বঙ্গীয় উপসাগর বিষন্ন হলে
জানি তোর মনও বিষন্ন হয়,
তুই তোর শরীর ঢেকে দিস কালো চাদরে ।
কেন কে জানে, তুই বিষন্ন হলে
আমারআকাশেও দুঃখ ভর করে ।
উদাসী জানালার পর্দা
নেচে ওঠে উদ্দাম ক্যারাবিয়ান ছন্দে,
তখন সহসাই মরে যেতে ইচ্ছে করে
অসুখে ভুগে মৃত্যু নয়,সড়ক দুর্ঘটনায় মরে
সংবাদপত্রে ২ কলামের হেডিং নয়- অন্য কোনভাবে ।
মানুষ আসলে খুব যাচ্ছেতাইভাবে মরে
শত্র দ্বারা কিংবা অসুখে ভুগে বেঘোরে,
প্রাণীজগতে সুন্দর করে মরে একমাত্র পাখিরা
কেউ গুলি না করলে বা ফাঁদ না পাতলে
মৃত্যুর আগে ওরা চলে যায় নির্জন কোন দ্বীপে
কিংবা সবুজ কোন বনভূমিতে-
যাতে ওদের মৃত শরীর কাউকে দেখতে না হয়,
ওদের কবর হয় পাতার গভীরে,নির্জনতায় ।
আমি পাখির মত মরতে চাই ।।।
(পান্থজন)
মন্তব্য
কবিতাটা আমার অনেক প্রিয় তা তো আগেই বলা হয়েছে, তবে স্থানটা নতুন, এক অন্য ধরনের রোমাঞ্চ অনুভব করছি। অভিনন্দন বন্ধু, সহযাত্রী।
ভাল হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
এই কবিতার যুগ আমরা বহু আগে পার হয়ে এসেছি। নতুন কিছু বলেন।
কবিতার যুগ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা এবং সমালোচনা দু’ই হতে পারে । যেমন হতে পারে আধুনিক এবং উত্তর আধুনিক কবি ও কবিতা নিয়ে । সেটা আলোচনা করলে ভিন্ন প্রসঙ্গের অবতারণা হবে । আমি ব্যক্তিগতভাবে সহজ করে লিখতে পছন্দ করি । আমি লিখলাম- কিন্তু কেউ বুঝলো কেউ বুঝলো না, এরকম চাইনা আমি খুব একটা । সুনীল গাঙ্গুলী একটা সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আমরা কবিরা মনে করি,কবিতাপড়বে খুবই অল্প সংখ্যক মানুষ- বুঝবে তার চেয়ে অল্প সংখ্যক মানুষ । তাই ক্রমশ কবিতা দুর্বোধ্য থেকে দুর্বোধ্যতর হয়ে উঠছে, আর কবিরাও সাধারণ মানুষের চেয়ে দুরে সরে যাচ্ছে । তাই আমি একটু সহজ করেই লিখি ।
অনেক ভালো লিখেছ । ভালো কবিতা । কিন্তু এতো মৃত্যু চিন্তা কেন ? সবেতো রজনী শুরু সকাল হবে তারপর নির্জন সন্ধ্যা , তারও কিছু পরে মোরো । পাখির মতো মরতে পারলে দারুণ হয় , আমারও ইচ্ছে ওরকম যেন মরণ হয় !
আয়েশা আখতার , ম্যাডাম নতুন কি শুনতে চান ? আপনার কাছে পাখির মৃত্যুর চেয়েও আরও অভিনব মরণের কথা জানা আছে ? থাকলে জানান , অধিক বিকল্প ভালো লক্ষণ ।
বাপরে!!
এইটা একটা বিকল্প হইতে পারে। চিন্তা করে দেখতে পারেন।
ফারাসাত
প্রাণীজগতে কিছু প্রাণী আছে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করে । ডলফিন,সিলমাছ এরা এই টাইপের । কিন্তু পাখিরাই মৃত্যুর আগে নিজেদেরকে নিয়ে যায় নির্জনতায়-বিষয়টা অনেক মজার ।ইস!!! যদি মানুষের ক্ষেত্রেও এমন হতো !!!
