আমাদের প্ল্যান খুব সাদামাটা। আজকে রাতের মধ্যে স্টাম্পিড দেখে বাকি দুইদিন দেখব যথাক্রমে ব্যানফ আর জ্যাস্পার। খাওয়া দাওয়া করেই তাই আর দেরি নয়। সমস্যা হল গাড়ি নেয়া যাবে না, কারণ স্টাম্পিডের আশেপাশে নাকি পার্কিং এর জায়গা পাওয়া অসম্ভব। তাই পাবলিক ট্রান্সপোর্টই ভরসা। সমস্যা দেখা দিল আরেক দিকে, আমাদের কারও কাছেই পর্যাপ্ত কয়েন নেই। সবার পকেট আর ওয়ালেটে গরুখোজা চালিয়ে, গরু না পাওয়া গেলেও, আপাতত কাজ চালানোর মত কয়েকটা কয়েন পাওয়া গেল। সেই দিয়ে উঠে পড়লাম বাসে, আর ড্রাইভারের কাছ থেকে চেয়ে নিলাম ট্রান্সফার পাস। পাঁচ মিনিটের বাস যাত্রার সমাপ্তি হল ক্যালগেরি ইউনিভার্সিটি স্টেশানে, যেখান থেকে ট্রেনে চেপে যেতে হবে স্টাম্পিড।
স্টাম্পিডের জন্যে স্টেশানগুলোতে প্রচণ্ড ভীড়। অনেক দেশ থেকে, অনেক রকম লোক যে এসেছে সেটা তাদের পোশাক, রঙ, উচ্চতা আর আচরণে টের পাওয়া যায়। ট্রেনে পা রাখার জায়গা নেই। এক একটা স্টেশানে থামছে ট্রেন আর লোক উঠছে, একেবারে আমাদের দেশের 'গেট লক সিটিং সার্ভিস'।
[ছবিই বলে দিচ্ছে - প্রধান ফটক]
বিশ মিনিট পর নেমে পড়লাম। লোকে লোকারণ্য। হবেই না বা কেন? এই স্টাম্পিডকেই বলা হয় -'দ্যা গ্রেটেস্ট আউটডোর শো অন আর্থ', যেটা কিনা প্রতি বছর জুলাই তে অনুষ্ঠিত হয় ক্যালগেরিতে। উইকিপেডিয়া এটাকে বলছে এভাবে -"The Greatest Outdoor Show on Earth", attracts over one million visitors per year and features the world's largest rodeo, a parade, midway, stage shows, concerts, agricultural competitions, chuckwagon racing and First Nations exhibitions." স্টাম্পিডের ইতিহাস আসলে অনেক পুরাতন। ১৮৮৬ সালে ক্যালগেরি ডিস্ট্রিক্ট এগ্রিকালচারাল সোসাইটি একটা মেলার আয়োজন করে। ১৯১২ সালে এরকম আরেকটা মেলা হয় যেখানে দেখানো হয় 'রোডিও শো'। ১৯১৯ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে আগত বীর সৈনিকদের দেয়া হয় 'ভিক্টোরি স্টাম্পিড'। এভাবেই শুরু। ১৯২৩ সাল থেকে এই মেলায় অংশ নেয় আরো অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান; তখন থেকেই এই অনুষ্ঠান হয়ে ওঠে একটা 'য়্যানুয়াল ইভেন্ট'।
টিকেট জনপ্রতি ১৫ ডলার। টিকেট কেটে ঢুকে পড়লাম ভেতরে। ভীড় দেখে আমার কাছে মনে হল এ যেন আমাদের দেশের 'শুক্রবারের বাণিজ্য মেলা'। অনেকের পোশাকেই কাউবয় থীম, অনেকের আবার লজ্জা নিবারণের চেষ্টা কানাডার লাল-সাদা রঙ্গে। আমরা বাঙ্গাল এত থীম টিম বুঝি না পরনে যথারীতি জিন্স আর টি শার্ট। একবার ভাবলাম, একটা কাউবয় হ্যাট কিনে একটু 'থীমড' হয়ে যাব কিনা। পরে চিন্তা করে দেখলাম 'দরিদ্র গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট'এর কি এত শখ সাজে! ফিরে গিয়ে আমার তো হিসাব মিলাতে বসতে হবে।
ঢুকেই আমরা তথ্যকেন্দ্র থেকে একটা সময়সূচী নিয়ে নিলাম। আর নিয়েই মন খারাপ হয়ে গেল আমাদের। স্টাম্পিডের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট 'রোডিও শো' দেড়টা থেকে শুরু হয়ে গেছে, সেটা আর এবারের মত দেখার আশা নেই। ডান দিকে তাকিয়ে দেখি একটা স্টেজ শো হচ্ছে, নীল পোষাক পরিহিত একজন জোকার আমাদের হাসানোর ব্যার্থ চেষ্টা চালাচ্ছিল। পাত্তা দিলাম না। একটু সামনে এগিয়ে যাই, আশে পাশে তাকিয়ে দেখি। আমাদের দেশের মেলার মত হাজারো খাবারের স্টল। লোভনীয় অনেক কিছু। পাত্তা দিলাম না। গ্রাজুয়েট স্টুডেন্টদের এত পাত্তা দিলে চলে না!
