-------------------
এক: সুদ
-------------------
-বাঙালির স্বভাব খুব খারাপ। কেউ উপরে উঠলেই সবাই তাকে ধরে নিচে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে! যে দেশে গুনের কদর নাই, সেই দেশে গুণী জন্মায় না। এখন দেশে যা শুরু হয়েছে!
-ক্যান? হঠাত কইরা এই কথা কৈতাছেন কেন?
- এইযে দেখেন না ড. ইউনুসের মত লোকরে নিয়ে সরকার কী তামাশা শুরু করেছে! আরে ইউনুস কী যে-সে লোক! আমেরিকার প্রেসিডেন্ট তার বন্ধু! বাঙালির গর্ব! সে নোবেল পুরস্কার পেয়েছে। বাংলাদেশে আর কারো তার সমান যোগ্যতা আছে? নেই! আর গ্রামীন ব্যাংকের সুনাম সারা দুনিয়া জুড়ে। আমাদের এই গর্বের জায়গাটা সরকার ধংস করে দিতে চাচ্ছে. হিংসা, আসলে হিংসা।
- কিন্তু ইউনুস যখন নোবেল পাইছিল তখন তো আপনেই তো কইছিলেন উনি নাকি ক্লিনটনের দোস্ত, ইহুদি-নাসারা দের বন্ধু, তাই উনি নোবেল পাইছেন। আপ্নেই কইছিলেন এইগুলা ইহুদিদের ষড়যন্ত্র। ইহুদি-নাসারা না হইলে কেউ নোবেল পায় নাকি। ইউনুস সাহেবের মাইয়ার কি কি সব ছবিও দিছিলেন ফেসবুকে! গ্রামীণ ব্যাংকের সুদ খাওয়া হারাম- ঐটা নিয়াও তো অনেক কথা বলছিলেন!
- আরে তখন ছিল ভিন্ন সিচুয়েশন। হাজার হোক গ্রামীন ব্যাংক নিয়া এইরকম করা উচিত হয় নাই। বিদেশীদের কাছে আমাদের ইজ্জত একদম শেষ!
- কিন্তু বস, আপনেই না কইতেন, এইসব গ্রামীন ব্যাংক-ব্রাক-এনজিও গুলা দেশরে বেলেল্লাপনার দিকে নিয়া যাইতাছে। গ্রামের মেয়েগুলারে বেয়াদব বানাইয়া ফালাইতাছে...
- আরে ঐটাতো ভিন্ন বিষয়! দেশ-দুনিয়া দেখো, তখন বুঝবে।
- আইচ্ছা, বাদ দেন।
- হ্যাঁ, ঠিকাছে।আপনারা তো দুনিয়াদারীর খবর রাখেন না, আমেরিকাকে ক্ষেপিয়ে দিলে দেশের কত বড় ক্ষতি হবে বোঝেন না। যাকগে, আমার একটু যেতে হবে। এক লোক গত বছর আমার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ধার নিয়েছিল। প্রতিমাসে তার ২০% ইন্টারেস্ট দেয়ার কথা। সেই লোক গত দুই মাসের ইন্টারেস্ট দেয়নি। আজ গিয়ে ধরবো।
- বলেন কী!
-হ্যাঁ, দেশে আজকাল কেউ আর কথা রাখেনা।
-কিন্তু বস, আপনেই না সেদিন সুদ খাওয়া হারাম বলে একটা বক্তৃতা দিলেন!
- আরে, ইন্টারেস্ট আর সুদ কি এক জিনিস নাকি! এইটা তো ব্যবসা করছি...ব্যবসায় যেমন লাভ হয়, ইন্টারেস্টও তাই।
-----------------
দুই: হালাল
-----------------
(ক)
- ভাই চলেন ক্ষিদা লাগছে, কিছু খাইয়া লই।
- চল, কোথায় খেতে চাও?
- চলেন ম্যাকডোনাল্ড-এর ডাবল হ্যামবার্গার খাই।
- চল, তবে আমি চিকেন বার্গার খাবো
- ক্যান? ডাবল হ্যামবার্গার না আপনার অনেক পছন্দ আছিলো! এখন তো স্বাদ আরো বাড়াইছে- স্পাইসিটা খাইয়েন!
- নাহরে ভাই, আমি হালাল খাওয়া শুরু করেছি।
- তাইলে চিকেন খাইবেন কেমনে?
- ওহ, আমি আসলে রেড মীটটা হালাল খাই। চিকেনের বেলায় তো মানা সম্ভব হয় না, তবে রেড মীট হালাল খাওয়ার চেষ্টা করি আর কি।
(খ)
- ভাই চলেন ক্ষিদা লাগছে। কিছু খাইয়া লই।
- চল, কোথায় খেতে চাও?
