জাতিগত দাঙ্গা আফ্রিকার দেশগুলোর খুব পরিচিত একটি বিষয়। এক একটি দেশে রয়েছে অনেকগুলো ট্রাইব। এটা এমন নয় যে এই গোষ্ঠীগুলোর সাথে কারো দেখা হয়না বা চলেনা কোন লেনাদেনা। সবকিছুই হয় এমনকি এক গোত্রের ছেলের সাথে প্রতিবেশী গোত্রের মধ্যে বিয়ে হওয়ার ঘটনাও কিন্তু বিরল নয়। ঠিক যেমনটি ঘটেছে ‘হোটেল রুয়ান্ডা’ সিনেমার হোটেল ম্যানেজার পল রুসেজবাজিনা আর তার স্ত্রী টেসিয়ানার। একজন হুটু আর একজন সংখ্যালঘু টুটসি গোত্রের। দু জন প্রেম করে বিয়ে করেছে যা অনেক হুটুই মেনে নিতে পারেনি । ১৯৯৪ সালে হঠাৎ জাতিগত দাঙ্গা শুরু হয় রুয়ান্ডাতে । রাতারাতি হুটুদের কাছে টুটসিরা হয়ে পড়ে চরম শত্রু। একজন পল আর তার স্ত্রী টেসিয়ানা মুহূর্তের মধ্যে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে যায়। হুটু হিসেবে পল চাইলেই পালিয়ে যেতে পারে আর সেরকম একটি প্রস্তাবও আসে টেসিয়ানার কাছ থেকে। কিন্তু পল তাকে ছেড়ে যেতে অসম্মতি জানাই। এরপর শুরু হয় বেঁচে থাকার এক একটি প্রহর গোনা। প্রতিবেশী টুটসিদের অনেককেই ধরে নিয়ে যেতে থাকে হুটু মিলিশিয়ারা। গা শিউরে উঠতে থাকে টেসিয়ানার যখন জানালার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে দেখতে থাকে এই বীভৎসতা। আতংকের এক একটি রাত পার করতে থাকে বদ্ধ ঘরে। বাইরের গণহত্যার দৃশ্য একটুও ফাঁকি দিতে পারেনি তার সন্তানদের চোখ। প্রচণ্ড আতংকে অনেকটা ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে তাদের বড় ছেলে।
কিন্তু এভাবে আর কতদিন পালিয়ে বাঁচবে তারা, আর কতদিন স্বামী পল আগলে রাখবে তার স্ত্রীকে। এরপর একদিন হুটুরা স্বয়ং এসে হাজির হয় তার পাড়ায়। পাড়ার অন্যরা আশ্রয় নেয় পলের বাসায়। কিন্তু সেদিন আর কাউকেই লুকিয়ে রাখতে পারেনা পল। তার পরিবার সহ বেশ কয়েকটি পরিবারকে ঘর থেকে টেনে বের করা হয়। আতংকের প্রহর গোনা শেষ। এবার টেসিয়ানার অন্তিম মুহূর্তের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার পালা। কিন্তু বাধ সাধে পল। কিছু টাকা উৎকোচ দিয়ে ছাড়িয়ে নিতে চাই তার পরিবারের তিন সদস্যকে। টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে নেয় তাদের কিন্তু বাকীরা? এরপর চুক্তি হয় আরও কিছু টাকার যার বিনিময়ে মিলবে ওই সময়ে আটকে পড়া অন্য সবার মুক্তি। সবাইকে গাড়িতে উঠিয়ে চলে আসে হোটেল মিল কলিন্সে যা রাজধানী কিগালিতে অবস্থিত। তন্ন তন্ন করে খোঁজার পর হোটেলের লকারে কিছু টাকা পায় পল যা দিয়ে সে যাত্রায় মুক্ত করে কিছু টুটসিকে। এভাবেই সেদিন সবাইকে ছাড়িয়ে নিয়ে পল আশ্রয় নেয় হোটেল কলিন্স এ। যদিও পল ওই হোটেলেরই ম্যানেজার।
এরপর আস্তে আস্তে রেডক্রস ও ইউ এন ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া কিছু হুটু রিফিউজি ও টুটসিদের ভিড় বাড়তে থাকে। এক এক করে এই সংখ্যা গিয়ে দাড়ায় ১২৬৮তে। বাইরে চলতে থাকে টুটসি নিধন। স্মরণকালের ভয়াবহ নারকীয়তা। হোটেল ম্যানেজার পল দিনের পর দিন হুটু মিলিশিয়া এবং রুয়ান্ডান আর্মি জেনারেলকে টাকা , স্কচ বিয়ার দিয়ে এইসব আশ্রয় নেয়া টুটসিদের বাঁচাতে থাকে। সেও জানেনা আর কতদিন ধরে সে এভাবে তাদের বাঁচিয়ে রাখতে পারবে। হতাশা বাড়ে যখন সাদা চামড়ার পশ্চিমাদের হোটেল থেকে সরিয়ে নেয়া হয়। হোটেল থেকে এক এক করে সকল বিদেশী ডেলিগেট বিদায় নিতে থাকে আর এক অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে যাওয়া হয় হোটেলে পড়ে থাকা কালো চামড়ার টুটসিদের।
