আকু’র একটা বদঅভ্যাস আছে। সে যাকে তাকে , যখন তখন, যেখানে সেখানে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। প্রশ্নটা হল, বলেন তো এখন বাংলা কত সাল চলছে? যাকে প্রশ্নটা করা হল, সে প্রথমে একটু হকচকিয়ে যায়। তারপর বিস্তর ভেবেচিন্তে হয়ত উত্তরটা দিতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই নিরাশ হতে হয় আকু কে। কারন সে সঠিক উত্তর পায় না।
সামনে নতুন বাংলা বছর। আকু আজও স্বভাবসুলভ কয়েকজনকে চলতি বাংলা সনের কথা জিজ্ঞাস করেছিল। অনেকেই বলতে পারে নাই। অথচ এদের মধ্যে কয়েকজন আবার নতুন বছর বরণের পরিকল্পনার কথাও জানাল। কিন্তু আসছে নতুন বছরটা কিম্বা চলতি বছর টা কত সেটা জানা হয়ে ওঠে নাই।
আকু মন খারাপ করে বারান্দায় বসে আছে। বিকালের আড্ডায় যায় নাই। হঠাৎ দোর-ঘণ্টিটা বেসুরো ভাবে বেজে উঠলো। অনিচ্ছা সত্ত্বেও আকু গিয়ে দরজা খোলে। দেখে তার খোজে জিগরি দোস্ত পাকু এসে হাজির। পাকুকে ভিতরে আসতে বলে আকু। পাকু দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে চুপচাপ আকুর পিছন পিছন আকুর ঘরে ঢুকে। পাকু খেয়াল করে আকুর মনটা বেশ খারাপ।
পাকু একটু অস্থির প্রকৃতির । এই নিরাবতা তার একদম সহ্য হয় না। সে আকুর কাঁধে একটা থাপ্পড় মেরে বলে, “কিরে দোস্ত, কি হইছে , আড্ডায় গেলি না। আবার এখন দেখি হুতুম পেঁচার মত মুখ করে বসে আছিস। কাহিনি কি ?”
আকু ব্যাপারটা খোলাসা করে। সবশুনে পাকু বলে, আরে দোস্ত এতে তুই এত মন খারাপ করে আছিস কেন। আমাদের চারপাশে অল্পবিস্তর এমনই অবস্থা। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বাংলা সনের ব্যবহার এতই কম যে সনটা আমরা ভুলে যাই। ঘটা করে বর্ষবরন করি কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে নতুন বাংলা সালটা ভুলে যাই।
আকু বলল, আচ্ছা পাকু, তুই কি জানিস বাংলা সনের ক্যালেন্ডার অর্থাৎ বর্ষপঞ্জি প্রথম কে চালু করেছিল ?
পাকুর মাথাটা ভনভন করে উঠল। তাইত, সেতো এই ব্যাপারটা জানে না। কখনও মাথায়ই আসে নাই। যাই হোক সে আকুর কাছে নতি স্বীকার করল ।
আকু বলল, আসলে বাংলা বর্ষপঞ্জি কে প্রথম চালু করেন সেটা নিয়ে একটু বিতর্ক আছে। কেউ বলেন, মুঘল সম্রাট আকবর আবার কেউ বলেন বাংলার রাজা শশাংক বঙ্গাব্দের প্রবর্তক। অনুমান করা হয় ইংরেজি ১৪ই এপ্রিল ৫৯৪ সালে বাংলা সনের সূচনা হয়।
পাকু এবার আকুর একটা হাত চেপে ধরে। বলে, ওরে পণ্ডিত , তুই যে বললি ইংরেজি অমুক সন, তুই কি জানিস এটা আসলে ইংরেজি ক্যালেন্ডার নয়। কোন ইংরেজ এই ক্যালেন্ডার চালুও করেনি। ইংল্যান্ডে এই ক্যালেন্ডার প্রচলন হয়েছে মাত্র ২৬০ বছর আগে। অর্থাৎ ১৭৫২ সালে।
আকু চোখ বড় বড় করে পাকুর দিকে তাকায়। কি আবোল-তাবোল বলছিস !! তার চোখে-মুখে বিস্ময়।
