়া আসার কথা ছিলো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
অনেক ধন্যবাদ রিটন।
যাব যাচ্ছি করে ২০০৩ এর পর আর অটোয়া যাওয়া হয়নি। এই গ্রীষ্মে যাবার পরিকল্পনা রয়েছে। এবার টরন্টো এলে আমাকে অবশ্যই জানাবে। তোমার ফোন নাম্বারটা বদলে গিয়ে থাকলে ইমেলে পাঠাও। রুমি তোমাকে বেশ কিছুদিন ধরে খুঁজছে কথা বলার জন্যে।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
খুলনার রুমি নাকি?
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
শাহেদ আলী সাহেবের ছেলে রুমী।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
বরাবরের মতোই সূখপাঠ্য। ভালো লেগেছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
দারুণ মজারু
শুনে মোর শিং গজারু, আনন্দে। ভাল থাকুন।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
দারুণ তো!!!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
প্রেমে পড়ার মজা এবং খেসারত আর কি! আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
জটিল হইছে..................))))))))))))))
প্রেমই জটিল, থাকলেও জ্বালা, না থাকলেও। মন্তব্য করেছেন বলে কৃতজ্ঞ।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
বেশ মজাদার।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
আপনার মজাদার লেগেছে জেনে ভাল লাগল। আপনারে
খন্দকার আলমগীর হোসেন
আপনি হেসে গড়াগড়ি হয়েছেন জেনে ভাল লাগলো।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
ভাই খুব কষ্টে আছি। নিজের নামের লেজটা কেটে উত্তর দিতে হয়। তারপর প্রতিবার মানুষ হয়ে জন্মানোর প্রমাণ দিতে হয়। কবে যে এই দুঃখ ঘুচবে। আপনাকে ধন্যবাদ।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
চমৎকার!
নতুন মন্তব্য করুন