প্রথম যখন ব্যাপারটি সমন্ধে জানি তখন বেশ অবাকই হয়েছিলাম । গবাদি পশু তাও বিশেষ করে গরুরা কিভাবে কার্বন নি:সরনের জন্য দায়ী হতে পারে ? আমি ভুল শুনছিনাতো ? স্বাভাবিকভাবেই উত্সাহ মেটানোর সহজ পদ্ধতিটি বেছে নিলাম, গুগল ব্যাবহার করা । ফলাফল যা পেলাম তা রীতিমতো ভয়ঙ্কর । কিভাবে ? নিচেই তুলে ধরছি তা, পাঠক পড়ে দেখতে পারেন ।
একটি গরু প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ লিটার মিথেন গ্যাস নিগর্মন করে, যতোটা না তার পায়ুপথে তার চেয়ে অনেক বেশি মুখ দিয়ে জাবর কেটে । এবার এটাকে গুণন করুন ১.৩ বিলিয়ন দিয়ে কারণ এটি হচ্ছে পৃথিবীতে সম্ভাব্য গরুর সংখ্যা । এবার কল্পনা করুন কী বিশাল পরিমান গ্যাস এই প্রাণীগুলো থেকে নিগর্মিত হয় । মিথেন কে দায়ী করা হয় Global Warming এর জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হিসেবে । কার্বন ডাই অক্সাইডের চেয়ে যা ২১ গুন বেশি শক্তিশালী ।
ইউনাইটেড নেশন ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন ( FAO ) এর তথ্যমতে এইসব গবাদিপশু প্রথিবীর শতকরা ১৮% গ্রিন হাউস গ্যাস নিগর্মনের জন্য দায়ী, যা কিনা পৃথিবীর সকল বিমান, ট্রেন এবং গাড়ীর মোট নিগর্মিত গ্রিন হাউস গ্যাসের চাইতেও বেশি ।
অন্য কথায় এক কিলোগ্রাম গরুর মাংসের কারণে যে পরিমান কার্বন নি:সরণ হয় তা একটি গাড়ীর ২৫০ কিলোমিটার চালানোর কার্বন নি:সরণের সমান, এবং একটি ১০০ ওয়াটের বাল্ব ক্রমাগত ২০ দিন জ্বালিয়ে রাখলে যে পরিমান এনার্জি খরচ হয় তার সমান ( তথ্য : New Scientist Magazine, ১৮ জুলাই ২০০৭ ,পাতা ১৫ )।
কাজেই পাঠক এখন থেকে বিফ বার্গার, কিংবা মজা করে গরুর কালাভূনা খাবার পূর্বে নিজের কার্বন ফুটপ্রিন্ট এর কথাটি স্মরণ করবেন ।
ভবিষ্যতে এই বিষয়টি নিয়ে আরো বিস্তারিত জানাবার ইচ্ছে রইলো ।
লেখক : ম্যাক্স ইথার
মন্তব্য
বিষয়টি জানা ছিলো না। বিস্ময়কর তো বটেই!
আমি আর আমার স্ত্রী একেকজন ৩০ কিমি দিনে দু বার করে ড্রাইভ করি। মোট ১২০ কিমি। মাসে ২৪০০ (=১২০ x ৫ x ৪) কিমি। প্রায় সাড়ে ৯ কিলোগ্রাম বা ২০ পাউন্ড মাংসের সমতুল্য। আমেরিকায় এই পরিমান ড্রাইভ বিলো এভারেজ।
মাসে আমরা খুব বেশী হলে দু কিলোগ্রাম বা চার পাউন্ড মাংস খাই। কেউ যদি সপ্তাহে আমাদের চারগুন বেশী মাংস খায় তাহলেও গাড়ি ব্যবহারের তুলনায় কম কার্বন ফুট প্রিন্ট তৈরী হবে।
সুতরাং আপনার আর্গুমেন্ট অতিরঞ্জিত মনে হচ্ছে।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আগ্রহী হলে এই সিরিজটা পড়া শুরু করতে পারেন।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভাইরে......বালাগা খ্বাল্কুম.........ডরাইছি...