পাকু ব্যাপারটা ব্যখ্যা করে। এখন আমরা যে ইংরেজি ক্যালেন্ডার ব্যবহার করি এটি আসলে একবারে এই অবস্থায় আসে নাই। কয়েকটা ধাপে ধাপে পরিমার্জন হয়ে এ অবস্থায় পৌছেছে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬ অব্দে রোম সম্রাট জুলিয়াস সিজার সৌরবছরের সাথে সমন্বয় করে একটি ক্যালেন্ডার প্রচলন করেন। যা তার নামানুসারে জুলিয়ান ক্যালেন্ডার নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৫৮২ জুলিয়ান ক্যালেন্ডারকে বিজ্ঞানিদের সুপারিশ অনুসারে পোপ গ্রেগ্ররিয়ান সংশোধন করেন। পোপের সম্মানার্থে এই ক্যালেন্ডারের নাম হয় গ্রেগ্ররিয়ান ক্যালেন্ডার, যা এখন আমরা অনুসরণ করি।
এর মধ্যে দুকাপ চা আর পিয়াজ-মরিচ-সর্ষে তেলে মাখানো মচমচে মুড়ি এসে গেছে। কিছু মুড়ি মুখে দিতে দিতে আকু বলল, হ্যাঁ খুবই ইন্টারেস্টিং। এখন আমরা যে বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করি তাও কিন্তু ধাপে ধাপে এই বর্তমান অবস্থায় এসেছে। এখনকার বর্ষপঞ্জিটা কিন্তু আকবর কিম্বা শশাংক প্রবর্তিত সেই প্রথম বর্ষপঞ্জি নয়।
১৯৬৬ ইং সালে বাংলা একাডেমী ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ’র নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে পুরনো বাংলা বর্ষপঞ্জি আধুনিকীকরণ জন্য। এই কমিটি গ্রেগ্ররিয়ান ক্যালেন্ডার এর সাথে মিল রেখে আধুনিক হিসাব-নিকাশ করে বাংলা বর্ষপঞ্জি তৈরি করেন।
পাকু অবাক হয়ে শুনছিল এতক্ষন। ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কে সে এতদিন ভাষাবিদ-শিক্ষাবিদ হিসাবেই জানত। এখন তাঁর আরেকটা বড় পরিচয় পেল। মনে মনে সে আকুকে ধন্যবাদ দিল। আরেকটা কথা তার মাথায় ঘুরছিল, কিছুদিন আগে ২১শে ফেব্রুয়ারি গেল, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। সে জানে ঐ বিশেষ দিনটা বাংলা সনের ৮ই ফাল্গুন ছিল। কিন্তূ সে জানে না ১৯৫২ ইং সনের ঐ বিশেষ দিনটা বাংলা কত সন ছিল। সেই কয়েকজন কে সেদিন জিজ্ঞাসা করেছিল কিন্তু উত্তরটা জানা হয় নাই। সে ভাবল, এই ব্যাটা আকু নিশ্চয় জানে। তাই আকুর কাছে সে প্রশ্নটা পাড়ল।
আকু ঠান্ডা চায়ে শেষ চুমুকটা দিয়ে বলল, হ্যাঁ ঠিকই বলেছিস , এটা অনেকেই জানে না। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিটা ছিল বাংলা ১৩৫৮ সালের ৮ই ফাল্গুন। আচ্ছা, তুই কি জানিস বাংলা কোন মাস কত দিনে ?
পাকু একটু থতমত খেয়ে চোখটা বন্ধ করে মনে করার চেষ্টা করল। চোখের সামনে ভেসে উঠতে থাকল ইংরেজি মাসগুলোর নাম আর কোন মাস কতদিনের তার হিসাব। ইংরেজি মাস কোনটা কতদিনে তার হিসাবটা একেবারে মুখস্ত। ছোটবেলায় কতভাবে এটা মুখস্থ করানো হয়েছে । একটি ছড়া শিখানো হইছিল...
