[(ড্যান ব্রাউনের প্রথম বই পড়েছিলাম দ্য ডা ভিঞ্চি কোড। গল্প বলার ধরণ থেকে তারপরই ড্যান ব্রাউনের চরম ফ্যান হয়ে যাই। ডিসেপশন পয়েন্ট পড়লাম, এটাও দারুণ তাই শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। লেখালেখি তেমন পারি না, রিভিউ তো কখনোই নয় কাজেই ঢিসুম ঢিসুমের জন্য রেডি আছি।
বই জোগাড়ঃ অস্ট্রেলিয়াতে শপ থেকে বই কিনতে হলে মুজতবা আলী সাহেব ও দুবার চিন্তা করতেন। টার্গেট (সুপারশপ) এ ডিসেপশন পয়েন্ট কিনতে গেলাম দেখি ২৫ ডলার। তখন মাত্রই চাকরি টা ছেড়েছি, পকেটে প্যাচারা (৫-১০ সেন্ট) কথা বলে। সাহস করলাম না। পরের সপ্তাহে ইন্টারভিউ দিতে গেলাম মাসেলব্রুক শায়ার কাউন্সিলে। ইন্টারভিউ শুরু ১২ টায় শেষ ১২.৪৫ এ। শেষ করে ট্রেন স্টেশনে এসে দেখি গজব। পরের ট্রেন ৭.০১ মিনিটে। ঘাবড়ালাম না। নিশ্চয়ই কোন সিস্টেম আছে। স্কোন এর আরেকটা লাইন আছে, কোন কানেকটিং বাস না থেকেই পারেনা। আজিব, নাই। আরো তিন জনের (স্টেশন মাস্টার, ট্যাব ম্যানেজার, স্থানীয় ইন্ডিয়ান ভদ্রলোক) রেফারেন্স নিয়ে জানলাম উপায় নাই গোলাম হোসেন ৭.০১ এর ট্রেনেই যেতে হবে। কি আর করা। হাটা শুরু করলাম লিকারশপের খোজে। পেলাম না। শহরের একমাথা এইদিকে, আরেক মাথা ওইদিকে। পাইলাম একটা স্যাল্ভোস (স্যালভেশন আর্মি-পুরনো সস্তা জিনিসপত্রের দোকান); লেখা বাচ্চাদের বই ৫০ সেন্ট। বাচ্চাদের বই বালা পাই, ঢুকে দেখি বইয়ের এলাহি কারবার। খামচাইয়া কয়েকটা নিলাম। পাশে দেখি ড্যান ব্রাউন লেখাটা জ্বলজ্বল করতেছে। ছো মেরে নিলাম। ঠিক ধরছেন ডিসেপশন পয়েন্ট। দাম ১ ডলার, আজকে সব বই হাফ দাম তার মানে ৫০ সেন্ট। এক গাদা বই নিয়ে পার্কে বসলাম, সাথে দলিত মলিত মথিত শর্করা।)]
কাহিনী আবর্তিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সিনেটর সেজউইক স্যাক্সটন ও প্রেসিডেন্ট যাক হার্নি, নাসা এবং NRO কে নিয়ে। স্যাক্সটন নির্বাচনী প্রচারণায় এবং রাজনীতি বিশ্লেষকদের দৃষ্টিতে এগিয়ে আছে যেখানে কোন রহস্যময় কারণে প্রেসিডেন্ট অন্য কোন ব্যাপার নিয়ে ব্যস্ত এবং কাউকে দেখা দিচ্ছেন না। সিনেটর স্যাক্সটনের একমাত্র মেয়ে র্যা চেল স্যাক্সটন কাজ করে NRO (national Reconnaissance Office) তে ইন্টেলিজেন্স লিয়জো হিসেবে। NRO ডিরেক্টর উইলিয়াম পিকারিং র্যাRচেল কে তার অফিসে ডেকে জানালেন, প্রেসিডেন্ট র্যা চেল এর সাথে একটা ব্যক্তিগত সাক্ষাতকারে আগ্রহী। এখনই। প্রেসিডেন্ট তার জন্য হেলিকপ্টার পাঠিয়েছেন। পিকারিং ধারণা করেন প্রেসিডেন্ট কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য তার প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের মেয়েকে ব্যবহার করতে পারেন। এদিকে সিনেটর স্যাক্সটনের সাথে মেয়ে র্যাাচেলের সম্পর্ক মোটেই ভাল নয়। সিনেটর স্যাক্সটন র্যা চেল কে বোঝাতে চেষ্টা করেছিলেন যে র্যাাচেলের উচিৎ NRO র কাজ ছেড়ে দিয়ে তার নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেয়া। র্যােচেল দৃঢ়ভাবে তা প্রত্যাখ্যান করে।