তবে এইরকম কিছু একটা টুনা মাছ নিয়ে ও শুনছিলাম। টুনা মাছেরও নাকি পানি দূষণে বিরাট ভুমিকা আছে। সত্যমিথ্যা যাচাই করতে যাই নাই, শেষে না আবার টুনা খাওয়াও বন্ধ হয়ে যায় এই ভয়ে। এখন তো দেখি গরীবের একমাত্র খাবার গরুর মাংসও খাওয়া ছাড়তে হবে।নাহ......
গবাদিপশুর সাথে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর বিষয়টাকে আমার কাছে একটা মহলের প্রোপাগান্ডা বলে মনে হয়। আপনার সব তথ্য যদি সঠিক বলে ধরে নেয়াও হয় (আমি ধরে নিচ্ছি সঠিক), তারপরও বলতে হয় এটা একটা ন্যাচারাল প্রসেস, প্রকৃতির স্বাভাবিক প্রক্রিয়া; মানুষের জ্বালানী পোড়ানোর মতো কোন অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া না। গরু যে ঘাস-লতা-পাতা খায় সেটাই তো জাবর কাটে বা বর্জ্য হিসেবে ত্যাগ করে অর্থাৎ সচল প্রকৃতি থেকেই সে মিথেন তৈরীর উপাদানগুলো নিয়ে আবার মিথেন/কার্বন হিসেবে ছেড়ে দিচ্ছে, প্রাকৃতিক সাইকেল বা চক্রে সে তো বাড়তি কিছু যোগ করছে না। অন্যদিকে মানুষ মাটির নিচে মিলিয়ন বছর আগে ফসিল হিসেবে জমা হওয়া কার্বন তুলে সেগুলোকে বায়ুমণ্ডলে ছেড়ে দিচ্ছে। কোনটাকে আপনার বেশি ক্ষতিকর মনে হয়?
আর গবাদিপশু/এগ্রিকালচার থেকে যে ক্ষতি হয়, তার জন্যও ধনী দেশগুলো মূলত দায়ী। এসব দেশের লোকেরাই বেশি মাংসখেকো। বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে কয়টা মানুষের খাদ্য তালিকায় আর প্রতিদিন মাংস/ডেয়ারি প্রডাক্ট থাকে? আর আমাদের দেশে এবং অন্যান্য গরিব দেশে গরুর গোবর আবার রিসাইকেল্ড হয় জ্বালানী হিসেবে বা অন্য কাজে।
কিয়োটো প্রোটোকোলকে র্যাটিফাই না করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গবেষণায় ফাণ্ড যুগিয়ে অনেকদিন ধরেই প্রমাণ করার চেষ্টা করছে যে গাড়ি-কলকারাখানা এইসব গরু আর ধানগাছের তুলনায় শিশু।
বলে কি ?? তথ্যটা অতিরঞ্জিত মনে হইল!!
আর টার্গেট পূরণ করতে না পেরে জরিমানার দায় এড়াতে কানাডা কিয়োটো প্রটোকল থেকে কয়দিন আগে ভাগছে।
পাদের শব্দ ঢাকতে হলে কাশিটা বেশ জোরেসোরেই দিতে হয়। মানবসৃষ্ঠ যন্ত্রদানবের কার্বন নিঃসরনের সাথে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার কার্বন নিঃসরনের তুলনাটা কেমন যেনো উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়। আর যেমনটি তানভীর বলেছে, ধনী দেশগুলোই তো মূলত বেশি গোস্তখেকো। সুতরাং, এই জৈবিক প্রক্রিয়ায় কার্বন নিঃসরনের যে আলোচনা-সমালোচনা উঠেছে, জানিনা এতে কার কি উদ্দেশ্য, তবে এতেও সেই ধনী দেশগুলোই মূল কন্টিবিউটর।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ইন্টারেস্টিং লেখা, ধন্যবাদ। কিন্তু হিসেবে কেমন যেনো একটু খটকা লাগছে,
১। আপনি যে বিদ্যুৎ খরচার হিসেব দিলেন তার কার্বন ফুটপ্রিন্ট স্কোর আসে .036 Tonne
২। আপনি যে গাড়ি খরচার কথা বললেন তাতে,
২.১। পেট্রোলচালিত ছোট কারের কার্বন ফুটপ্রিন্ট স্কোর .074 Tonne
২.২। মাঝারী আকারের পেট্রোলচালিত কারের কার্বন ফুটপ্রিন্ট স্কোর .11 Tonne, আর
২.৩। এসইউভি বা ফোর বাই ফোর (ধরে নেই ডিজেল চালিত এবং ২৩০০ সিসির উপরে) জীপের কার্বন ফুটপ্রিন্ট স্কোর আসে .22 Tonne