30 days has September
April, June and November…
এটা দিয়ে খুব সহজেই মনে রাখা সম্ভব কোন মাস কতদিনে। আরও একটা প্রাক্টিকাল নিয়ম শেখানো হয়েছিল। হাত মুস্টিবদ্ধ করে, আঙ্গুলের গোড়ার দিকে উচুঁ নিচু অনুসারে পর্যায়ক্রমে মাসের হিসাব করে। উচুঁ টা হল ৩১ দিন আর নিচু অংশ তাকে ৩০ দিন মাস হিসাব করে। পাকুর চোখের সামনে এগুলো ভেসে উঠলেও , আসছে না বাংলা মাসে দিনের সংখ্যা মনে রাখার কোন কায়দা। সে কি সব ভুলে গেছে, নাকি তাকে শেখানোই হয় নাই বাংলা মাসে দিনের সংখ্যা মনে রাখার কোন কায়দা !
পাকুর অবস্থা দেখে আকু বলল, থাক তোকে আর ভিমরি খেতে হবে না। আসলে বাংলা মাসের দিনের সংখ্যা মনে রাখা টা একদম সোজা । ইংরেজি এর মত কোন কায়দার দরকার নাই। বাংলা বার মাসের প্রথম ৫মাস (বৈশাখ- ভাদ্র) হবে ৩১ দিন , আর বাকি ৭ মাস (আশ্বিন- চৈত্র) ৩০ দিন। কত্তো সোজা দেখেছিস।
পাকুর একটা বিষয়ে খটকা লেগে গেল। সমস্যাটা হল, ফেব্রুয়ারি মাস নিয়ে। অর্থাৎ লিপ ইয়ার হয় প্রতি চার বছর পরপর। কিন্তু সব শতাব্দী সালগুলো আবার লিপ ইয়ার হয় না। লিপ ইয়ার হবার শর্ত হচ্ছে, সালটা ৪ দ্বারা বিভাজ্য হবে কিন্তু ১০০ দ্বারা বিভাজ্য হবে না। কিন্তু সমস্যা হল শতাব্দী (১৯০০,২০০০...) সালগুলো ৪ ও ১০০ দুটো দ্বারাই বিভাজ্য তাই এক্ষেত্রে সালটা যদি ৪০০ দ্বারাও বিভাজ্য হয় তাইলেই সেটা লিপ ইয়ার। যেমন ২০০০ সাল ছিল লিপ ইয়ার কিন্তু ২১০০ সাল কিন্তু লিপ ইয়ার হবে না। ২১০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাস ২৮শে। এসব চিন্তায় খেই হারিয়ে পাকু অবশেষে আকুকে জিজ্ঞাস করল, আচ্ছা দোস্ত , বাংলা সালে লিপ ইয়ার টা কিভাবে নির্ধারণ হয়?
