আইভরি কোস্টের মানুষের আজকের যে খাদ্যাভ্যাস তা একদিনে তৈরি হয়নি। ১৪৬০ সালের পূর্বে ইউরোপিয়ানরা এদেশে আসার আগে এখানে ছিল বিভিন্ন গোত্রের মানুষের বসবাস। তারা মূলত ফলমূল আর প্রাণী শিকার করেই জীবিকা নির্বাহ করত। ১৪০০ সালের গোঁড়ার দিকে পর্তুগীজরা আইভরি কোস্টের ব্যপারে ব্যাপক উৎসাহ দেখাতে থাকে। তারা মূলত খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচার, ক্রীতদাস ক্রয় এবং নতুন বাণিজ্যিক পথ খুঁজতেই এদেশে আসার পরিকল্পনা করে। দেশটির হাতির দাঁত আর স্বর্ণের ভালো যোগান থাকায় ইউরোপিয়ানদের কাছে
সর্বদায় এই জায়গার একটা বিশেষ গুরুত্ব ছিল। হাতির দাঁত আর স্বর্ণের বিনিময়ে তখন পর্তুগীজরা এদেশে অস্ত্রের যোগান দিত আর খাবার হিসেবে তারাই আনে ইউরোপিয়ান কাসাবা যা এখনও এদেশের প্রধান খাদ্য হিসেবে বিবেচিত। এছাড়া পরবর্তীতে অর্থাৎ ১৮০০ সালের মাঝামাঝিতে ফ্রান্স এদেশের আইভরি আর স্বর্ণের সন্ধান লাভ করে। এরপর ধীরে ধীরে তারা সমুদ্র উপকূলীয় পথে বাণিজ্যের জন্য বিপুল
অংকের অর্থও ব্যয় করে। লাভজনক বিভিন্ন ফসল উৎপাদনের আশায় তারা কফি, কোকো, পাম অয়েল, কলার চাষ শুরু করে যা এখনও এদেশের প্রধান ফসল হিসেবে বিবেচিত।
বিশেষ করে কলা এখনও এদেশের প্রধান খাবার হিসেবে অন্যতম। এরপর ১৯৬০ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে এদেশে ব্যাপকভাবে উৎপাদিত হতে থাকে ধান, ভুট্টা, ইয়াম যা এদেশের খাদ্য অভাব পূরণে অপূরণীয় ভূমিকা পালন করে আসছে।
আইভরি কোস্টে প্রায় ৬০ টিরও বেশী ট্রাইব রয়েছে। বিভিন্ন ট্রাইবের মানুষদের খাদ্যাভ্যাস আবার ভিন্ন রকমের। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন থাকলেও জীবনধারণের জন্য তারা মূলত বিভিন্ন শস্য ও নানারকম সবজীর উপর বেশী নির্ভরশীল। আর তাই ইয়াম, কাসাবা, কলা, কর্ণ, গ্র্যান্ড নাট, ভাত এদেশের প্রধান খাদ্য।আইভরি কোস্টের প্রধান খাদ্য যোগান হিসেবে কাসাবা বহুল প্রচলিত। কাসাবা এবং কলা দিয়ে তৈরি হয় নানাবিধ খাবার। সেই সাথে বাড়তি আয়োজন হিসেবে থাকে বিভিন্ন সুপ। এছাড়া মুরগীর মাংস, বিফ, আগুতির মাংস খাদ্যাভাব পূরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
খানাপিনা পর্ব-১ এ আমরা জেনেছি যে কাসাবা দিয়ে অনেক খাবার তৈরি হয় । সোজা কথায় আমাদের দেশের ভাতের মত কাসাবা এদের প্রধান খাদ্য। আগের পর্বে কাসাবা কিভাবে চাষ হয়, কিভাবে তা শুকিয়ে প্রসেস করে বিভিন্ন খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে তাই এখন সোজা চলে যাবো রেসিপিতে।
আটিকে
(ভ্রাম্যমাণ দোকানে বিক্রি হচ্ছে আটিকে)
কাসাবা দিয়ে তৈরি খাবারের মধ্যে অন্যতম একটি প্রধান খাবার এই আটিকে। শুকনো কাসাবা গরম পানিতে সিদ্ধ করে তা গ্রাইনড করা হয়। এরপর হালকা গরম পানির ভাবে ফুটিয়ে নরম করে তৈরি হয় আটিকে। এটা দেখতে এরকম।
(আটিকে )