এখানে স্যাক্সটন ও হার্নির কিছু চারিত্রিক ও রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য ও দৃষ্টিভঙ্গি উল্লেখ্য। স্যাক্সটন বহুগামী, সুপুরুষ। তার নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান টার্গেট নাসা। সিনেটর নাসার বরাদ্দ কমিয়ে তা শিক্ষাখাতে দেওয়ার পক্ষপাতী। নাসার সাম্প্রতিক কিছু ব্যর্থতায় জনগণকেও স্যাক্সটন এটা বুঝাতে সমর্থ হন যে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষায় যে বাজেট ব্যয় করা উচিৎ তা প্রেসিডেন্ট মহাকাশের আবর্জনা কেনার জন্য ব্যয় করছেন। বর্তমান সমীক্ষা অনুযায়ী স্যাক্সটনের এই থিওরি প্রেসেডেন্টের চেয়ে তাকে এগিয়ে রেখেছে। এই থিওরি স্যাক্সটনকে দিয়েছে তার প্রধান নির্বাচনী পরামর্শক সুন্দরী গ্যাব্রিয়েলে অ্যাশে, যার সাথেও সিনেটর এক রাতের রোমান্স করেছেন। অপর পক্ষে প্রেসিডেন্ট পুরোপুরি তার বিপরীত। মার্জিত ভদ্রলোক। যাক হার্নি সম্পর্কে এটা বলা হয়ে থাকে যে প্রেসিডেন্টের সাথে একবার কথা বলেছে সে তার জন্য নরকের দরজা পর্যন্ত যেতে রাজি হবে। প্রেসিডেন্ট নাসার অনেক ব্যর্থতার পরেও তাদের কে সমর্থন ও বরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছেন। বলাইবাহুল্য এটা তাকে নির্বাচনী প্রচারণায় মোটেও সাহায্য করছে না।
প্রেসিডেন্ট র্যা চেল কে কে নাসার সাম্প্রতিক আবিষ্কারের বিষয়ে অবহিত করেন এবং সেখান থেকে তাকে সরাসরি আর্কটিকে পাঠিয়ে দেন আবিষ্কারের সত্যতা যাচাই করতে। বিস্মিত র্যা চেল সেখানে গিয়ে পরিচিত হয় কর্কি মার্লিনসন (আস্ট্রোফিজিসিস্ট)ও মাইক টলান্ড (বায়োলজিস্ট, সায়েন্স সেলিব্রেটি, সাপ্তাহিক ডকুমেন্টারি আমাজিং সী’ র হোস্ট ), ওয়াইলি মিং (জুলজিস্ট), নোরা ম্যাঙ্গর (আইসবার্গ স্পেশালিস্ট) এর সাথে। সেখানে র্যাাচেল জানতে পারে নাসা একটা ম্যাটেওরাইট আবিষ্কার করেছে যাতে ভীনগ্রহের প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। র্যা চেল ম্যাটেওরাইট দেখে, নিশ্চিত হয় এবং হোয়াইট হাউজের সকল স্টাফকে অবহিত করে নাসার আবিষ্কারের সত্যতা। টলান্ড এটা নিয়ে ডকুমেন্টারি বানায় যেটা প্রেসিডেন্টের ঘোষণার পর প্রচারিত হবে।
কাহিনী মোড় নেয় যখন টলান্ড ম্যাটেওরাইট তোলার গর্তে এক ধরণের প্লাঙ্কটন দেখতে পায় যা সেখানে থাকার কথা নয়। যেহেতু টলান্ড, র্যা চেল ও মার্লিনসন প্ল্যাঙ্কটন দেখেছে তাদের মনে ম্যাটেওরাইট তথা ভিনগ্রহের প্রাণীর ফসিলের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়। প্রশ্নবিদ্ধ হয় নোরা ম্যাঙ্গর এর আইস কোর ডাটা ও, যেখানে ম্যাটেওরাইট তোলার গর্তে ৩% লবণ পাওয়া গেছে তা নোরার গ্লাসিওলজি রিপোর্টের সাথে মেলে না। নোরা ম্যাঙ্গর এটা মানতে রাজি হয় না।
নাসা আডমিনিস্ট্রেটর সিদ্ধান্ত নেন গ্লেসিয়ারে ২০০ মিটার দূরে গিয়ে নোরা তার ডাটা পরীক্ষা করবে সাথে থাকবে র্যা চেল, টলান্ড ও কর্কি মার্লিনসন। তারপরেই আলোচনা হবে। গন্তব্যে পৌছে সেখানে নোরা খুজে পায় ইনসার্শন পিট। তার পরপরই দলটি আক্রান্ত হয় অজানা আততায়ী দ্বারা। আইস বুলেটের আঘাতে ঘটনাস্থলে মারা যায় নোরা ম্যাঙ্গর। কোনমতে প্রাণ নিয়ে পালায় বাকি তিনজন।