- চলেন ম্যাকডোনাল্ড-এর ডাবল হ্যামবার্গার খাই।
- ওই মিয়া, তুমি হালাল খাও না?
- নাহ বস, আপনে খান?
- ছি:! তোমার কি আল্লা-খোদার ভয় নাই? দোজখে যাবে তো। চল পাকিস্তানি হালাল দোকানে যাই।
.
.
.
- এ ভাই, দো বীফ ভুনা অর নান দে-না! শোন, এখন থেকে তুমি হালাল খাবে। পাকিস্তানী দোকানে খাবে সবসময়। ইন্ডিয়ান দোকান গুলিও কিন্তু হালাল না। পর্ক খাবে না। তুমি মুসলমানের ছেলে, সেইরকমভাবে চলবে। আমাকে দেখো, এই বিদেশে আসার পর হালাল দোকান ছাড়া লাঞ্চ করি না।
(ক্রিং ক্রিং) দাঁড়াও ফোনটা ধরে নিই...
(ফোনে) আরে ভাই, কি অবস্থা আপনার? না আমি ঠিক আছি. নাহ, রাতে ফিরতে সমস্যা হয়নি। আপনার ভাবী ঘুমিয়ে গিয়েছিল। পাগল নাকি, নাহ ভাবী জানে না। আচ্ছা, রাতে আড্ডায় আসেন। হ্যাঁ, দেখা হবে. (---)
- কি ব্যাপার বস?
- আরে বোলো না, কাল এক বিশাল দাঁও মেরেছি আমি আর আমার বন্ধু মিলে। এক বাংলাদেশি বেকুব ক্লায়েন্ট পেয়েছিলাম। ভুজুং-ভাজুং দিয়ে বিশ হাজার ডলার বের করে নিয়েছি। পরে সেটা সেলিব্রেট করতে একটু Hooters এ গিয়েছিলাম আর কি! এই দেশের মেয়েগুলোতো জানোই, একটু টাকা ঢাললেই ঢলাঢলি করে। আর ড্রিংকও একটু বেশি করে ফেলেছিলাম আর কি। আর মেয়েটাও যা ছিল না- একদম মারাত্মক! সেজন্যে রাত হয়ে গিয়েছিল ফিরতে।
- ভাবী বুঝে নাই?
- আরে নাহ, তাকে বলেছি, অফিসিয়াল জরুরি মিটিং ছিল। এই জন্যেই বলি, বিয়ে করার সময় দেশ থেকে একটা কম শিক্ষিত অল্প বয়সী মেয়ে বিয়ে করে নিয়ে আসবে। তাহলে এখানে ফুর্তি-ফার্তা করতে পারবে, আবার বউও বাসায় কাজ করবে সব- যা বলবে তা শুনবে। আর মেয়ে মানুষের নরম মন, দিলের মধ্যে একটু আল্লা-খোদার ভয় আর পর্দা করতে বলে দিলে সারাজীবনের জন্য নিশ্চিন্ত! তা তোমার বিয়েশাদীর জন্য মেয়ে দেখছে দেশে? আমিতো ৩০-৩৫টা মেয়ে দেখে পরে তোমার ভাবীকে বিয়ে করেছি। বাজারে গেলে ভাল মত দেখে-শুনে জিনিস কিনতে হয়, বুঝেছ?
-----------------
তিনঃ সমকাম
-----------------
- ওবামা এটা একটা কাজ করলো? কেয়ামতের আর দেরি নাই। সবার আগে আমেরিকানদের উপর গজব নাজিল হবে।
- ক্যান বস, কী হইছে?
- আরে ব্যাটা বলে কিনা, সমকামী বিয়ে লিগ্যাল করে দিবে। দুনিয়াতে আর তাহলে বাকি রইলো কী! বেলেল্লাপনা করে করে এরা দুনিয়াতে কেয়ামত নিয়ে আসছে। খোদা লুত সম্প্রদায়কে ধংস করে দিয়েছিল এই সমকামের কারণে। শালার দেশ একটা। ইহুদি-খ্রিস্টানরা মিলে দুনিয়াটা ছারখার করে দিচ্ছে। এইখানে আর থাকা যাবে না, বুঝলা। এইজন্যেই খোদা বলেছেন, যে দেশের রাজা মুসলিম না সেই দেশে থাকা হারাম।
- কিন্তু ওবামা যখন পাওয়ারে আইলো, তখন না আপনে কইছিলেন, উনি আসলে মুসলমান। লোকেরে দেখানোর জন্য খ্রিস্টান হইছে, নাইলে মুসলমান হইয়া আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হইবো কেম্নে!
