গ্রীক পুরাণের মহানায়কেরা - পর্ব ০২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৩/২০১৩ - ৪:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বঃ গ্রীক পুরাণের মহানায়কেরা - পর্ব ০১

এরপর...

আজ শুরু করি খানিকটা টুইস্ট দিয়ে। কয়েকজন কাহিনীকার বলেছেন মেডুসা নাকি জন্ম হতেই এমন ভয়ংকর দানবী ছিলো না। বরং তার উল্টোটাই সত্যি। অপরূপ রূপসী হিসেবে মেডুসার নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিলো। কাজেই তার খানিকটা পায়া ভারীও হয়েছিলো বৈকি। অনেক অনুগ্রহ-প্রত্যাশীকে ফেরানোর পর মেডুসা পসাইডনের অঙ্কশায়িনী হতে সম্মত হয়। কিন্তু তার শর্ত ছিলো শয্যা-স্থানটি হয় একটি ফুলের বাগান হতে হবে নয়তো এথেনার মন্দির হতে হবে। এই শর্ত শুনে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন দেবী এথেনা। মেডুসা জানত না পুরাণ হোক আর বাস্তব জীবন, দেব-দেবী-ঈশ্বরদের সাথে হাংকি পাংকি করার ফলাফল কখনোই শুভ হয় না। মেডুসার রূপই যথেষ্ট ছিলো দেবীদের ঈর্ষা সৃষ্টির জন্যে, এখন তার সাথে আবার স্বয়ং দেবী এথেনার মন্দিরের অবমাননা। ফলাফল: এথেনা তার দৈব শক্তির বলে মেডুসার রূপকে বীভৎসতায় পাল্টে দিলেন।

যাই হোক, পার্সিয়াস তো বলে দিলো সে মেডুসার মাথা কেটে আনবে। কিন্তু বলা আর করা তো এক জিনিস না। করার আগে উপায় নিয়ে ভাবতে হবে বৈকি। চোর যেমন আগে পালানোর পথ তৈরি করেই গেরস্থ ঘরে ঢোকে তেমনি পার্সিয়াসকেও সেই পথ আগে ভাবতে হবে। কারণ মেডুসাকে মারতে পারলেও তার দুই বোনেরা নিশ্চয়ই পার্সিয়াসকে জামাই আদরে ফেরত পাঠাবে না। তাদের সোনালী ডানার গতিকে পেছনে ফেলেই পার্সিয়াসকে পালিয়ে আসতে হবে। পালানো পরের কথা, আগে তো মেডুসাকে মারতে হবে। সেটার জন্যে তাদের ডেরায় পৌছাতে হবে গোপনে, সকলের চোখকে ফাঁকি দিয়ে। তারপর মেডুসার মাথা কাটতে হবে মেডুসার দিকে না তাকিয়ে। কারণ তাকালেই পাথরের স্ট্যাচু হয়ে গর্গনদের বাগানের শোভা বাড়াতে হবে। সব মিলিয়ে বিশাল প্ল্যানিং-এর ব্যাপার স্যাপার। কিন্তু প্রবাদগুলোর সৃষ্টি কি আর এমনি এমনি হয়েছে। “ঈশ্বর তাদের সহায়তা করেন যারা নিজেদের সহায়তা করে।” কাজেই পার্সিয়াসের সামনে এসে উপস্থিত হলেন দেবী এথেনা। সেই এথেনা, মেডুসাকে দানবী বানিয়েও যার ঈর্ষার আগুন নেভেনি। এথেনা এসে পার্সিয়াসকে সব বুঝিয়ে বলে দিলেন কিভাবে কি করতে হবে।