এখানে দেখা যাচ্ছে, 48 KhW বিদ্যুতের কার্বন নিঃসরনের সাথে কোন গাড়ির কার্বন নিঃসরনই মিলছে না।
তবে যে যাই বলেন না কেনো, আমার গরু খাওয়ার কোনও মাফ নেই।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মিথেন গবাদিপশু তৈরি করে না! তৈরি করে তাদের পেটে থাকা কিছু জীবাণু! গবাদি পশু অবশ্য সিস্টেমের একটা অংশ!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির কথা চিন্তা করলে মিথেন কার্বন-ডাই অক্সাইডের চেয়ে শক্তিশালী (১০০ বছর মেয়াদে প্রায় ২১ গুণ) এটা ঠিক আছে, কিন্তু এরচেয়ে শক্তিশালী গ্যাসও আছে। যেমন নাইট্রাস্ অক্সাইড ৩১০ গুণ। ফ্লুরোফর্মগুলোর পটেনশিয়ালও অনেক (যেমন HFC-২৩ প্রায় ১১,৭০০ গুণ শক্তি সম্পন্ন) (সূত্র)। কিন্তু এই গ্যাসগুলো শক্তিশালী হলেও তেমন একটা আলোচনায় আসেনা কারণ এগুলোর নি:সরণ অনেক ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার ফল অথবা নি:সরণের পরিমান কম অথবা বায়ুমন্ডলে খুব বেশি সময় ধরে থাকে না (যেমন মিথেনের অবস্থানকাল প্রায় ১২ বছর)।
জলবায়ু পরিবর্তনের সাপেক্ষে সৌর প্লান্ট, বায়ো গ্যাস প্লান্টসহ অন্যান্য বিকল্প জ্বালানির উপর জোর দেয়া হচ্ছে; তাই ধারণা ছিল, গবাদি পশু পরিবেশ-বান্ধব জ্বালানি তৈরিতে ভূমিকা রেখে কার্বন-নির্ভরতা বরং কমাবে। কিন্তু এই লেখাটি সেই ধারণাই পাল্টে দিচ্ছে। গবাদি পশুকেই মেইন ভিলেন হিসেবে দেখানো হচ্ছে। বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য অনুরোধ রইল লেখকের কাছে! চমক জাগানো তথ্যের জন্য ধন্যবাদ!
এই লিঙ্কটিতে গেলে অনেকের জিজ্ঞাসার উত্তর হয়তো পেয়ে যাবেন । এটি food and agriculture organization of the united nations এর ওয়েব সাইট ।
http://www.fao.org/newsroom/en/news/2006/1000448/index.html
আপনার দেয়া লিংকটিতে জলবায়ু পরিবর্তনে গবাদিপশুর ভূমিকা বিষয়ক খুব বেশি তথ্য নেই, যেটা আছে সেটা পরিবেশের উপর সার্বিক প্রভাব বিষয়ে। তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে গবাদিপশুর ভূমিকা আছে, কিন্তু তার কিছুটা প্রত্যক্ষ (যেটা আবার প্রাকৃতিকও) আর অনেকটাই পরোক্ষ (যেমন বন কেটে পশুখাদ্য চাষ)। আপনার লেখায় আরো কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য সহ ব্যাপারটা এভাবে বিশ্লেষন করলেই ভালো হত।
গোটা জাতিসংঘটাই একটা ধান্ধাবাজ প্রতিষ্ঠান। এরা অকূটনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করে আস্তে আস্তে কূটনীতিতে ঢুকে পড়ে। এরা সবসময়েই এদের দাতাগোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় নির্লজ্জ ভূমিকা পালন করে যায়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নে এদের দাতা দেশগুলোই সবথেকে বড় কনট্রিবিউটর। এব্যাপারে সচল জাহিদ আরও ভালো বলতে পারবে পরিসংখ্যান দিয়ে। দয়া করে তার লেখাগুলোতে একটু চোখ বোলান।