- আরে তাইতো ভেবেছিলাম। কিন্তু সে তো এখন দেখি পাঁড় ইহুদি নাইলে নাস্তিক! জানো, খ্রিস্টান-রিপাব্লিকান সবাই এর বিপক্ষে। ধর্ম বলে একটা ব্যাপার আছে না। ওরাওতো ধর্ম মানে-
- কিন্তু আপনি না কইছিলেন, রিপাবলিকানরা হারামী- ওরা দুনিয়াটাকে ধংস কইরা দিতাছে।
- আরে তখন তো বুঝিনি। তখন তো ওরা আমাদের বিপক্ষে ছিল। তখন আমি কত কষ্ট করে আমেরিকা এসেছি জানো? কী না করেছি আমেরিকা আসার জন্য! তবে মনে রেখো, একদিন আমেরিকাও আমাদের হাতে আসবে। আল্লাহ ভরসা।
- আমার কিন্তু মনে হয় সমকামীদের বিয়া লিগ্যাল করা ঠিকই আছে। ওগো ও তো রাইট আছে...এতগুলা মানুষ যদি ঘর বাঁধতে চায় তাতে বাধা দেয়া কেমন জানি লাগে।
- আরে বলো কী! ওরা আবার মানুষ নাকি! ওরাতো মানসিকভাবে অসুস্থ। ওদেরকে কোথায় চিকিৎসা করিয়ে ভাল করবে, তা না। এইজন্য দরকার, ইসলামী শাসন- সৌদি আরবের মত শক্ত আইন থাকলে দুনিয়াতে কোন সমকামী থাকতো না।
- কিন্তু, সৌদি যুবরাজও কিন্তু সমকামী বইলা শুনছি।
- আরে এগুলো ইহুদিদের প্রোপাগান্ডা। এগুলো বিশ্বাস করবে না...(পাশে তাকিয়ে)। এই এই, এই যে এদিকে দেখো।
- কি দেখমু বস?
- এই যে, দেখো দুইটা লেসবিয়ান...ফিগার দেখেছো? মেক-আউট করছে...ওহ, গরম হয়ে গেলাম! এই দুইটারে পাইলে...দেখতেই ভাল লাগে...
----------------
চারঃ দেয়াল
----------------
- দেখেছো দেশে নতুন কী ফাজলামো শুরু হয়েছে?
-অনেক কিছুই হইতাছে বস, কোনডার কথা কন?
- আরে এই যে হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে কি শুরু করেছে!
- ক্যান কী করছে?
- আরে হুমায়ূন আহমেদ একটা উপন্যাস লিখছেন। ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস। উনি জ্ঞানী লোক। কত পড়াশুনা করে, কত রেফারেন্স জোগাড় করে লিখেছেন। রেফারেন্সও দিয়েছেন। তারপরও সরকার তার উপন্যাস শুধরাতে বলেছে। আরে মগের মুলুক নাকি! লেখকের কোন স্বাধীনতা যদি না থাকে, তাহলে আর দেশে রইলো কী!
- কিন্তু উনি ত নাকি সব উলটাপালটা লেখছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী নাকি বীর মুক্তিযোদ্ধা আছিলো- অথচ ঐ ব্যাটা যুদ্ধেই যায় নাউ। আর কোর্ট ত দেখলাম এই ইতিহাস বিকৃতি নিয়াও কিছু কয় নাই। উনিতো মনের মাধুরী মিশায়া যা খুশি কইতাছেন, আর ব্লগে ব্লগে পোলাপাইন সেইটার প্রতিবাদ করতেছে।
- আরে এরা কী জানে। উনিতো তখন দেখছেন নিজের চোখে। যা দেখেছেন তাইতো লিখবেন। আর উনিতো বলেননি উনি ইতিহাস লিখছেন, উনি উপন্যাস লিখছেন- শোননি, "কবি তব মনোভূমি, রামের জন্মভূমি অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো"। উনি কত মহান গুণী লোক, উনার মত জনপ্রিয় লেখক বাংলাদেশে আর কেউ আছে? উনার মত ভাল লেখক আর কেউ আছে? উনিতো উনার ভাইয়ের মত মুক্তিযুদ্ধ বেঁচে খান না। উনি সত্যবাদী, সত্য কথাই তো বলবেন। উনাকে অর্ডার দিয়ে আওয়ামী লীগের মনমত ইতিহাস লেখানো যাবে না।
- বস, কয়দিন আগে যখন উনি শাওনরে বিয়া করলো, তখন উনারে অনেক গালাগালি করছিলেন। কইছিলেন উনি দুশ্চরিত্র- ফেসবুকে মাস তিনেক আগেই তো উনার সাথে শাওনের একটা ছবি দিয়া কইছিলেন উনি একটা লুইচ্চা!