এথেনা পার্সিয়াসকে নিয়ে আসলেন সেরিফাসের এক গুহায় যেখানে নাইয়াডেরা থাকেন (নাইয়াডেরা হলেন ঝর্ণা, হ্রদ, খাড়ির নিম্ফ বা পাতি-দেবতা)। এই নাইয়াডেরাই পার্সিয়াসের সকল চাহিদা পূরণ করলেন। গর্গন মেডুসা বধের সকল অস্ত্র হাতে পেলো পার্সিয়াস- প্রথমেই উড়ন্ত জুতো, যার ডানা আছে। গর্গনদের ডেরায় যেতে আর কাজ সমাধা হলে ঝড়ের বেগে পালিয়ে আসতে এই জুতো জোড়ার দরকার সবার আগে। দ্বিতীয়ত- অন্ধকারের মুকুট বা হেডেসের টুপি, যা পড়লে মানুষ নিমিষে অদৃশ্য হয়ে যায়। তৃতীয়ত, মেডুসার কাটা মাথা নিয়ে আসার জন্যে একটা ঝোলা। এমন সময় আগমন হলো হার্মিসের। তিনি এসে পার্সিয়াসকে উপহার দিলেন সর্বশেষ ও সব চাইতে জরুরী জিনিসটা- এডাম্যান্টের তৈরি তলোয়ার। এই এডাম্যান্ট এমনই শক্তিশালী ধাতব পাথর যা ভাঙ্গা রীতিমতো অসম্ভব। অন্যত্র পাওয়া যায়, নাইয়াডেরা নয় বরং হার্মিস নিজেই সবগুলো জিনিস পার্সিয়াসকে এনে দেন। এই ক্ষেত্রে আমি প্রচলিত মতের বিপক্ষেই যেতে চাই। কারণ হার্মিসের কাছে উড়ন্ত জুতো জোড়া আগে থেকেই ছিলো। আর যেহেতু হার্মিসই মৃতদের আত্মাগুলো হেডেসের কাছে পথ দেখিয়ে নিয়ে যান কাজেই হেডেসের টুপিটা হাত করা তার কাছে কোনো ব্যাপারই না। কাজেই এটাই স্বাভাবিক বুদ্ধিতে বলে যে হার্মিসই এখানে নাটের গুরু।

এখন পার্সিয়াস পুরোপুরি তৈরি। কিন্তু গর্গনদের ডেরা যেন কোথায়? ইয়ে, সেটা তো কেউ জানে না। না এথেনা, না হার্মিস। কিন্তু যারা জানে তাদের খবর পার্সিয়াস ঠিকই পেয়ে গেলো। গ্রেইয়ে- যারা কি না আসলে লতায় পাতায় গর্গনদের বোন তারা থাকে সেই যেখানে এটলাস দাঁড়িয়ে থাকে সেই পর্বতের গুহাতে। তাদের কাছে গেলে ঠিক ঠিক জানা যাবে গর্গনরা থাকে কোথায়। অতঃপর সেই গুহাতে চুপি চুপি প্রবেশ করে লুকিয়ে থাকল পার্সিয়াস। গ্রেইয়েরা আদিতম ডাইনি যাদের তিনজনের কাছে সর্বসাকুল্যে একটাই চোখ আর একটাই দাঁত। এগুলো তারা পালা করে একেকবার একেকজন পড়ে নেয়। পার্সিয়াস অপেক্ষায় থাকলো সুবর্ণ সুযোগের। ঠিক যখন কিনা এক ডাইনি তার চোখ খুলে আরেকজনকে দিতে নেয় তখন গ্রেইয়েরা সকলেই অন্ধ থাকে, এমনই এক সময় পার্সিয়াস তাদের চমকে দিয়ে চোখটা দখলে নিয়ে নিলো। এবার চোখ-কে সামনে রেখে গ্রেইয়েদের ভয় দেখিয়ে গর্গনদের ডেরার খবর বের করতে আর কতক্ষণ। গ্রেইয়েদের চোখটা ট্রিটোনিস হ্রদে ফেলে পার্সিয়াস এবার ছুটল মেডুসার কাছে।