মাক্স (দাদ/দিদি), আপনি নিজে যেহেতু এই গবেষনা করেননি, তাই আপনাকে বলার বিশেষ কিছু নেই। প্রাণীজগতের সৃষ্টির শুরু থেকে প্রাণীরা পাদ মেরে আসছে এবং মানুষসহ অন্য মাংশাষী প্রাণীরা গোস্ত ভক্ষণ করে আসছে। তবে হঠাৎ করে কেনো এই প্রসঙ্গের উত্থাপন? খেয়াল করে দেখেন যখনই বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে ডিসকোর্স শুরু হয়েছে, ঠিক এমনই একটা সময় এফএও এই গবেষণাটা চালিয়েছে। বিশ্বজুড়ে যখন খাদ্যসংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে, আফ্রিকার অনেক দেশে মানুষ দিনে একবেলা খেয়ে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছে, তখন সেইসব সমস্যার নিরসনে এফএওর অবদান কি? এফএওর কাছে যদি বিশ্বখাদ্যসংকট মোকাবেলায় টেকসই কৃষিপ্রযুক্তি উদ্ধাবনের থেকে গরুর পাদ নিয়ে গবেষণা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয় তবে আর কথা চলে না।
নিজের অভিজ্ঞতা থেকে ইন্দোনেশিয়া এবং আফগানিস্তানে এফএওর দুটো প্রকল্পের কথা বলি। তারা সেখানে আমেরিকা সরকারের অর্থায়নে কিছু কৃষিসরঞ্জাম বিতরণ করে এই শর্তে যে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ওই সরঞ্জামগুলো আমেরিকা সরকারের সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠাতে হবে নতুবা তাদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করতে হবে। এই সরঞ্জামগুলোর মধ্যে ছিলো ট্রাক্টর, যান্ত্রিক নিড়ানি, ইত্যাদি। প্রকল্পের শেষে আমেরিকান সরকার এফএওর মাধ্যমে জানালো যে সরঞ্জামগুলো আমেরিকান মালিকানাধীন লজিষ্টিকস সার্ভিসের মাধ্যমে আমেরিকান মালিকানাধীন কোনও জাহাজে বা বিমানে ফেরত পাঠাতে হবে। এটা একেবারেই অসম্ভব সেটা এফএওকে জানিয়ে দেওয়ার পর ওগুলোর ডিসপোজালের বিষয়ে আর কোনও যোগাযোগ হয়নি, শুধুমাত্র পরবর্তী নির্দেশনার জন্যে অপেক্ষা করতে বলা ছাড়া। বছরের পর বছর ধরে ওগুলো রোদ-বৃষ্টি খেয়ে এখনও সিজনড্ হচ্ছে।
মোদ্দাকথা এই গবেষণাটিকে আমার কাছে একটা উদ্দেশ্যমূলক বিষয় বলে মনে হয়েছে। এগুলো জাতিসংঘের স্বভাবজাত। দাতাদের খুশী রাখার জন্যে তারা যে কোনও কাজ করতে প্রস্তুত। মিয়ানমারে, ইরিত্রিয়ায় বা কো-দ্য-ভোয়াতে চোদা খেয়েও এদের শিক্ষা হয়না। এরা যার করার তা করতেই থাকবে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এই লিঙ্কটিতে গেলে অনেকেই হয়তো তাদের প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে যাবেন । এটি Food and Agriculture Organization of United Nations এর ওয়েব সাইট । খবরটি বেরিয়েছিলো ২০০৬ সালের ২৯ নভেম্বর ।
http://www.fao.org/newsroom/en/news/2006/1000448/index.html
লিঙ্কটা দেখলাম। যেন শিল্পোন্নত দেশগুলো নয়, উন্নয়নশীল দেশগুলো এবং বিশেষ করে কৃষিনির্ভর দেশগুলো ই বিশ্বপরিবেশের জন্য বিরাট হুমকি। আমার জ্ঞান খুব ই সীমিত, তবু বলি, যে রেমিডি গুলো পড়লে অনুভব করা যাচ্ছে যে রিপোর্টটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। খেয়াল করলে দেখা যায় যে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কৃষিনির্ভর দেশগুলো ই জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার। যখন কার্বন নিঃসরণ এর জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা চলছে, তখন এ ধরনের রিপোর্ট প্রকাশের অর্থ কী?
নতুন মন্তব্য করুন