আকুর চোখটা জ্বল জ্বল করে উঠল।এত সময়ে একটা কথার মত কথা জিজ্ঞাস করেছিস। মহামূল্যবান প্রশ্ন। আসলে ইংরেজি বা গ্রেগ্ররিয়ান ক্যালেন্ডারের সাথে মিল রেখে বাংলা বর্ষপঞ্জির লিপ ইয়ার হয়। যে ফেব্রুয়ারি মাসে ২৯ দিন হয় তার সংলগ্ন ফাল্গুন মাসও ৩০ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিন হয়। জানিস তো ফাল্গুন মাস শুরু হয় ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝিতে। তোকে আরেকটু খোলাসা করে বলি । যেমন, ২০১২ ইং সালের ফেব্রুয়ারি মাসটা ছিল ২৯দিনে। এই ফেব্রুয়ারির সাথে পড়েছিল বাংলা ১৪১৮ সালের ফাল্গুন মাস। তাই এই ফাল্গুন মাসটা হয়ে গেছে ৩০ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিন, আর ১৪১৮ বঙ্গাব্দ হয়ে গেছে লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ।
দোস্ত কি বুঝাইলা, একেবারে ফকফকা। ব্যাপারটা দারুন। পাকুর চোখে-মুখে মুগ্ধতা। কিন্তু বন্ধু , আমাকে এত বেকুব ভাইবোনা। বাংলা মাসগুলোর নাম কোথা থেকে এসেছে সেটা কিন্তু আমি জানি।
আকু তাড়াতাড়ি বলল, তাই নাকি। জলদি বলে ফেল। আমার জানা নাই।
পাকু বেশ গাম্ভীর্যের সাথে বলল, ইংরেজি মাসের নামগুলো এসছে রোমান দেবতাদের নামানুসারে। আর বাংলা মাসের নামগুলো এসছে ১২টি নক্ষত্রের নামানুসারে। যেমন, বৈশাখ এসেছে বিশাখা নক্ষত্রের নাম থেকে , তেমনি শ্রাবণ , শ্রবণা থেকে। একিভাবে চৈত্র এসেছে চিত্রা নক্ষত্রের নামানুসারে। এভাবে বাকিগুলো এসেছে।
তাজ্জব ব্যাপার, বাংলা দিনের নামগুলোও কি একিভাবে এসেছে ?
পাকু বলল হ্যাঁ ঠিকই ধরেছিস। রবি বা সূর্য, সোম হচ্ছে শিব দেবতার নাম। আর বাকি দিনগুলো সবই গ্রহের নামানুসারে। মঙ্গল , বুধ, বৃহস্পতি , শুক্র ও শনি।
গ্রহের নামগুলো শুনে হঠাৎ আকুর মন খারাপ হয়ে গেল। ছোটবেলা থেকে পড়ে এসেছি প্লুটো একটা গ্রহ। কিন্তু সেই প্লুটো গ্রহটাকে গ্রহদের সংঘ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্লুটোর দোষ , একটা গ্রহ হবার জন্য যতটুকু ভর থাকা দরকার প্লুটোর ভর তার থেকে কম। বেচারা প্লুটো অপমানিত হয়ে বিদায় নিল গ্রহ তালিকা থেকে। সে আরেকটা জিনিস ভাবছে বাংলা কোন একটা দিনের নামটা যদি প্লুটোর নামে রাখা হত তাইলে সেই নামটার এখন কি দশা হত।
অধিকাংশ বাসায় শুধু ইংরেজি ক্যালেন্ডার ঝুললেও আকুর ঘরে বাংলা আর ইংরেজি ক্যালেন্ডার দুইটি পাশাপাশি ঝুলছিল। পাকু অন্যমনস্ক হয়ে তাকিয়ে ছিল ক্যালেন্ডার গুলোর দিকে। সে বলল একটা মজার ব্যপার জানিস, কোন ইংরেজি বছরের ১লা জানুয়ারি যে বার হয়, ঐ বছরের ৩১শে ডিসেম্বারও ঐ একি বার হয়, যদি বছরটা ৩৬৫ দিনে হয়। আর যদি লিপ ইয়ার হয় তাইলে অবশ্য ৩১শে ডিসেম্বারটা একদিন পরে হবে।
আকু একটু ভেবে বলল হ্যাঁ ব্যপারটা তাই। তবে আমিও একটা মজার জিনিস জানি। ইংরেজি ক্যালেন্ডারের প্রতি বছর ৪/৪ ,৬/৬, ৮/৮, ১০/১০, ১২/১২ তারিখগুলো সপ্তাহের একই দিন হয়। ২০১২ সালে এই দিনটা হল বুধবার।
পাকু অবিশ্বাস্য দৃষ্টিতে তাকাল আকুর দিকে। যাঃ তাই হয় নাকি ?
