বেশি বেশি লেটুস খেয়ে ফেললে নাকি অনেক ঘুম পায়। ঘুমিয়ে ত্যানা ত্যানা হওয়ার অবস্থা হয়।
আমার অবশ্য লেটুস খাবার পর কখনোই সেরকম লাগেনি। তবে আমি তো আর খরগোশ না। ফ্লপসি বাচ্চারা কিন্তু লেটুসের এই ঘুমপাড়ানি প্রভাবটা থেকে রেহাই পায়নি একদম। তারা ঠিকই ঘুমিয়ে কাদা হয়ে গিয়েছিলো।
সেই গল্পটাই আজকে তোমাদের বলি।
আমাদের সেই পিচ্চি বেনজামিনকে মনে আছে তো? দুষ্টু পিচ্চিটা বড় হয়ে বিয়ে করেছিলো তারই খালাতো বোন ফ্লপসিকে। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বড় একটা সংসার হয়ে উঠিছিলো তাদের। আগেপিছে চিন্তাভাবনা না করেই তারা বিভিন্ন জিনিসে খরচ করতে আর খেতে ভালোবাসতো, হইহুল্লোড় করে বেড়াতো।
বেনজামিন আর ফ্লপসির বাচ্চাকাচ্চাদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা নাম আমার এখন আর মনে পড়ছে না। তবে সাধারণত তাদের সবাইকে একসংগে আদর করে ডাকা হতো “ফ্লপসি বাচ্চা”।
খরুচে হাত, তার ওপর আবার এতো বড় একটা সংসার – মাঝে মধ্যেই বেনজামিনদের ঘরে যথেষ্ট খাবার থাকতো না। তখন সে যেতো ফ্লপসির ভাই পিটার র্যাবিটের কাছে। পিটার তার বাড়িতে ছোটখাটো একটা বাগান বানিয়ে নিয়েছিলো। সেখান থেকেই বেনজামিনকে বাধাকপি দিয়ে সাহায্য করতো সে।
তবে সাহায্য করতে করতে এমনও দিন আসতো যে দেখা যেতো পিটারের বাগানে দেবার মতো একটা বাধাকপিও আর থাকতো না।
এইরকম দিনগুলোতে ফ্লপসি বাচ্চারা চলে যেতো মাঠের ওপাশে বুড়ো ম্যাকগ্রেগরের বাগানের ধারে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জায়গাটাতে। সেখানে বুড়ো আর বুড়ি তাদের বাড়ির আর বাগানের যতোরকম আবর্জনাগুলো এনে ফেলতো।
বুড়ো ম্যাকগ্রেগরের আবর্জনাতে বিভিন্নরকম জিনিসপত্র পাওয়া যেতো। জেলির ডিব্বা, কাগজের প্যাকেট। ঘাস কাটার মেশিন দিয়ে কাটা পাহাড়-সমান ঘাসও থাকতো। তবে কেন যেন সেই ঘাস খেতে সবসময় খুব তেলতেলে মার্কা লাগতো। আর থাকতো পঁচে যাওয়া সবজি, দুই-একটা ছেঁড়া জুতো। একদিন হলো কি, ফ্লপসি বাচ্চারা সেখানে গিয়ে দেখে জায়গাটা ভর্তি এ্যাতো বড় বড় এত্তোগুলো লেটুস! লেটুসপাতাগুলো বেশি পেকে গিয়েছিলো বলে বুড়ো ম্যাকগ্রেগর সব ফেলে দিয়েছিলেন।
ফ্লপসি বাচ্চারা মহানন্দে পেট ফুলিয়ে ঢোল বানিয়ে লেটুস খেলো। একে তো পেট ভরে খেয়েছে, তার ওপরে খেয়েছে লেটুস! চোখে রাজ্যের ঘুম নেমে এলো বাচ্চাগুলোর। তারা সেখানেই কাটা ঘাসের নরম বিছানায় একে একে ঘুমিয়ে পড়লো।
বাচ্চাদের ওপর লেটুসের ঘুমপাড়ানি প্রভাব যতোটা পড়েছিলো ততোটা বেনজামিনের হয়নি। সে ঘুমাতে যাবার আগে খুঁজে খুঁজে একটা কাগজের প্যাকেট বের করলো। তারপর প্যাকেটটার ভেতর নিজের মাথাটা ঢুকিয়ে সে ঘুমাতে গেলো। মাছি-টাছি এসে যেন তাকে বিরক্ত করতে না পারে তাই এই ব্যবস্থা!