গর্গনদের বাস এই পৃথিবীর একেবারে শেষ প্রান্তে। এ এমন এক জায়গা যেখানে কখনো সূর্যের আলো পড়েনি। যেখানে কখনো জ্যোৎস্নার ছায়া এসে পৌছাতে পারে না। অন্ধকার-শীতল-ভয়ে ভরা এক দেশ। সেই দেশে পার্সিয়াস এসে পৌছুলো। কোমরে ঝুলনো তলোয়ার খুলে হাতে নিয়ে পার্সিয়াস সন্তর্পণে এগুলো গর্গনদের খোঁজে। আশে পাশে নাম না জানা কতশত বীর, কতশত পশু পাখীর প্রস্তরীভূত দেহ। কেউ হয়তো নাম কামাতে এসেছিলো গর্গনদের মারবে বলে আবার অবলা জীবগুলো হয়তো ভুলে এই অন্ধকার দেশে পথ হারিয়ে গর্গনদের সামনে পরে গিয়েছিলো। গর্গনদের আবাসের কাছাকাছি এসে পার্সিয়াস আগে নিজের তামার ঢালটা বের করে ভালো করে মুছে একেবারে ঝাঁ চকচকে করে নিলো। এখন এটা আর শুধু ঢাল রইলো না, হয়ে গেলো আয়না। পার্সিয়াস এবার ঢালটাকে ব্যাবহার করে গর্গনদের চলাফেরা লক্ষ্য করতে লাগলো। ব্যাস, পাথর হয়ে যাবার ভয় আর রইলো না। পার্সিয়াসের অপেক্ষার ফল মিললো অবশেষে। এক সময় গর্গনেরা ঘুমিয়ে পড়লো। বুদ্ধিমান পার্সিয়াস এবার মেডুসার দিকে চুপিসারে এগুলো। ঢালের প্রতিবিম্ব দিয়ে মেডুসাকে দেখে পার্সিয়াস তার শক্তিশালী তলোয়ারের এক কোপে মেডুসার মাথা কেটে ফেললো। এর পর দ্রুত ঝোলায় পুরে দে দৌড়। অনেকে অবশ্য বলেন যে এথেনা নিজেই নাকি পার্সিয়াসের হাত চালনা করেন মেডুসার মাথা কাটার সময়। কাজেই ঢালের আসলে কোন প্রয়োজনই ছিলো না। আবার মেডুসাকে হত্যা করার সময় পসাইডনের সন্তান ধারণ করছিল মেডুসা। তার মাথা কাটার সাথে সাথেই সেই কাঁটা স্থান থেকে ক্রাইসর, গ্রীক পুরাণের সুবিখ্যাত যোদ্ধা, আর পেগাসাস, গ্রীক পুরাণের সেই বহুল পরিচিত পঙ্খীরাজ ঘোড়ার জন্ম হয়। এদিকে ইউরিয়াল আর স্থেনো প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত হয়ে ছুটে চললো পাখায় ভর করে। কিন্তু পার্সিয়াসকে তখন ধরে কার বাবার সাধ্যি। হেডেসের টুপি পড়া পার্সিয়াস অদৃশ্য হয়ে তার উড়ন্ত জুতোয় ভর করে ছুটে চললো নিরাপদ আশ্রয়ে। কাজেই গর্গন বোনদের রণে ভঙ্গ দিয়ে বিফল মনোরথে ফিরে আসতে হলো।

মেডুসার মাথা ঝোলায় নিয়ে পার্সিয়াস উড়ে চললো সেরিফাসের উদ্দেশ্যে। কিন্তু এতই কি সহজ? পৃথিবীর সেই শেষ প্রান্ত থেকে সেরিফাসে ফিরে আসার পথটা মোটেই এমনিতেই ছোটো ছিলো না। পথের মধ্যে বেশ কয়েকবারই থামতে হলো পার্সিয়াসকে। আর মামা ভাগ্নে আই মিন পার্সিয়াস যেখানে, কাহিনী সেখানে। প্রতিবার যাত্রাবিরতিতেই ঘটতে থাকলো অভূতপূর্ব সব ঘটনা। পার্সিয়াসের রোমাঞ্চকর অভিযাত্রা চলতে থাকলো...