সাধারণত মাছ অথবা মাংসের সাথে হালকা পেয়াজ ও কাঁচা সবজি মিশিয়ে পরিবেশন করা হয় আটিকে। আইভরি কোস্টের অধিকাংশ জায়গায় রাস্তার ধাঁরে সারি সারি টং ঘরে বিক্রি হয় এই খাবার। তাছাড়া দৈনন্দিন বাসাবাড়িতেও বেশ কমন একটি খাবার হল আটিকে।
ফুতু
এটা বেশ জনপ্রিয় আর একটি খাবার যা কাসাবা দিয়ে তৈরি হয়। অনেকটা আলু ভর্তার মত সিদ্ধ করে চটকিয়ে একেবারে পিষে ফেলা হয় কাসাবা। তারপর বেশ একটা স্তূপাকার ধারণ করলে সামান্য পাম অয়েল মিশিয়ে একটা সেপে আনা হয় এই ফুতু। হোটেল রেস্তোরায় বেশ সৌখিন খাবার হিসেবেই এটা পরিচিত।উপরের এই দুটি খাবারই খুব বেশী চোখে পড়ার মত যা কাসাবা দিয়ে তৈরি হয়। এছাড়া কাসাবা শুকিয়ে তা দিয়ে সুপও তৈরি করা হয়। এসময় সুপের সাথে মিশিয়ে দেয়া হয় সামান্য মাছ অথবা চিকেন।
এদেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসে কলা ও কাসাবার গুরুত্ব অপরিসীম। এখন কলা দিয়ে তৈরি কিছু খাবারের বর্ণনা দেয়া যাক।
এলোকো
(এভাবেই কলা দিয়ে তৈরি করে এলোক)
মূলত কলা দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। সোজা কথায় এটাকে কলা ভাজি বললে ভুল হবে না। কখনো আস্ত পাকা কলা ভেজে আবার কখনো তা ছোট ছোট করে কেটে পাম অয়েল দিয়ে ভেজে তৈরি করা হয় এলোকো। এদেশের বিভিন্ন পার্টিতে আর কিছু না থাক অন্তত এই এলোকোর দেখা পাবেন গ্যারান্টেড।
ফুফু
এটা অনেকটা ফুতুর মতই। আসলে এই ফুফু আর ফুতু মূলত একই রকম। একটা তৈরি হয় কাসাবা দিয়ে আর একটা তৈরি হয় কলা ভর্তা দিয়ে। এই দুই ধরণের খাবারেরই আকৃতি গত কোন পার্থক্য নেই তবে ফুফু স্বাদে একটু মিষ্টিই বলতে হয়।
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই
আলু বেশ লম্বা করে কেটে তারপর ভাঁজা হয়। তারপর একটু মচমচে করে পরিবেশন করা হয় এই ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। এটা সাধারণত রেস্টুরেন্ট এ পাওয়া যায় । বিশেষ কোন আয়োজনে হালকা চিকেন ফ্রাইয়ের সাথে খাওয়া হয় । এটা আমাদেরও এখন বেশ জনপ্রিয় খাবার। আসলে আমাদের সাথে কিছু কিছু খাবারের সাথেও এদের মিল খুঁজে পাওয়া যাবে।
কলা ও কাসাবার পাশাপাশি মাছও বেশ জনপ্রিয় একটা খাবার। বাসায় অথবা হোটেলে নিয়মিতভাবেই নানা আয়োজনে মাছ একটি অন্যতম আইটেম হিসেবে কাজ করে। সাসান্দ্রা রিজিওন মাছের জন্য বেশ বিখ্যাত। এখানকার সাসান্দ্রা লেকে পাওয়া যায় বাহারি রকমের মাছ।
(লেকের মাছ)
(পোড়ানো মাছ)
(তেলাপিয়া কারি)
এই জায়গার মাছ বিক্রেতা মূলত নারীরাই।তবে আমাদের পরিচিত মাছের মধ্যে পুঁটি, তেলাপিয়া, পাবদা, আফ্রিকান মাগুর বিশেষভাবে পরিচিত। এছাড়া ক্যাপ্টেন ফিস নামে একটা মাছ আছে যা বেশ সুস্বাদু। তবে বহুল প্রচলিত আর সহজলভ্য হিসেবে তেলাপিয়া মাছ বেশ জনপ্রিয়। এই মাছটির চাহিদাও এখানে অনেক।
(ক্যাপ্টেন ফিস)
একটু সৌখিন খাবার হিসেবে এখানকার রেস্টুরেন্ট গুলোতে মুরগীর মাংসের ফ্রাই অথবা পোড়ান মুরগী বেশ জনপ্রিয়। হালকা ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের সাথে মুরগী বা পুলের ফ্রাই বেশ সুস্বাদু খাবার।