ছোট্ট ছোট্ট ফ্লপসি বাচ্চাগুলো সূর্যের হালকা নরম রোদে আরামে ঘুমাতে লাগলো যে যেখানে পারে। অল্প দূরেই বাগানের ভেতর থেকে বুড়ো-বুড়ির কাজের হালকা আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। দেয়ালের কাছে নীল রঙা কয়েকটা মাছি ভনভন করে উড়ে বেড়াচ্ছিলো। একটা ধাড়ি ইঁদুরকে দেখা গেলো ময়লার ভেতরে একটা জেলির ডিব্বা নিয়ে খুব টানাহেঁচড়া করে যাচ্ছে।
সেই ধাড়ি ইঁদুরটার সংগে তোমাদের পরিচয়টা এখনই করিয়ে দেয়া যায়। তার নাম থমাসিনা টিটলমাউস। তার ছিলো একটা লম্বা লেজ।
থমাসিনা ইতিউতি খুঁজতে গিয়ে বেনজামিনের মুখের ওপরের কাগজের প্যাকেট ধরে দিলো টান। বেচারা বেনজামিন সংগে সংগেই লাফিয়ে জেগে উঠলো।
ইঁদুরটা প্রথমে একটু ভড়কে গিয়েছিলো ঠিকই। পরে নিজেকে সামলে নিয়ে খুব করে মাফ-টাফ চাইলো সে বেনজামিনের কাছে। বললো যে পিটার র্যা বিটও নাকি তার ভালো বন্ধু।
থমাসিনা আর বেনজামিন যখন কথাবার্তায় ব্যস্ত তখনই দেয়ালের ধার ঘেঁষে ভারি জুতার আওয়াজ পেলো তারা। আর হঠাৎই দেয়ালের ওপাশ থেকে বুড়ো এক বস্তা কাটা ঘাস ঝরঝর করে ঢেলে দিলো ফ্লপসি বাচ্চারা যেখানে ঘুমিয়ে ছিলো ঠিক সেখানটাতে! বেনজামিন তার কাগজের প্যাকেটটার ভেতরে সংগে সংগে সুড়ুৎ করে ঢুকে পড়লো। আর থমাসিনা লুকালো একটা বড় ডিব্বার ভেতরে।
ভরপেট লেটুস খেয়ে এমন ঘুমই দিয়েছিলো বাচ্চাগুলো যে তাদের ওপরে এতোগুলো ঘাসের বৃষ্টি হবার পরেও কারও ঘুম ভাঙলো না। তারা বরং একটু নড়ে উঠে ঘুমের মধ্যেই মিষ্টি করে হাসলো। বাচ্চাগুলো স্বপ্নে দেখছিলো তাদের মা তাদেরকে খড়ের নরম বিছানায় যত্ন করে শুইয়ে দিচ্ছেন।
বুড়ো ম্যাকগ্রেগর হাতের বস্তাটা খালি করে নিচে তাকালেন। কাটা ঘাসের ফাঁক দিয়ে অদ্ভুত কিছু জিনিস দেখা যাচ্ছে বলে তার মনে হলো। তিনি কিছুক্ষণ সেদিকে গভীর মনযোগে তাকিয়ে রইলেন।
অদ্ভুত যে জিনিসগুলো দেখা যাচ্ছিলো সেগুলো আসলে ছিলো খরগোশের বাচ্চাদের খয়েরী রঙা কানের ডগা। বুড়ো যখন তাকিয়ে ছিলো তখনই এক মাছি এসে একটা কানের ডগায় বসলো আর সেটা কেঁপে উঠলো।
বুড়ো ম্যাকগ্রেগর এবার দেয়াল পার হয়ে ময়লার মধ্যে নেমে এলো। হাতে তখনো বস্তাটা ধরা। ঘাসগুলো সরিয়ে তিনি এবার আবিষ্কার করে ফেললেন ছোট্ট ছোট্ট খরগোশের বাচ্চাগুলোকে। সবগুলো পড়ে পড়ে ঘুমাচ্ছে!