লিখনেঃ সামি

ছবি: 
24/08/2007 - 2:03পূর্বাহ্ন

মন্তব্য

ইমরান ওয়াহিদ এর ছবি

হেডাসের টুপি চুরি বোধহয় ঐ ব্যাটা হার্মিসেরই কাজ। কারণ ও তো আবার চুরির দেবতা। আমার মতে এই পাব্লিকই গ্রীক পুরাণের সবচে আকর্ষনীয় কিন্তু সবচে কম আলোচিত চরিত্র। তাকে সবখানে পাওয়া যায়, সবার কাহিনীতে। কিন্তু ওর নিজের কোন কাহিনী নেই।

সে একইসাথে পশুপালন, পথ, ভ্রমণ, আতিথেয়তা, বার্তাবহন, কূটনীতি, বাণিজ্য, চুরি, অপহরণ, ভাষা, লিখন, প্ররোচনা, ধূর্তামি, কুটনীতি, খেলাধুলোর প্রতিযোগীতা, জিমন্যাসিয়াম, জ্যোতির্বিজ্ঞান, এবং জ্যোতিষশাস্ত্ বিষয়ক দেবতা। সে আবার জিউসের বিশেষ মুখপত্রও বটে।

যাইহোক বস চালিয়ে যান, চালিয়ে যান। চমৎকার এগোচ্ছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

আমাদের দেশীয় পুরাণ ও গ্রীক পুরাণ দুটোই আর্যদের পুরাণ, এবং এদের মাঝে তুলনা করলে হার্মিস কে বলা চলে গ্রীকদের নারদ মুনি। হার্মিস, জিউস এবং টাইটান অ্যাটলাসের কন্যা মাইয়ার পুত্র। এই সেই অ্যাটলাস যিনি সমগ্র পৃথিবীর ভার তার কাঁধে বহন করে চলেছেন, তবু আজ অব্দি মানুষের বিন্দুমাত্র বোঝা লাঘব হলো না। যাক, সে কথা। হার্মিস অলিম্পাসের ১২জন দেবতার একজন যারা আদি দেবতা টাইটানদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ক্ষমতা কেড়ে নেয়। সেই সুবাদে তাকে ঠিক অবহেলিত বলতে পারি না, বরঞ্চ হার্মিস সব কিছুতেই আছে। তবে ধূর্ত হার্মিস একটু মুখচোরা না হলে ঠিক মানাতও না। বেশী আলোচনায় যদি ধূর্তামি প্রকাশ পেয়ে যায় তবে আর অতো বুদ্ধি খাটিয়ে কি লাভ হলো তার? এটাও কিন্তু একরকমে গ্রীকদের রোমান্টিকতারই প্রকাশ।

পুরাণ গুলোতে পার্সিউস, হারকিউলিস, থিসিউস এর মতো বিখ্যাত চরিত্র গুলো ছাড়াও অনেক সাধারণ চরিত্র, যেমন, পিগম্যালিয়ন, সাইকি, মিডাস'রাও আছে, যাদের ভূমিকা সামান্য হলেও ক্ষণিকের ভেতর মনে দাগ কেটে যেতে পারে। আশা রইলো পরের পর্ব গুলোতে তাদের কথাও উঠে আসবে।

আর একটা প্রশ্ন, পার্সিউস এর কাহিনী কি এখানেই শেষ, নাকি এন্ড্রোমিডা আর তার প্রেম কাহিনী পরের পর্বে আসছে? যদি আসে, তবে অপেক্ষায় রইলাম।

(মাকিদ হায়দার)

ইমরান ওয়াহিদ এর ছবি

আটলাস পৃথিবীর ভার বহন করে নেই রে ভাইজান, আকাশের ভার বহন করে আছে।

ইমরান ওয়াহিদ এর ছবি

আমাকে তো অতিথি লেখক নামে দেখানোর কথা। কিনতু এভাবে পুরো নাম দেখাচ্ছে কেন?