প্রাণীজগতে কিছু প্রাণী আছে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করে । ডলফিন,সিলমাছ এরা এই টাইপের । --- এমন আজব তথ্য কোথায় পেয়েছেন? অনুগ্রহ করে রেফারেন্স দিন।
আর কিন্তু পাখিরাই মৃত্যুর আগে নিজেদেরকে নিয়ে যায় নির্জনতায়- এইটা কবি লেখকদের কল্পনা, কবিতাতে শুনতে রোমান্টিক লাগে কিন্তু বাস্তবে এমন ঘটার কোন প্রমাণ নেই।
আপনার রেফারেন্স আশা করছি, ধন্যবাদ
facebook
পাখিদের আত্মহত্যার ঘটনাটা জাতিঙ্গার। জাতিঙ্গা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এখানে । যদিও এগুলি মোটেও আত্মহত্যা নয়। অণু তুমি জাতিঙ্গায় যাওয়ার কথা বলছিলে না ? আমার আগামী মাসের মধ্যের দিকে আসামে যাবার কথা। শেডিউল ব্যস্ত থাকবে। দেখি যেতে পারি কি না ঐ অঞ্চলে। ঘরের কাছেই যে এখনো কত কিছু অজানা, অদেখা
ডাকঘর | ছবিঘর
তাপস দা, জাতিঙ্গার ঘটনা খুব ভাল জানা আছে এবং কেন হয় সেটাও, কাজেই সেটি আত্মহত্যা না। এইবার হবে বা মনে হয় আসাম, দেখা যাক।
প্রাণীদের মধ্যে একমাত্র লেমিংরা দল বেঁধে আত্মহত্যা করে বলে মনে করা হত, কিন্তু সেটি মানুষের তৈরি একটি ভ্রান্ত ধারণা মাত্র।
facebook
হ্যাঁ। ঠিক। আত্মহত্যার কথাটা মানুষের তৈরি মিথ ছাড়া আর কিছুই নয়
ঠিকাছে। যে সময়ই আসার ইচ্ছে হয়, জানিয়ে রেখো
ডাকঘর | ছবিঘর
আমিও রেফারেন্স খুঁজতে খুঁজতে গুগলকে হয়রান বানায় ফেলসি। নিশ্চিত কোন তথ্য পেলামনা। শেষ পর্যন্ত এইটা আর এইটা পেলাম। পড়ে যা বুঝলাম তা হলো প্রাণীদের আত্মহত্যার পেছনে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য প্রমান নেই কিছু অস্বাভাবিক ঘটনা ছাড়া।
ফারাসাত
অনু তারেক, প্রাণীদের আত্মহত্যার বিষয়টি সম্পর্কে লিখা আছে হুমায়ূন আহমেদ এর হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম নামক বইতে। " জীবজগতে মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণী কি আছে যে আত্মহত্যা করতে পারে?
-আছে। লেমিং বলে এক ধরনের প্রাণী আছে ইঁদুর গোত্রীয়। স্ত্রী লেমিংদের বছরে দু'টা বাচ্চা হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে প্রতি চার বছর পরপর দু'টার বদলে এদের বাচ্চা হয় দশটা করে। তখন ভয়ংকর সমস্যা দেখা দেয়। খাদ্যের অভাব, বাসস্থানের অভাব। এরা তখন করে কি-দল বেঁধে সমূদ্রের দিকে হাঁটা শুরু করে। এক সময় সমূদ্রে গিয়ে পড়ে। মিনিট দশেক মনের আনন্দে সমূদ্রের পানিতে সাঁতরায়। তারপর সবাই দল বেঁধে সমূদ্রে ডুবে আত্মহত্যা করে। মাস সুইসাইড।
নিম্ন শ্রেণীর প্রাণীদের মধ্যে মাস সুইসাইডের ব্যাপারটা আছে। সিল মাছ করে, নীল তিমিরা করে, হাতি করে। আবার এককভাবে আত্মহত্যার ব্যাপারও আছে। (পৃষ্ঠা ৭০)
ভাই কোনো উপন্যাস থেকে তথ্য নেয়া উচিত নয় একদমই। আর হুমায়ূন আহমেদ ভুলভাল তথ্য দিতে ওস্তাদ।
বেশি খুঁজিনি, উইকিই বলছে "It is not a mass suicide, but the result of their migratory behavior. Driven by strong biological urges, some species of lemmings may migrate in large groups when population density becomes too great. Lemmings can swim and may choose to cross a body of water in search of a new habitat. In such cases, many may drown if the body of water is so wide as to stretch their physical capability to the limit. This fact, combined with the unexplained fluctuations in the population of Norwegian lemmings, gave rise to the misconception."