রাস্তার পাশে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট বিশেষ করে মরক্কান রেস্টুরেন্ট গুলোতে এই খাবার গুলোর চাহিদা অনেক বেশী। দেশীয় রেস্টুরেন্ট এর পাশাপাশি একটু রুচিশীল খাবার আর পরিবেশের দিক দিয়ে লেবানিজ আর মরক্কান রেস্টুরেন্ট এর একটা বিশেষ সুনাম রয়েছে এখানে।
এদেশের রাস্তা দিয়ে গাড়ী চালিয়ে গেলে চোখে পড়ার মত যে ছোট ছোট ফুটপাতের স্টল গুলো দেখা যায় তা হল মালটার।
(মালটা বিক্রি করছে একজন)
(দূর থকেই দেখা যায় মালটার দোকান)
এই ফল বেশ রুচিশীল একটা খাবার। শহর অথবা গ্রামে গেলেই দেখা মেলে মালটা গাছের। গাছ থেকে পেড়ে আনা সতেজ এই মালটা সাধারণত হালকা এপিটাইজার হিসেবে কাজ করে। সাধারণ অথবা একটু অভিজাত মানুষের একটা বিশেষ খাবার হল ক্রিকেট ব্যাটের মত বড় বড় পাউরুটি।
বাস স্ট্যান্ড অথবা ফুটপাতে মাথায় বড় ঝাঁকা নিয়ে বেশ সাজিয়ে ফেরি করা হয় এই রুটি।
আগুতির ছবি এর আগের পর্বে দিয়েছিলাম যা বেশ সুস্বাদু একটা খাবার। আগুতির তৈরি প্লা দাগুতি বেশ মজার একটা আইটেম এখানে।
(শিকারের পর আগুতি)
আগুতির রান কেটে তৈরি হয় এই প্লা দাগুতি। বেশ দামী একটা খাবার। আমাদের দেশের চিকেন অথবা বিফ ভুনার মতই এই দাগুতি একটা বিশেষ খাবার ।
(দাগুতি)
এদেশের খাবার সাথে সূপ খাওয়া বেশ সাধারণ একটা রীতি।
(পাম নাট সূপ)
(গ্র্যান্ড নাট সূপ)
(এগ প্ল্যান্ট সূপ)
(এগ প্ল্যান্ট)
পাম নাট সূপ, গ্র্যান্ড নাট সূপ, এগ প্ল্যান্ট সূপ খাবারে যে কোন একটি সময় পরিবেশন হওয়াটা বেশ সাধারণ একটা বিষয়। এই সব সুপের সাথে বিভিন্ন সময় মাছ অথবা মাংসের সংমিশ্রণ দেয়া হয়। ধনী দরিদ্র যে কোন মানুষের কাছে সূপ খুব সাধারণ একটি বহুল প্রচলিত খাবার।
(মাংস রান্না )
(রান্নার কাজে ব্যাস্ত)
(ঘরোয়া পার্টিতে পরিবেশন কৃত খাবার)
খাবার অভাব এদেশে এখনও তৈরি হয়নি। বিস্তীর্ণ ফাঁকা জমির কারণে চাষাবাদের সুযোগ এখানে অনেক। সম্প্রতি চীন বেশ কিছু জায়গা ইজারা নিয়েছে। আশা করা যায় আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের সুযোগ সামনেই এদেশে তৈরি হবে।
অমি_বন্যা
আগের পর্ব
মন্তব্য
ফুফু যেমন তেমন, কিন্তু ফুতু'র ছবি দেখেই নাউযুবিল্লা বলে আৎকে উঠেছিলাম! মন ভর্তি বাবলা পাতার কষ থাকলে যা হয় আরকি!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধু গো দা, এত্ত কিছু রাইখা আপনার ওই দিকে চোখ। খুব খারাপ , কষ দূর করেন নাইলে কইলাম
ভালো লাগলো।
তোমাকে অসংখ্য
কোন প্রকার rodent যে একটা দেশের মাংসের চাহিদা মেটানোর অন্যতম উৎস হতে পারে ভাবা যায় না। দুর্ভিক্ষ চলাকালে অনেক দেশেই rodent খাওয়া হয়। কিন্তু চাষ করে rodent খাওয়ার কথা কখনো শুনিনি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পাণ্ডব দা, রডেনট বলতে আপনি নিশ্চয় আগুতির কথা বলেছেন। এই আগুতি কিন্তু বেশ জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু খাবার এখানে। বন থেকে বেশ কষ্ট করে ধরতে হয় এদের তবে হাতের কাছে পাওয়া গেলে কেউ না কিনে ফেরে না। কিন্তু চাষের ব্যপারটা জানা নেই।
