সালেক খোকন
যে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন কিংবা কোন অঙ্গ হারিয়েছেন, এমন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে যুদ্ধকালীন ঘটনার বর্ণনা রেকর্ডের কাজ করছি। ইতিমধ্যে দিনাজপুর ও ঢাকায় কাজ শুরু করেছি। কাজটি একেবারেই নিজ উদ্যোগে করার চেষ্টা করছি। ঢাকাতে বা ঢাকার বাহিরে কিংবা দেশের বাহিরে থাকেন আপনার জানামতে, এমন পরিচিত মুক্তিযোদ্ধা থাকলে অনুগ্রহ করে তাঁর নাম, ঠিকানা ও ফোন নং পাঠিয়ে সহযোগিতা করলে কাজটি শেষ করা সহজ হবে।
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যেকের ঘটনা নিয়ে তৈরি করা লিখা নিয়মিতভাবে পত্রিকায় ও ব্লগে ছাপানো এবং পরবর্তীতে সাক্ষাতকারগুলো নিয়ে একটি বই প্রকাশ করার ইচ্ছে রয়েছে। সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
তথ্যগুলো নিচের যে কোন ই-মেইলে পাঠানোর অনুরোধ রইল:-
:
:
মন্তব্য
শুধু মুক্তিযোদ্ধারাই নন, সে সময়ের সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতাও রেকর্ড থাকা প্রয়োজন। এতে ক্রস রেফারেন্সেরও সুবিধা হবে।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ধন্যবাদ। বিষয়টি মাথায় থাকলো।
খুবই ভালো উদ্যোগ । নাসির উদ্দীন ইউসুফ 'মুক্তিযুদ্ধ প্রতিদিন' নামে একটি অনুষ্ঠান করতেন সম্ভবত চ্যানেল আই'তে যেখানে অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাৎকার নেয়া হোতো ! আপনি ওঁনার সাথে যোগাযোগ করার কথা ভেবে দেখতে পারেন ! উদ্যোগের জন্য আবারও সাধুবাদ !
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
পরামর্শের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মুক্তিযোদ্ধা,সে সময়ের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে শুনতে চাই। দলিয় লেকচার না প্লিজ।
বিষয়টি চিন্তায় থাকল। ধন্যবাদ।
সম্ভব হলে ভিডিও ডকুমেন্টেশন রাখুন, ইউটিউবে তুলে দিন।
ইউটিউব ভিডিও থেকে ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরির কাজে ভলান্টিয়ারদের সহায়তা নিতে পারেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
এখন পর্যন্ত ১৫ জনের ইন্টারভিউ হয়েছে। সেখানে ১০ মিনিটের ভিডিও নিয়েছি।ধন্যবাদ।
সচলে লিখুন সেই সব ইন্টারভিউ নিয়ে। এরকম একটা লেখার শেষে সাহায্যের আবেদন চাইলেই সেটা বেশী কার্যকর হবে
ধন্যবাদ। সচলে লিখেছি দু'টো, সামনে আরো লিখব। তবে সাহায্যের জন্য বলা হয়নি
চমৎকার উদ্যোগ। শুভকামনা।
ধন্যবাদ।
মুক্তিযোদ্ধাদের বয়ান রেকর্ডের সময় আনাড়ি যারা তাদের সুবিধার্থে কিছু বেসিক প্রশ্নের উদাহারণ থাকলে ভালো হয় যাতে বয়ানে পুরো একটা চিত্র চোখের সামনে উঠে আসে।
...........................
Every Picture Tells a Story
১. ঢাকায় থাকেন প্রকৌশলী মাসরুরুল হক সিদ্দিকী, বীর উত্তম, যিনি কমল সিদ্দিকী নামে বেশি পরিচিত। মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর সেনানী, নিজের একটা চোখ হারিয়েছিলেন। তার সাথে কথা বললে অনেক মুক্তিযোদ্ধার খবর পাবেন আশাকরি যারা যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন বা আহত হয়েছিলেন। আমি দেশে ফিরে এসে তার সাথে যোগাযোগের নাম্বার জোগাড় করে দিতে পারবো বলে মনে হয়।
২. ঢাকায় আরও আছেন মেজর জিয়াউদ্দিন আহমদ, একজন সাব-সেক্টর অধিনায়ক।
৩. খুলনায় পাবেন স.ম. বাবর আলীকে, বহু সন্মূখ সমরের অগ্রবর্তী একজন।
৪. বি.এন. রহমতুল্লাহ দাদু, বীর উত্তম, খুলনা-ঢাকা মিলিয়ে থাকেন। অসীম সাহসিকতার সাথে বহু অপারেশন পরিচালনা করেছেন।
৫. ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর, বীর উত্তম, একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। ঢাকায় পাবেন তাকে।
৬. অটোয়াতে আছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন ভূঁইয়া। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা নিজামুদ্দীনের (সাংবাদিক নিজামুদ্দীন নন) বড় এবং কর্ণেল কামাল উদ্দিনের ছোট ভাই। যোগাযোগ করিয়ে দিতে পারবো আশাকরি।
একাত্তরের যুবকেরা আজ এতো বছর পরে অনেকেই মারা গেছেন। তবুও একজন থেকে আরেকজনের, এভাবে অনেকেরই খবর পাওয়া সম্ভব। আপনাকে একটা কল দিতে পারি এমাসের শেষের দিকে দেশে ফিরে। কিন্তু আপনার নাম্বার জানা চাই যে!
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আরেকটা কথা, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো কিন্তু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বইগুলো খোঁজে। তবে কতটুকু আন্তরিকতার সাথে তা জানা নেই। তবে আপনি যে উদ্যোগ নিয়েছেন, এধরনের রচনা তাদের লাইব্রেরীতে অবশ্যই থাকা উচিত। আমি ব্যাক্তিগতভাবে কয়েকটি দূতাবাসে আমার আম্মার লেখা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক দুটো বই পাঠিয়েছি। সেদিন একজন সচল শুদ্ধস্বরের প্রকাশনার আহমেদুর রশীদ চৌধুরীর সাথে কথা বলে জানতে পারলাম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ধরনের প্রকাশনা পাঠানোর ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে পারে। দেশের গর্ব কেবল দেশের মধ্যেই রাখলে চলবে না, বিশ্বব্যাপী মুক্তিকামী এবং মুক্ত চেতনার মানুষকেও জানাতে হবে।
আপনার উদ্যোগ সফল হোক।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেক ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত হলাম।অপেক্ষায় থাকলাম আপনার জন্য। একটা মেইল করলে ফোন নম্বরটি দিয়ে দেব। মেইল নং-
। ব্লগে ফোন নম্বর দিতে চাচ্ছি না।ভালো থাকবেন।
আপনাকে সাধুবাদ! উপরে শিশিরকণা’র মন্তব্যের রেশ ধরে .... যাদের কথা কেউ কোনদিন বলেনি তাদের কথা শুনতে চাই।
ধন্যবাদ অনুপ্রাণিত হলাম।
নতুন মন্তব্য করুন