ভাই, হুমায়ুন আহম্মেদ এতবড় মান্য-গন্য লোক হয়ে সত্যের সুগার কোটে যে এরকম ডাহা মিথ্যে কথা বলবে কে জানত !!! বেঁচে থাকলে ঐ ব্যাটাকে নুহাশ পল্লিতে গিয়ে ধরতাম। এখনতো আর কবর থেকে তুলে বলতে পারব না, আপনার এরকম ভুল-ভাল তথ্য সত্যি মনে করে আমি সচলে ধরা খাইছি !!!
বাজে কথা। লেমিংরা মোটেই সমুদ্রে ডুবে আত্মহত্যা করতে যায়না, তারা যায় খাবারের সন্ধানে নতুন জায়গার খোঁজে। পানি পার হবার সময় কিছু ডুবে মারা যায়, কিছু খাবারের অভাবে। কিন্তু খাবারের অভাবের জন্য "সবাই দল বেঁধে সমূদ্রে ডুবে আত্মহত্যা করে" এইটা পুরাই ভুল কথা।
কোন প্রাণীই আত্মহত্যা করেনা, ওদের মনে এত দুঃখমুক্ষ নাই। কিছু কিছু প্রাণী নিজের জন্য ক্ষতিকর আচরণ করে বটে কিন্তু তা আত্মহত্যা নয়।
..................................................................
#Banshibir.
নিম্ন শ্রেণীর প্রাণী মানে কী! মহাবিশ্বে নিম্ন শ্রেণীর প্রাণী বলতে কিছু নেই! কোন মানুষ যদি অন্য যে কোন প্রাণীকে নিম্ন শ্রেণীর প্রাণী বলে তার মানে সে প্রাণীজগৎ সম্পর্কে জানে না, অথবা মানুষ সম্পর্কে কম জানে।
আপনি ভাই হিমুকে নিয়ে লেখা বইতে একটা কথা পড়ে ধ্রুব সত্য ভেবে বসে আছেন!! বলার আগে, লেখার আগে খোঁজ নিয়ে দেখবেন না! সেটা কি বিজ্ঞানের বই? না জীবজগতের বই?