সাড়ে চারটা বেজে গেছে ততক্ষণে। আশে পাশে ঘুরে দেখছি। বেশ কয়েকটা রাইড ঘুরে দেখলাম, চড়ে না। সবগুলাতেই পয়সা চায়। মানুষের হাতে কাঁচা পয়সা। পয়সা দিয়ে ভয়ানক সব রাইডে চড়ে বসছে। একটা রাইড দেখলাম গুলতির মত একটা দড়ির সাথে বেঁধে রাখা একটা গোলাকার বস্তুতে মানুষ চেপে বসেছে আর সেটাকে আকাশে ভাসিয়ে দিচ্ছে। আর একটা রাইড প্রায় দুশ ফিট উচুতে কিছুক্ষন রেখে বিদ্যুৎ গতিতে মাটির দিকে নিয়ে আসছে। এখানকার পিচ্চি পোলাপান সব বিচ্ছু। আমার মনে পড়ে যায় আমাদের ফ্যান্টাসী কিংডমের ম্যাজিক কার্পেটই আমার প্রায় বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিল।
সামনে এগিয়ে যাই। ফ্রি কিছু পাওয়া যায় কিনা খুঁজছি আমরা। 'গ্রাজুয়েট স্টুডেন্ট স্পেশাল' খুব ভাল কোন অফার পাওয়া গেল না। আমাদের লক্ষ্য সাড়ে সাতটার 'ফ্রি' আইস স্কেটিং শো। ততক্ষণে আশপাশটা একটু ঘুরে দেখা। ঘুরতে ঘুরতে একটা ফ্রি ইভেন্ট পেয়ে যাই। গ্যালারীতে বসে পড়ি। ডাইভিং শো। উপস্থাপক ডাইভারদের পরিচয় করিয়ে দেন দর্শকদের সামনে। কিছুক্ষণ পানিতে তাদের লাফঝাপ দেখলাম। শো জমছে না। উঠে আসি গ্যালারী থেকে। সামনে পেয়ে যাই আরেকটা ফ্রি ইভেন্ট -'হাতুড়ি মারো'। পুরস্কার হিসাবে কিসের যেন টিকেট ফ্রি দেবে বলছে। বেশ কয়েকজন চেষ্টা করল আমাদের সামনে। কেউই পারছে না শক্তির জোড়ে পুরস্কার বাগিয়ে নিতে। স্বল্পবসনা হাস্যোজ্জ্বল একজন তরুণী উপস্থাপকের মন জয় করে বাগিয়ে নিল পুরস্কার। বুঝলাম ফ্রি ইভেন্ট, এত নিয়ম কানুন এখানে চলেনা।
ততক্ষণে ঘড়ির কাটা প্রায় সাড়ে সাতটা ছুঁই ছুঁই। আইস স্কেটিং এর গ্যালারী খুঁজে পেতে একটু সময় লেগে যায়। খুব তাড়াতাড়ি পা চালিয়েও এসে দেখি গ্যালারী প্রায় ভরপুর। খুব সুবিধাজনক কোন জায়গা পাই না। নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল। তাই অন্য কেউ দখল নেয়ার আগেই কানা মামার দখল নেই। শো শুরু হয়ে যায়, স্টেজ এর একদিকে চলছে লাইভ কনসার্ট আর সেই সুরের তালে তালে আইস স্কেটিং আর ফিগার স্কেটিং। বরফের উপর রংবেরঙ্গের আলোর সাথে পাল্লা দিয়ে চলে স্কেটারদের দুরন্ত ছোটাছুটি। শুভ্র বরফের উপর হাজারো রঙ আর রূপের খেলা। আমরা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে থাকি। মিস করতে থাকি দেশে রেখে আসা আমার হাই অ্যাপেরচার লেন্স আর ডিএসএলআরটাকে। পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় যতটা পারা যায় ধরে রাখার চেষ্টা থেমে থাকে না। একঘন্টা সময় পলকে কেটে যায়। শেষ হয় রঙ আর রূপের খেলা।
[এরকম কনসার্টের সাথেই চলছিল স্কেটিং]
