দুই বেলা তোর চিবুক ছূঁয়ে বলতে ইচ্ছে করে
এই বোকা শোন তোর লাগি মোর পরান কেমন করে'।
উল্টো হাতে ঠোঁটের কোনের আধলা একটা ঘাম
ইচ্ছা করে মুছায়ে দি হয় যদি আরাম।
তিন বেলা রোজ পাশে বসায় নলায় গরাস তুলে
ইচ্ছা করে খাওয়ায়ে দি, লোক সমাজকে ভুলে।
চাঁদ কপালে হাত বুলায়ে ঘুম পাড়াবো রাতে
বুকের মধ্যে পিষে রেখেই ঘুমাবো তোর সাথে।
ইচ্ছারা রোজ মিছিল করে তোর এলাকায় ঘুরে
স্লোগান দিয়ে গলা ফাটায় উচ্চকিত সুরে।
তুই কি জানিস তোর লাগি এই পরাণে হা পিত্যেস?
হাহাকারের অগ্নিতে হয় ইচ্ছেরা নিঃশেষ।
বৃষ্টি দুপুর টাপুর টুপুর সোনার নুপুর পায়ে
ইছেরা সব নেচে বেড়ায় তোর হৃদয়ের গাঁয়ে।
তোর শুধু এই পলাই পলাই উড়নচন্ডি মন
একটু থিতু হ’ না দোহাই-একটু কথা শোন।
মন্তব্য
খলসামাজিক নখের আঁচড় এড়াতে পাড়লে তো ভালোই।
কবির নাম নেই। জানি না, কার লেখা পড়লাম; অসাধারন লাগলো আমার কাছে।
ভালো থাকা হোক।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
খলসামাজিক নখের আঁচড় এড়াতে পাড়লে তো ভালোই।
সেটাই---
অনেক ধন্যবাদ ক্রোসিডাকে ।
খুব ভাল লাগল!! আপনার নাম টা?
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
ধন্যবাদ মরুদ্যান
কি সুন্দর কবিতা!! পড়তেই মন ভালো হয়ে গেলো
কবির নাম জানতে পারলে ভালো হতো। আরো অনেক অনেক সুন্দর কবিতা লিখুন।
ধন্যবাদ পারী--- প্রতিবার এই একই ভুল হয়েই যাচ্ছে
আমার বার বারই টিপ সই দিতে ভুল হয়ে যায়
খেয়াল থাকেনা এখানে অতিথিদের নাম আসেনা লেখায়।
আমার নাম বন্দনা কবীর
ভুলটুকুর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী---
সুন্দর। সাবলীল, ছন্দবদ্ধ।
ডাকঘর | ছবিঘর
বন্দন কবীর, সচলে আপনাকে স্বাগতম
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
বন্দন না ভাই, বন্দনা;
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
"ঘুঁড়ি" কী বস্তু?
কিছু শব্দ বদলালে ভালো করবেন -
খাওয়ায়ে
একটা ঘাম> আধলা লিখায় একটা শব্দটা এনেছেন; কিন্তু কোনটার মাঝেই "একটা" শব্দটা যায় না।
পলাই
মুছায়ে,
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
মিষ্টি তো
কড়িকাঠুরে
টাইটেলে আর প্রথম লাইনে বানান ভুল দেখে পোস্টে ঢু দিলাম। মন উদাস আছে তাই বানান এট্টু ভুল হৈছে, নাকি?
এখন খালি ঘুড়ি বানানটা আর ছুঁয়ে বানানটা আর কোণের বানানটা আরো কিছু আছে যেইটা আমি জানি না সেইগুলা ঠিক করে দ্যান!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
স্বরবৃত্তে লেখা হইলে, জায়গায় জায়গায় বাড়ি খায়। যেমন এইখানে প্রথম লাইন ১৪ মাত্রা (৪,৪,৪,২), দ্বিতীয় লাইন ১৩ (৪,৪,৪,১) মাত্রা:
তুই কি জানিস | তোর লাগি এই | পরাণে হা | পিত্যেস?
হাহাকারের | অগ্নিতে হয় | ইচ্ছেরা নিঃ | শেষ।
আবার, 'ইচ্ছা করে খাওয়ায়ে দি, লোক সমাজকে ভুলে'। এই লাইনেও ছন্দ মিলাইতে গেলে লোক শব্দটা হসন্ত পড়তে হয়। উচ্চারণটা হওয়া উচিত লোকোসমাজ। লোকোসমাজ বললে ছন্দ মিলবে না।
'বুকের মধ্যে পিষে রেখেই ঘুমাবো তোর সাথে'। 'পিষে'? স্যাডিস্টিক হয়া গেল নাকি বিষয়টা একটু?
নলা অর্থই গ্রাস। এক নলা ভাত আর এক গ্রাস ভাতে পার্থক্য কম। দুইটাই পরিমাণবাচক।
'ইচ্ছারা রোজ মিছিল করে তোর এলাকায় ঘুরে'। 'ঘুরে' শব্দটার প্রমিত নিয়মে সমাপিকা ব্যবহার নাই। সমাপিকা হবে 'ঘোরে'। যেমন সে সারাদিন ঘুরে বাড়ি এসেছে। অথবা সে সারাদিন কেবল ঘোরে। প্রমিত-অলারা বলবে, সে সারাদিন কেবল ঘুরে - 'ভুল'। আমি যদিও এতে আপত্তি দেখি না। প্রমিত গুল্লি মারি, যদি একধরণের কনসিস্টেন্সি থাকে। কিন্তু কনসিস্টেন্সি পাইলাম না তো।
ইচ্ছেরা, ইচ্ছারা, ইছেরা -- এক কবিতায় ৩ বানানের হেতু কী? বানানও গুল্লি মারা যায়, বিশেষ কারণ থাকলে।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
@ হিমু
অথিথিরা কি লেখা সম্পাদনা করতে পারে? পারা গেলে করে দেবো।
আর ঘুড়ি কি করে ঘুঁড়ি হলো কিংবা ছুঁয়ে কি করে ছূঁয়ে হল নিজেই বুঝতে পারছিনা। কারন মূল লেখাটা যেখানে লিখেছি এখানকার কমেন্ট পড়ে ঢুঁ মেরে দেখে এলাম, নাহ চন্দ্র বিন্দু তো নেই!!