আমি এখন যে দেশে আছি সেখানে লেমিংরা থাকে, তাদের সম্পর্কে জেনেই বলছি।
facebook
ভাই তারেক অনু, আমি বিজ্ঞান বা জীববিজ্ঞান নিয়ে লিখি না, আসলে আমি বিজ্ঞানের ছাত্রও ছিলাম না কষ্মিনকালেও। কবিতাপ্রেমী মানুষ, অনুভূতি হৃদয়ঙ্গম হয়ে যায় বেশি। হিমুকে নিয়ে লেখা বইটা যখন পড়েছি তখন তো আর ভাবিনি এটার রেফারেন্স নিয়ে সংকট তৈরী হবে। আর প্রথম লেখা। এরপর থেকে কবিতা লিখি আর যাই লিখি সেটা যদি কোন বিজ্ঞানের মধ্যে না পড়ে তবে কল্পনাপ্রসূত শব্দটি বন্ধনীর মধ্যে আবদ্ধ অবশ্যই করবো।
কবি ভাই, আপনি একটা জিনিস হয়ত ভুল বুঝেছেন, আপনার কবিতা, উপমা ব্যবহার, ছন্দ নিয়ে আমি কোন কথা বলি নাই। আপনি আপনার মত লিখে যান। কিন্তু আপনার মন্তব্যে যে ভুল তথ্য দিয়েছেন ( হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম বইয়ে পাওয়া!) সেটার কথা বলেছি। কবিতা আর মন্তব্য নিশ্চয়ই এক না।
facebook
সচলে একজন অতিথি উস্কানিমূলক মন্তব্য করেন মাঝে মাঝেই "শুধুই হুমায়ুন আহমেদের পাঠক" এই নামে, কেন জানি আপনার মন্তব্য পড়ে তার কথা মনে পড়ে গেল, যদিও ব্যাপারটা কাকতালীয়।
হুমায়ুন যথেচ্ছ সুডোসাইন্স এর চর্চা করেছেন তার লেখাগুলোতে, সেগুলো প্রমান ব্যতীত ধ্রুব মনে করাটা ঠিক হবেনা।
"প্রানীদের আত্মহত্যা" কোন নতুন বিষয় নয় যা নিয়ে চর্চা হয়নি, তবে এর স্বপক্ষে সঠিক তথ্য উপাত্ত অনুপস্থিত। তাই বিষয়টি আমার জানামতে এখনও পরীক্ষাধীন। কিছু তথ্য আছে নিচের লিঙ্কগুলোতে দেখে নিতে পারেন ইচ্ছা হলে।
Is Animal Suicide Real Or Is There Another Explanation?
Do animals commit suicide?
Animal suicide
Do Animals Commit Suicide?
Suicide among animals: a review of evidence.
6 Creepy Animal Behaviors That Science Can't Explain
জানার ইচ্ছা আরো বিস্তৃত হউক এই কামনা করি।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ধন্যবাদ আপনাকে ।লিংক দেবার জন্য । তবে আমি কিন্তু হুমায়ুনের লেখার ভক্ত নই মোটেই ।একজন হুমায়ুন আহম্মেদ না লিখলে বাংলা সাহিত্যের কি ক্ষতি হতো জানি না, কিন্তু একজন ইলিয়াস,ছফা,তারাশঙ্কর,মানিক, সুকুমার না জন্মালে বাংলা সাহিত্যের ব্যপক ক্ষতি হতো ।
খুশি লাগলো
ধন্যবাদ কবিতা ভাল লাগার জন্য ।
মারাত্মক ছবি
আমি আসলে বুঝতে পারিনি যে কবিতার/লেখার সাথে প্রাসঙ্গিক ছবি দিতে হয়, ছবির অপশন দেখে ভেবেছি এখানে মনে হয় যে লিখছে তার ছবি দিতে হয়।এখন খুবই খারাপ লাগছে । অন্য কোন উদ্দেশ্য নয়, নিজেকে দেখানোর উদ্দেশ্যেও নয় । যদি সচলায়তন এ্ডমিন ছবিটা সরিয়ে দেন আমি খুবই কৃতঞ্জ থাকবো । (পান্থজন)
..................................................................
#Banshibir.
****************************************
আপনার এই ছবিটা আমার কবিতার জন্য দুর্দান্ত হতো । আমি গাড়ল না বুঝে নিজের ছবি আপলোড করলাম।।প্রথম প্রথম ব্লগে লিখলে যা হয় আর কি।।হা হা হা । ভালো থাকবেন । সুন্দর ছবিসহ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ছবির হাসিটা দুর্দান্ত
অমি_বন্যা
বন্যা- ছবির হাসিটার চেয়ে কবিতাটি দুর্দান্ত বললে আরো খুশি হতাম । ছবিটা একটা ভুল এবং কবিতার সাথে যায় না ।
ভাই ছবি অপশনে লেখা সংশ্লিষ্ট ছবি দেওয়ার রেওয়াজ এখানে, জানেন না বোধ হয়।
কবিতা মোটামুটি লাগলো। বক্তব্য গুলোকে আরো কবিতা হয়ে উঠতে হবে...........