বাইরে যখন বের হলাম, তখনো বেলা বেশ বাকি। সামার মানে ক্যালগেরিতে সন্ধ্যা নামতে নামতে প্রায় দশটা। কিন্তু এমন এক শো দেখে আমাদের চোখ প্রায় ধাঁধিয়ে গেছে। আশে পাশের রঙ, রস আর মানুষজনকে মনে হচ্ছে ধূসর। আমাদের মন টানেনা। চলে যাব আস্তানার দিকে, ভাবতে থাকি। কিন্তু আবার সেই আগের কয়েন সঙ্কট। খুঁজেপেতে তিনটা 'লুনি' পাওয়া যায়। তারমানে একজনের যাওয়ার বন্দোবস্ত হতে পারে কেবল। সিদ্ধান্ত হয় রনি ভাই গিয়ে গাড়ি নিয়ে আসবেন। আর এই সু্যোগে আমরা আরেকটু ঘুরে দেখি।
ঘুরতে ঘুরতে আমরা চলে আসি 'এগ্রিকালচারাল সেকশান'এ। বেশিরভাগ অংশ জুড়ে আছে নানা রকম ঘোড়া, আমার খুব পছন্দের একটা প্রানী। দেখতে দেখতে থমকে দাঁড়াই; সাচকাচুয়ান থেকে আগত এক আগন্তুক থমকে দাঁড়াতে বাধ্য করে। এত বড় ঘোড়া হতে পারে আমার বা আমাদের কল্পনাতে ছিল না। কিছুক্ষণ চলে ওনার সাথে ফটোসেশান। সময় দ্রুত চলে যায়, তাই পা বাড়াই। কয়েকটা খোয়ারে গরুও দেখতে পাই। কিন্তু সে গরু আমাদের দেশের লাখ টাকার গরুর কাছে কিছুই না। সুতরাং পা চলে দ্রুত।
[শুধু ছবি দেখে এর বিশালত্ব আন্দাজ করা কঠিন]
[এনারাই সাচকাচুয়ানের আগন্তুক]
[এরকম সুসজ্জিত ভিক্ষুকও ছিল দর্শকদের আকর্ষণ]
[ছিল উৎসবের রঙ - সবজায়গায়]
একটা খোয়ারের সামনে দেখি মানুষজন বেশ কিছু ভিড় করেছে। আমরাও এগিয়ে যাই। মানুষের কোতুহলী চোখের সাথে আমরাও চোখ মেলাই। দেখতে পাই সেখানকার হিরো আর কেউ নয় একেবারে আমাদের খাঁটি দেশীয় 'ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল'। দেশীয় হিরোকে বেইল না দিয়ে সামনে আগাই। ফেরার পথ ধরতে হবে যে।
_________________
ত্রিমাত্রিক কবি
ই-মেইল :
__________________________________
আগের লেখাগুলোঃ
এই গ্রীষ্মে - ক্যালগেরির পথে
ত্রিমাত্রিক কবি
বিষাদ তুমি
আগের মত বিষাদ আসুক
বালকবেলা - ০
সবজান্তা রেডিও – ০১
আজকে বাং আজকে বাং
থমকে যাওয়া স্বপ্নবাজি
মন্তব্য
কিছু ছবি আগেই দেখেছি ফেসবুকে । বর্ণনা ও দারুন প্রানবন্ত।
লেখা ও ছবি দুটোই ভাল লাগলো। বেশ প্রাঞ্জল লেখা।
আপনি কানাডার কোথায় পড়ছেন? কোন সাবজেক্ট এ?
--স্বপ্নাদিষ্ট
=============================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।
লেখালেখি তো ভালই করিস...চালায় যা। কানাডায় অনেক কিছু দেখার আছে, সময় করে বের হওয়া লাগবে। বছরে ৬ মাস বরফ থাকে, এইটাই একটা "ঝামেলা"। ব্যানফ আর জ্যাস্পার এর লেখা আশা করছি দ্রুত।
পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরা হিসেবে ছবি ভালই আসছে।আমি ডিএসএলআর দিয়াও এরকম কিছু তুলতে পারলাম না এখন পর্যন্ত।
(অফটপিক: হাই অ্যাপেরচার লেন্স কোনটা? প্রাইম লেন্স ছিলো নাকি?)