- আরে ঐটা উনার ব্যক্তিগত জীবন। সে নিয়ে এখন কথা না বলি। এখন কথা হচ্ছে, এইযে ব্লগের ছেলেপেলে এত চিৎকার করছে, তাদের কী যোগ্যতা আছে উনাকে নিয়ে কথা বলার। উনার লেখার মত অসাধারণ লেখা কেউ পারলে লিখে দেখাক। উনি অসুস্থ মানুষ, আর তাকে নিয়ে কি শুরু করেছে। হয়তো মারা যাওয়ার আগে উনি আমাদের সঠিক ইতিহাস জানাতে চান। আর সাহিত্য-সংস্কৃতির সাথে রাজনীতি মেশানো একদম ঠিক না।
- কিন্তু আপনিতো জাফর ইকবাল- হুমায়ূন আজাদকে দেখতে পারেন না। উনারা কি সাহিত্যিক না?
- আরে উনারা তো উলটাপালটা জিনিস লেখে। উনাদের কথা আলাদা।
-----------------
পাঁচঃ সারাংশ
-------------
- মৌলবী সাব, মৌলবী সাব?
- কি হইছে?
- মৌলবী সাব, নাইরকেল চুরি করলে কী হয়?
- গুণাহ হয়।
- তাইলে, আপনের পোলায় কালকা রাইতে আমার গাছের নাইরকেল চুরি করছে!
- কেডা কইছে?
- আমি আর আমার পাশের বাড়ির আব্বাস দুইজনেই দেখছি।
-ওহ, তা নাইরকেল কি কাঁচা নাকি ঝুনা?
- ঝুনা।
- তাইলে আবার কিসের গুণাহ!
---------------------------------------------
নির্বোধ
মন্তব্য
facebook
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ধুর ধুর ! একই মাল বিভিন্ন বস্তা থেইকা কিছুদিন পর পর বাইরায়।
-মেফিস্টো
হ, তারপরও ভণডামি কমে না
হাহাহাহাহাহাহা
গুপ্ত-হামলা। আমার ধার ভালো লাগে।
ক্রেসিডা
ধন্যবাদ! - নির্বোধ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এই রকম চরিত্রের লোক কত যে দেখলাম আশেপাশে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
পড়ার সাথে সাথে একজনের কথা খুব মনে পড়লো।
খালি একজন!
- নির্বোধ
না মানে ঐ একজঙ্কে মনে না পড়ে উপায় নাই আরকি। এমনি একখান চরিত্ত, আপনার লিখার সাথে বেশক যায়।
যার কথা মনে পড়েছে তার গল্পটা এখানে শেয়ার করেন মিতা
সাম্প্রতিক বিষয়গুলোকে এত রসিয়ে উপস্থাপনা করলেন। সত্যি অসাধারণ
জটিল হয়ছে।
চরম উদাস
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
বস সাহিত্যিক কই গেল?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তাইলে আবার কিসের গুনাহ?
এই লেখাটার কোনো তুলনা নাই।
অসাধারন একটা লেখা।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
এক্কেবারে পারফেক্ট!
---------------------
আমার ফ্লিকার
হে হে হে হে এরা ধর্ম মানে না ধর্মরে বাঁশ দেয় সেটা একটা গবেষণা করার বস্তু।
তাইলে আবার কীসের গুনাহ!
হারামিপনা কথা বলায় এইটা সাইদীর বাপ! ফেরদৌসঅালমতাজ এট জিমেইল
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
জব্বর হইসে
দুর্দান্ত!
ওদের চরিত্রের সামষ্টিক দিকগুলো চমৎকারভাবে এসেছে!!!
ইদানিং ফেসবুকে সোশালএম, ডেইলিমোশন এই নয়া এ্যাপগুলা ভাল পাই, নানান লোকের আসল চরিত্র দেখা যায়।
একই লোকের প্রোফাইলে হিজাব সমর্থক পোস্টের উপরেই 'হট গার্ল শোয়িং **' নিউজ ফিড দেখতে মজাই লাগে, স্ক্রীন শট নিয়ে রেখে দেই
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
বেশিরভাগেরই একই অব্স্থা। বস্তা করনেওয়ালা এইসব পেজে প্রচুর ধরা খায় আজকাল - নির্বোধ
ছাগুরা সবসময়ই ভালো বিনোদনের উৎস।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খুব ভালো লাগলো।
সারাংশটা তো সেইরাম হৈছে !
জাস্ট ফাডালায়াইছেন!
এইটা কেমনে মিস করছিলাম? আবার তো মনে হইতাছে পড়ছিলাম...
মজাই মজা...
মাসুদ সজীব
নতুন মন্তব্য করুন