“এক, দুই, তিন, চার! পাঁচ! ছয়টা খরগোশের বাচ্চা!” গুণে গুণে বাচ্চাগুলোকে ধরে হাতের বস্তাটার ভেতরে ভরে ফেললেন তিনি। বাচ্চাগুলো স্বপ্ন দেখছিলো মা তাদেরকে বিছানায় ঠিকমতো ঘুরিয়ে শুইয়ে দিচ্ছেন। তারা একটু নড়াচড়া করে উঠলো, কিন্তু ঘুম তবু ভাঙলো না!
বস্তায় ভরা শেষ হলে বুড়ো বস্তার মুখটাকে ভালো করে বেঁধে সেটাকে দেয়ালের ওপর রাখলো। তারপর তার ঘাস কাটার যন্ত্রটাকে জায়গামতো রেখে আসতে গেলো সে।
এদিকে বাচ্চাদের মা ফ্লপসি ওদেরকে খুঁজতে খুঁজতে মাঠটা পার হয়ে আবর্জনার জায়গাটার কাছাকাছি এসে থামলো। কোথাও কাউকে দেখা যাচ্ছে না। শুধু দেয়ালের ওপরে একটা বস্তা! ফ্লপসি সন্দেহের চোখে বস্তাটাকে দেখে চারপাশে তাকিয়ে ভাবছিলো সবাই গেলোটা কোথায়?
ততক্ষণে কাগজের প্যাকেটের ভেতর থেকে বেরিয়ে এসেছে বেনজামিন আর ডিব্বার ভেতর থেকে থমাসিনা। ফ্লপসি ওদের দেখে এগিয়ে গিয়ে বাচ্চাদের খোঁজ করতেই ওরা দুইজনে মুখ কালো করে দেখিয়ে দিলো বস্তাটার দিকে।
সব কাহিনি শুনে ফ্লপসির প্রায় পাগল হবার দশা। বেনজামিনকে নিয়ে অনেক চেষ্টার পরেও সে বস্তার মুখটা কিছুতেই খুলতে পারছিলো না। দুইজনে করুণ মুখ করে দাঁড়িয়ে রইলো বস্তাটার পাশে।
থমাসিনা এতক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলো কাছেই। সে এবার এগিয়ে এসে বস্তার নিচের দিকে কুট কুট করে কামড়ে ছিঁড়তে লাগলো। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই একটা ছোটখাটো ছিদ্র বানিয়ে ফেলতে পারলো ইঁদুরটা।
খরগোশ বাবা-মা মিলে সেই ছিদ্র দিয়ে টেনে টেনে বাচ্চাগুলোকে বের করে ফেললো। আর চিমটি কেটে ওদের ঘুমও ভাঙিয়ে দিলো। তারা সবাই মিলে তারপর বস্তাটার ভেতরে তিনটা পঁচা সবজি আর তিনটা পোকায় খাওয়া মূলা ঠেসে দিলো সেই ছিদ্র দিয়েই।
সব কাজ শেষ হলে সবাই মিলে একটা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে থাকলো বুড়ো কখন ফেরে সেটা দেখতে।
কয়েক মিনিট পরে বুড়ো ফিরে এসে দুই হাতে বস্তাটা তুলে নিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটা দিলো।
খরগোশ পরিবার একটু দূর থেকে গেলো বুড়োর পিছে পিছে।
ম্যাকগ্রেগর বাড়িতে ঢুকে যাবার পর তারা জানালার কাছ ঘেঁষে দাঁড়ালো ভেতরে কি হয় শোনার জন্য।
বুড়ো পাথুরে মেঝেতে বস্তাটাকে ছুঁড়ে ফেললেন। ধপ্পাস করে একটা আওয়াজ শুনে খরগোশেরা ব্যাপারটা বুঝে নিলো। বস্তার ভেতরে যদি ছোট্ট ছোট্ট খরগোশগুলো থাকতো তাহলে তারা কেমন ব্যথা পেতো – একথা ভেবে চোখে প্রায় পানি চলে এলো বেনজামিন আর ফ্লপসির ছোট ছোট চোখগুলোতে।
ওদিকে বুড়ো আরাম করে চেয়ারটা টেনে বসে হাহা করে অট্টহাসি দিলো। খুশিতে আবারও গুনগুন করলো, “এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়! ছয়টা পুঁচকা খরগোশ!”