না ভাই জানতাম না । জানলে এমন বেকুবি করি । প্রথম লেখাতো ভবিষ্যতে আর এই টা্ইপের মামুলি (সিলি লিখলে আরাম পেতাম) ভুল করবো না।।।
পান্থ, আমার কবিতাটি ভাল লেগেছে ।
সত্যিই পাখির মত করে ঠোটে করে খড় কুটো এনে নিজের শেষ ঠিকানা নিজেই যদি করা যেত...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ধন্যবাদ । সত্যি অনেক কিছুই করা হয়না । অথচ কত অর্থহীন,বিরক্তিকর কাজ আমাদের করে যেতে হয় প্রতিদিন । চাকুরী,সামাজিকতা,ভুল জীবন,ভুল ভালবাসা । ভাল থাকবেন ।
কবিতা কম বুঝি। তবে এই কবিতাটাতে না বোঝার মত কিছু ছিল না বলে ভালো লাগল পড়তে
সচলে আপনাকে স্বাগতম। কবিতা ছাড়াও অন্য লেখালেখি আসুক প্রত্যাশা রইলো
০২
ছবি দেওয়া নিয়ে হতাশ হবার কিছুই নেই, আমি নিজেও একবার এমন করেছিলাম না জেনে। হাত খুলে লিখতে থাকুন এবং সচলে অন্যান্যদের লেখাও পড়ুন, মতামত জানান। তখন দেখবেন জড়তা কেটে গেছে
ডাকঘর | ছবিঘর
কবিতাটা শেষ পর্যন্ত হয়ে উঠলো না বলে মনে হলো।
আর পাখিদের ব্যাপারটা এখনো পরিস্কার হলো না। আমি যে এলাকায় বড় হয়েছি সেখানে একেবারে নব্বুই দশকের শেষ পর্যন্ত প্রচুর পাখি ছিল। তাদের আত্মহত্যা সম্পর্কে কোনদিন কিছু জানি নাই। তবে বলা যায় না। হয়তো বছিলার কোন চরে ওরকম কিছু খুব গোপনে ঘটতো।
অজ্ঞাতবাস
আমি কোন পা্খির স্বাভাবিক মৃত্যু দেখিনি । কবিতার তথ্যটা কিছুটা আমার কল্পনা,কিছুটা অভিজ্ঞতা থেকে তৈরি করা দৃশ্যকল্প । আর প্রমাণ দিয়ে হয়ত কবিতা লেখা কষ্টকর । আপনার মন্তব্যের পর আমি গুগলে সার্চ দিয়ে "পাখির স্বাভাবিক মৃত্যু/মৃত্যুর আগে পাখিরা কোথায় যায়" (পাখিদের আত্মহত্যা নয়) দেখলাম । এই বিষয়টা কিন্তু এখনো কিছুটা রহস্যই । তবে কল্পনার ভিত্তি যদি প্রমাণ করতে বলেন তো এখানে দেখুন
ভাল লেগেছে এই লাইনগুলি!
আর যাদের এই লাইনগুলির "অবৈজ্ঞানিকতায়" আপত্তি আছে, তারা এই তিনটা নিবন্ধ পড়ে দেখতে পারেন - এটা, এটা, এবং এটা ।
****************************************
“আজকের জীবনের এই টুকরো টুকরো মৃত্যু আর থাকত না:
থাকত না আজকের জীবনের টুকরো টুকরো সাধের ব্যর্থতা ও অন্ধকার;
আমি যদি বনহংস হতাম,
বনহংসী হতে যদি তুমি;
কোনো এক দিগন্তের জলসিড়ি নদীর ধারে
ধানক্ষেতের কাছে।”- জীবনানন্দ
কবিদের পোস্টে আইসা লজিক, বিজ্ঞানের ভুল নিয়া গিয়ানজাম করলে চলবে?
নেন একটা কবিতা পড়েন:
কবি ভাই, ছবিটা সেইরকম হইছে। তবে এরকম ছবি আর জীবনে দ্বিতীয়বার দিয়েন না। পাবলিক বহুত খারাপ।
নতুন মন্তব্য করুন