আমার আসলে বানানে প্রচুর সমস্যা। এই কারনে ব্লগে লেখা দিতেই দ্বিধা হয়। প্রতিবারেই এই ঝামেলা হয়। ধুর।
@ ক্রোসিডা
কবির নাম নেই। জানি না, কার লেখা পড়লাম; অসাধারন লাগলো আমার কাছে।
কিছু শব্দ বদলালে ভালো করবেন -
খাওয়ায়ে
একটা ঘাম> আধলা লিখায় একটা শব্দটা এনেছেন; কিন্তু কোনটার মাঝেই "একটা" শব্দটা যায় না।
পলাই
মুছায়ে,
এটা আসলে খানিক আঞ্চলিক টানে লেখা।
@ তারানা_শব্দ
বানানে ভুল হয় বলেই যেখানে প্রুফ দেখে দেবার কেউ নেই সেখানে লেখা দেইনা। এই যে আজকে দিয়েই ধরা ---
সব চেয়ে ভাল হয় পোস্টটাই ডিলিট করে দিতে পারলে
"অথিথি" কী বস্তু?
উফ্ উফ্ উফ্--- মডুগনের কেহ জাগিয়া থাকিলে অনুগ্রহ করিয়া পোস্টখানি ডিলিট মারুন। আর পারিনা উফ্---
আহা, অমন করে নিচ্ছেন কেন? ভুল থেকেই তো মানুষ শিখতে পারে।
অনেকের তো ভালো লেগেছে কবিতাটা। ডিলিট কেন করবে? সুতরাং, লিখতে থাকুন দু'হাত চালিয়ে।
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
লেখা জারি থাকুক সচল গতিতে!
facebook
লেখা অবশ্যই সুন্দর। এবং লিখতে লিখতে আরো ভালো হবে, এবং বানান ভুলগুলো ও কমে আসবে। একটা সময় আমার বানান ভুল হতো না (শুধু নিজস্ব কিছু ইচ্ছেকৃত ষ্টাইল বা ভুল ছাড়া), এখন অহরহ ভুল লেখি। শুধু শেষ একটা বছর কিছুই লেখিনি, সেই অনভ্যস্ততায়।
আপনি লিখে যান।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
কবিতা চমৎকার হয়েছে।অবশ্যই লেখা চালিয়ে যান।
@ তারানা_শব্দ।
কোন ভাবেই নিচ্ছিনা। লিখতে লিখতেই শিখে যাবেন" দশ বছর ধরেই তো লিখছি শেখা আর হচ্ছে কোথায়?!
সুখেই ছিলাম। হঠাৎ ভুতের কিল কেন খেলাম কে জানে?! সঠিক বানানে যেদিন লিখতে শিখবো আশা করি সেইদিন আবার ব্লগে লিখবো।
@ কানিজ ফাতেমা @ অণু
অনেক ধন্যবাদ।
@ মডারেটর,
সিরিয়াসলি আমি পোস্টটিকে মুছে দেওয়ার অনুরোধ করছি। যেহেতু অতিথিদের সম্পাদনার ক্ষমতা নেই তাই শুদ্ধ করাও যাচ্ছেনা ভুল গুলো। সবিনয় নিবেদন করছি, পোস্টটি মুছে ফেলা হোক। প্রচন্ডভাবে চোখে পড়ছে ভুল গুলো। প্লিজ---
ভালো লাগেনি খুব একটা। কবিতা এতটা বুঝিনা, কিন্তু তারপরেও মনে হল, কোথাও কোথাও ছন্দে গোল বাঁধছে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখা সুন্দর হয়েছে। পরেরবার পোস্ট করার আগে বানান দেখে নেবেন।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
#অনেক সুন্দর লিখেছেন, অভিনন্দন আপনাকে।।
ভালো লাগলো, অনিন্দ্য রহমানের মন্তব্য ভালো করে লক্ষ্য করুন। 'হা | পিত্যেস', 'নিঃ | শ্বেষ' এইমত বেজায়গায় পর্ববিভাগ বর্জন করবার চেষ্টা নিন। কিছু বানান ভুল রয়ে গেল তো! ওসব এড়াতে অভ্র বানান পরীক্ষকের সাহায্য নিতে পারেন। কাব্য রচনার পরিশ্রমের বেশীটুকুই ব্যয় হয় মোক্ষম শব্দ-সন্ধানে। সেখানে পুরনো কিম্বা অপ্রচলিত শব্দ বুনে দেয়া অবাঞ্চনীয় নয়, তবে খেয়াল রাখতে হবে সেসব শব্দ যাতে খোলস পালটানো সাপের মতই নব-দ্যোতনায় নতুন হয়। শুভ কামনা।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ভাল লেগেছে, আরও লিখুন।
আর গঠনমূলক সমালোচনাগুলো থেকে অনেক কিছু শেখার জিনিস পাওয়া যায়।
সেগুলোকে পরের বার কাজে লাগাতে ভুলবেন না।
সচলায়তনে স্বাগত।
নতুন মন্তব্য করুন