আর কোন আশার আলো থাকেনা পলের সামনে। এদিকে উৎকোচ হিসেবে হোটেলে জমানো বিয়ার শেষ হতে থাকে। পড়তে থাকে খাদ্য সংকট। এরই মধ্যে হোটেলের পানির লাইন বন্ধ করে দেয়া হয়। অনন্যপায় হয়ে আশ্রিতরা দূষিত সুইমিং পুলের পানি পান করতে থাকে।
ছবির প্রতিটি মুহূর্ত জুড়ে অসংখ্য সাসপেন্স আর থ্রিলিং । প্রতিটি দিন আসে আর যেন এক একটি নতুন জীবনের জন্ম হয়, বেঁচে থাকার আশা অনেক হতাশাকে জয় করেও অসহায়ত্বের কাছে পরাজয় বরণ করে। বাঁচতে চাওয়ার এক তীব্র আকুতি আর বেঁচে থেকেও মৃত্যুকে চুয়ে চুয়ে ছুঁয়ে যাওয়ার প্রচণ্ড বেদনা পুরো ছবি জুড়ে। পল চরিত্রে ডন শেডলি আর টেসিয়ানার ভুমিকায় সোফি ওকোনেডোর অভিনয় ছিল পুরো ছবির প্রাণ। তাদের অভিনয়শৈলী দর্শককে ঠিক ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
বেঁচে থাকার চেষ্টা আর কিছু মানুষকে বাঁচাতে চাওয়ার চেষ্টা থেমে থাকেনা পলের। টাকা আর মদ দিয়ে চালিয়ে যেতে থাকে ঘুষের কারবার। হুটুদের চোখ থেকে আড়াল করে রাখে হোটেল ‘মিল কলিন্স’। এই দুঃসহ মুহূর্তেও টেসিয়ানা আর পলের মধ্যে যে ভালোবাসার প্রকাশ, একে অন্যের প্রতি বিশ্বাস আর আস্থার যে দৃঢ়তা, একেবারে নিরুপায় হয়ে গেলে টেসিয়ানাকে ছাঁদ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে মৃত্যুকে অসহায়ভাবে আলিঙ্গন করতে বলার যে সৎ সাহস স্বামী হিসেবে পল দেখিয়েছে তা নিজের অজান্তেই কেন জানি আমার চোখ ভিজিয়ে গেছে।
রুয়ান্ডাতে জেনসাইডের বীভৎসতা কেমন হয়েছিল, আট লক্ষ টুটসি সংখ্যালঘুদের কিভাবে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল, জাতিগত সংঘাত এই পশ্চিম আফ্রিকাতে কেমন নারকীয় রূপ নিতে পারে তার এক স্বরূপ উন্মোচন করা হয়েছে 'হোটেল রুয়ান্ডাতে'। এথনিক ক্ল্যাস কিভাবে অতি পরিচিত মানুষকে মুহূর্তেই পর করে দিতে পারে এবং তার প্রকাশভঙ্গী কতটা নির্মম হতে পারে তার বেশ কয়েকটি চিত্র এই ছবিতে দেখান হয়েছে।
পল রুসেজবাজিনা তার নিজের জীবন বাজী রেখে কিভাবে সহস্রাধিক মানুষকে বারবার বাঁচিয়ে গেছেন তা বারবার নাড়া দিয়ে গেছে ,কখনও কখনও টেসিয়ানার মৃত্যু যন্ত্রণা মনকে ভারী করে তুলেছে, রাস্তায় পড়ে থাকা লাখ লাখ মানুষের লাশের স্তূপের জ্যামে আটকে যাওয়া গাড়ীর চাকা নিঃশ্বাসের গতিকে বেশ কয়েকবার থামিয়ে গেছে, জীবন্ত টুটসিদের হুটুডের ধারালো অস্ত্র দিয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলার দৃশ্য আফ্রিকার জাতিগত বিদ্বেষের প্রতি বিসদ্গার করিয়েছে ।