চাষ যদি করা না হয় তাহলে আর তাকে 'অন্যতম উৎস' বলার উপায় নেই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
খরগোশ (মনে হয় রডেন্ট গোত্রে পড়ে না) আর গিনিপিগ চাষ করে খাওয়া হয়।
এখানে তো রীতিমত গিনিপিগের নিবীড় চাষের উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত বলা হচ্ছে।
গিনিপিগ পার্বত্য আন্দেজের লোকজন ছাড়া খুব কম জনই খায়। আফ্রিকার কোন কোন জায়গায় জনপ্রিয় তবে ব্যাপক অর্থে নয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আগুতিগুলো দেখে কেন জানি মায়া লাগলো... সূপগুলো দেখতে অনেকটা হালিমের মত লাগছে, খেতেও বোধহয় ভালোই হবে।
হুম দেখতে হালিমের মত কিন্তু খাইলে কেমন হবে জানিনা। তবে আমার পেটে সবে না মনে হয়
নাহ। বাই চান্স ওই দেশে গেলে পুরা নিরামিশাষী হয়া যামু।
নাহ সেই ভয় নাই । দেখেন না আমিও ত বাইচা আছি নিরামিশ খাইয়া।
আইভরি কোস্ট নিয়ে অনেক কিছু জানলাম আপনার সবগুলো লেখা থেকে - অনেক ধন্যবাদ!
স্যাম দা, আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
বৈচিত্রময় সব খাবার !
হুম আসলেই বিচিত্র।
'পাম নাট স্যুপের' চেহারাটা খুবই আবেদন্ময়ী
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
আপনাকে
সুপ গুলর চেহারা আসলেই দারুন খালি খাইতে মঞ্চায়
বাইগুনের এই অবস্থা ক্যা?
পুসটির অভাব মনে হয় ।
পড়লাম,লেখা ভাল লাগল, কিনতু খাবার ব্যাপারে বলতে পারছি না,ঠেকায় না পরলে মনে হয় না এসব খাব দুএকটি ছাড়া
আসলেই ঠেলার নাম বাবাজি।
লেখা ভাল লাগার জন্যে
চমৎকার ডকুমেন্টেশান - ভালো লাগল ছবি দেখে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ফাহিম ভাই।
দারুণ লাগল...
আপনি আপনার পূর্ববর্তী লেখাগুলি সহ পোস্ট করেন না কেন? আপনার তো হাচল হয়ে যাবার কথা এতদিনে। আপনাকে হাচল করার দাবি করে গেলাম
ডাকঘর | ছবিঘর
পূর্ববর্তী লেখা সহ আগে পোসট করছিলাম ত তাপস দা। আবার করব।
আপনার এই দাবি আমার প্রেরনা। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সব সময়।
ভাল লাগল। খাবারের কয়েকটা ছবি বাদে বাকিগুলো বেশ উপাদেয়। আর ফুতুর কথা নাইই বা বললাম
আইভরি কোস্টের ট্রাইবগুলো নিয়ে লিখুন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হা হা হা ফুতু ।
বিভিন্ন ট্রাইব নিয়ে লিখব দেখি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ত্রি ক দা। ভাল থাকুন।
অতি উত্তম কাজ হচ্ছে, আপনার জন্য এই পারিশ্রমিক রইল
ওরে বাবা এত ভাল পারিশ্রমিক। জমা হয়ে থাকল এটা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ক্ষুধাবর্ধক হয়েছে। আপনাকে হাচল করার দাবী জানিয়ে গেলাম মডারেটরদের কাছে।
ফারাসাত
দারুন অমি ভাই। আগেই পড়েছিলাম, মন্তব্য করা হয়ে উঠেনি। এখন ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
নতুন পোষ্টের অপেক্ষায়
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
নতুন মন্তব্য করুন