@বন্দনাঃ ধন্যবাদ
@স্বপ্নাদিষ্টঃ আমি এখন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করছি UBC এর Okanagan ক্যাম্পাসে. ক্যাম্পাসটা ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ছোট্ট শহর কেলোনাতে.
@নব্য পাঠকঃ কে তুই? বরফের সময় তোরে কে আইতে কইছে? সামারে আসবি। আর হ্যা, প্রাইম লেন্স বুঝাইছি
আমি এখন কানাডাতেই। আছি অন্টারিও'র একটা গ্রামমার্কা শহরে। রানী'র বিশ্ববিদ্যালয়ে গণকযন্তর নিয়া "গবেষণা" করতেছি।
মেলায় যাইরে।।। মেলায় যাইরে।।।
নিজের নিক দিয়ে প্রথম মন্তব্য
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আন্তরিক অভিনন্দন ত্রিমাত্রিক হাচলপ্রাপ্তিতে........ ........নিয়মিত লিখবেন যেন................
অভিনন্দন!!
সচলের সবাই দেখি ইবনে বতুতা হয়ে যাচ্ছে!
হিংসিত!!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
@মৌনকুহরঃ এটা বোধহয় 'সামার ইফেক্ট'। উইনটার আস্তে দেন। দেখবেন অনেক বতুতাই শীতনিদ্রায় চলে গেছে।
@নব্য পাঠকঃ জি চিনিতে পারিয়াছি
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অভিনন্দন...
আপ্নের কেলোনা আর তার আশপাশ আমার খুব প্রিয়...মনে হয় কানাডার সবচেয়ে সুন্দর সিটি...দুই বার গেছিলাম। আরো যাওয়ার ইচ্ছা আছে...
ক্যালগেরিতে আইছিলেন!!! কিছু মনে না করলে জিগাইতে চাই পরিচিত কাদের বাসায় ছিলেন? কিছুদিন আগে এইখানের পুলাপাইন আপনাদের ওইখানে গেছিল।
দুঃখের একটা কথা কই? আমি ক্যালগেরিতে ৫ বছর...অহনো স্ট্যামপিডে যাইতে পারি নাই...সময় থাকলে ইচ্ছা থাকেনা, ইচ্ছা থাকলে সময় থাকেনা!
ফটুক-গুলান জব্বর হইছে...লেখা জটিল...ধুমাইয়া লিখতে থাকেন!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
ভাল লাগল।
যতদিন যেতে পারছি না ততদিন না হয় আপনাদের মুখেই ঝাল খাই। লেখা আর ছবি চমৎকার।
শান্তনুদা, ক্যালগেরিতে প্রথম দিন গিয়ে ছিলাম সাবরিনা আপু আর শামসুন্নাহার আপুদের বাসায়। রাতে শাফকাত ভাইয়ের বাসায় চূড়ান্ত ভুড়িভোজ। আপুদের বাসায় চূড়ান্ত খাওয়া দাওয়ার পর রাত কাটালাম আদনান ভাই আর হিমেলদের বাসায়। সাহানা আপু সোহান ভাইদের বাসায়ও গেছিলাম কিছুক্ষণের জন্য। এককথায় বলতে গেলে ক্যালগেরির আতিথেয়তায় মুগ্ধ।
কেলোনা আসলেই সুন্দর একটা জায়গা। চলে আসেন যেকোন সময়। তবে দুঃখের ব্যাপার হল তাড়াহুড়োতে ক্যালগেরিই দেখা হল না।
ফটু আর লেখায় মন্তব্যের জন্য
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
Sorry, amar laptop crash korse...bangla font install korte parini akhono (official lap)...apnar sobi gula sundor hoise...camerar model ta ki bola jai??
@নিউ পাঠকঃ ছবিগুলো ক্যানন পাওয়ারশট এসএক্স থার্টি আইএস সুপারজুমে তোলা। যদিও আমার ক্যামেরা না এটা। যদি কাজে লাগেঃ http://www.dpreview.com/news/1009/10091411sx30is.asp
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখা আর ছবি দুটোই চমৎকার
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখা কাল পড়ব, আপাতত ছবিগুলো দেখে গেলাম হাইলাইট্স হিসেবে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
চমৎকার।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
নতুন মন্তব্য করুন