অতিথি লেখক এর ছবি

ভুল হয়ে গেছে, কিঞ্চিৎ গণ্ডগোল পাকিয়ে ফেলেছি সৃতিশক্তির উপর ভরসা করতে গিয়ে। আর্য পুরাণ গুলোতে মিল খুঁজতে গিয়ে ভারতীয় কচ্ছপ আর গ্রীক অ্যাটলাস গুলিয়ে ফেলেছি, মাঝখান থেকে আকাশ বেচারা জায়গাই পায় নি। দুঃখিত।

(মাকিদ হায়দার)

অতিথি লেখক এর ছবি

কি বলেন এইট মাকিদ ভাই। এন্ড্রোমিডা আর পার্সিয়াসের কাহিনী না বললে কি এই লেখা সম্পূর্ণ হবে নাকি। চিন্তার কিছু নেই। পোস্ট লাইনে দাড়িয়েছে। রোলকল হলে পরেই পড়তে পারবেন। খাইছে
আর আপনি তো মিয়া শর্ট কাহিনী টেনে লং করে ফেলেছেন পুরো। ভালোই জানেন এই ব্যাপারে বুঝা যাচ্ছে। আপনিও কিছু লিখে ফেলুন না। দেঁতো হাসি
আপাতত গ্রীক সেরা ৫ বীরকে নিয়ে লিখি। তারপর যদি এনার্জি কুলায় অন্য কাহিনীও ধরবো। হাসি
ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

অতিথি লেখক এর ছবি

হার্মিস বেটা সবজায়গাতেই নাক গলায়। একেবারে ঠিক কথা বলেছেন। আর বেটা তো পুরা বুদ্ধির ঢেঁকি। বিলিয়ে বেড়াচ্ছে। শয়তানী হাসি সে কারণেই আমি এই দাবীর সাথে একমত হয়েছি। পরের পর্ব দিয়ে দিলাম। দেখা যাক আপনাদের কেমন লাগে। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ আর আবারো আমার ব্লগে আসার আমন্ত্রণ রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

guest writer এর ছবি

লেখার উৎ‍স জানালে বোধ হয় ভাল হত।

অতিথি লেখক এর ছবি

এই ব্যাপারে লেখক নিজের কাছে দায়বদ্ধ আছেন। সব পোস্টে উৎস জানালে ব্যাপারটা হিজিবিজি হয়ে যেতো তাই সর্ব শেষ পোস্টে একত্রে উৎস জানানো হবে। ধন্যবাদ এই ব্যাপারটা নজরে আনার জন্যে। হাসি
ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

অতিথি লেখক এর ছবি

পুরাণ আমার বরাবরই আগ্রহের বিষয়।
ভালো লাগলো।
্্্্্

সুবোধ অবোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

আমারো তাই। অবসরেই নাড়াচাড়া করি। বেশী জ্ঞান আহরিত হয়ে যাওয়াতে ভাবলাম এবার লেখা যায়। দেঁতো হাসি
ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

রংতুলি এর ছবি

চলুক হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলুক চলুক

অতিথি লেখক এর ছবি

গুল্লি চলছে, চলবে। দেঁতো হাসি
ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম ....

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

নাহ আরজু ভাই আসলে লুক ভালো না। খুবই খ্রাফ। খালি খিদা লাগাইয়া দেন। ইয়ে, মানে... আমিও খাই। কি আর করা। পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম
ধন্যবাদ আমার পোস্টটা কষ্ট করে পরার জন্যে সেই সাথে আপনার মন্তব্যের জন্যেও। ভালো থাকবেন। আর আগামী পোস্ট পড়ার নেমন্তন্ন রইলো। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সামি

ব্যঙের ছাতা এর ছবি

চলুক
কিন্তু টুপি পরে> পড়ে
মেডুসারা তিন বোন চোখ আর দাঁত ও পরে> পড়ে
একটু খেয়াল রাখবেন পরের পর্ব থেকে।
ভালো থাকবেন হাসি

তারিফ শেরহান শুভ এর ছবি

সামি ভাইয়ের লেখায় গ্রিক পুরাণের পর্বগুলো পড়তে পড়তে মনে হলো অনেক পণ্যের ব্র্যান্ডের নামই গ্রিক পুরাণ থেকে নেওয়া।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।