অজানা আততায়ীরা তাড়া করে ফেরে তিনজনকে। এদিকে প্রেসিডেন্ট সংবাদ সম্মেলন করে ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়ার ঘোষণা দেন। উল্লাসে ফেটে পড়ে সারা আমেরিকা, সারা বিশ্ব। শুধু একজন বাদে, সিনেটর স্যাক্সটন। নাসা ও প্রেসিডেন্টের বিজয় আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী করে স্যাক্সটনের প্রেসিডেন্ট হওয়ার স্বপ্নে।
একটা ডুবোজাহাজে র্যা চেলদের খুজে পেয়ে প্রাণ রক্ষা করে। র্যাশচেল তার বস পিকারিং এর সাথে যোগাযোগ করে সব কথা জানায়। পিকারিং হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র মার্জরি টেঞ্চের সাথে কথা বলে। টেঞ্চ র্যা চেলের অভিযোগ তার বাবার স্বার্থজ বলে অভিযোগ করে। পিকারিং মানতে রাজি হয় না। টেঞ্চ মার্জরি কে একটা পার্কে মিটিং এর আমন্ত্রণ জানায়। এদিকে পিকারিং র্যাকচেলের কাছে জানতে চায় তার কাছে নিশ্চিত প্রমাণ আছে কিনা। সামুদ্রিক ডাটা ও নিশ্চিত প্রমাণের জন্য র্যাচেলরা টলান্ডের জাহাজে যায়। যেখানে তারা আবারও আক্রান্ত হয়। আগমন ঘটে কাহিনীর নেপথ্য পরিচালনাকারীর।
তারপরে আছে আরো নাটক। স্যাক্সটন জানতে পারে নাসার আবিষ্কার ভুয়া। সংবাদ সম্মেলন ডাকে সে।
যাক হার্নি কি করবে এখন?
পুরো বইতে চুম্বকের মত থ্রিল আর দারুণ সব ডায়ালগের ছড়াছড়ি। ভাল লাগবে।
----------------------------------------------------------------
শ্যামল
ayon99eএটyahoo.com
মন্তব্য
বই কেনায় ভাল দাও মেরেছেন
আমি তো 'বর্ডারে' বসে বসে বিনা পয়সায় ড্যান ব্রাউনের মোটামুটি সবগুলা বই পড়ে ফেলছি। আপনার চেয়ে ভাল দাও আমি মেরেছি
হ। তাইতো দেখছি।
যদিও আমি আরো অনেকগুলো দাও মেরেছিলাম স্টিফেন কিং, টম ক্লান্সি, জ্যাক হিগিন্স এর।
ব্রাউনের প্রথম চারটা বইয়ে এক মহা মুশকিল, এক রকম ভাবে এগোই ঘটনা। টানটান উত্তেজনা ঠিক, কিন্তু পরপর কয়েকটা বইয়ে একই ধাচ থাকলে বোঝা হয়ে যায় কি ঘটতে যাচ্ছে।
আচ্ছা, এই বইটির কি সিনেমা হবে?
আরো লিখতে থাকুন।
facebook
ঠিক! আর নেপথ্যে যে বদমাইশটা কে, সেই ব্যাপারটা বইয়ের মাঝপথেই বোঝা যাওয়ার একঘেঁয়েমির জন্যে 'সাসপেন্স'টাই মাঠে মারা যায় একদম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জানি না সিনেমা হবে কিনা তবে হলে অনেক টাকা খরচ হবে বলে মনে হয়।
আমি একটু বেক্কল ধাচের মনে হয় ধারণা করছিলাম কে কালপ্রিট কিন্তু সিউর হতে পারি নাই।
খোজ নিয়ে দেখলাম এই বইটার সিনেমা করার আপাতত কোন সম্ভাবনা নাই। তবে দ্য লস্ট সিম্বল সিনেমা হচ্ছে; মুক্তি পাবে ২০১২ সালে।
ভালো লাগলো।
ব্রাউনের প্রথম চারটা বইয়ের মাঝে এই বইটা আমার সবথেকে প্রিয়। আসলে আমার পড়া সব সাসপেন্স-থ্রিলারের মাঝেও প্রথমদিকের নম্বর পাবে এইটা। গল্পবিন্যাস আর টানটান উত্তেজনা শুধু নয়, ব্যবহৃত যন্ত্রাদির কারণে আরও ভালো লেগেছিলো, সেসময়ে অ্যাপ্লাইড জিওফিজিক্স কোর্সটা দুইচক্ষের বিষ ছিলো কিনা! তবে অ্যাজ ইউজুয়াল ব্রাউনের বইয়ের ভিলেন কে তা ঠিকই ধরা গেল আগের তিনটা বইয়ের কল্যাণে!