আকু বলল , বিশ্বাস না হয় ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে দেখ।
হ্যাঁ তাইতো। মজা তো।
বেশ কিছু সময়ের নিরাবতা ভাঙল হঠাৎ পাকুর ইউরেকা ইউরেকা চিৎকারে।
আকু জিজ্ঞাস করল, কি পেয়েছিস ।
এই যে মানুষ বাংলা সাল মনে রাখতে পারে না, তার একটা সমাধান পেয়েছি।
- কিভাবে ? আকুর চোখে প্রচন্ড আগ্রহ।
পাকু একটু স্থির হল। বলল, তুই তো একটু আগে বললি, বাংলা সনের সূচনা ৫৯৪ ইং সালে। অর্থাৎ ইং যখন ৫৯৪ সাল , বাংলা তখন ১ সাল। তাহলে সালের সংখ্যাগত পার্থক্যটা কত ?
- ৫৯৩
- তাহলে গ্রেগ্ররিয়ান বা ইংরেজি ক্যালেন্ডারের সন থেকে ৫৯৩ বিয়োগ দিলে বাংলা সনটা পাওয়া যাবে। বিয়োগ করলে যে সনটা পাওয়া যায় সেটা ঐ ইংরেজি সনের বেশিরভাগ সময় ধরে বিস্তৃত। যেমন (২০১২-৫৯৩)= ১৪১৯ ।এই ১৪১৯ বাং সনটাই ২০১২ সালের বড় সময় ধরে(এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর) বিস্তৃত।
- আকুর অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে পাকুর দিকে।
- পাকু বলে চলল, যদি ৫৯৩ বিয়োগ করা কষ্টকর মনে হয়, তাইলে আরেকভাবেও করা যায়। শতক বিয়োগ করা যেহেতু খুব সোজা , মনে মনেই করে ফেলা যায় তাই তাদের জন্য। (২০১২-৬০০)+৭ = ১৪১৯।
-
আকুর চোখে কেন জানি পানি এসে গেছে। সে পাকুকে জড়িয়ে ধরেছে পরম আবেগে। পাকুকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা সে হারিয়ে ফেলেছে। আকুতে পাকুতে একেবারে আঁকুপাঁকু অবস্থা।
লেখক –স্বপ্নখুঁজি
ঃঃ তথ্য সহায়তা - উইকি, শিক্ষাজীবনে বিভিন্ন ক্লাসে পড়াশোনা , সংবাদপত্র পড়াশোনা, ইংরেজি ছড়াটার আসল লেখক অজ্ঞাত।
মন্তব্য
লেখাটা পড়েছেন , মন্তব্য করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমার লেখাটার জন্য কিছু তথ্য সহায়তা নেয়া হয়েছে উইকি থেকে ।
লেখাটা পড়েছেন , মন্তব্য করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমার লেখাটার জন্য কিছু তথ্য সহায়তা নেয়া হয়েছে উইকি থেকে ।
সেখানে 'বাংলা সন' নিবন্ধে বলা হয়েছে "অনুমান করা হয় যে, জুলিয়ান ক্যালেণ্ডারের সোমবার ১২ এপ্রিল ৫৯৪ এবং গ্রেগরিয়ান ক্যালেণ্ডারের সোমবার ১৪ এপ্রিল ৫৯৪ বঙ্গাব্দের সূচনা হয়েছিল৷"
এইজন্য হয়ত তথ্য বিভ্রাট হতে পারে।
হিসাবটা সহজে করার জন্য ইং যখন ৫৯৪ সাল , বাংলা তখন ১ সাল, ধরা হয়েছে।
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। গঠনমূলক সমালোচনা সবসময় স্বাগতম।
লিখা ভালো লাগলো। তবে লিখাটা সেই গণিতের মজার তথ্য দেয়া চমক হাসানের বলে মনে হচ্ছে
লিখাটা ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুবই ভাল লাগলো । তবে যার কথা বলছেন আমি আসলে সে নয়।
লেখাটা পড়েছেন , মন্তব্য করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
লেখা ভাল লাগসে!
আরে ! এতদিন পর এই লেখা পড়ে মন্তব্য করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
আবার এসে গেল নতুন বর্ষ । শুভ নববর্ষ ১৪২০...
নতুন মন্তব্য করুন