আমেরিকা সহ পশ্চিমা বিশ্বের নীরব ভূমিকার নগ্নতা পুরো সিনেমা জুড়ে বিকৃতভাবে ফুটে উঠেছে। ছবির কোন একটি পর্যায়ে রুয়ান্ডাতে চলমান গণহত্যার ধারণকৃত ভিডিও দেখার পর পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিক্রিয়া কতটা প্রহসনমূলক হতে পারে তা একজন পশ্চিমা সাংবাদিক এই ছবিতে পলকে অকপটে বলেছে। সে বলে,"If people see this footage, they'll say, 'Oh my God, that's terrible,' and they'll go on eating their dinners." তার কথার যথার্থ প্রমাণিত হয়েছে।
২০০৪ সালে নির্মিত এই ছবিটি মূলত হোটেল ম্যানেজার পল এর বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নির্মিত হয়েছে। ১২৬৮ জন মানুষকে বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা এবং শেষ পর্যন্ত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী কমান্ডার কর্নেল অলিভারের সহায়তায় সকলকে নিয়ে টুটসি ফ্রন্ট লাইন অতিক্রম করে নিরাপদ আশ্রয়ে পৌছুতে পারার অভাবনীয় সফলতা পুরো ছবির মধ্যে প্রাণের সঞ্চার করেছে।নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে আবার জীবন ফিরে পাবার যে আনন্দ তা বারবার ভয়ে গা শিউরে দিয়েছে। ১০০ দিন ধরে চলা রুয়ান্ডার গণহত্যার ভয়াবহতার পাশাপাশি
দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহবানকে পরিচালক টেরি জর্জ খুব নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
( ছবিগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)
অমি_বন্যা
মন্তব্য
চোখের সামনে এক ভয়াবহ দৃশ্য ভেসে উঠল। ভাল অনুবাদ করেছ।
মুভিটা দেখো, নিজেকে তখন এই ভয়াবহ দৃশ্যের মধ্যেই মনে হবে তোমাকে ধন্যবাদ। ভালো থেকো।
অমি_বন্যা
রিভিউ চমতকার হয়েছে।
হুটু আর টুটসীদের জাতিগত সমস্যার ব্যাকগ্রাউন্ড কিন্তু অনেকটা ইউরোপিয়ানদের বানানো।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
পড়ার জন্য ধন্যবাদ রাজা ভাই।
আসলে ইউরোপ আম্রিকানরাই তো আফ্রিকার দেশগুলোতে এই সব সমস্যার পিছনে ইন্ধন ও তা জিয়িয়ে রাখে।
ভালো থাকবেন।
অমি_বন্যা
সেইরকম একটা মুভি
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আসলেই সেইরকম
অমি_বন্যা
রিভিউ ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ, সাফিনাজ আরজু। ভালো থাকবেন।
অমি_বন্যা
অসাধরণ একটা মুভি।
অসম্ভব প্রিয়। কতবার যে দেখেছি তার ইয়ত্তা নেই।
আসলেই অসাধারণ। মন্তব্যের জন্যে
অমি_বন্যা
ছবিটি দেখিনি। দেখা হয়েছিল পালিয়ে আশা কিছুটা মানষিক ভারসাম্যহীন এক টুটসির সাথে। অবশ্য তখনো রুয়াণ্ডার জেনোসাইড পশ্চিমে খুব একটা পাত্তা পায়নি। সেই ৯১-৯২ দিকে। ইচ্ছে ছিল তীর্থেরকাকে কিছুটা টাচ দেব। সেজন্যই একটু খোঁজ-খবর নিয়ে বুঝলাম; এই বিষয়টা নিয়ে একটা বই লেখা উচিৎ। এত বিস্তৃত এবং বৈচুত্রপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখা আলাদা অধ্যায়। আমার উপন্যাসে, সে জায়গা নেই। তাই আর আগে বাড়িনি।
যে টুটসির সাথে দেখা হয়েছিল, তার নাম মনে নেই। এখন কোথায় কী ভাবে আছে কিছুই জানিনা। কিন্তু সেই ৯১-৯২ সালে টুটসি হিসাবে জার্মানে রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার কোন কারণ আছে বলে জার্মান সরকার মনে করত না। মজার ব্যাপার হচ্ছে;