'দ্য লস্ট সিম্বল' বের হবার পরপরই কিনেছিলাম, কিন্তু এখনো যে পড়ার সময় পাইনি, সেটা কেবলই খেয়াল হলো আরেকবার! তবে বইটা বেশি বড় আর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়ে আসায় পড়বার আগ্রহ একটু কমে এসেছে।
রিভিউ-এর শুরুটা বেশি ভাল লেগেছে। আমি বই আর সিনেমার রিভিউ পড়ি না নিজের পড়া বা দেখা না থাকলে। পড়া আছে বলেই এটায় ঢুকলাম। গল্পের প্লট অতটা না বললেও চলতো মনে হয়। তবে লিখতে থাকুন হাত খুলে। রিভিউ হোক বা ট্রেন জার্নির বিবরণ। স্বাগতম।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ব্রাউনের বইগুলোতে কে কালপ্রিট এটা ধরা খাওয়ার প্রধান কারণ হল সবগুলোর প্লট একই ধাচের। তারপরেও দারুণ বাচনভঙ্গী ও প্রাঞ্জল বর্ণনার জন্য ভালো লাগে। থ্রিল ও আছে।
কাহিনী একটু বেশীই বলা হয়ে গেছে মনে হয়। আগে লেখি নাই তো। ভাল থাকবেন।
পড়া হয়নি। তবে আলোচনা পড়ে ভালো লাগল। কতকিছু যে জীবনে পড়া হয়নি, আর হবেও না । কত ক্ষুদ্র এই জীবন, আর কত উঠানামা.....................
ড্যান ব্রাউনের উচিত গোয়েন্দা ঝাকানাকা মন দিয়ে পড়া। তারপর আবার লিখতে বসা। বেটা একটা গল্পই বারে বারে লিক্তেছে। ক্লুগুলি অর্ধেক রাস্তাতেই সে একেবারে খুল্লামখুল্লা করে ছেড়ে দেয়। মেয়র লোকমান হত্যা রহস্যে যেমন পাবলিক ঠিকই বুঝে ফেলে পিছে কে আছে, কিন্তু পুলিশ এরে তারে ধরে পাবলিকরে সাসপেন্সে রাখার চেষ্টা করে, সেরকম।
তা যা কইছেন। দ্য লস্ট সিম্বল আর ভিঞ্চি কোড মনে হয় কপি পেস্ট, তারপরেও ভাল লাগে কি করুম?
ঝাকানাকা সাব ইংরেজিতে কথা বললে মনে হয় ব্রাউনের সুবিধা হইত,ব্যাটা কিছু শিখতে পারত। অন্তত এটা বুঝতে পারত, প্যাদালে সব ঠিক।
দুর্ভাগ্যক্রমে এই বইটা আমি পড়েছি সব শেষে। ভদ্রলোকের দুইটা বই পড়া থাকলে তৃতীয় বই থেকেই কালপ্রিট কে হতে যাচ্ছে লেখকের আগে মনেহয় পাঠক বুঝে যায়। তাই এটা অর্ধেকের পর আর ভাল লাগেনি।
ব্রাউনের এই বইটাই প্রথম পড়ি এবং এর পর তিন নিঃশ্বাষে বাকি ৩ টা--ভিঞ্ছি কোড, এঙ্গেলস ও ডেমন্স, ডিজিটাল ফোর্ট্রেস।। তবে ডিসেপ্সহন পয়েন্ট এদের মাঝে বেস্ট ! লস্ট সিম্বল এর পূর্বনাম 'সলোমন'স কী' না কি যেন--নামডা বেশি ভাল্লাগে নাই বইল্লা এখন বইডা কেনা হয় নাই ঃ(।।বাই দ্য ওয়ে, ১ ডলার মানে আমাগো থেইক্কা ও চীপ ! নীল্কখেত থেইক্কা পেপারব্যক কিন্তেও এখন ২০০-৩০০ টেকা লাগে !
লস্ট সিম্বল,ভিঞ্ছি কোড আর এঙ্গেলস অ্যান্ড ডেমন্স বেশ ভাল লেগেছে! ডিজিটাল ফোর্ট্রেস আর আ ডিসেপ্সহন পয়েন্ট কেন জানি তত একটা ভাল লাগে নই। কেন জানি সিডনী শেলডন টাইপ এর লেখা মনে হয়েছে !
ড্যান ব্রাউন ভালো পাই!
_________________
[খোমাখাতা]
নতুন মন্তব্য করুন