বুড়োর কথা শুনে বুড়িও ঝনঝন করে উঠলো, “এ্যাঁহ? কি বলো তুমি? ছয়টা খরগোশ! এবার কি নষ্ট করলো বদমাশগুলো?”
বুড়ির কথাতে বুড়ো তেমন একটা পাত্তা দিলো না। সে হাতের আঙুলে গুণতে থাকলো, “এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়টা তাজা তাজা মোটা মোটা খরগোশ! এক, দুই, তিন …”
“এ্যাই ফাজিল বুড়া কোথাকার! তুমি কি বিড়বিড় করে যাচ্ছো আমাকে বলবা?”
“আরে, বস্তাটা খুলে দ্যাখো তো তুমি! এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়!” খুশিতে বাকবাকুম করতে করতে এবার জবাব দেয় বুড়ো।
এই পর্যায়ে সবচেয়ে ছোট ফ্লপসি বাচ্চাটা জানালার ওপরে উঠে পর্দার আড়ালে লুকিয়ে দেখতে লাগলো কান্ডকারখানা কি হয়!
বুড়ি এবার আগ্রহ নিয়ে বস্তাটা তুলে ওপর থেকেই ধরে দেখলো। ছয়টা মাথা সে বুঝতে পারছিলো কিন্তু তার মনে হলো এগুলো নিশ্চই বুড়ো টাইপের খরগোশ হবে। কেমন শক্ত শক্ত আর একেকটা একেক আকৃতির।
“খেতে খুব একটা ভালো হবে না মনে হচ্ছে। তবে ওদের চামড়া দিয়ে আমার পুরানো কোটটার ওপরে খুব সুন্দর করে আস্তর দেয়া যাবে!”
“হেহ্! তোমার কোটের নিকুচি করি। আমি এগুলোকে বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে তামাক কিনবো!” চিৎকার করে ধমক দিয়ে উঠলো বুড়ো।
“তামাক, না? তোমার তামাক কেনাচ্ছি আমি! আমি এগুলোকে এক্ষুণি বের করে মাথাগুলো কেটে চামড়া ছাড়িয়ে নেবো, দাঁড়াও!”
বুড়ি ম্যাকগ্রেগর হুংকারটা ছেড়েই বস্তার মুখ খুললেন। আর হাতটা ঢুকিয়ে দিলেন ভেতরে।
সেই হাতে যখন তিনি একটা পঁচে যাওয়া সবজি টেনে বের করলেন, তখন তার রাগ দ্যাখে কে! তিনি বার বার বলতে লাগলেন যে পাজি বুড়োটা তাকে জ্বালানোর জন্য ইচ্ছে করে এই কাজটা করেছে!