জার্মান নাৎসীরা মনে করতো টুটসিরা জার্মান বংশদ্ভূত আর্য। শীতের ভয়ে বা পথ ভুলে তারা আফ্রিকায় চলে গেছে। সেজন্য জার্মান দখলকৃত আফ্রিকায় বিভিন্ন অফিসিয়াল বা উচ্চপদস্থ কাজে তাদের নিয়োগ দেয়া হতো। এর জন্য প্রয়োজনীয় স্কিল বা লেখা পড়া জার্মানরা টুটসিদের শিখিয়ে নিত।
এদিকে মিশনারী এবং প্রতিদ্ধি ফরাসীরা মনোযোগ দিয়েছিল অপেক্ষাকৃত অবহেলিত এবং দুর্বল হুটোদের উন্নতিতে। এক সময় জার্মানরা যখন কলোনী ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় তখন হুটোরা ফরাসি এবং মিশনারীদের সহযোগীতায় অনেকটা এগিয়ে গেছে লেখা-পড়ায়। কাজেই নাৎসীদের সহযোগী এবং বংশদ্ভূত টুটসিদের বাদ দিয়ে সব রকম কলোনীয়াল কাজে নিয়োগ পেতে থাকে হুটোরা।
ইউরোপিয়ানরা কলোনী ছেড়ে আশার পর, সাধারণত কলোনীতে যা হয়, তাই হয়েছে রূয়াণ্ডায়। অতিঅবশ্যই অকল্পনীয় নৃসংশতা। সেটা কিন্তু আমাদের দেশেও হয়েছে। জিন্নার পাকিস্তান দাবীর পরে গান্ধীকে হত্যার আগের সপ্তাহে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় পাঁচ লক্ষ মানুষ মারা গেছে শুধুমাত্র কোলকাতা শহরে, মাত্র এক সপ্তাহের দাঙ্গায়। সেটা নিয়ে এমনকী বলিউডেও কোন ছবি নির্মিত হয়নি। অংশ বিশেষ উল্লেখ করেছেন শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার (আমাদের সমি কায়সারের বাবা) তাঁর সংশপ্তক উপন্যাসে। বাংলা ভাষায় নির্মিত শ্রেষ্ঠ ধারাবাহিক নাটক এটি (আমার বিবেচনায়)।
এত কথা বলার কারণ; জাতি তৈরী এবং তার থেকে দাঙ্গা লাগিয়ে সেটা আবার থামাতে যাওয়া এবং দাঙ্গাটাকে বিভৎস আর থামাতে যাওয়টাকে হিরোয়ীক করে তোলা হচ্ছে কলোনিয়ালিজমের বড় একটা কারিশমা। চলচ্চিত্র রিভিউ ভাল লেগেছে।
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
জাতি তৈরী এবং তার থেকে দাঙ্গা লাগিয়ে সেটা আবার থামাতে যাওয়া এবং দাঙ্গাটাকে বিভৎস আর থামাতে যাওয়টাকে হিরোয়ীক করে তোলা হচ্ছে কলোনিয়ালিজমের বড় একটা কারিশমা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
অমি_বন্যা
আমাদের বাংলাদেশি সেনা সদস্যরাও UNAMIR এর অধীনে রুয়ান্ডার এই জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিয়েছিলেন। আমার বাবাও একজন তরুণ সেনা চিকিৎসক হিসেবে সেই মিশনে ছিলেন। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি এই মিশনে আমাদের সেনাদের ভূমিকা নিয়ে UNAMIR এর তৎকালীন ফোর্স কমান্ডার কর্নেল রোমিও'র (যার ছায়ায় সিনেমার কর্নেল অলিভার চরিত্রটির সৃষ্টি) মন্তব্য অত্যন্ত বিরূপ।
Shake Hands with the Devil:The Failure of Humanity in Rwanda
by Lieutenant-General Roméo Dallaire, Random House Canada, Toronto, 2003, 562 pp. [355.3310971 D255 2003]
Review by A. Walter Dorn
Originally published in Canadian Foreign Policy, Vol. 11, No. 3 (Spring 2004), pp.119-128.
তথ্যটা জানা ছিল না। ধন্যবাদ আপনাকে
অমি_বন্যা
খুব চমৎকার একটা মুভি। রিভিউ আরও আসুক
অমি_বন্যা
রিভিউ চমৎকার লিখেছেন!
আফ্রিকান শিন্ডলার'স লিস্ট বলা হয় হোটেল রুয়ান্ডার ঘটনাকে।
..........
রংতুলি
আমার কাছেও তাই মনে হয়েছে। শিন্ডলার'স লিস্ট দেখেছি। অসাধারণ একটা মুভি ।
মন্তব্যের জন্য
অমি_বন্যা
নতুন মন্তব্য করুন