বুড়ো ম্যাকগ্রেগরও খুব ক্ষেপে গেলেন। একে তো তিনি বুঝতে পারছিলেন না এতোগুলো খরগোশ কোথায় গেলো আর পঁচা পোকাধরা সবজিগুলোই বা বস্তাটার ভেতরে কি করে এলো, তার ওপরে বুড়ির অযথা চেঁচামেচি! তিনি রেগে কাঁই হয়ে একটা পঁচা সবজি নিয়ে জানালা দিয়ে ছুঁড়ে মারলেন। আর সেটা গিয়ে লাগলো জানালায় উঠে বসে থাকা ছোট্ট ফ্লপসি বাচ্চাটার গায়ে।
সে বেশ ব্যথাই পেলো তাতে।
বেনজামিন আর ফ্লপসি ভাবলো এবার তাদের নিজের বাড়ি ফিরে যাবার সময় হয়ে এসেছে।
যাইহোক, বুড়ো ম্যাকগ্রেগরের আর তামাক কেনা হলো না। বুড়িও খরগোশের চামড়া দিয়ে তার কোটে আস্তর দিতে পারলো না।
তবে পরের ক্রিসমাসে থমাসিনা টিটলমাউস খরগোশ পরিবারের কাছ থেকে এতো পশম উপহার পেলো যে সেগুলো দিয়ে সে নিজের জন্য একটা হুডতোলা কোট, একটা সুন্দর মাফলার আর একজোড়া গরম হাতমোজা তৈরি করে ফেললো খুব সহজেই।
-- নৃ
মন্তব্য
আপনি নাগুতে লিখে যে সেই নৃ না?
ফেবু থেকে লিংক পেয়ে পড়েছিলাম আপনার কিছু লেখা। ভাল লিখেন।
আজকের শিশুতোষ লেখাটা ভালো পাইলাম।
.
ছবিগুলো নিশ্চয় আপনার আঁকা নয়, ছবিগুলোর রেফারেন্স যোগ করে দিবেন।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
জ্বি, আমি নাগু আর চতুরে লিখি সাধারণত
ছবিগুলো মূল বই থেকেই নেয়া, তাই রেফারেন্সটা দেয়া হয়নি। আমি লিংক যোগ করে দেবো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ.. ভালো থাকবেন
অনেক ধন্যবাদ আপু... ভালো থাকবেন
আপু?
আমি তো আপনাকে ভাই ভেবেছিলাম।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
সাফিনাজ নাম দেখে আপু ডাকলাম.. এই নামে এ্যাবাউট দুইজন মহিলাকে দেখসি এই পর্যন্ত।
তবে তিনি যদি আপু না হয়ে ভাই হন তাইলে মাফ চাই.. মিস্টেক হয়ে গেসে..
-- নৃ
আপু আপু- রাজা ভাই
পোস্ট সম্পাদনা করে ছবির লিংক যোগ করার রাস্তা পেলাম না..
তাই এখানেই লিংকটা দিয়ে দিলাম ..
ধন্যবাদ সবাইকে..
অনুবাদ ভালো লাগলো। ছবিগুলো একটু বড় হলে ভাল হতো অবশ্য
আরো লিখুন।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অনেক ধন্যবাদ
ছবিগুলো ২২০x২২০ সাইজ দিয়েছিলাম.. অনেকগুলা ছবি তো!
ভালো থাকবেন
-- নৃ
বেশ সরল অনুবাদ হয়েছে, ছোটবেলার বইগুলোর মতন।
বাচ্চাদের গল্প তো.. তাই সচেতনভাবেই চেষ্টা করি ভাষাটা সহজ সরল রাখতে।
পিচ্চিদেরকে গল্প বলার স্টাইলে লেখার চেষ্টা বলতে পারেন
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ.. ভালো থাকবেন
অনেক ভাল হয়েছে...
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে..
ভালো লাগলো।
অমি_বন্যা
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু..
বাহ! মজা লাগলো। নাগু কি? উপরে দেখলাম।
অনেক ধন্যবাদ রু... আপনার নিকটা হেব্বি মজার, উইনি দ্য পুহ-এর বন্ধুর মতো
নাগু হচ্ছে নাগরিকব্লগের ডাকনাম... সচলায়তনের যেমন সচল কিংবা সচু,,, তেমনই।
ভালো থাকবেন
ভাল লেগেছে।
মজা লেখেছে গল্পটা পড়তে। একদম পিচ্চিবেলার ছোটদের বইগুলোর মতো।
ছবির কাহিনি বুঝিনি। লিঙ্কগুলো ভেঙে গেছে নাকি?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন